কঠিন পদার্থের গলনাঙ্ক নির্ণয় পদ্ধতি বর্ণনা করো।

একটি বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থ ইউরিয়া (CH4N2O)/ H2N-CO-NH2 সারের গলনাঙ্ক  নির্ণয় পদ্ধতি নিচে বর্ণনা করা হলো । এক্ষেত্রে প্রথমে একটি ত্রিপদী স্ট্যান্ডের উপর তারজালি রেখে তার উপর একটি ওয়াচ গ্লাস রাখি । এবার ঐ ওয়াচ গ্লাসের উপর কিছু পরিমাণ ইউরিয়া সার রাখি । এবার একটি স্ট্যান্ডের সাথে সুতা দিয়ে থার্মোমিটারকে বেঁধে থার্মোমিটারের বাল্বকে ইউরিয়ার মধ্যে প্রবেশ …

কঠিন পদার্থের গলনাঙ্ক নির্ণয় পদ্ধতি বর্ণনা করো। Read More »

স্ফুটন ও ঘনীভবন এর মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করো ।

স্ফুটন ও ঘনীভবন এর মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ : স্ফুটন ঘনীভবন  ১.তাপ প্রয়ােগ করে তরলকে গ্যাসে রূপান্তর করার প্রক্রিয়াকে স্ফুটন বলে। ১. তাপ সরিয়ে নিয়ে কোনো গ্যাসকে তরলে রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়াকে ঘনীভবন বলে। ২. এই প্রক্রিয়ায় তাপ প্রদান করতে হয় । ২. এই প্রক্রিয়ায় তাপ হ্রাস করতে হয় । ৩. স্ফুটনে তরল গ্যাসে রূপান্তর হয় । …

স্ফুটন ও ঘনীভবন এর মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করো । Read More »

ঘনীভবন কাকে বলে?

কোনাে বাষ্পকে শীতল করে  তা তরলে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে ঘনীভবন বলে। যেমন- জলীয় বাষ্প তাপশক্তি নির্গত করে ঠাণ্ডা হয়ে পানিতে পরিণত হয়। এটি ঘনীভবন প্রক্রিয়ার উদাহরণ।

স্ফুটনাঙ্ক কাকে বলে ?

1 বায়ুমণ্ডলীয় চাপে তাপ প্রদানের ফলে যে তাপমাত্রায় কোনাে তরল পদার্থ গ্যাসীয় পদার্থে পরিণত হয় সেই তাপমাত্রাকে উত্ত তরল পদার্থের স্ফুটনাঙ্ক বলে। প্রত্যেক বিশুদ্ধ তরলের একটি নির্দিষ্ট স্ফুটনাঙ্ক থাকে। যেমন- 1 বায়ুমন্ডলীয় চাপে পানির স্ফুটনাঙ্ক 100°c।

গলনাঙ্ক কাকে বলে ?

1 বায়ুমণ্ডলীয় চাপে তাপ প্রদানের ফলে যে তাপমাত্রায় কোনাে কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয় সেই তাপমাত্রাকে উক্ত কঠিন পদার্থের গলনাঙ্ক বলে। প্রত্যেক বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থের একটি নিদিষ্ট গলনাঙ্ক থাকে। যেমন 1 বায়ুমন্ডলীয় চাপে বরফের গলনাঙ্ক 0°C।

গলন কী ?

তাপ প্রয়ােগে কোনাে পদার্থের কঠিন অবস্থা থেকে তরল অবস্থায় রূপান্তর করার প্রক্রিয়াকে গলন বলে।

মােমের জ্বলনে আমরা মােমের কঠিন, তরল এবং গ্যাসীয় এই তিনটি অবস্থাই দেখতে পাই। ব্যাখ্যা করো ?

মােমের জ্বলনে আমরা মােমের কঠিন, তরল এবং গ্যাসীয় এই তিনটি অবস্থাই দেখতে পাই। হাইড্রোজেন এবং কার্বন মিলে গঠিত জৈব যৌগই হলাে হাইড্রোকার্বন। আর মােম হলাে বিভিন্ন হাইড্রোকার্বনের মিশ্রণ ।  চিত্র: মােমবাতি জ্বলন মােমের মধ্যে একটি সুতা থাকে। এ সুতাতে আগুন জ্বালালে সুতার চারদিকে হাইড্রোকার্বন অণুগুলো তাপে গলে তরলে পরিণত হয়। ঐ তরল মােম আগুনের তাপে …

মােমের জ্বলনে আমরা মােমের কঠিন, তরল এবং গ্যাসীয় এই তিনটি অবস্থাই দেখতে পাই। ব্যাখ্যা করো ? Read More »

দেখাও যে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রথমে নিঃসরণ তারপরে ব্যাপনের ঘটনা ঘটবে।

রান্নার কাজে জ্বালানি হিসেবে আমরা সিলিন্ডারের গ্যাস ব্যবহার করি। আমরা যদি শুধু সিলিন্ডারের মুখ খুলে দেই এবং আগুন না ধরাই তবে সিলিন্ডার থেকে প্রথমে সরু ছিদ্রপথ দিয়ে গ্যাস বের হয়ে আসবে অর্থাৎ এক্ষেত্রে নিঃসরণের ঘটনা ঘটে। এরপর সিলিন্ডার থেকে বেরিয়ে আসা ঐ গ্যাস ঘরের চারদিকে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়বে। এক্ষেত্রে ব্যাপনের ঘটনা ঘটবে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে …

দেখাও যে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রথমে নিঃসরণ তারপরে ব্যাপনের ঘটনা ঘটবে। Read More »

ব্যাপন ও নিঃসরণ এর মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করো ।

ব্যাপন নিঃসরণ ১.কোনাে মাধ্যমে কঠিন, তরল ও বায়বীয় পদার্থের স্বতঃস্ফূর্ত ও সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে। ২.সরু ছিদ্রপথে কোনাে গ্যাসের অণুসমূহের উচ্চ চাপের স্থান থেকে নিম্নচাপের স্থানের দিকে সজোরে বেরিয়ে আসার প্রক্রিয়াকে নিঃসরণ বলে। ২.ব্যাপনের ক্ষেত্রে চাপের প্রভাব নেই | ২.নিঃসরণের ক্ষেত্রে চাপের প্রভাব আছে | ৩.ব্যাপনের ক্ষেত্রে কোনাে কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় পদার্থ …

ব্যাপন ও নিঃসরণ এর মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করো । Read More »

তাপ প্রদান করলে ব্যাপনের মতাে নিঃসরণের হারও বৃদ্ধি পায় কেন ?

তাপ প্রদান করলে ব্যাপনের মতাে নিঃসরণের হারও বৃদ্ধি পায়। কারণ প্রদত্ত তাপ থেকে গ্যাসীয় পদার্থের কণাগুলাে তাপ গ্রহণ করে অধিক গতিশক্তি প্রাপ্ত হয় এবং আরো  দ্রুত সরু ছিদ্রপথে উচ্চ চাপের স্থান থেকে নিম্নচাপের স্থানের দিকে সজোরে বেরিয়ে আসে ।ফলে নিঃসরণের হারও বৃদ্ধি পায়।

নিঃসরণ এর কয়েকটি বাস্তব উদাহরণ দেখাও ।

একটি বেলুনকে ফু দিয়ে ফোলাই । এবারে বেলুনের গায়ে এক টুকরা কচটেপ লাগাই । এখন একটি আলপিন দিয়ে কচটেপের উপর দিয়ে বেলুনটিকে ছিদ্র করি । বেলুনের ভিতরের সমস্ত বাতাস ছিদ্রপথ দিয়ে সজোরে বেরিয়ে গিয়ে বেলুনটি চুপসে গেছে (কচটেপ না লাগিয়ে বেলুনটা ফুটো করার চেষ্টা করলে সেটি সশব্দে ফেটে যাবে)। বেলুনের ভেতরে বাতাসের চাপ বেশি ছিল …

নিঃসরণ এর কয়েকটি বাস্তব উদাহরণ দেখাও । Read More »

নিঃসরণ এর বৈশিষ্টসমূহ আলোচনা করো অথবা নিঃসরণ প্রক্রিয়ায় শর্তগুলো ব্যাখ্যা করো ।

⇨  নিঃসরণের ক্ষেত্রে চাপের প্রভাব আছে | ⇨ নিঃসরণের ক্ষেত্রে কেবল গ্যাসীয় পদার্থ গ্যাসীয় মাধ্যমে সরু ছিদ্রপথ দিয়ে সজোরে পাত্র থেকে বের হয়ে আসে। ⇨ ইহা স্বল্প সময় স্থায়ী হয়। ⇨  ইহা একটি দ্রুত প্রক্রিয়া।

নিঃসরণ কাকে বলে ? প্রক্রিয়াটি ব্যাখা করো ।

নিঃসরণ: সরু ছিদ্রপথে কোনাে গ্যাসের অণুসমূহের উচ্চ চাপের স্থান থেকে নিম্নচাপের স্থানের দিকে সজোরে বেরিয়ে আসার প্রক্রিয়াকে নিঃসরণ বলে। একটি বেলুনকে ফু দিয়ে ফোলাই । এবারে বেলুনের গায়ে এক টুকরা স্কচটেপ লাগাই । এখন একটি আলপিন দিয়ে কচটেপের উপর দিয়ে বেলুনটিকে ছিদ্র করি । বেলুনের ভিতরের সমস্ত বাতাস ছিদ্রপথ দিয়ে সজোরে বেরিয়ে গিয়ে বেলুনটি চুপসে …

নিঃসরণ কাকে বলে ? প্রক্রিয়াটি ব্যাখা করো । Read More »

মিথেন(CH4), অক্সিজেন(O2), প্রোপেন(C3H8) ও বিউটেন(C4H10) গ্যাসের মধ্যে কোনটির ব্যাপন ও নিঃসরণ বেশি হবে?

আমরা জানি, যে গ্যাসের আণবিক ভর যত কম তার ব্যাপন ও নিঃসরণ হার তত বেশি। এখানে, CH4 আণবিক ভর (12+1×4)=16 O2 আণবিক ভর (16×2)=32 C3H8 আণবিক ভর (12×3+ 1×8)=44 C4H10 আণবিক ভর (12×4+1×10)=58 অর্থাৎ CH4 , O2 , C3H8  এবং C4H10  গ্যাসগুলাের আণবিক ভর যথাক্রমে  16, 32, 44 এবং 58।এই গ্যাসগুলাের মধ্যে CH4 এর আণবিক …

মিথেন(CH4), অক্সিজেন(O2), প্রোপেন(C3H8) ও বিউটেন(C4H10) গ্যাসের মধ্যে কোনটির ব্যাপন ও নিঃসরণ বেশি হবে? Read More »

H2, He, N2, O2 এবং CO2 গ্যাসগুলাের কোনটির ব্যাপন হার সবচেয়ে কম এবং কোনটির ব্যাপন হার সবচেয়ে বেশি ?

আমরা জানি, যে গ্যাসের আণবিক ভর যত কম তার ব্যাপন হার তত বেশি। H2  আণবিক ভর (1×2)=2 He আণবিক ভর (1×4)=4 N2 আণবিক ভর (14×2)=28 O2 আণবিক ভর (16×2)=32 CO2আণবিক ভর (12+16×2)=44 অর্থাৎ H2, He, N2, O2 এবং CO2 গ্যাসগুলাের আণবিক ভর যথাক্রমে 2, 4, 28, 32 এবং 44। এই গ্যাসগুলাের মধ্যে H2 এর আণবিক …

H2, He, N2, O2 এবং CO2 গ্যাসগুলাের কোনটির ব্যাপন হার সবচেয়ে কম এবং কোনটির ব্যাপন হার সবচেয়ে বেশি ? Read More »

অ্যামােনিয়া গ্যাসের ব্যাপন হার হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের ব্যাপন হারের চেয়ে বেশি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো। অথবা দুটি পদার্থের মধ্যে কোনটির ব্যাপনের হার বেশি তা ব্যাখ্যা করো ।

অ্যামােনিয়া গ্যাসের ব্যাপন হার হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের ব্যাপন হারের চেয়ে বেশি হওয়ার কারণ মূলত এদের আণবিক ভর। যে গ্যাসের আণবিক ভর যত কম তার ব্যাপন হার তত বেশি। এখানে NH3 গ্যাসের আণবিক ভর(14+1×3)=17 এবং HCl গ্যাসের আণবিক ভর(1+35.5)=36.5 অর্থাৎ অ্যামােনিয়া গ্যাসের আণবিক ভর হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের আণবিক ভরের চেয়ে কম। তাই অ্যামােনিয়া গ্যাসের ব্যাপন হার …

অ্যামােনিয়া গ্যাসের ব্যাপন হার হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের ব্যাপন হারের চেয়ে বেশি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো। অথবা দুটি পদার্থের মধ্যে কোনটির ব্যাপনের হার বেশি তা ব্যাখ্যা করো । Read More »

একটি পরীক্ষার সাহায্য দেখাও যে, অ্যামােনিয়া গ্যাসের ব্যাপন হার হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের ব্যাপন হারের চেয়ে বেশি।

দুই মুখ খোলা একটি লম্বা কাচনল নিই । দুই খণ্ড তুলা নিই । এক খণ্ড তুলাকে ঘন হাইড্রোক্লোরিক এসিড (HCl) দ্রবণে এবং অপর খণ্ড তুলা অ্যামােনিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NH4OH) দ্রবণে ভিজাই । এবার ঐ লম্বা কাচনলটির এক মুখে হাইড্রোক্লোরিক এসিড দ্রবণে সিক্ত তুলা এবং অপর মুখে অ্যামােনিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবণে সিক্ত তুলা দিয়ে বন্ধ করি । এখানে …

একটি পরীক্ষার সাহায্য দেখাও যে, অ্যামােনিয়া গ্যাসের ব্যাপন হার হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের ব্যাপন হারের চেয়ে বেশি। Read More »

তরল মাধ্যমে কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের ব্যাপন হার এর ক্রম আলোচনা করো ।

তরল মাধ্যমে কঠিন পদার্থের ব্যাপন হার-এর চেয়ে তরল মাধ্যমে তরল পদার্থের ব্যাপন হার বেশি। তাপের প্রভাবে এই ব্যাপন হার আরও বেশি হয়। কক্ষ তাপমাত্রায় বা গরম অবস্থায় তরল মাধ্যমে গ্যাসীয় পদার্থের ব্যাপন হার সবচেয়ে বেশি হয়। যেমন- কক্ষ তাপমাত্রায় তরল মাধ্যমে কঠিন KMnO4 এর ব্যাপনের চেয়ে তরল নীলের দ্রবণের ব্যাপনের সময় অনেক কম লাগে । …

তরল মাধ্যমে কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের ব্যাপন হার এর ক্রম আলোচনা করো । Read More »

একটি পরীক্ষার সাহায্যে দেখাও যে, তরল মাধ্যমে তরল পদার্থ ব্যাপিত হয় বা ব্যাপন প্রক্রিয়া ঘটে ।

কোনাে মাধ্যমে কঠিন, তরল ও বায়বীয় পদার্থের স্বতঃস্ফূর্ত ও সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে।  নিচে একটি পরীক্ষার   সাহায্যে তরল মাধ্যমে তরল  পদার্থ ব্যাপিত হওয়া বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় দেখানো হলো । কক্ষ তাপমাত্রায় একটি বিকারে কিছু পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি নিয়ে এতে সামান্য পরিমাণ তরল নীলের দ্রবণ যােগ করি । কিছুক্ষণের মধ্যে দেখা যাবে বিকারের …

একটি পরীক্ষার সাহায্যে দেখাও যে, তরল মাধ্যমে তরল পদার্থ ব্যাপিত হয় বা ব্যাপন প্রক্রিয়া ঘটে । Read More »

ঠাণ্ডা পানির চেয়ে গরম পানিতে KMnO4 ব্যাপনের হার বেশি কেন ?

ঠাণ্ডা পানির চেয়ে গরম পানিতে KMnO4 ব্যাপনের হার বেশি । কারণ গরম পানি থেকে KMnO4 কণাগুলাে তাপ গ্রহণ করে অধিক গতিশক্তি প্রাপ্ত হয় এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং সমগ্র পানিকে গােলাপি বর্ণে পরিণত করে ।

তাপ প্রয়ােগ করলে কঠিন পদার্থের ব্যাপন হার বৃদ্ধি পায় কেন ?

তরলে কঠিন পদার্থের ব্যাপনের হার অনেক কম হয়। এক্ষেত্রে তাপ প্রদান করলে ব্যাপন হার বেশি হয়। কারণ গরম পানি থেকে কঠিন পদার্থের কণাগুলাে তাপ গ্রহণ করেঅধিক গতিশক্তি প্রাপ্ত হয় এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। অর্থাৎ তাপ প্রয়ােগ করলে কঠিন পদার্থের ব্যাপন হার বৃদ্ধি পায়। যেমন -ঠাণ্ডা পানির চেয়ে গরম পানিতে KMnO4ব্যাপনের হার বেশি । কারণ গরম …

তাপ প্রয়ােগ করলে কঠিন পদার্থের ব্যাপন হার বৃদ্ধি পায় কেন ? Read More »

একটি পরীক্ষার সাহায্যে দেখাও যে, তরল মাধ্যমে কঠিন পদার্থ (KMnO4) ব্যাপিত হয় বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় ঘটে ।

কোনাে মাধ্যমে কঠিন, তরল ও বায়বীয় পদার্থের স্বতঃস্ফূর্ত ও সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে। নিচে একটি পরীক্ষার মাধমে তরল মাধ্যমে কঠিন পদার্থ (KMnO4) ব্যাপিত হওয়া   বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় দেখানো হলো । কক্ষ তাপমাত্রায় একটি কাচের পাত্রে কিছু বিশুদ্ধ পানি নিই । এ পানিতে সামান্য গােলাপি বর্ণের কঠিন পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট (KMnO4) ছেড়ে দেই । …

একটি পরীক্ষার সাহায্যে দেখাও যে, তরল মাধ্যমে কঠিন পদার্থ (KMnO4) ব্যাপিত হয় বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় ঘটে । Read More »

ব্যাপন হার কাকে বলে? ব্যাপন হার কী ? ব্যাপন হার বলতে কী বোঝো ?

কোনাে মাধ্যমে কঠিন, তরল ও বায়বীয়  পদার্থ একক সময়ে চারদিকে যে পরিমাণ ছড়িয়ে পড়ে তাকেই ব্যাপন হার বলে। অথবা কোনাে মাধ্যমে কঠিন, তরল ও বায়বীয় পদার্থের  একক সময়ে এই পরিব্যাপ্ত হওয়ার ক্ষমতা বা পরিমাণ কে ব্যাপন হার বলে।

ব্যাপনের গুরুত্ব আলােচন কর।

রাসায়নিক ক্ষেত্রে : ব্যাপনের কারণে কোন দ্রাবক দ্রবে দ্রবীভূত হয়। ব্যাপনের হার যত বেশি , দ্রবণের দ্রাব্যতাও তত বেশি হয় । উদাহরণস্বরূপ, পানিতে এক ফোটা নীল ফেললে তা দ্রুত সমস্ত পানিতে ব্যাপন প্রক্রিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে ও সমস্ত পানি নীল হয় । দৈনন্দিন জীবনেঃ  ব্যাপনের ফলেই আমরা আতর, সেন্ট ইত্যাদির সুগন্ধ পাই । ব্যাপনের জন্যই আমরা …

ব্যাপনের গুরুত্ব আলােচন কর। Read More »

ব্যাপন এর কয়েকটি বাস্তব উদাহরণ দেখাও ।

➣ঘরের এক কোণে কোনাে একটি সুগন্ধির শিশির মুখ খুলে রাখলে কিছুক্ষণের মধ্যে সারা ঘরে সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এটি একটি ব্যাপন প্রক্রিয়া ।  ➣বাড়িতে পােলাও কোর্মা রান্না করলে তার সুগন্ধ সবদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এটি একটি ব্যাপন প্রক্রিয়া ।  ➣এক গ্লাস পানি নিয়ে তাতে এক চামচ চিনি ফেলে দেই । পানি না নেড়ে  একটু পরে উপর থেকে …

ব্যাপন এর কয়েকটি বাস্তব উদাহরণ দেখাও । Read More »

ব্যাপন এর বৈশিষ্টসমূহ আলোচনা করো অথবা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় শর্তগুলো ব্যাখ্যা করো ।

ব্যাপনের ক্ষেত্রে চাপের প্রভাব নেই | ব্যাপনের ক্ষেত্রে কোনাে কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় পদার্থ উপযুক্ত মাধ্যমে সবদিকে ছড়িয়ে পড়ে | ইহা একটি স্বতঃস্ফূর্ত প্রক্রিয়া।  এই প্রক্রিয়ায় পদার্থের কণাগুলো সমানভাবে ছড়িয়ে । ইহা দীর্ঘ সময় স্থায়ী হয়। ইহা একটি ধীর প্রক্রিয়া।  

ব্যাপন কী তা ব্যাখা করো ? ব্যাপন কাকে বলে ?ব্যাপন বলতে কী বুঝ?

কোনাে মাধ্যমে কঠিন, তরল ও বায়বীয় পদার্থের স্বতঃস্ফূর্ত ও সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে। ব্যাপন প্রক্রিয়ায় কঠিন, তরল কিংবা বায়বীয় পদার্থ উচ্চ ঘনমাত্রার স্থান থেকে নিম্ন ঘনমাত্রার স্থানের দিকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়ে। যেমন: ঘরের এক কোণে কোনাে একটি সুগন্ধির শিশির মুখ খুলে রাখলে কিছুক্ষণের মধ্যে সারা ঘরে সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এটি একটি ব্যাপন প্রক্রিয়া …

ব্যাপন কী তা ব্যাখা করো ? ব্যাপন কাকে বলে ?ব্যাপন বলতে কী বুঝ? Read More »

কণার গতিতত্ত্বের ব্যাখ্যা করো

আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি এবং কণাগুলাের গতিশক্তি দিয়ে পদার্থের কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থা ব্যাখ্যা করা যায় । সকল পদার্থই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই কণাগুলাে একে অপরকে আকর্ষণ করে যাকে আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি বলা হয়। আবার কণাগুলাের গতিশক্তিও রয়েছে। আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি এবং কণাগুলাের গতিশক্তি দিয়ে পদার্থের কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থা ব্যাখ্যা করার …

কণার গতিতত্ত্বের ব্যাখ্যা করো Read More »

পদার্থে রূপান্তর বা অবস্থার পরিবর্তন (Transformation of matter) ব্যাখ্যা করো ।

সাধারণত একই পদার্থ কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় এই তিনটি অবস্থাতেই বিরাজ করতে পারে । কোন পদার্থের এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় পরিবর্তনকে পদার্থের রূপান্তর বলে । সাধারণত কঠিন পদার্থে তাপ দিলে তা তরল পদার্থে পরিণত হয় এবং তরল পদার্থে আরো তাপ দিলে তা গ্যাসীয় পদার্থে রূপান্তরিত হয় । গ্যাসকে আবার শীতল করলে তা তরলে এবং …

পদার্থে রূপান্তর বা অবস্থার পরিবর্তন (Transformation of matter) ব্যাখ্যা করো । Read More »

একই পদার্থের ভিন্ন ভিন্ন তাপমাত্রায় ভিন্ন ভিন্ন অবস্থা প্রদর্শন করার কারণ ব্যাখ্যা করো । অথবা তাপমাত্রা পরিবর্তন করে একই পদার্থ কখনাে কঠিন, কখনাে তরল বা কখনাে গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তর করা যায়।

একই পদার্থ ভিন্ন ভিন্ন তাপমাত্রায় বিভিন্ন  অবস্থা অর্থাৎ কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় থাকতে পারে। এর কারণ মূলত তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি ও আন্তঃআণবিক স্থানের পরিবর্তন। আন্তঃআণবিক শক্তির কারণে পদার্থের অভ্যন্তরস্থ অণুসমুহ পরস্পরের সন্নিকটে থাকতে চায়। পদার্থের অণুসমূহ সর্বদই কম্পমান অবস্থায় থাকে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে অণুসমূহের গতিশক্তি  বৃদ্ধি পায়। ফলে কম্পন বৃদ্ধি …

একই পদার্থের ভিন্ন ভিন্ন তাপমাত্রায় ভিন্ন ভিন্ন অবস্থা প্রদর্শন করার কারণ ব্যাখ্যা করো । অথবা তাপমাত্রা পরিবর্তন করে একই পদার্থ কখনাে কঠিন, কখনাে তরল বা কখনাে গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তর করা যায়। Read More »

আন্তঃকণা আকর্ষণ বল কাকে বলে ? আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বল বা শক্তি কাকে বলে ? আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি কাকে বলে ?

সকল পদার্থই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই কণাগুলাে একে অপরকে আকর্ষণ করে যাকে আন্তঃকণা আকর্ষণ শক্তি বলা হয়।

কঠিন পদার্থ, তরল পদার্থ ও গ্যাসীয় বা বায়বীয় পদার্থের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করো ।

কঠিন তরল  গ্যাসীয় বা বায়বীয়  ১.কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট ভর, নির্দিষ্ট আকার, নির্দিষ্ট আয়তন আছে । ১.তরল পদার্থের নির্দিষ্ট ভর ও নির্দিষ্ট আয়তন আছে কিন্তু নির্দিষ্ট কোনাে আকার নেই। ১.গ্যাসীয় পদার্থের নির্দিষ্ট ভর আছে কিন্তু নির্দিষ্ট আকার কিংবা নির্দিষ্ট আয়তন নেই।  ২.কঠিন পদার্থের কণাগুলাের মধ্যে আন্তঃকণা আকর্ষণ বল সবচেয়ে বেশি। ২.তরলের কণাগুলাের মধ্যে আন্তঃকণা আকর্ষণ বল …

কঠিন পদার্থ, তরল পদার্থ ও গ্যাসীয় বা বায়বীয় পদার্থের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করো । Read More »

পদার্থ কত প্রকার ও কি কি ? সংজ্ঞাসহ এদের ধর্ম ও বৈশিষ্ট্য আলােচনা কর ।

অবস্থাভেদে পদার্থ তিন প্রকার : যেমন- ১.কঠিন পদার্থ  ২. তরল পদার্থ  ৩. গ্যাসীয় বা বায়বীয় পদার্থ  কঠিন পদার্থ (Solids): যে সকল পদার্থের নির্দিষ্ট ভর, নির্দিষ্ট আকার, নির্দিষ্ট আয়তন এবং কমবেশি দৃঢ়তা আছে তাদেরকে কঠিন পদার্থ বলে ।যেমন – লোহা, মাটি, পাথর ইত্যাদি ।  তরল পদার্থ (Liquids): যে সকল পদার্থের নির্দিষ্ট ভর ও নির্দিষ্ট আয়তন আছে …

পদার্থ কত প্রকার ও কি কি ? সংজ্ঞাসহ এদের ধর্ম ও বৈশিষ্ট্য আলােচনা কর । Read More »

পদার্থ কাকে বলে ?

যে বস্তুর নির্দিষ্ট ভর আছে, জড়তা আছে, জায়গা দখল এবং যা তার গতিশীল বা স্থিতিশীল অবস্থার পরিবর্তন বাধা প্রদান করে তাকে পদার্থ বলে । যেমন –টেবিল, চেয়ার, মাটি, পানি, বাতাস ইত্যাদি । অন্যভাব বলা যায়, যার ভর ও ভরজনিত জড়তা আছে তাই পদার্থ ।

Periodic Table

চতুর্থ অধ্যায় | পর্যায় সারণি | CHAPTER FOUR | PERIODIC TABLE

2016 সাল পর্যন্ত পৃথিবীতে মােট কতটি মৌলিক পদার্থ আবিষ্কৃত হয়েছে ? 2016 সাল পর্যন্ত পৃথিবীতে মােট 118টি মৌলিক পদার্থ আবিষ্কৃত হয়েছে। পর্যায় সারণি (Periodic table): পারমাণবিক সংখ্যার ক্রমানুসারে (ছােট থেকে বড় অনুযায়ী) প্রায় একই ধরনের ধর্মবিশিষ্ট মৌলসমূহকে একই শ্রেণীভুক্ত করে, আবিষ্কৃত সব মৌলকে স্থান দিয়ে মৌলসমূহের যে সারণি রচনা করা হয়, তাকে মৌলের পর্যায় সারণি …

চতুর্থ অধ্যায় | পর্যায় সারণি | CHAPTER FOUR | PERIODIC TABLE Read More »

পঞ্চম অধ্যায় | রাসায়নিক বন্ধন | CHAPTER FIVE | CHEMICAL BOND

নিচের Start বাটনে ক্লিক করে বহুনির্বাচনি পরীক্ষা শুরু করুন। পরীক্ষা শেষে রেজাল্ট দেখুন। স্কোর ১০০% না হওয়া পর্যন্ত বার বার পরীক্ষা দিন। নিজের স্কিল বাড়ান । [ays_quiz_cat id=”6″ display=”all/random” count=”5″ layout=”list/grid”] পদার্থের অণুতে পরমাণুসমূহ কীভাবে থাকে ? পদার্থের অণুতে পরমাণুসমূহ সুবিন্যস্তভাবে  থাকে।  বন্ধন বা রাসায়নিক বন্ধন কাকে বলে? যে আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে অণুতে দুটি পরমাণু …

পঞ্চম অধ্যায় | রাসায়নিক বন্ধন | CHAPTER FIVE | CHEMICAL BOND Read More »

English Vocabulary Related to Family and Relatives

Most Useful English Vocabulary Related to Family and Relatives | Family Vocabulary

Father( বাবা ) Mother( মা ) Father-in-law(শশুর) Mother-in-law(শাশুড়ি) Foster-father(পালক পিতা) Foster-mother(পালক মাতা) Step-father(সৎ বাবা) Step-mother(সৎ মা) Grand-father(দাদা) Grand-mother(দাদি) Maternal grandfather(নানা) Maternal Grandmother(নানী) Bridegroom(বর) Bride(বৌ) Uncle(চাচা,মামা,খালু) Aunty(চাচী,মামী,খালা) Husband(স্বামী) Housewife(গৃহিনী) Widower(বিপত্নীক) Widow(বিধবা) Son(পুত্র) Daughter(কন্যা) Adopted son(পালিত পুত্র) Adopted daughter(পালিত কন্যা) Step son(সৎ ছেলে) Step daughter(সৎ মেয়ে) Son-in-law(জামাতা) Daughter-in-law(পুত্র বধূ) Nephew(ভাইপো,ভাগ্নে) Niece(ভাইঝি,ভাগ্নি) Grand son(নাতি) Grand daughter(নাতনি) Heir(উত্তরাধিকারী) Heiress(উত্তরাধিকারিণী) …

Most Useful English Vocabulary Related to Family and Relatives | Family Vocabulary Read More »

Chemistry in Our Lives | rashedsir.com

Ten Chemistry important tips-Chapter 12

[ays_quiz id=’6′] গৃহস্থালির রসায়ন (Domestic chemistry) সাগরের পানিতে অনেক বেশি পরিমাণে থাকে — খাদ্য লবণ বা সােডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) সাগরের পানিতে NaCl এর সাথে খুবই সামান্য পরিমাণে– CaCl2,  MgCl2 সহ অন্য কিছু লবণ দ্রবীভূত থাকে। NaCl এর উৎস কী ? সমুদ্রের পানি। লবণ চাষের জমির আকৃতি সাধারণত —  বর্গাকার বা আয়তাকার হয় । জোয়ারের পানি …

Ten Chemistry important tips-Chapter 12 Read More »

Nine-Ten Chemistry important tips-Chapter 3

রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল (Rutherford’s Atomic Model) 1911 খ্রিস্টাব্দে পরমাণুর গঠন সম্পর্কে A নামে একটি মডেল প্রদান হয়। A এর নাম কী ? রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল রাদারফোর্ড পরমাণু মডেলের অপর নাম কী? সােলার সিস্টেম মডেল বা সৌর মডেল বা নিউক্লিয়ার মডেল বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড কত সালে পরমাণুর গঠন সম্পর্কে একটি মডেল প্রদান করেন ? 1911  সালে কত …

Nine-Ten Chemistry important tips-Chapter 3 Read More »

আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত রাসায়নিক পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত। ব্যাখ্যা করো ।

যেখানে পদার্থ আছে সেখানেই রসায়ন আছে। বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন গ্যাসীয় পদার্থ থাকে। বায়ুমণ্ডলে কিছু না কিছু রাসায়নিক পরিবর্তন অনবরত ঘটছে। আমরা যে মাটির উপরে বসবাস করছি সে মাটিতেও প্রতি মুহূর্তে ঘটে যাচ্ছে অসংখ্য পরিবর্তন। শুধু বর্তমান সময় কেন, সুদূর অতীতেও এই পরিবর্তন ঘটেছে। যখন এ পৃথিবীর প্রথম জন্ম হলাে তখন পৃথিবী এমন ছিল না, পৃথিবী ছিল …

আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত রাসায়নিক পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত। ব্যাখ্যা করো । Read More »

পেটের এসিডিটির জন্য এন্টাসিড ওষুধ খাওয়া হয় কেন ?

খাদ্য হজম করতে পাকস্থলীতে হাইড্রাক্লোরিক এসিড নিঃসৃত হয়। পাকস্থলীতে অতিরিক্ত হাইড্রোক্লোরিক এসিড জমা হলে পেটে এসিডিটির সমস্যা হয়। এন্টাসিডে থাকে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড । এরা ক্ষারজাতীয় পদার্থ। তাই পেটের অতিরিক্ত হাইড্রোক্লোরিক এসিডকে এরা প্রশমিত করে। তাই পেটের এসিডিটির জন্য অথবা পেটের জ্বালা পোড়া সমস্যা সমাধানের জন্য এন্টাসিড ওষুধ খাওয়া হয় । Al(OH)3 + …

পেটের এসিডিটির জন্য এন্টাসিড ওষুধ খাওয়া হয় কেন ? Read More »

কেরােসিন, প্রাকৃতিক গ্যাস ও মােমের দহন ব্যাখ্যা করো ।

কেরােসিন, প্রাকৃতিক গ্যাস, মােম এগুলাের মূল উপাদান হাইড্রোকার্বন। হাইড্রোকার্বন হচ্ছে শুধুমাত্র কার্বন আর হাইড্রোজেনের যৌগ। তাই যখন এগুলাের দহন ঘটে তখন বাতাসের অক্সিজেনের সাথে এগুলাের বিক্রিয়া হয় এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয় বাষ্প, আলাে আর তাপশক্তির সৃষ্টি হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস(CH4) + O2 → CO2 + H2O(g) + আলাে + তাপশক্তি প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো মিথেন …

কেরােসিন, প্রাকৃতিক গ্যাস ও মােমের দহন ব্যাখ্যা করো । Read More »

হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? হাইড্রোকার্বন কী? হাইড্রোকার্বন বলতে কী বোঝ?

হাইড্রোকার্বন: শুধুমাত্র কার্বন ও হাইড্রোজেনের সমন্বয়ে গঠিত জৈব যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলে । যেমন-কেরােসিন, প্রাকৃতিক গ্যাস, মােম এগুলাের মূল উপাদান হাইড্রোকার্বন| অন্যভাবে বলা যায়, যে সকল জৈব যৌগসমূহ  শুধুমাত্র  কার্বন ও হাইড্রোজেন এর সমন্বয়ে গঠিত হয়, তাদেরকে হাইড্রোকার্বন বলে। আবার আর একভাবে বলা যায়,  হাইড্রোজেন ও কার্বন দ্বারা গঠিত সম্পৃক্ত ও অসম্পৃক্ত জৈব যৌগকে হাইড্রোকার্বন বলে।যেমন: মিথেন …

হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? হাইড্রোকার্বন কী? হাইড্রোকার্বন বলতে কী বোঝ? Read More »

কাঁচা আম টক কিন্তু পাকা আম মিষ্টি লাগে কেন ?

আমরা জানি, এসিড  টক স্বাদযুক্ত । কাঁচা আমে বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড থাকে যেমন; সাক্সিনিক এসিড (C4H6O4), ম্যালেয়িক এসিড(C4H4O4) প্রভৃতি থাকে, ফলে কাঁচা আম টক। কিন্তু আম যখন পাকে তখন এই এসিডগুলাের রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে গ্লুকোজ(C6H12O6) ও ফুক্টোজের(C6H12O6) সৃষ্টি হয়। আর গ্লুকোজ ও ফুক্টোজ মিষ্টি স্বাদ যুক্ত। তাই পাকা আম মিষ্টি।

কাকে আধুনিক রসায়নের জনক বলা হয়?

অ্যান্টনিকে ল্যাভয়সিয়ে আধুনিক রসায়নের জনক বলা হয়।   অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়ে সমন্ধে আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়ে ।

রসায়নের প্রকৃত রহস্য উদ্ভাবন করে রসায়ন চর্চা প্রথম শুরু করেন কারা ?

রসায়নের প্রকৃত রহস্য উদ্ভাবন করে রসায়ন চর্চা প্রথম শুরু করেন অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়ে, রবার্ট বয়েল, স্যার ফ্রান্সিস বেকন এবং জন ডাল্টনসহ অন্যান্য বিজ্ঞানী।   বিজ্ঞানীদের সমন্ধে বিস্তারিত জানতে নামের উপর ক্লিক করুন । অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়ে রবার্ট বয়েল স্যার ফ্রান্সিস বেকন জন ডাল্টন

রসায়নের প্রকৃত রহস্যগুলাে জাবির ইবনে-হাইয়ান এর কাছে পরিষ্কার ছিল না কেন ?

জাবির ইবনে-হাইয়ান বিশ্বাস করতেন সকল পদার্থ মাটি, পানি, আগুন আর বাতাস দিয়ে তৈরি। তাই তিনি গবেষণা করলেও রসায়নের প্রকৃত রহস্যগুলাে তার কাছে পরিষ্কার ছিল না।   জাবির ইবনে-হাইয়ান সমন্ধে জানতে নিচের নামের উপর ক্লিক করুন । জাবির ইবনে-হাইয়ান

Chemistry বা রসায়ন শব্দের উৎপত্তি ব্যাখ্যা করো

মধ্যযুগীয় আরবের রসায়ন চর্চাকে আলকেমি (Alchemy) বলা হতাে আর গবেষকদের বলা হতাে আলকেমিস্ট (Alchemist)। আলকেমি শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ আল-কিমিয়া থেকে। আল-কিমিয়া শব্দটি আবার এসেছে কিমি (Chemi বা Kimi) শব্দ থেকে। এই chemi শব্দ থেকেই chemistry শব্দের উৎপত্তি, যার বাংলা প্রতিশব্দ হলাে রসায়ন।

রসায়নের ইতিহাসে প্রথম পদ্ধতিগতভাবে রসায়নের চর্চা বা রসায়নের গবেষণা সমন্ধে আলোচনা করো ?

মধ্যযুগে আরবের মুসলিম দার্শনিকগণ কপার, টিন, সিসা এসব স্বল্পমূল্যের ধাতু থেকে সােনা তৈরি করতে চেষ্টা করেছিলেন। তাদের আরেকটি চেষ্টা ছিল এমন একটি মহৌষধ তৈরি করা, যা খেলে মানুষের আয়ু অনেক বেড়ে যাবে। তারা অবশ্য এগুলােতে সফল হননি। তবে তারা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছিলেন। ফলে সােনা বানাতে না পারলেও বিভিন্ন পদার্থ মিশিয়ে সােনার মতাে দেখতে এমন …

রসায়নের ইতিহাসে প্রথম পদ্ধতিগতভাবে রসায়নের চর্চা বা রসায়নের গবেষণা সমন্ধে আলোচনা করো ? Read More »

অ্যারিস্টটলসহ অন্য দার্শনিকেরা পদার্থের গঠন সমন্ধে কী মনে করতেন ?

 অ্যারিস্টটলসহ অন্য দার্শনিকেরা মনে করতেন সকল পদার্থ মাটি, আগুন, পানি ও বাতাস মিলে তৈরি হয়।  অ্যারিস্টটল সমন্ধে আরো জানতে নামের উপর ক্লিক করুন ।  

গ্রিক দার্শনিক ডেমােক্রিটাস পদার্থের গঠন সমন্ধে কী ঘােষণা করেন ?

খ্রিস্টপূর্ব 38০ অব্দের দিকে গ্রিক দার্শনিক ডেমােক্রিটাস ঘােষণা করেন যে, প্রত্যেক পদার্থকে ভাঙতে থাকলে শেষ পর্যায়ে এমন এক ক্ষুদ্র কণা পাওয়া যাবে যাকে আর ভাঙা যাবে না। তিনি এর নাম দেন অ্যাটম (Atom অর্থ indivisible বা অবিভাজ্য)। ডেমােক্রিটাস সম্পর্কে আরো তথ্য ।  

ব্রোঞ্জ কেন ব্যবহার করা হতো ?

খ্রিষ্টপূর্ব 3000 থেকে 1000 পর্যন্ত সময়কালকে বলা হয় ব্রোঞ্জ যুগ। বিভিন্ন যন্ত্রপাতি তৈরি করতে ধাতুর চেয়ে সংকর ধাতু বেশি উপযােগী। ব্রোঞ্জ দিয়ে ভালাে মানের অস্ত্র তৈরি করা হতাে। তখনকার মানুষ পশু শিকার, ফসল ফলানাে, জ্বালানি হিসেবে কাঠ সংগ্রহসহ প্রয়ােজনীয় অনেক কাজে এ অস্ত্র ব্যবহার করত। এ ব্রোঞ্জ তখনকার মানবজাতির জন্য এক অতিপ্রয়ােজনীয় পদার্থে পরিণত হয়। …

ব্রোঞ্জ কেন ব্যবহার করা হতো ? Read More »

কখন ব্রোঞ্জ অবিষ্কার হয় ?

খ্রিস্টপূর্ব 3500 অব্দের দিকে কপার ও টিন ধাতুকে গলিয়ে তরলে পরিণত করে এবং এ দুটি তরলকে একত্র মিশিয়ে অতঃপর মিশ্রণকে ঠাণ্ডা করে কঠিন সংকর ধাতুতে (alloy) পরিণত করা হয়। এ সংকর ধাতুর নাম ব্রোঞ্জ।

ব্রোঞ্জ কী ? ব্রোঞ্জ কাকে বলে ?

কপার ও টিন ধাতুকে গলিয়ে তরলে পরিণত করে এবং এ দুটি তরলকে একত্র মিশিয়ে অতঃপর মিশ্রণকে ঠাণ্ডা করে কঠিন সংকর ধাতুতে (alloy) পরিণত করা হয়। এ সংকর ধাতুর নাম ব্রোঞ্জ। ব্রোঞ্জ এ Cu=90% ও Sn=10% থাকে ।

সংকর ধাতু কাকে বলে ? সংকর ধাতু কী ?

কতকগুলাে ধাতুকে একত্রে গলানাের পর গলিত মিশ্রণকে ঠাণ্ডা করলে যে ধাতু মিশ্রণ পাওয়া যায় তাকে সংকর ধাতু বলা হয়।  অথবা  কোনাে গরম গলিত ধাতুর মধ্যে অন্য কোনাে গরম গলিত ধাতু বা অধাতু মিশিয়ে সেই মিশ্রণকে ঠাণ্ডা করলে যে কঠিন পদার্থ পাওয়া যায় তাকে বলা হয় সংকর ধাতু।

প্রথম ব্যবহৃত ধাতু কী এবং প্রাচীনকাল থেকে মানুষ কী কী ধাতু ব্যবহার করছে ?

প্রথম ব্যবহৃত ধাতু হলাে সােনা। এছাড়া সেই প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ তামা বা কপার, রুপা, টিন এসব ধাতু ব্যবহার করছে।

কখন থেকে রসায়নের ওপর মানুষের নিয়ন্ত্রণ শুরু হয়েছে ?

সম্ভবত প্রথম যেদিন দুটি পাথরকে ঘষে মানুষ আগুন জ্বালাতে শিখল সেসময় থেকেই এই রসায়নের ওপর মানুষের নিয়ন্ত্রণ শুরু হয়েছে।

প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের শাখাগুলো কী কী ?

প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের শাখাগুলো : প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের পদার্থবিজ্ঞান (Physics), রসায়ন (Chemistry), উদ্ভিদবিদ্যা (Botany), প্রাণিবিদ্যা (Zoology), অণুজীববিজ্ঞান (Microbiology), জ্যোতির্বিজ্ঞান (Astronomy), মৃত্তিকাবিজ্ঞান (Soil Science) ইত্যাদি শাখা রয়েছে।

রসায়ন কাকে বলে? রসায়ন কী?

বিজ্ঞানের যে শাখায় পদার্থের গঠন, পদার্থের ধর্ম এবং পদার্থের পরিবর্তন নিয়ে আলােচনা করা হয় তাকে রসায়ন বলে। রসায়ন কাকে বলে? প্রশ্নটির উত্তর আমরা অন্যভাবেও দিতে পারি। যেমন: বিজ্ঞানের যে শাখায় পদার্থের গঠন (কাঠামো), উপাদান(কি কি মৌল দ্বারা পদার্থ গঠিত হয় হয়), ভৌত ধর্ম, রাসায়নিক ধর্ম, পারস্পরিক ক্রিয়া-বিক্রিয়া ও বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন পদার্থ,উৎপন্ন তাপ বা শোষিত …

রসায়ন কাকে বলে? রসায়ন কী? Read More »

প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের কাজ কী ?

বিজ্ঞানের একটি শাখা হলাে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান (Natural Science)। যুক্তি দিয়ে, পর্যবেক্ষণ করে অথবা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাকৃতিক কোনাে বিষয় সম্বন্ধে বােঝা বা তার ব্যাখ্যা দেওয়া বা সে সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করাই হলাে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের কাজ।

প্রাকৃতিক বিজ্ঞান কাকে বলে ?

বিজ্ঞানের যে  শাখায় যুক্তি দিয়ে, পর্যবেক্ষণ করে অথবা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাকৃতিক কোনাে বিষয় সম্বন্ধে বােঝা বা তার ব্যাখ্যা দেওয়া বা সে সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয় তাকে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান  বলে।  

অনলাইনে লাইভ ক্লাস করার জন্য যা করতে হবে

GO TO LIVE CLASS স্মার্ট ফোন /মোবাইলে লাইভ ক্লাস করার জন্য: Play store এ গিয়ে Zoom / Zoom cloud meeting লিখে  সার্চ দিতে হবে । Zoom cloud meeting app টি ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে । App টি  open করে join a meeting এ ক্লিক করে meeting ID ঘরে meeting ID বসাতে হবে ।আমরা meeting …

অনলাইনে লাইভ ক্লাস করার জন্য যা করতে হবে Read More »

error: Content is protected !!