SSC CHEMISTRY CHAPTER-3

পদার্থের গঠন

বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর আণবিক ভর নির্ণয় করাে।

বেকিং সােডা: বেকিং সােডা বা খাবার সােডার রাসায়নিক নাম সােডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট (NaHCO3)। বেকিং সােডা (NaHCO3) তৈরি করে তার মধ্যে টারটারিক এসিড (C4H6O6) মিশালে বেকিং পাউডার তৈরি হয়। সাধারণত কেক বানানাের কাজে বেকিং পাউডার ব্যবহার করা হয়। বেকিং সোডার সংকেত: বেকিং সোডার সংকেত =NaHCO3 বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর আণবিক ভর: কোনাে মৌলিক বা যৌগিক …

বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর আণবিক ভর নির্ণয় করাে। Read More »

পরমাণুর গঠন চিত্র(বোর মডেল অনুসারে) । ডায়াগ্রামের সাহায্যে পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস

(H)হাইড্রোজেন পরমাণুর গঠন চিত্র (He)হিলিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (Li)লিথিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (Be)বেরিলিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (B)বোরন পরমাণুর গঠন চিত্র (C)কার্বন পরমাণুর গঠন চিত্র (N)নাইট্রোজেন পরমাণুর গঠন চিত্র (O)অক্সিজেন পরমাণুর গঠন চিত্র (F)ফ্লোরিন পরমাণুর গঠন চিত্র (Ne)নিয়ন পরমাণুর গঠন চিত্র (Na)সোডিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (Mg)ম্যাগনেসিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র উপশক্তিস্তরে (অরবিটালসমূহে ) ইলেক্ট্রন বিন্যাস ১-১১৮ পর্যন্ত  …

পরমাণুর গঠন চিত্র(বোর মডেল অনুসারে) । ডায়াগ্রামের সাহায্যে পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস Read More »

তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ক্ষতিকর প্রভাব আলোচনা কর।

তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ক্ষতিকর প্রভাব: তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ আমাদের  অনেক উপকারে আসে সে কথা সত্যি কিন্তু এটি আমাদের জন্য ক্ষতির কারণও হতে পারে। তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ থেকে সে আলফা, বেটা ও গামা রশ্মি নির্গত হয় তা কোষের জিনগত পরিবর্তন ঘটাতে পারে যার ফলাফল হিসেবে ক্যান্সারের মতাে রোগ হতে পারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ …

তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ক্ষতিকর প্রভাব আলোচনা কর। Read More »

তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ ও তাদের ব্যবহার।তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ এর ব্যবহার।

তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ: কিছু কিছু আইসােটোপ রয়েছে যাদের নিউক্লিয়াস স্বতঃস্ফূর্তভাবে (নিজে নিজেই) ভেঙ্গে আলফা রশ্মি (𝞪), বিটা রশ্মি,(𝜷) গামা রশ্মি (ɣ) ইত্যাদি নির্গত করে তাদেরকে তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ বলে। তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ-এর নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার দিয়ে মানুষ অনেক কিছু করতে পারে যেটি অন্যভাবে করা দুঃসাধ্য ছিল। বর্তমানে তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ চিকিৎসাক্ষেত্রে, কৃষিক্ষেত্রে, খাদ্য ও বীজ সংরক্ষণে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে, কোনাে কিছুর …

তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ ও তাদের ব্যবহার।তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ এর ব্যবহার। Read More »

অ্যামােনিয়ার (NH3)আণবিক ভর নির্ণয় করাে। অ্যামােনিয়ার (NH3) আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয়

অ্যামােনিয়ার (NH3)আণবিক ভর নির্ণয়: কোনাে মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণুতে যে পরমাণুগুলাে থাকে  তাদের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর নিজ নিজ পরমাণু সংখ্যা দিয়ে গুণ করে যােগ করলে প্রাপ্ত যােগফলই হলাে ঐ অণুর আপেক্ষিক আণবিক ভর। অ্যামােনিয়ার (NH3) এর একটি অণুতে রয়েছে একটি N পরমাণু ও তিনটি H পরমাণু। N এর আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর= 14 H এর …

অ্যামােনিয়ার (NH3)আণবিক ভর নির্ণয় করাে। অ্যামােনিয়ার (NH3) আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয় Read More »

সালফিউরিক এসিডের(H2SO4) আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয় কর।

সালফিউরিক এসিডের(H2SO4) আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয়: কোনাে মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণুতে যে পরমাণুগুলাে থাকে  তাদের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর নিজ নিজ পরমাণু সংখ্যা দিয়ে গুণ করে যােগ করলে প্রাপ্ত যােগফলই হলাে ঐ অণুর আপেক্ষিক আণবিক ভর। H2SO4 এর একটি অণুতে রয়েছে দুইটি H পরমাণু , একটি S পরমাণু  এবং 4টি S পরমাণু। আমরা জানি,  H …

সালফিউরিক এসিডের(H2SO4) আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয় কর। Read More »

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর থেকে আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয়

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর থেকে আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয়: কোনাে মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণুতে যে পরমাণুগুলাে থাকে  তাদের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর নিজ নিজ পরমাণু সংখ্যা দিয়ে গুণ করে যােগ করলে প্রাপ্ত যােগফলই হলাে ঐ অণুর আপেক্ষিক আণবিক ভর। আপেক্ষিক পারমাণবিক ভরকে পারমাণবিক ভর এবং আপেক্ষিক আণবিক ভরকে সাধারণভাবে আণবিক ভর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যেমন- …

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর থেকে আপেক্ষিক আণবিক ভর নির্ণয় Read More »

A নামক একটি মৌলের দুটি আইসােটোপ xAএবং yA এবং এদের প্রকৃতিতে পর্যাপ্ততার শতকরা পরিমাণ যথাক্রমে c% এবং d% ।মৌলটির আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর কত?

আমরা জানি, কোনাে মৌলের প্রত্যেকটি আইসােটোপের ভর সংখ্যা এবং প্রকৃতিতে প্রাপ্ত ঐ আইসােটোপের শতকরা পরিমাণ গুণ দিয়ে প্রাপ্ত গুণফলগুলােকে যােগ করে  100 দ্বারা ভাগ করলেই ঐ মৌলের গড় আপেক্ষিক ভর পাওয়া যাবে।  গড় আপেক্ষিক পরমাণবিক ভর  = = অর্থাৎ গড় আপেক্ষিক পরমাণবিক ভর =

গড় আপেক্ষিক পরমাণবিক ভর ও শতকরা পরিমাণ নির্ণয় সম্পর্কিত গাণিতিক সমস্যা ও সমাধান।

গড় আপেক্ষিক পরমাণবিক ভর নির্ণয় কর।  প্রকৃতিতে প্রাপ্ত আইসোটোপের শতকরা পরিমাণ নির্ণয় । 1)  10  পারমাণবিক সংখ্যা বিশিষ্ট মৌলের তিনটি আইসোটোপের ভরসংখ্যা যথাক্রমে 20, 21 ও 22। এদের প্রকৃতিতে প্রাচুর্যতার শতকরা পরিমাণ যথাক্রমে 90.92%, 0.25% ও 8.82%। মৌলটির গড় পারমাণবিক ভর কত? উঃ 20.18 2) হাইড্রোজেনের দুটি আইসোটোপ 11H ও  12H এর প্রকৃতিতে প্রাচুর্যতার শতকরা …

গড় আপেক্ষিক পরমাণবিক ভর ও শতকরা পরিমাণ নির্ণয় সম্পর্কিত গাণিতিক সমস্যা ও সমাধান। Read More »

গড় আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর থেকে কীভাবে প্রকৃতিতে প্রাপ্ত আইসোটোপের শতকরা পরিমাণ বের করা যায়?

প্রকৃতিতে প্রাপ্ত আইসোটোপের শতকরা পরিমাণ: প্রকৃতিতে যদি কোনাে মৌলের দুটি আইসােটোপ থাকে তাহলে সেই মৌলের গড় আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর থেকে ঐ মৌলের বিভিন্ন আইসোটোপের প্রকৃতিতে প্রাপ্ত শতকরা পরিমাণ বের করা যায়।যেমন: প্রকৃতিতে কপারের দুটি আইসােটোপ আছে 63Cu এবং 65Cu । কপারের গড় পারমাণবিক আপেক্ষিক ভর 63.5। ধরা যাক, প্রকৃতিতে প্রাপ্ত 63Cu এর শতকরা পরিমাণ x% …

গড় আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর থেকে কীভাবে প্রকৃতিতে প্রাপ্ত আইসোটোপের শতকরা পরিমাণ বের করা যায়? Read More »

আইসােটোপের শতকরা হার থেকে কীভাবে মৌলের গড় আপেক্ষিক ভর নির্ণয়?

আইসােটোপের শতকরা হার থেকে মৌলের গড় আপেক্ষিক ভর নির্ণয়ঃ প্রকৃতিতে বেশির ভাগ মৌলেরই একাধিক আইসােটোপ রয়েছে। তাই যে মৌলের একাধিক আইসােটোপ আছে সেই মৌলের সকল আইসােটোপের প্রকৃতিতে প্রাপ্ত শতকরা হার থেকে মৌলের গড় আপেক্ষিক ভর এর মান নিচের ধাপগুলাে অনুসরণ করে হিসাব করা হয়। ধাপ 1: প্রথমে কোনাে মৌলের প্রত্যেকটি আইসােটোপের ভর সংখ্যা এবং প্রকৃতিতে …

আইসােটোপের শতকরা হার থেকে কীভাবে মৌলের গড় আপেক্ষিক ভর নির্ণয়? Read More »

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর সংক্রান্ত গাণিতিক সমস্যা ও সমাধান

গাণিতিক সমস্যা ও সমাধান(আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর): 1) 17 পারমাণবিক সংখ্যা বিশিষ্ট মৌলের একটি পরমাণুর ভর 5.8863×10-23g হলে এর আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর কত? উঃ 35.4595(প্রায় ) 2) Cl এর আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর 35.4595 হলে একটি পরমাণুর ভর কত? উঃ 5.8863×10-23 g  3) Na এর একটি পরমাণুর ভর 3.82×10-23 g হলে এর আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর কত? উঃ …

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর সংক্রান্ত গাণিতিক সমস্যা ও সমাধান Read More »

পরমাণুর ভর ও পারমাণবিক ভর ভিন্ন -ব্যাখ্যা করে।

পরমাণুর ভর ও পারমাণবিক ভর ভিন্ন: কোনো পরমাণুর ভর বলতে 1 টি পরমাণুর প্রকৃত ভরকে বুঝায়। যেমন: 1 টি হাইড্রোজেন পরমাণুর ভর 1.673×10-24g। কিন্তু কোনো পরমাণুর পারমাণবিক ভর বলতে ঐ মৌলের একটি পরমাণুর ভর, একটি কার্বন 12 আইসােটোপের পারমাণবিক ভরেরঅংশের তুলনায় যতগুণ ভারী, সেই সংখ্যাকে বুঝায়। যেমন:হাইড্রোজেনের পারমাণবিক ভর বা আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর===1008 পরমাণুর ভরের …

পরমাণুর ভর ও পারমাণবিক ভর ভিন্ন -ব্যাখ্যা করে। Read More »

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর ব্যাখ্যা করাে।

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভরের ব্যাখ্যা: কোনাে মৌলের একটি পরমাণুর ভর, একটি কার্বন 12 আইসােটোপের পারমাণবিক ভরেরঅংশের তুলনায় যতগুণ ভারী, সেই সংখ্যাকে সংশ্লিষ্ট মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বলে। অথবা কোনাে মৌলের একটি পরমাণুর ভর ও একটি কার্বন 12 আইসােটোপের পারমাণবিক ভরেরঅংশের অনুপাতকে আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বলে।                মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর= …

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর ব্যাখ্যা করাে। Read More »

S (সালফার) এর পারমাণবিক ভর 32 এর অর্থ কী? ব্যাখ্যা করো।

S (সালফার) এর পারমাণবিক ভর 32: কোনাে মৌলের একটি পরমাণু, কার্বন 12 পরমাণুর ভরের অংশের তুলনায় যতগুণ ভারী তাকে ঐ মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বলে। সালফারের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর 32 বলতে বােঝায় যে, সালফারের একটি পরমাণু কার্বন 12 আইসােটপের ভরের 12অংশের তুলনায় 32 গুণ ভারী।

পরমাণুর ভর ও পারমাণবিক ভরের মধ্যে পার্থক্য লেখ।

পরমাণুর ভর ও পারমাণবিক ভরের মধ্যে পার্থক্য: পরমাণুর ভর পারমাণবিক ভর পরমাণুর ভর বলতে কোনাে মৌলের একটি পরমাণুর ভরকে বােঝায়। পারমাণবিক ভর বলতে যেকোনাে মৌলের একটি পরমাণুর ভর এবং 1 টি কার্বন-12 আইসােটোপের ভরের অংশের অনুপাতকে বােঝায়। একটি  পরমাণুর ভর = পারমাণবিক ভর = পরমাণুর  ভরের  একক g । পারমাণবিক  ভরের  কোনাে একক নেই। অ্যাভােগেড্রো …

পরমাণুর ভর ও পারমাণবিক ভরের মধ্যে পার্থক্য লেখ। Read More »

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভরের একক থাকে না কেন? পারমাণবিক ভরের একক নেই কেন?

দুটি একই রকম রাশি অনুপাত আকারে থাকলে তার কোনাে একক থাকে না। আমরা জানি,  কোনাে মৌলের একটি পরমাণু , কার্বন-12 আইসােটোপের ভরেরঅংশের তুলনায় যতগুণ ভারি তাকে ঐ মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বলে।                মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = যেহেতু কোনাে মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর হলাে দুটি ভরের অনুপাত, সেজন্য …

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভরের একক থাকে না কেন? পারমাণবিক ভরের একক নেই কেন? Read More »

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বের করা বা নির্ণয় করার নিয়ম কী?

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বের করা বা নির্ণয় করার নিয়ম: কোনাে মৌলের একটি পরমাণুর প্রকৃত ভর জানা থাকলে আমরা নিম্নলিখিতভাবে আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বের করতে পারি। এক্ষেত্রে ঐ মৌলের একটি পরমাণুর প্রকৃত ভরকে একটি কার্বন 12 আইসােটোপের ভরের অংশ  অথবা 1.66 x 10-24 গ্রাম দ্বারা ভাগ করে আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বের করা যায়  যেমন: Al এর …

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বের করা বা নির্ণয় করার নিয়ম কী? Read More »

কীসের সাপেক্ষে পরমাণুর ভর মাপা হয়? 1 a.m.u

একটি কার্বন 12 আইসােটোপের ভরের  অংশকে একক হিসেবে ধরে তার সাপেক্ষে পরমাণুর ভর মাপা হয়। একটি কার্বন 12 আইসােটোপের ভরের  অংশকে 1 a.m.u বলে। 1 a.m.u=1.66Χ1024g বা 1.66Χ1027kg  a.m.u এর পূর্ণরূপ হলো Atomic Mass Unit 

অণু ও পরমাণুর আপেক্ষিক ভর বা তুলনামূলক ভর ব্যবহার করা হয় কেন?

সবচেয়ে হালকা মৌল হাইড্রোজেনের একটি পরমাণুর ভর 1.67 x 10-24g । প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে ভারী মৌল ইউরেনিয়ামের একটি পরমাণুর ভর 3.95 x 10-22g । পানির একটি অণুর ভর হচ্ছে 2.99 x 10-23g । অণু বা পরমাণুসমূহের এত ক্ষুদ্র ভর মনে রাখা এবং কার্যক্ষেত্র বিভিন্ন হিসাবে ব্যবহার করা অসুবিধাজনক। তাই বিজ্ঞানীরা অণু ও পরমাণুর আপেক্ষিক বা …

অণু ও পরমাণুর আপেক্ষিক ভর বা তুলনামূলক ভর ব্যবহার করা হয় কেন? Read More »

অক্সিজেনের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর 16 বলতে কী বুঝায়?

কোনাে মৌলের একটি পরমাণু, কার্বন-12 পরমাণুর ভরের 1/12অংশের তুলনায় যতগুণ ভারী তাকে ঐ মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বলে। অক্সিজেনের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর 16 বলতে বােঝায় যে,  অক্সিজেনের একটি পরমাণু কার্বন-12 আইসােটপের ভরের 1/12অংশের তুলনায় 16 গুণ ভারী।

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর কাকে বলে? আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বলতে কী বোঝ?

আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর: কোনাে মৌলের একটি পরমাণু, কার্বন-12 পরমাণুর ভরের অংশের তুলনায় যতগুণ ভারী তাকে ঐ মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বলে। মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর =

ইলেকট্রন বিন্যাস (১থেকে ১১৮ টি মৌলের)।ব্যতিক্রম ইলেকট্রন বিন্যাসসহ সকল মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস

ইলেকট্রন বিন্যাস (১থেকে ১১৮ টি মৌলের): ELECTRON CONFIGURATION OF ELEMENTS  যে সকল মৌলের ইলেক্ট্রন বিন্যাসে সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটে, তাদের হলুদ রং দিয়ে চিহ্নিত করা আছে । যেমন: ক্রোমিয়াম, কপার ইত্যাদি । বোর মডেল অনুসারে পরমাণুর গঠন  চিত্র বা ডায়াগ্রামের সাহায্যে পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস   মৌলের নাম  মৌলের প্রতীক ও পারমাণবিক সংখ্যা ইলেক্ট্রন বিন্যাস হাইড্রোজেন  …

ইলেকট্রন বিন্যাস (১থেকে ১১৮ টি মৌলের)।ব্যতিক্রম ইলেকট্রন বিন্যাসসহ সকল মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস Read More »

তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ কাকে বলে? তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ কী?

তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ: কিছু কিছু আইসােটোপ রয়েছে যাদের নিউক্লিয়াস স্বতঃস্ফূর্তভাবে (নিজে নিজেই) ভেঙে আলফা রশ্মি, বিটা রশ্মি, গামা রশ্মি ইত্যাদি নির্গত করে তাদেরকে তেজস্ক্রিয় আইসােটোপ বলে।

প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম উপায়ে প্রাপ্ত আইসােটোপের সংখ্যা কত?

প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম উপায়ে প্রাপ্ত আইসােটোপের সংখ্যা: এখন পর্যন্ত ৩০০০ সংখ্যক থেকে বেশি আইসােটোপ সম্বন্ধে জানা গেছে। এদের মধ্যে কিছু প্রকৃতিতে পাওয়া গেছে এবং অন্যগুলো গবেষণাগারে তৈরি করা হয়েছে  ।

আইসােটোপ সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করাে।

যে সব একই মৌলের পরমাণুর প্রােটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা  ভিন্ন তাদের পরস্পরকে  আইসােটোপ বলে। যেহেতু আইসােটোপগুলাের প্রােটন সংখ্যা সমান তাই নিউট্রন সংখ্যার পার্থক্যের জন্যই ভরসংখ্যা ভিন্ন হয়ে থাকে। অর্থাৎ নিউট্রন সংখ্যার ভিন্নতাই  মূলত আইসােটোপ সৃষ্টির কারণ। যেমন:  126C ও  136Cপরস্পরের আইসোটোপ : এদের প্রোটন সংখ্যা বা পারমাণবিক সংখ্যা একই বা 6 …

আইসােটোপ সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করাে। Read More »

নিচের পরমাণু দুটিকে পরস্পর আইসােটোপ বলা হয় কেন?

168X ,  178X পরমাণু দুটিকে পরস্পর আইসােটোপ বলা হয়। কারণ  আইসোটোপের সংজ্ঞা থেকে আমরা জানি, যে সকল একই মৌলের পরমাণুর প্রােটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে একে অপরের আইসােটোপ বলে। প্রদত্ত  দুটি একই মৌলের পরমাণু আবার এদের পারমাণবিক সংখ্যা বা প্রোটন সংখ্যা একই অর্থাৎ 8 কিন্তু ভর সংখ্যা ও নিউট্রন …

নিচের পরমাণু দুটিকে পরস্পর আইসােটোপ বলা হয় কেন? Read More »

নিচের হাইড্রোজেন পরমাণু দুটির ভর সংখ্যার ভিন্নতার কারণ ব্যাখ্যা করো ।

11H , 21H পরমাণু দুটির ভর সংখ্যার ভিন্নতার কারণ ব্যাখ্যা করা হলো :   আমরা জানি,কোনাে পরমাণুর নিউক্লিয়াসে অবস্থিত প্রােটন ও নিউট্রন সংখ্যার যোগফলকে ঐ পরমাণুর ভর সংখ্যা বলে।  11H পরমাণুর ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াসে শুধুমাত্র একটি প্রােটন বিদ্যমান। এক্ষেত্রে নিউট্রন সংখ্যা = ভরসংখ্যা -প্রোটন সংখ্যা  বা, নিউট্রন সংখ্যা =1-1=0 অর্থাৎ কোনো নিউট্রন নেই । তাই এর …

নিচের হাইড্রোজেন পরমাণু দুটির ভর সংখ্যার ভিন্নতার কারণ ব্যাখ্যা করো । Read More »

নিচে ক্লোরিনের দুটি পরমাণুকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয় কেন?

3517Cl  ও  3717Cl পরস্পরের আইসোটোপ। কারণ আইসোটোপের সংজ্ঞা থেকে আমরা জানি, যে সকল একই মৌলের পরমাণুর প্রােটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে একে অপরের আইসােটোপ বলে। প্রদত্ত ক্লোরিনের দুটি একই মৌলের পরমাণু আবার এদের পারমাণবিক সংখ্যা বা প্রোটন সংখ্যা একই অর্থাৎ 17 কিন্তু ভর সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন।  3517Cl …

নিচে ক্লোরিনের দুটি পরমাণুকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয় কেন? Read More »

হাইড্রোজেনের সর্বমােট আইসােটোপ সংখ্যা কত? এদের উৎস কি?

হাইড্রোজেনের সর্বমােট ৭টি আইসােটোপ রয়েছে। এদের মধ্যে তিনটি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়। যথা:১. প্রােটিয়াম(11H  ) ২. ডিউটেরিয়াম (21H অথবা  21D) ৩. ট্রিটিয়াম (31H অথবা  31T)। অবশিষ্ট চারটি গবেষণাগারে সংশ্লেষণ করা হয় ।

আইসােটোপ কাকে বলে? উদাহরণসহ আইসােটোপের সংজ্ঞা দাও। আইসােটোপ কী?

যে সকল পরমাণুর প্রােটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে একে অপরের আইসােটোপ বলে। নিউট্রন সংখ্যার ভিন্নতার কারণে আইসােটোপ সৃষ্টি হয়ে থাকে। উদাহরণ: নাম  প্রতীক  নিউট্রন  সংখ্যা  হাইড্রোজেন বা প্রোটিয়াম 11H        0 ডিউটেরিয়াম 21H অথবা  21D 1 ট্রিটিয়াম 31H অথবা  31T 2 যে সকল একই মৌলের পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা একই  কিন্তু …

আইসােটোপ কাকে বলে? উদাহরণসহ আইসােটোপের সংজ্ঞা দাও। আইসােটোপ কী? Read More »

ব্যতিক্রম ইলেকট্রন বিন্যাস । ইলেকট্রন বিন্যাসের সাধারণ নিয়মের কিছু ব্যতিক্রম

কিছু মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসের সাধারণ নিয়মের কিছু ব্যতিক্রম দেখা যায়। Cr(24) →1s2 2s2 2p6 3s2 3p63d5 4s1 Cu(29)→ 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d10 4s1   Nb(41) →1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d10 4s2 4p6 4d4 5s1 Mo(42)  →1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d10 4s2 4p6 4d5 5s1 Pd(46)→1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d10 4s2 4p64d10 …

ব্যতিক্রম ইলেকট্রন বিন্যাস । ইলেকট্রন বিন্যাসের সাধারণ নিয়মের কিছু ব্যতিক্রম Read More »

ক্রোমিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস ব্যতিক্রম কেন? ক্রোমিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটে কেন?

Cr(24) এর ইলেকট্রন বিন্যাস: 1s22s22p63s23p63d54s1 সমশক্তি সম্পন্ন অরবিটালসমূহ অর্ধপূর্ণ বা সম্পূর্ণরূপে পূর্ণ হলে সে  ইলেকট্রন  বিন্যাস অধিকতর সুস্থিতি লাভ করে। অর্থাৎ np3, np6, nd5, nd10 এবং nf14 সবচেয়ে সুস্থিত হয়। এর ফলে d10s1 এবং d5s1 ইলেকট্রন বিশিষ্ট মৌল অধিকতর স্থায়ী হয়। এজন্য Cr এর সর্বশেষ  ইলেকট্রন নিম্ন শক্তিস্তর 4s এ না গিয়ে 3d-তে যায় । …

ক্রোমিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস ব্যতিক্রম কেন? ক্রোমিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটে কেন? Read More »

29 Cu এর ইলেকট্রন বিন্যাস সাধারণ নিয়মে করা যায় না -ব্যাখ্যা কর। কপারের ইলেকট্রন বিন্যাস ব্যাখ্যা কর। কপার পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাসে সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটে কেন?

আমরা জানি, একই উপশক্তিস্তর p ও d এর অরবিটালগুলাে অর্ধেক পূর্ণ (p3, d5) বা সম্পূর্ণরূপে পূর্ণ (p6, d10) হলে সে ইলেকট্রন বিন্যাস সুস্থিত হয়।   সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী কপার এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ: 29Cu → 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d9 4s 2 কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কপার এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ:  29Cu → 1s2 2s2 2p6 3s2 …

29 Cu এর ইলেকট্রন বিন্যাস সাধারণ নিয়মে করা যায় না -ব্যাখ্যা কর। কপারের ইলেকট্রন বিন্যাস ব্যাখ্যা কর। কপার পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাসে সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটে কেন? Read More »

ইলেকট্রন বিন্যাসের সময় বিভিন্ন অরবিটালে ইলেকট্রন কীভাবে প্রবেশ করে?

আমরা জানি, যে অরবিটালের শক্তি কম সেই অরবিটালে ইলেকট্রন আগে প্রবেশ করবে এবং যে অরবিটালের শক্তি বেশি সেই অরবিটালে ইলেকট্রন পরে প্রবেশ করবে। অরবিটালের মধ্যে কোনােটির শক্তি কম আর কোনােটির শক্তি বেশি তা অরবিটাল দুটির প্রধান শক্তিস্তরের মান (n) এবং উপশক্তিস্তরের মান (l) এর যােগফলের উপর নির্ভর করে। যে অরবিটালের (n + l) এর মান …

ইলেকট্রন বিন্যাসের সময় বিভিন্ন অরবিটালে ইলেকট্রন কীভাবে প্রবেশ করে? Read More »

পটাসিয়ামের 19তম ইলেকট্রনটি 3d অরবিটালে না গিয়ে 4s এ যায় কেন?

আমরা জানি, যে অরবিটালের শক্তি কম সেই অরবিটালে ইলেকট্রন আগে প্রবেশ করবে এবং যে অরবিটালের শক্তি বেশি সেই অরবিটালে ইলেকট্রন পরে প্রবেশ করবে। অরবিটালের মধ্যে কোনােটির শক্তি কম আর কোনােটির শক্তি বেশি তা অরবিটাল দুটির প্রধান শক্তিস্তরের মান (n) এবং উপশক্তিস্তরের মান (l) এর যােগফলের উপর নির্ভর করে। যে অরবিটালের (n + l) এর মান …

পটাসিয়ামের 19তম ইলেকট্রনটি 3d অরবিটালে না গিয়ে 4s এ যায় কেন? Read More »

ইলেকট্রন বিন্যাসের সাধারণ নিয়মের কিছু ব্যতিক্রম

সাধারণভাবে দেখা যায় যে, একই উপশক্তিস্তর p ও d এর অরবিটালগুলাে অর্ধেক পূর্ণ (p3, d5) বা সম্পূর্ণরূপে পূর্ণ (p6, d10) হলে সে ইলেকট্রন বিন্যাস সুস্থিত হয়। তাই Cr(24) এর ইলেকট্রন বিন্যাস স্বাভাবিকভাবে হওয়ার কথা: Cr(24)→ 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d4 4s2 কিন্তু 3d অরবিটাল সুস্থিত অর্ধপূর্ণ হওয়ার আকাঙ্ক্ষায় 4s অরবিটাল হতে একটি ইলেকট্রন 3d …

ইলেকট্রন বিন্যাসের সাধারণ নিয়মের কিছু ব্যতিক্রম Read More »

পরমাণুতে ইলেকট্রন বিন্যাসের নীতি ব্যাখ্যা করো । ইলেকট্রন বিন্যাসের সময় বিভিন্ন অরবিটালে ইলেকট্রন কীভাবে প্রবেশ করে?

পরমাণুতে ইলেকট্রন প্রথমে সর্বনিম্ন শক্তির অরবিটালে প্রবেশ করে এবং পরে ক্রমান্বয়ে উচ্চশক্তির অরবিটালে প্রবেশ করে। অর্থাৎ যে অরবিটালের শক্তি কম সেই অরবিটালে ইলেকট্রন আগে প্রবেশ করবে এবং যে অরবিটালের শক্তি বেশি সেই অরবিটালে ইলেকট্রন পরে প্রবেশ করবে। অরবিটালের মধ্যে কোনােটির শক্তি কম আর কোনােটির শক্তি বেশি তা অরবিটাল দুটির প্রধান শক্তিস্তরের মান (n) এবং উপশক্তিস্তরের …

পরমাণুতে ইলেকট্রন বিন্যাসের নীতি ব্যাখ্যা করো । ইলেকট্রন বিন্যাসের সময় বিভিন্ন অরবিটালে ইলেকট্রন কীভাবে প্রবেশ করে? Read More »

N শেলের বিভিন্ন উপস্তর ও তাদের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা দেখাও।

N শেল হলাে চতুর্থ শক্তিস্তর অর্থাৎ এখানে n=4। N শেলের উপস্তর হলাে ৪টি। যথা: 4s, 4p, 4d ও 4f.  আমরা জানি, প্রতিটি উপশক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা : 2(2l + 1)  অতএব, 4s উপস্তরে ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা  = 2(2l + 1)=  2(2×0 + 1)=2 টি। 4p উপস্তরে ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা = 2(2l + 1)=  2(2×1 …

N শেলের বিভিন্ন উপস্তর ও তাদের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা দেখাও। Read More »

M শেলের বিভিন্ন উপস্তর ও তাদের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা দেখাও।

 M শেল হলাে তৃতীয় প্রধান শক্তিস্তর অর্থাৎ এখানে n=3.   M শেলের উপস্তর ৩টি। যথা: 3s, 3p ও 3d.  আমরা জানি, প্রতিটি উপশক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা : 2(2l + 1)  অতএব,    3s উপস্তরে ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা  = 2(2l + 1)=  2(2×0 + 1)=2 টি। 3p উপস্তরে ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা= 2(2l + 1)=  2(2×1 + …

M শেলের বিভিন্ন উপস্তর ও তাদের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা দেখাও। Read More »

Lশেলের বিভিন্ন উপস্তর ও তাদের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা দেখাও।

  Lশেল হলাে দ্বিতীয় প্রধান শক্তিস্তর অর্থাৎ এখানে n=2.   L শেলের উপস্তর 2 টি। যথা: 2s, 2p আমরা জানি, প্রতিটি উপশক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা : 2(2l + 1) |  s  উপশক্তিস্তরে l এর মান =0 এবং p  উপশক্তিস্তরে  এর মান =1 অতএব, 2s উপস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা = 2(2l + 1)=  2(2×0 + …

Lশেলের বিভিন্ন উপস্তর ও তাদের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা দেখাও। Read More »

Kশেলের বিভিন্ন উপস্তর ও তাদের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা দেখাও।

K শেল হলাে প্রথম  প্রধান শক্তিস্তর অর্থাৎ এখানে n=1.  K শেলের উপস্তর 1 টি। যথা: 1s আমরা জানি, প্রতিটি উপশক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা : 2(2l + 1) |  s  উপশক্তিস্তরে এর মান =0 অতএব,   1s উপস্তরে ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা  = 2(2l + 1)=  2(2×0 + 1)=2 টি।

বিভিন্ন উপশক্তিস্তরের সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা কত?

আমরা জানি, প্রতিটি উপশক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা : 2(2l + 1)  উপস্তরগুলােকে হলো : s, p, d, f ।  s  উপশক্তিস্তরে l এর মান =0 p  উপশক্তিস্তরে l এর মান =1 d  উপশক্তিস্তরে l এর মান =2 f  উপশক্তিস্তরে l এর মান =3 s উপস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা = 2(2l + 1)=  2(2×0 …

বিভিন্ন উপশক্তিস্তরের সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা কত? Read More »

বিভিন্ন উপশক্তিস্তরের সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা কত?

আমরা জানি, প্রতিটি উপশক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা : 2(2l + 1)  উপস্তরগুলােকে হলো : s, p, d, f ।  s  উপশক্তিস্তরে l এর মান =0 p  উপশক্তিস্তরে l এর মান =1 d  উপশক্তিস্তরে l এর মান =2 f  উপশক্তিস্তরে l এর মান =3 s উপস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা = 2(2l + 1)=  2(2×0 …

বিভিন্ন উপশক্তিস্তরের সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা কত? Read More »

বিভিন্ন শেলে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা কত?

আমরা জানি, প্রতিটি শেলে সর্বোচ্চে ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতার =2n2 (যেখানে n = 1, 2, 3, 4 …….) অতএব,  K শেলে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা 2x 12 = 2 টি L শেলে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা 2x 22 = 8 টি |  M শেলে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা 2×32 = 18 টি  N শেলে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন …

বিভিন্ন শেলে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা কত? Read More »

ইলেকট্রন বিন্যাস কী? ইলেকট্রন বিন্যাস বলতে কী বোঝ? ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে।

ইলেকট্রন বিন্যাস: নিউক্লিয়াসের চারপাশে বিভিন্ন শক্তিস্তরে শক্তির ক্রমানুসারে ইলেকট্রনগুলাে যেভাবে সাজানাে থাকে তাকে ইলেকট্রন বিন্যাস বলে। অথবা  কোনো পরমাণুর বিভিন্ন শক্তিস্তরে কয়টি ইলেক্ট্রন কীভাবে আছে তার প্রকাশকে ইলেকট্রন বিন্যাস বলে। যেমন: হাইড্রোজেনের ইলেক্ট্রন বিন্যাস  H(1)→1s1 হিলিয়ামের ইলেক্ট্রন বিন্যাস He(2)→1s2 সোডিয়ামের ইলেক্ট্রন বিন্যাস Na(11)→1s22s2 2p6 3s1 ###### ব্যতিক্রম ইলেকট্রন বিন্যাসসহ সকল মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস (১থেকে ১১৮ …

ইলেকট্রন বিন্যাস কী? ইলেকট্রন বিন্যাস বলতে কী বোঝ? ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে। Read More »

অরবিটাল কাকে বলে?

অরবিটালঃ পরমানুতে নিউক্লিয়াসের চতুর্দিকে যে নির্দিষ্ট ত্রিমাত্রিক স্থানে কোনো নির্দিষ্ট শক্তির ইলেকট্রনের অবস্থানের সম্ভাবনা বেশি থাকে (90% – 95%)তাকে অরবিটাল বলে ।   অথবা  নিউক্লিয়াসের চারদিকে ইলেকট্রনের আবর্তনের সর্বাধিক সম্ভাব্য অঞ্চলকে অরবিটাল বলে। অরবিটালকে উপকক্ষ বা উপশক্তিস্তরও বলা হয় । অথবা  নিউক্লিয়াসের চারদিকে যে নির্দিষ্ট সম্ভাব্য স্থানে ইলেকট্রনের ঘনত্ব সর্বাধিক (90% – 95%)হয় সেই সকল সম্ভাব্য …

অরবিটাল কাকে বলে? Read More »

পরমাণুতে উপশক্তিস্তরের ধারণা ব্যাখ্যা করো।

আমরা জানি, প্রতিটি প্রধান শক্তিস্তর n দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। এই শক্তিস্তরগুলাে আবার উপশক্তিস্তরে বিভক্ত থাকে এবং এই উপশক্তিস্তরকে l দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। l এর মান হয় ০ থেকে n -1 পর্যন্ত। উপশক্তিস্তরগুলােকে অরবিটাল বলা হয়। এই উপশক্তিস্তর বা অরবিটালগুলােকে s, p, d, f ইত্যাদি নামে আখ্যায়িত করা হয়। বিভিন্ন উপশক্তিস্তরের জন্য সম্ভাব্য l …

পরমাণুতে উপশক্তিস্তরের ধারণা ব্যাখ্যা করো। Read More »

অরবিট কী? প্রধান শক্তিস্তরগুলােকে কী দ্বারা সূচিত করা হয়?

পবমাণুতে যে সকল ইলেকট্রন থাকে সেগুলাে নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধের কতগুলাে অনুমােদিত কক্ষপথে ঘুরে। এই নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধের অনুমােদিত বৃত্তাকার কক্ষপথগুলােকে শক্তিস্তর বা অরবিট বলা হয়। প্রধান শক্তিস্তরগুলােকে যথাক্রমে K, L, M, N ইত্যাদি দ্বারা সূচিত করা হয় ।

প্রতিটি প্রধান শক্তিস্তরের সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা সূত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো।

প্রতিটি প্রধান শক্তিস্তরের সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা 2n2 যেখানে n = 1, 2, 3, 4 ইত্যাদি। অতএব এ সূত্রানুসারে: K শক্তিস্তরের জন্য n = 1  অতএব K শক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন থাকতে পারে 2n2 = (2 x 12) টি = 2টি  L শক্তিস্তরের জন্য n = 2  অতএব L শক্তিস্তরে সর্বোচ্চ ইলেকট্রন থাকতে পারে 2n2 = …

প্রতিটি প্রধান শক্তিস্তরের সর্বোচ্চ ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা সূত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো। Read More »

শক্তিস্তর কী? অনুমােদিত কক্ষপথ কাকে বলে? প্রধান শক্তিস্তর? শেল কী ? অরবিট কাকে বলে ? স্থির কক্ষপথ কাকে বলে?

পরমাণুতে ইলেকট্রনসমূহ নিউক্লিয়াসের চারিদিকে শুধু নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধের কতগুলাে অনুমােদিত বৃত্তাকার কক্ষপথে ঘুরে। এই নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধের অনুমােদিত বৃত্তাকার কক্ষপথগুলােকে অনুমােদিত কক্ষপথ বা প্রধান শক্তিস্তর বা কক্ষপথ বা শেল বা অরবিট বা স্থির কক্ষপথ বলে।  নির্দিষ্ট কক্ষপথে অবস্থানকালে কোনাে ইলেকট্রন শক্তি শােষণও করেনা, বিকিরণও করেনা।  অথবা পরমাণুর ইলেকট্রনসমূহ যেসব নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধের অনুমােদিত বৃত্তাকার কক্ষপথে ঘুরে সেসব কক্ষপথগুলােকে …

শক্তিস্তর কী? অনুমােদিত কক্ষপথ কাকে বলে? প্রধান শক্তিস্তর? শেল কী ? অরবিট কাকে বলে ? স্থির কক্ষপথ কাকে বলে? Read More »

বোরের পরমাণু মডেল সম্পর্কিত গাণিতিক সমস্যা ও সমাধান

১. একটি পরমাণুর ৩য় কক্ষপথে ঘুর্ণয়নমান ইলেক্ট্রনের গতিবেগ 4.09×105 ms– হলে ঐ কক্ষপথের ব্যাসার্ধ নির্ণয় করো । ২. একটি পরমাণুর ৩য় কক্ষপথের ব্যাসার্ধ 8.5×10-10 m হলে ঐ কক্ষপথে ঘুর্ণয়নমান ইলেক্ট্রনের গতিবেগ নির্ণয় করো । ৩. একটি পরমাণুর সর্বশেষ ইলেক্ট্রনের কৌণিক ভরবেগ 2.11×10-34 m2kg/s হলে ইলেক্ট্রনটি কত নম্বর কক্ষপথে অবস্থিত? ৪. ২য় শক্তিস্তরে অবস্থিত একটি ইলেক্ট্রনের …

বোরের পরমাণু মডেল সম্পর্কিত গাণিতিক সমস্যা ও সমাধান Read More »

পরমাণুতে কীভাবে বর্ণালী সৃষ্টি হয়? পরমাণুতে কখন বর্ণালীর সৃষ্টি হয়-ব্যাখ্যা কর।

বর্ণালি হলাে বিভিন্ন বর্ণের আলাের সমাবেশ। কোনাে পরমাণুর উপর অতিবেগুনি, দৃশ্যমান এবং অবলােহিত অঞ্চলের শক্তি আপতিত হলে উক্ত পরমাণুর যােজনীস্তরের ইলেকট্রন নিম্ন শক্তিস্তর হতে উচ্চ শক্তিস্তরে গমন করে। ইলেকট্রন যদি নিম্ন শক্তিস্তর থেকে উচ্চ শক্তিস্তর এ যায় তখন শক্তি শােষিত হয়। আবার, যদি ইলেকট্রন উচ্চ শক্তিস্তর থেকে নিম্ন শক্তিস্তর এ যায় তখন শক্তি বিকিরিত হয়। …

পরমাণুতে কীভাবে বর্ণালী সৃষ্টি হয়? পরমাণুতে কখন বর্ণালীর সৃষ্টি হয়-ব্যাখ্যা কর। Read More »

বােরের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা ব্যাখ্যা করো।

বাের মডেলেরও কিছু সীমাবদ্ধতা বা ত্রুটি লক্ষ্য করা যায়। সেগুলাে হচ্ছে: (a) বাের মডেলের সাহায্যে এক ইলেকট্রন বিশিষ্ট পরমাণুর পারমাণবিক বর্ণালি ব্যাখ্যা করা যায় সত্যি কিন্তু একাধিক ইলেকট্রন বিশিষ্ট পরমাণুর পারমাণবিক বর্ণালি ব্যাখ্যা করা যায় না। (b) বােরের পারমাণবিক মডেল অনুসারে এক শক্তিস্তর থেকে ইলেকট্রন অন্য শক্তিস্তরে গমন করলে পারমাণবিক বর্ণালিতে একটিমাত্র রেখা পাবার কথা। …

বােরের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা ব্যাখ্যা করো। Read More »

বােরের পরমাণু মডেলের সাফল্য বর্ণনা করো।

(a) রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল অনুসারে সৌরজগতে সূর্যকে কেন্দ্র করে গ্রহ-উপগ্রহগুলাে যেমন ঘুরছে, পরমাণুতে ইলেকট্রনগুলােও তেমন নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। এখানে ইলেকট্রনের শক্তিস্তরের আকার সম্পর্কে কোনাে কথা বলা হয়নি কিন্তু বােরের পারমাণবিক মডেলে পরমাণুর শক্তিস্তরের আকার বৃত্তাকার বলা হয়েছে। (b) রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলে পরমাণু শক্তি শােষণ করলে বা শক্তি বিকিরণ করলে পরমাণুর গঠনে কী ধরনের পরিবর্তন …

বােরের পরমাণু মডেলের সাফল্য বর্ণনা করো। Read More »

বাের মডেলের গুরুত্বপূর্ণ স্বীকার্যগুলাে উল্লেখ করে ব্যাখ্যা করাে।

রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের ত্রুটিগুলােকে সংশােধন করে 1913 খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী নীলস্ বাের পরমাণুর একটি মডেল প্রদান করেন। এই মডেলকে বােরের পরমাণু মডেল বলা হয়। বাের পরমাণু মডেলের মতবাদগুলাে নিম্নরূপ – (a) পরমাণুতে যে সকল ইলেকট্রন থাকে সেগুলাে নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইচ্ছামতাে যেকোনাে কক্ষপথে ঘুরতে পারে না। শুধু নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধের কতগুলাে অনুমােদিত বৃত্তাকার কক্ষপথে ঘুরে। এই নির্দিষ্ট …

বাের মডেলের গুরুত্বপূর্ণ স্বীকার্যগুলাে উল্লেখ করে ব্যাখ্যা করাে। Read More »

রাদারফোর্ড পরমাণু মডেল কেন পারমাণবিক বর্ণালীর ব্যাখ্যা করতে পারে না? ব্যাখ্যা করাে।

বোর পরমাণু মডেল অনুসারে যখন কোনাে ইলেকট্রন একটি  নিম্নতর কক্ষপথ থেকে উচ্চতর কক্ষপথে স্থানান্তরিত হয় তখন নির্দিষ্ট  পরিমাণ শক্তি শােষণ করে। আবার যখন কোনাে উচ্চতর শক্তিস্তর হতে নিম্নতর কক্ষপথে স্থানান্তরিত হয় তখন শক্তি বিকিরণ করে । বিকিরিত ও শােষিত শক্তিকে বর্ণালি হিসেবে পাওয়া যায় । কিন্তু রাদারফোর্ড  মডেল অনুসারে,  ইলেকট্রনের শক্তি বিকিরণ বা শােষণ ঘটে …

রাদারফোর্ড পরমাণু মডেল কেন পারমাণবিক বর্ণালীর ব্যাখ্যা করতে পারে না? ব্যাখ্যা করাে। Read More »

ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল সঠিক কী না ? ব্যাখ্যা করো। ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা ব্যাখ্যা করাে। রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল গ্রহণযােগ্যতা পায়নি কেন?

ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণনের সময় ক্রমাগত শক্তি হারাতে থাকবে। ফলে ইলেকট্রনের ঘূর্ণন পথও ছােট হতে থাকবে এবং এক সময় সেটি নিউক্লিয়াসের উপর পতিত হবে। অর্থাৎ পরমাণুর অস্তিত্ব বিলুপ্ত হবে বা পরমাণু স্থায়ী হবে না। কিন্তু প্রকৃতিতে সেটা ঘটে না অর্থাৎ ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল সঠিক নয়। অর্থাৎ  রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল গ্রহণযােগ্যতা …

ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল সঠিক কী না ? ব্যাখ্যা করো। ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা ব্যাখ্যা করাে। রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল গ্রহণযােগ্যতা পায়নি কেন? Read More »

ম্যাক্সওয়েল তত্ত্ব কী?জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল

কোনাে চার্জযুক্ত বস্তু বা কণা কোনাে বৃত্তাকার পথে ঘুরতে থাকলে তা ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ করবে এবং তার আবর্তনচক্রও ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। এটিকে ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্ব বলে। জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল

পরমাণুর নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণায়মান ইলেকট্রন কেন্দ্রে পতিত হয় না কেন? ব্যাখ্যা করাে।

পরমাণুর নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণায়মান ইলেকট্রন কেন্দ্র পতিত হয় না। কারণ ধনাত্মক চার্জযুক্ত নিউক্লিয়াস ও ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রনসমূহের পারস্পরিক স্থির বৈদ্যুতিক আকর্ষনজনিত কেন্দ্রমুখী বল এবং ঘূর্ণায়মান ইলেকট্রনের কেন্দ্র বহির্মুখী বল পরস্পর সমান এবং বিপরীতমুখী ।

রাদারফোর্ড পরমাণু মডেলকে নিউক্লিয়ার মডেল বলা হয় কেন ?

রাদারফোর্ড পরমাণু মডেলের মাধ্যমে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড সর্বপ্রথম নিউক্লিয়াস সম্পর্কে ধারণা দেন বলে এ মডেলটিকে নিউক্লিয়ার মডেল বলা হয়।

রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা ব্যাখ্যা করো।

রাদারফোর্ডই সর্বপ্রথম নিউক্লিয়াস এবং ইলেকট্রনের কক্ষপথ সম্বন্ধে ধারণা দেন। তিনিই সর্বপ্রথম একটি গ্রহণযােগ্য পরমাণু মডেল প্রদান করলেও তার পরমাণু মডেলের কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। সেগুলাে হলাে: (a) এই মডেল ইলেকট্রনের কক্ষপথের আকার (ব্যাসার্ধ) ও আকৃতি সম্বন্ধে কোনাে ধারণা দিতে পারেনি। (b) সৌরজগতের সূর্য ও গ্রহগুলাের সামগ্রিকভাবে কোনাে আধান বা চার্জ নেই কিন্তু পরমাণুতে ইলেকট্রন এবং নিউক্লিয়াসের …

রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা ব্যাখ্যা করো। Read More »

রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলটি বর্ণনা দাও।

1911 খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড পরমাণুর গঠন সম্পর্কে একটি মডেল প্রদান করেন। মডেলটি নিম্নরূপ : (a) পরমাণুর একটি কেন্দ্র আছে। এই কেন্দ্রের নাম নিউক্লিয়াস। নিউক্লিয়াসের ভেতরে প্রােটন এবং নিউক্লিয়াসের বাইরে ইলেকট্রন অবস্থান করে। যেহেতু আপেক্ষিকভাবে ইলেকট্রনের ভর শূন্য ধরা হয় কাজেই নিউক্লিয়াসের ভেতরে অবস্থিত প্রােটন এবং নিউট্রনের ভরই পরমাণুর ভর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। (b) নিউক্লিয়াস …

রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলটি বর্ণনা দাও। Read More »

রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল কী?

1911 খ্রিষ্টাব্দে আলফা কণা বিচ্ছুরণ পরীক্ষার সিদ্ধান্তের উপর ভিত্তি  করে রাদারফোর্ড  পরমাণুর গঠন সম্পর্কে যে মতবাদ প্রদান করেন তাকে  রাদারফোর্ডের  পরমাণু মডেল (সৌর মডেল) বলে ।

পরমাণু মডেল কী ? পরমাণু মডেল কাকে বলে ?

পরমাণুর গঠন ব্যাখ্যা করার জন্য বিভিন্ন বিজ্ঞানী বিভিন্ন সময় যে মতামত প্রদান করেন সেগুলোকে পরমাণু মডেল বলে । যেমন, রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল, বাের পরমাণু মডেল ইত্যাদি।

নিম্নলিখিত মৌলগুলাের পারমাণবিক সংখ্যা, ভর সংখ্যা, ইলেক্ট্রন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা বের করো ।

2814si,    3115p ,    178o,     3919k, 4020Ca++ মৌল/আয়নসমূহ পারমাণবিক সংখ্যা (z) ভর সংখ্যা(A) ইলেকট্রন সংখ্যা(z) সংখ্যা নিউট্রনসংখ্যাA-Z         2814 si,     3115p,      178 o,    3919k   4020Ca++ 141581920 2831173940 141581920-2=18 141692040-20=20

নিচের প্রতীক দ্বারা কী কী বোঝানাে হয়েছে? প্রতীকটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

এখানে X দ্বারা কোন একটি মৌলের প্রতীক বােঝানাে হয়েছে। A দ্বারা বােঝানাে হয়েছে মৌলটির ভর সংখ্যা । Z দ্বারা মৌলটির  পারমাণবিক সংখ্যা অর্থাৎ প্রােটন সংখ্যা বােঝানাে হয়েছে । +– m  দ্বারা  মৌলটি কয়টি ইলেকট্রন ত্যাগ বা গ্রহণ করেছে তা বােঝানাে হয়েছে। যদি মৌলটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে তবে (- m) হয়, আর যদি মৌলটি ইলেকট্রন ত্যাগ …

নিচের প্রতীক দ্বারা কী কী বোঝানাে হয়েছে? প্রতীকটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো। Read More »

পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা পার্থক্য নির্ণয় করো।

পারমাণবিক সংখ্যা  ভরসংখ্যা কোন পরমাণুর নিউক্লিয়াসে অবস্থিত মোট প্রোটন সংখ্যাকে পারমাণবিক সংখ্যা বলা হয়। কোন পরমাণু নিউক্লিয়াসে অবস্থিত  প্রােটন ও নিউট্রনের মােট সংখ্যাকে  ভর  সংখ্যা  বলা  হয় । পারমাণবিক সংখ্যাকে ‘Z’ দ্বারা  প্রকাশ করা হয় ।  ভরসংখ্যাকে ‘’A’’  দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।  ভর সংখ্যা হতে নিউট্রন সংখ্যা বিয়োগ করলে  পারমাণবিক সংখ্যা পাওয়া যায় । …

পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা পার্থক্য নির্ণয় করো। Read More »

নিচের অক্সাইড আয়ন দ্বারা কী বুঝায়? ব্যাখ্যা করাে।

168 ০2- নিচে 168 ০2-এর তাৎপর্য উল্লেখ করা হলো: মৌলের প্রতীক হলাে =O মৌলটির পারমাণবিক সংখ্যা হলাে (Z) = 8 মৌলটির ইলেক্ট্রন সংখ্যা (Z) =  8 + 2= 10 পরমাণুটির ভরসংখ্যা হলাে (A) = 16 মৌলটির নিউট্রন সংখ্যা (A-Z) = 16-8 =8 আধানের পরিমাণ হচ্ছে =  2–

নিচের পটাসিয়াম আয়নটির তাৎপর্য লিখ।

3919K+ নিচে 3919K+  এর তাৎপর্য উল্লেখ করা হলো: মৌলের প্রতীক হলাে =K মৌলটির পারমাণবিক সংখ্যা হলাে (Z) = 19 মৌলটির ইলেক্ট্রন সংখ্যা (Z) =  19 – 1= 18  পরমাণুটির ভরসংখ্যা হলাে (A) = 39 মৌলটির নিউট্রন সংখ্যা (A-Z) = 39-19 =20 আধানের পরিমাণ হচ্ছে =  1+

নিচের পরমাণুটির মধ্যে 2 টি ইলেকট্রন ও 2টি নিউট্রন যুক্ত হলে কী পরিবর্তন ঘটবে?

   168O 168O পরমাণুটির মধ্যে 2 টি ইলেকট্রন যুক্ত হলে ঋণাত্মক আধানের সৃষ্টি হয় অর্থাৎ  168O2- আয়নে পরিণত হয়। আবার  168O পরমাণুটির মধ্যে 2টি নিউট্রন যুক্ত হলে এর ভরসংখ্যা আগের তুলনায় 2 বৃদ্ধি পায়। অর্থাৎ পরমাণুটি  168O থেকে  188Oঅবস্থা প্রাপ্ত হয়।

নিচের পরমাণু দু’টির ভর সংখ্যার ভিন্নতার কারণ ব্যাখ্যা দাও।

11H, 21H আমরা জানি, যে সকল পরমাণুর প্রােটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে পরস্পরের আইসােটোপ বলে। প্রদত্ত পরমাণু দুটি  11H এবং 21H হলাে পরস্পরের আইসােটোপ। কারণ 11H এবং 21H উভয়টিতে প্রােটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন। উভয় মৌলতে একটি করে প্রােটন বিদ্যমান কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন । দ্বিতীয়টিতে অর্থাৎ 21H …

নিচের পরমাণু দু’টির ভর সংখ্যার ভিন্নতার কারণ ব্যাখ্যা দাও। Read More »

নিচের পরমাণু দুইটির ভর সংখ্যা সমান কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন-ব্যাখ্যা কর।

 6429 A এবং 6430B কোনাে পরমাণুর নিউক্লিয়াসে বিদ্যমান নিউট্রন ও প্রােটন সংখ্যার যােগফলকে ঐ পরমাণুর নিউক্লিয়ন সংখ্যা বা ভর সংখ্যা বলে। নিউক্লিয়ন সংখ্যা থেকে প্রােটন সংখ্যা বিয়ােগ করলে ঐ পরমাণুর নিউট্রনের সংখ্যা নির্ণয় করা যায়। 6429A পরমাণুর নিউক্লিয়ন সংখ্যা = 64 এবং প্রােটন সংখ্যা = 29 অতএব, A এর নিউট্রন সংখ্যা = 64 – 29 …

নিচের পরমাণু দুইটির ভর সংখ্যা সমান কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন-ব্যাখ্যা কর। Read More »

নিউক্লিয়ন সংখ্যা কী? ভরসংখ্যা কাকে বলে? পরমাণুর ভরসংখ্যা কাকে বলে?

মৌলের পরমাণুর নিউক্লিয়াসে অবস্থিত প্রােটন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যার যােগফলকে ভর সংখ্যা বা নিউক্লিয়ন সংখ্যা বলা হয়। ভর সংখ্যা বা নিউক্লিয়ন সংখ্যাকে A দিয়ে প্রকাশ করা হয়। 

কোনো পরমাণুতে পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা কীভাবে লেখা হয়?

কোনাে পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা পরমাণুর প্রতীকের নিচে বাম পাশে লেখা হয়, পরমাণুর ভরসংখ্যা প্রতীকের বাম পাশে উপরের দিকে লেখা হয়। যেমন- সােডিয়াম পরমাণুর প্রতীক Na এর পারমাণবিক সংখ্যা 11 এবং ভরসংখ্যা 23। এটাকে নিম্নরূপে  প্রকাশ করা যায়:

কীভাবে কোনো পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা নির্ণয় করা হয়?

মৌলের নিউট্রন সংখ্যা নির্ণয়: আমরা জানি, কোনাে মৌলের একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রােটনের সংখ্যাকে ঐ মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা বলা হয়। অর্থাৎ প্রােটন সংখ্যা= পারমাণবিক সংখ্যা প্রােটন সংখ্যা বা পারমাণবিক সংখ্যাকে Z দিয়ে প্রকাশ করা হয়।  আবার, কোনাে পরমাণুর নিউক্লিয়াসে  অবস্থিত প্রােটন ও নিউট্রন সংখ্যার যােগফলকে ঐ পরমাণুর ভরসংখ্যা বলে।  অর্থাৎ  ভরসংখ্যা = প্রােটন সংখ্যা +  …

কীভাবে কোনো পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা নির্ণয় করা হয়? Read More »

ভরসংখ্যা কাকে বলে?

কোনাে পরমাণুর নিউক্লিয়াসে  অবস্থিত প্রােটন ও নিউট্রন সংখ্যার যােগফলকে ঐ পরমাণুর ভরসংখ্যা বলে। যেমন-সোডিয়াম পরমাণুতে ১১ টি প্রোটন এবং ১২ টি নিউট্রন আছে। অতএব সোডিয়ামের ভরসংখ্যা২৩। ভরসংখ্যাকে A দিয়ে প্রকাশ করা হয়।

পরমাণুতে প্রোটন ও ইলেক্ট্রন সমান -কীভাবে প্রমাণ করবে ?

যেহেতু প্রত্যেকটা পরমাণুই চার্জ নিরপেক্ষ অর্থাৎ মােট চার্জ বা আধান শূন্য তাই পরমাণুর নিউক্লিয়াসে যে কয়টি প্রােটন থাকে নিউক্লিয়াসের বাইরে ঠিক সেই কয়টি ইলেকট্রন থাকে।

পরমাণু চার্জ নিরপেক্ষ কেন?

ইলেকট্রন, প্রােটন ও নিউট্রন হচ্ছে পরমাণুর তিনটি স্থায়ী মৌলিক কণিকা। পরমাণুর কেন্দ্রে নিউক্লিয়াসে প্রােটন ও নিউট্রন থাকে। প্রােটন ধনাত্মক চার্জযুক্ত কিন্তু নিউট্রন চার্জ নিরপেক্ষ। অপরদিকে পরমাণুর নিউক্লিয়াসের বাইরে বিভিন্ন কক্ষপথে ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রন থাকে। নিউক্লিয়াসে যতটি ধনাত্মক চার্জযুক্ত প্রােটন থাকে নিউক্লিয়াসের বাইরে বিভিন্ন কক্ষপথে ঠিক ততটি ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রন থাকে । যেহেতু প্রােটন এবং ইলেকট্রনের …

পরমাণু চার্জ নিরপেক্ষ কেন? Read More »

কোনো পরমাণুকে চেনার উপায় কী? কোনো পরমাণুকে কীভাবে চেনা যায়?

কোনাে পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা দ্বারা ঐ পরমাণুকে চেনা যায়। যেমন-পারমাণবিক সংখ্যা 1 হলে ঐ পরমাণুটি হাইড্রোজেন, পারমাণবিক সংখ্যা 2 হলে ঐ পরমাণুটি হিলিয়াম। পারমাণবিক সংখ্যা 9 হলে ঐ পরমাণুটি ফ্লোরিন। অর্থাৎ পারমাণবিক সংখ্যাই কোনাে পরমাণুর আসল পরিচয়।

পারমাণবিক সংখ্যা কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো।

কোনাে মৌলের একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রােটনের সংখ্যাকে ঐ মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা বলা হয়।প্রােটন সংখ্যা বা পারমাণবিক সংখ্যাকে Z দিয়ে প্রকাশ করা হয়। যেমন- হিলিয়াম (He) এর একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে দুটি প্রােটন থাকে। তাই হিলিয়ামের পারমাণবিক সংখ্যা হলাে ২ । আবার, অক্সিজেন (O) পরমাণুর নিউক্লিয়াসে আটটি প্রােটন থাকে। তাই অক্সিজেনের পারমাণবিক সংখ্যা হলাে ৮ ।

পরমাণু প্রধান তিনটি কণিকার বর্ণনা করো।

পরমাণু প্রধান তিনটি কণিকা  হচ্ছে ইলেকট্রন, প্রােটন এবং নিউট্রন। ইলেকট্রন: ইলেকট্রন হলাে পরমাণুর একটি মূল কণিকা যার আধান বা চার্জ ঋণাত্মক বা নেগেটিভ। এ আধানের পরিমাণ -1.60 x 10-19 কুলম্ব। একে e প্রতীক দিয়ে প্রকাশ করা হয়। একটি ইলেকট্রনের ভর 9.11 x 10-28 g। ইলেকট্রনের আপেক্ষিক আধান -1 ধরা হয় এবং এর ভর প্রােটন ও …

পরমাণু প্রধান তিনটি কণিকার বর্ণনা করো। Read More »

সংকেত কাকে বলে?

মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণু প্রতীকের সাহায্যে যেভাবে প্রকাশ করা হয় তাকে সংকেত বা আণবিক সংকেত বলে। অর্থাৎ মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণুর সংক্ষিপ্ত রূপকে সংকেত বা আণবিক সংকেত বলে। যেমন- নাইট্রোজেনের সংকেত  N2 , পানির সংকেত H2O ।

মৌলের প্রতীক লেখার নিয়মাবলী বর্ণনা করো।

প্রত্যেকটি মৌলকে সংক্ষেপে প্রকাশ করতে তাদের আলাদা আলাদা প্রতীক ব্যবহার করা হয়। মৌলের প্রতীক লিখতে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। নিয়মগুলো নিচে বর্ণনা করা হলো । (a) মৌলের ইংরেজি নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে প্রতীক লেখা হয় এবং তা ইংরেজি বর্ণমালার বড় হাতের অক্ষর দিয়ে প্রকাশ করা হয়। যেমন- মৌল ইংরেজি নাম প্রতীক হাইড্রোজেন Hydrogen H …

মৌলের প্রতীক লেখার নিয়মাবলী বর্ণনা করো। Read More »

মৌলের প্রতীক কাকে বলে? রাসায়নিক প্রতীক বলতে কী বোঝ?

মৌলের প্রতীক বা রাসায়নিক প্রতীক বা প্রতীক: কোনাে মৌলের ইংরেজি বা ল্যাটিন পূর্ণনামের সংক্ষিপ্ত রূপকে প্রতীক বলে। যেমন – হাইড্রোজেন এর প্রতীক H, অক্সিজেন এর প্রতীক O, নাইট্রোজেন এর প্রতীক N ইত্যাদি ।

পরমাণু ও অণু এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।

পরমাণু  অণু ১. মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা ।  ১. মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা ।  ২. সাধারণত পরমাণু স্বাধীনভাবে মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে না, তবে কোনো কোনো মৌলিক পদার্থের পরমাণু স্বাধীনভাবে থাকতে পারে। যেমন—হিলিয়াম, নিয়ন, আর্গন ইত্যাদি। ২. অণু স্বাধীনভাবে মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে। ৩.  পরমাণু সরাসরি রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে ।  ৩. অণু …

পরমাণু ও অণু এর মধ্যে পার্থক্য লেখো। Read More »

যৌগের অণু কাকে বলে?

ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমাণু পরস্পর যুক্ত হয়ে যে অণু গঠন করে তাকে যৌগের অণু বলে। যেমন- একটি কার্বন পরমাণু (C) দুটি অক্সিজেন পরমাণুর (O) সাথে যুক্ত হয়ে একটি কার্বন ডাই-অক্সাইড অণু (CO2) গঠন করে।

মৌলের অণু কাকে বলে?

একই মৌলের একাধিক পরমাণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে যে অণু গঠন করে তাকে মৌলের অণু বলে। যেমন-দুটি অক্সিজেন পরমাণু (O) পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সিজেন অণু (O2) গঠন করে ।

অণু কাকে বলে?

মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা ঐ পদার্থের ধর্মাবলী অক্ষুন্ন রেখে স্বাধীনভাবে অবস্থান করতে পারে তাকে অণু বলে। দুই বা ততোধিক  পরমাণু পরস্পরের সাথে রাসায়নিক বন্ধন-এর মাধ্যমে যুক্ত হয়ে  অণু গঠন করে । যেমন-দুটি অক্সিজেন পরমাণু (O) পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সিজেন অণু (O2) গঠন করে । আবার, একটি কার্বন পরমাণু (C) দুটি অক্সিজেন পরমাণুর …

অণু কাকে বলে? Read More »

পরমাণু কাকে বলে?

মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যার মধ্যে মৌলের গুণাগুণ অক্ষুন্ন  থাকে তাকে পরমাণু বলে । (কোন মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশ যার মধ্যে ঐ মৌলের বৈশিষ্ট্য অক্ষুন্ন থাকে, যা স্বাধীনভাবে অবস্থান করতে পারে না কিন্তু রাসায়নিক বিক্রায়ায় অংশগ্রহন করতে পারে তাকে ঐ মৌলের পরমানু বলে।)  যেমন- N, O ইত্যাদি ।  নাইট্রোজেনের পরমাণুতে নাইট্রোজেনের ধর্ম বিদ্যমান আর অক্সিজেনের …

পরমাণু কাকে বলে? Read More »

মৌলসমূহের ধর্ম থেকে যৌগের ধর্ম সম্পূর্ণ আলাদা-ব্যাখ্যা করো।

মৌলসমূহের ধর্ম থেকে যৌগের ধর্ম  সম্পূর্ণ আলাদা । যেমন— হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন মৌলিক পদার্থ । সাধারণ তাপমাত্রায় এরা উভয়ই  গ্যাসীয় কিন্তু এদের থেকে উৎপন্ন যৌগ পানি সাধারণ তাপমাত্রায় তরল। H2 (g) + O2 (g) = 2H2O(l)

যৌগের মধ্যে মৌলসমূহের সংখ্যার অনুপাত কেমন থাকে ?

যৌগের মধ্যে মৌলসমূহের সংখ্যার অনুপাত সব সময় একই থাকে। যেমন-যে কোনো উৎস থেকেই পানির নমুনা সংগ্রহ করা হােক না কেন রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করলে পানিতে সব সময় দুই ভাগ হাইড্রোজেন এবং এক ভাগ অক্সিজেন পাওয়া যাবে অর্থাৎ পানিতে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের পরমাণুর সংখ্যার অনুপাত 2:1

চককে যৌগিক পদার্থ বলা হয় কেন?

যে সকল পদার্থকে ভাঙলে দুই বা দুইয়ের অধিক ভিন্ন ভিন্ন মৌল পাওয়া যায় তাদেরকে যৌগিক পদার্থ বলে। চককে(CaCO3) ভাঙলে( অর্থাৎ রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করলে ) ক্যালসিয়াম, কার্বন ও অক্সিজেন এ তিনটি মৌল পাওয়া যাবে। সুতরাং চককে যৌগিক পদার্থ বলা হয় । অর্থাৎ চক একটি যৌগিক পদার্থ ।

যৌগিক পদার্থ কাকে বলে ?

যে সকল পদার্থকে ভাঙলে দুই বা দুইয়ের অধিক ভিন্ন ভিন্ন মৌল পাওয়া যায় তাদেরকে যৌগিক পদার্থ বলে। যেমন-পানিকে যদি ভাঙা হয় (অর্থাৎ রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করা যায়) তবে কিন্তু দুটি ভিন্ন মৌল হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন পাওয়া যায়।a

মৌলিক পদার্থ বা মৌল কাকে বলে ?

যে পদার্থকে ভাঙলে সেই পদার্থ ছাড়া অন্য কোনাে পদার্থ পাওয়া যায় না তাকে মৌলিক পদার্থ বা মৌল বলে।  যেমন-নাইট্রোজেন, ফসফরাস, কার্বন, অক্সিজেন, হিলিয়াম, ক্যালসিয়াম, আর্গন, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি।

error: Content is protected !!