SSC CHEMISTRY CHAPTER-7

N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H = + 180 kJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো ।

N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H = + 180 kJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব: সাম্যাবস্থার উপর তাপের প্রভাব:  প্রদত্ত বিক্রিয়াটি হলো  N2(g) + O2(g) + 180 kJ ⇄  2NO(g) অথবা N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H  = + 180 kJ এই বিক্রিয়ার সম্মুখমুখী অংশটি তাপহারী এবং বিপরীতমুখী অংশটি তাপ …

N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H = + 180 kJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো । Read More »

N2(g) + 3H2(g) = 2NH3(g) ΔH = – 92 KJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো ।

রাসায়নিক বিক্রিয়ার  সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব: সাম্যাবস্থার উপর তাপের প্রভাব: N2 + 3H2  ⇆  2NH3 + 92 kJ  বা N2 + 3H2  ⇆  2NH3 ; ΔH= – 92 KJ এই উভমুখী বিক্রিয়ার সম্মুখমুখী অংশটি তাপ উৎপাদী, অর্থাৎ এই অংশে N2 এবং H2 বিক্রিয়া করে NH3 উৎপন্ন হওয়ার সময় বিক্রিয়াটি তাপ উৎপাদন করে। এই …

N2(g) + 3H2(g) = 2NH3(g) ΔH = – 92 KJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো । Read More »

লা-শাতেলিয়ার নীতি (Le chatelier’s Principle) কী ? লা-শাতেলিয়ার নীতি কাকে বলে ?

লা-শাতেলিয়ার নীতি (Le chatelier’s Principle): কোনাে বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থায় থাকাকালীন যদি তাপ, চাপ, ঘনমাত্রা ইত্যাদি পরিবর্তন করা হয় তবে সাম্যের অবস্থান এমনভাবে পরিবর্তিত হয় যেন তাপ, চাপ, ঘনমাত্রা ইত্যাদির পরিবর্তনের ফলাফল প্রশমিত হয়।

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা একটি গতিময় অবস্থা-ব্যাখ্যা কর। রাসায়নিক সাম্যাবস্থাকে গতিময় বা গতিশীল বা চলমান সাম্যাবস্থা বলা হয় কোনো ?

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা একটি গতিময় বা গতিশীল বা চলমান অবস্থা:   কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ার যে অবস্থায় সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ায় হার এবং পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়ায় হার সমান হয়ে যায় সেই অবস্থাকে উভমুখী বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থা বলা হয়। কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ার  সাম্যাবস্থায়  যে পরিমাণ বিক্রিয়ক সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ায় উৎপাদে পরিণত হয়,পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়ায় উৎপাদ থেকে ঠিক সেই পরিমাণ বিক্রিয়ক উৎপন্ন হয় । কাজেই …

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা একটি গতিময় অবস্থা-ব্যাখ্যা কর। রাসায়নিক সাম্যাবস্থাকে গতিময় বা গতিশীল বা চলমান সাম্যাবস্থা বলা হয় কোনো ? Read More »

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো।

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা: কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ার যে অবস্থায় সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ায় হার এবং পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়ায় হার সমান হয়ে যায় সেই অবস্থাকে উভমুখী বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থা বলা হয়। আমরা জানি, উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া বলে। আবার, উৎপাদ পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে বিক্রিয়কে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে পশ্চাৎম্মুখী …

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো। Read More »

পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে ? পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া কী?

পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া: উভমুখী বিক্রিয়ায় উৎপাদ পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে বিক্রিয়কে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া বলে। সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ার সংজ্ঞা  উভমুখী বিক্রিয়ার সংজ্ঞা 

সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া কাকে বলে? সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া কী?

উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া বলে।   উভমুখী বিক্রিয়ার সংজ্ঞা 

বিক্রিয়ার হারের উপর তাপমাত্রার প্রভাব ব্যাখ্যা করো ।

বিক্রিয়ার হারের উপর তাপমাত্রার প্রভাব: সাধারণত তাপমাত্রা বৃদ্ধির  করলে বিক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়। বিক্রিয়ার প্রথম শর্ত হচ্ছে বিক্রিয়কগুলাের পরস্পরের মধ্যে ধাক্কা লাগতে হবে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বিক্রিয়কগুলাের গতি বৃদ্ধি পায়। ফলে তাদের মধ্যে ঘন ঘন ধাক্কা লাগে এবং বিক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়। অনেক ক্ষেত্রে বিক্রিয়ার হার এতো কম থাকে যে প্রকৃতপক্ষে  কোনো বিক্রিয়া সংঘটিত হয় …

বিক্রিয়ার হারের উপর তাপমাত্রার প্রভাব ব্যাখ্যা করো । Read More »

বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার কাকে বলে ?ব্যাখ্যা করো ।

বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার: একক সময়ে যে পরিমাণ বিক্রিয়ক উৎপাদে পরিণত হয় তাকে বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার বলে।  বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পন্ন হতে বিভিন্ন সময় নেয়। যে বিক্রিয়া অল্প সময়ে সংঘটিত হয় সে বিক্রিয়ার গতিবেগ বা হার বেশি, আবার যে বিক্রিয়া অনেক বেশি সময়ে সংঘটিত হয় সে বিক্রিয়ার গতিবেগ বা হার কম। যেমন: …

বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার কাকে বলে ?ব্যাখ্যা করো । Read More »

সেলাই করার সুচকে নারিকেল তেলের ভিতর ডুবিয়ে রাখা হয় কেন? লােহার তৈরি সুচে কীভাবে মরিচা পড়া রােধ করা যায়?

সেলাই করার সুচকে নারিকেল তেলের ভিতর ডুবিয়ে রাখা হয়: কারণ সুচ যাতে বাতাসের অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্পের সংস্পর্শে আসতে না পারে এবং এর সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে ক্ষয় না হয়। এভাবে লােহার তৈরি সুচে মরিচা পড়া রােধ করা যায়।

বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হলে বালি দেওয়া হয় কেন?

বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হলে বালি দেওয়া হয়: বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হয়। তখন আমরা বালি ফেলে দিয়ে পিচ্ছিলতা কমানাের চেষ্টা করি। ছাদ বা আঙিনাকে পিচ্ছিল করে ক্ষার জাতীয় পদার্থ। সুতরাং এ ক্ষারকে প্রশমিত করার জন্য এসিড জাতীয় পদার্থ যােগ করতে হয় । বালু (SiO2) অম্লধর্মী। তাই বালু যােগ করার ফলে …

বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হলে বালি দেওয়া হয় কেন? Read More »

মরিচা রোধের উপায়সমূহ আলোচনা করো অথবা লোহাকে মরিচার হাত থেকে রক্ষার উপায়সমূহ ব্যাখ্যা কৰো

মরিচা রোধের উপায়সমূহ: আয়রন বাতাসের অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্পের সাথে বিক্রিয়া করে আর্দ্র ফেরিক অক্সাইড বা মরিচা তৈরি করে।  আমরা যে কোনো উপায়ে যদি লোহা বা আয়রনকে অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্পের সংস্পর্শে আসতে না দেই তবে লোহাকে মরিচার হাত থেকে রক্ষা করা যাবে। নিচে মরিচা রােধের উপায়সমূহ আলোচনা করা হলো: (i) মরিচার ক্ষয় থেকে আয়রনকে …

মরিচা রোধের উপায়সমূহ আলোচনা করো অথবা লোহাকে মরিচার হাত থেকে রক্ষার উপায়সমূহ ব্যাখ্যা কৰো Read More »

মিথেন গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় কেন ? প্রাকৃতিক গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় কেন ?

মিথেন গ্যাসকে বা প্রাকৃতিক গ্যাস জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়: প্রাকৃতিক গ্যাসে বেশির ভাগই মিথেন থাকে। মিথেন গ্যাসকে অক্সিজেনে পােড়ালে CO2 এবং জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।  CH4 + 2O2  → CO2 + 2H2O + শক্তি CNG, ডিজেল, পেট্রল, কেরােসিন, অকটেন ইত্যাদি জ্বালানিকে পােড়ালেও একই ভাবে CO2 এবং জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।

পেটে এসিডিটি হলে আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই কেন ?

পেটে এসিডিটি হলে আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই: মানুষের শরীরের বিপাক ক্রিয়ায় অনেকের পাকস্থলীতে অতিরিক্ত HCl তৈরি হয়। অতিরিক্ত HCl কে প্রশমিত করার জন্য আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই । এন্টাসিড হলাে Mg(OH)2 ও Al(OH)3 এর মিশ্রণ। এই ক্ষারক দুটি অতিরিক্ত HCl কে প্রশমিত করে এবং আমরা  এসিডিটি থেকে মুক্তি পাই । এন্টাসিডের বিক্রিয়া নিম্নরূপ …

পেটে এসিডিটি হলে আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই কেন ? Read More »

শ্বসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কীভাবে শক্তি উৎপাদন হয়?

শ্বসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপাদন: আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে শ্বসন প্রক্রিয়া সাধিত হয়। শ্বসনে মূলত গ্লুকোজ (C6H12O6) অণু অক্সিজেন দ্বারা জারিত হয়ে (O2 এর সাথে বিক্রিয়া করে) কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO2), পানি (H2O) ও শক্তি উৎপন্ন করে।। C6H12O6 + 6O2 → 6CO2+ 6H2O + শক্তি এভাবে শ্বসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপাদন হয় ।

পিঁপড়া বা মৌমাছির কামড়ের জ্বালা নিরাময় চুন জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয় কেন?

পিঁপড়া বা মৌমাছির কামড়ের জ্বালা নিরাময় চুন জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয়: পিঁপড়া বা মৌমাছি কামড়ালে ক্ষতস্থানে জ্বালা যন্ত্রণা করে। এ যন্ত্রণা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য আমরা ক্ষতস্থানে চুন লাগাই। কারণ পিঁপড়ার মুখ বা মৌমাছির হুলে এক ধরনের এসিড থাকে যেটি জ্বালা-যন্ত্রণার সৃষ্টি করে। ক্ষতস্থানে চুন (ক্ষারক) যােগ করার ফলে এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে সেটি …

পিঁপড়া বা মৌমাছির কামড়ের জ্বালা নিরাময় চুন জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয় কেন? Read More »

কপার ও লােহাকে যদি খােলা অবস্থায় বাতাসে রাখা হয় তবে একটি মৌল ক্ষয়প্রাপ্ত হলেও অন্যটি হয় না—সমীকরণসহ ব্যাখা কর।

কপার ও লােহাকে যদি খােলা অবস্থায় বাতাসে রাখা হয় তবে লােহা ক্ষয় প্রাপ্ত হয় কিন্তু কপার  ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। কারণ Cu এর দ্রব্যাদির বাতাসের অক্সিজেনের সংস্পর্শে এলে প্রথমে তাদের উপর CuO এর একটি আস্তরণ পড়ে।  2Cu + O2 → 2CuO পরবর্তীতে বাতাসের অক্সিজেন উক্ত আস্তরণ ভেদ করে আর Cu সংস্পর্শে আসতে পারে না। ফলে আর …

কপার ও লােহাকে যদি খােলা অবস্থায় বাতাসে রাখা হয় তবে একটি মৌল ক্ষয়প্রাপ্ত হলেও অন্যটি হয় না—সমীকরণসহ ব্যাখা কর। Read More »

CuO ও Al2O3 যথাক্রমে Cu ও Al কে কীভাবে রক্ষা করে?

CuO ও Al2O3 যথাক্রমে Cu ও Al কে  রক্ষা করে:  Cu ও Al এর দ্রব্যাদির বাতাসের অক্সিজেনের সংস্পর্শে এলে প্রথমে তাদের উপর CuO ও Al2O3 এর একটি আস্তরণ পড়ে।  2Cu + O2 → 2CuO 4Al + 3O2 → 2 Al2O3  পরবর্তীতে বাতাসের অক্সিজেন উক্ত আস্তরণ ভেদ করে আর Cu বা Al সংস্পর্শে আসতে পারে না। …

CuO ও Al2O3 যথাক্রমে Cu ও Al কে কীভাবে রক্ষা করে? Read More »

ইলেকট্রোপ্লেটিং বা তড়িৎ প্রলেপন কাকে বলে ? তড়িৎ প্রলেপন কী? ইলেকট্রোপ্লেটিং বলতে কী বোঝ?

ইলেকট্রোপ্লেটিং বা তড়িৎ প্রলেপন: তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি সক্রিয় ধাতুর উপর অন্য একটি কম সক্রিয় ধাতুর প্রলেপ দেওয়ার প্রক্রিয়াগুলােকে ইলেকট্রোপ্লেটিং বলে।

ইথিলিন থেকে পলিথিন উৎপন্ন হওয়া একটি পলিমারকরণ বিক্রিয়া।ব্যাখ্যা কর।

ইথিলিন থেকে পলিথিন উৎপন্ন: আমরা জানি, যে বিক্রিয়ায় প্রভাবক, উচ্চ চাপ ও তাপের প্রভাবে যখন এক বা একাধিক যৌগের অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটি বৃহদাকার অণু তৈরি করে তখন তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। 1200 atm চাপে 200 °C তাপমাত্রায় ও O2 প্রভাবকের উপস্থিতিতে ইথিলিনের অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু যুক্ত হয়ে বৃহৎ …

ইথিলিন থেকে পলিথিন উৎপন্ন হওয়া একটি পলিমারকরণ বিক্রিয়া।ব্যাখ্যা কর। Read More »

পলিমার কাকে বলে? পলিমার কী? পলিমার কাকে বলে? পলিমার এর সংজ্ঞা দাও।

পলিমার: পলিমারকরণ বিক্রিয়ার  ফলে উৎপন্ন উৎপাদকে পলিমার বলে। পলিমারকরণ বিক্রিয়ায় মনোমার পদার্থসমূহ পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে যে পদার্থ উৎপন্ন করে তাকে পলিমার বলে।

মনােমার কাকে বলে? মনােমার কী? মনােমার বলতে কী বোঝ?

মনােমার: যে সরল ক্ষুদ্র অণুগুলি দিয়ে বৃহৎ পলিমার গঠিত হয় তাদের মনোমার (monomer-একক অংশ) বলে । অর্থাৎ পলিমারকরণ বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহকে মনোমার বলে। অথবা  যে সকল বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে পলিমার গঠন করে তাদেরকে মনোমার বলে।

পলিমারকরণ (Polymerization) বিক্রিয়া কাকে বলে? পলিমারকরণ বিক্রিয়া কী? পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

পলিমারকরণ (Polymerization) বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় প্রভাবক, উচ্চ চাপ ও তাপের প্রভাবে এক বা একাধিক যৌগের অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটি বৃহদাকার অণু তৈরি করে তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। যে বিক্রিয়ায় অসংখ্য মনোমার থেকে পলিমার উৎপন্ন হয় তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। যেমন:1200 atm চাপে 200 °C তাপমাত্রায় ও O2 প্রভাবকের উপস্থিতিতে ইথিলিনের …

পলিমারকরণ (Polymerization) বিক্রিয়া কাকে বলে? পলিমারকরণ বিক্রিয়া কী? পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও ইউরিয়া (H2N-CO-NH2) পরস্পরের সমানু- ব্যাখ্যা কর।

NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও ইউরিয়া (H2N-CO-NH2) পরস্পরের সমানু: আমরা জানি, যদি দুটি যৌগের আণবিক সংকেত একই থাকে কিন্তু গাঠনিক সংকেত ভিন্ন হয় তবে তাদেরকে পরস্পরের সমানু বলা হয়। অ্যামােনিয়াম সায়ানেট ও ইউরিয়া পরস্পরের সমানু । কারণ অ্যামােনিয়াম সায়ানেট ও ইউরিয়া উভয়েরই আণবিক সংকেত H4N2CO। এদের গাঠনিক সংকেত যথাক্রমে NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও (H2N-CO-NH2) (ইউরিয়া)। যেহেতু …

NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও ইউরিয়া (H2N-CO-NH2) পরস্পরের সমানু- ব্যাখ্যা কর। Read More »

সমানুকরণ (Isomerisation) বিক্রিয়া কাকে বলে? সমানুকরণ বিক্রিয়া কী? সমানুকরণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

সমানুকরণ (Isomerisation) বিক্রিয়া: একটি সমানু থেকে অপর একটি সমানু তৈরির প্রক্রিয়াকে সমানুকরণ বিক্রিয়া বলে।   

(i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O উভয় বিক্রিয়া পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়ার ধরণ ভিন্ন- কারণ বিশ্লেষণ কর। পানিযােজন বিক্রিয়া ও আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া এক নয় কেন? ব্যাখ্যা কর। আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া ও পানিযােজন বিক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।

( i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O উভয় বিক্রিয়া পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়ার ধরণ ভিন্ন: প্রদত্ত বিক্রিয়া দুটি পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়া দুটি দুই ধরণের।  (i) নং বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ  FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl বিক্রিয়াটি একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া। কারণ আমরা জানি, …

(i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O উভয় বিক্রিয়া পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়ার ধরণ ভিন্ন- কারণ বিশ্লেষণ কর। পানিযােজন বিক্রিয়া ও আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া এক নয় কেন? ব্যাখ্যা কর। আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া ও পানিযােজন বিক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর। Read More »

পানিযােজন বিক্রিয়া কোন ধরণের বিক্রিয়ার মতাে ?

পানিযােজন বিক্রিয়া মূলত সংযােজন বিক্রিয়ার মতাে। তবে সংযােজন বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের আদানপ্রদান ঘটে কিন্তু পানিযােজনে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে না। (i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O

বিভিন্ন কেলাসের রাসায়নিক নামসহ সংকেত লেখো

বিভিন্ন কেলাসের রাসায়নিক নামসহ সংকেত: CuSO4 + 5H2O → CuSO4.5H2O (পেন্টা হাইড্রেট কপার সালফেট)  ZnSO4 + 7H2O  →  ZnSO4.7H2O  (হেপ্টা হাইড্রেট জিংক সালফেট)  ( সাদা ভিট্রিয়ল ) FeSO4  + 7H2O  →  FeSO4.7H2O (হেপ্টা হাইড্রেট ফেরাস সালফেট) ( সবুজভিট্রিয়ল )  CaCl2  + 6H2O  → CaCl2.6H2O(হেক্সা হাইড্রেট ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড) MgCl2  + 7H2O  → MgCl2.7H2O (হেপ্টা হাইড্রেট ম্যাগনেসিয়াম …

বিভিন্ন কেলাসের রাসায়নিক নামসহ সংকেত লেখো Read More »

পানিযােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? হাইড্রেশন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

পানিযােজন বিক্রিয়া বা হাইড্রেশন বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোনো আয়নিক যৌগ কেলাস বা স্ফটিক গঠনের জন্য এক বা একাধিক পানির অণুর সাথে যুক্ত হয় তাকে পানিযােজন বিক্রিয়া বা হাইড্রেশন বিক্রিয়া বলে। যেমন : জিঙ্ক সালফেটের সাথে ৭ অণু পানি যুক্ত হয়ে  হেপ্টা হাইড্রেট জিংক সালফেট  বা (সাদা ভিট্রিয়ল ) উৎপন্ন করে। ZnSO4 + 7H2O  →  …

পানিযােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? হাইড্রেশন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

কেলাস পানি কাকে বলে? কেলাস পানি কী? কেলাস পানি বলতে কী বোঝ?

কোনো আয়নিক যৌগ কেলাস বা স্ফটিক গঠনের জন্য  যৌগের সাথে যে কয়টি পানির অণু  অপরিহার্য অংশ  হিসাবে যুক্ত থাকে তাদেরকে কেলাস পানি বলে।  যেমন: কপার সালফেট (CuSO4) এর সাথে 5 অণু পানি (5H2O) যুক্ত হয়ে পেন্টা হাইড্রেট কপার সালফেট (CuSO4.5H2O) উৎপন্ন হয়। CuSO4                +   5H2O →    …

কেলাস পানি কাকে বলে? কেলাস পানি কী? কেলাস পানি বলতে কী বোঝ? Read More »

কখন একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হতে পারে?

একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হতে পারে-ব্যাখ্যা: কোনাে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক হিসেবে পানি অন্য কোনাে যৌগের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদ উৎপন্ন করলে তাকে আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়ায় অনেক সময় অস্বচ্ছ দ্রবণীয় যৌগ উৎপন্ন করে। সেক্ষেত্রে বিক্রিয়াটি অধঃক্ষেপণ হিসেবেও বিবেচিত হতে পারে। যেমন: AlCl3 ও H2O বিক্রিয়া …

কখন একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হতে পারে? Read More »

আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বা পানি বিশ্লেষণ (Hydrolysis) বিক্রিয়া কাকে বলে?

আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বা পানি বিশ্লেষণ (Hydrolysis) বিক্রিয়া: কোনাে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক হিসেবে পানি অন্য কোনাে যৌগের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদ উৎপন্ন করলে তাকে আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। অথবা যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোনো যৌগ পানির দ্বারা বিশ্লেষিত হয়ে নতুন যৌগ উৎপন্ন করে তাকে আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। যেমন:সিলিকন ক্লোরাইড পানির সাথে বিক্রিয়া …

আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বা পানি বিশ্লেষণ (Hydrolysis) বিক্রিয়া কাকে বলে? Read More »

সােডিয়াম ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় কিন্তু পটাসিয়াম নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় না – বিশ্লেষণ করো।

সােডিয়াম ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় কিন্তু পটাসিয়াম নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় না – বিশ্লেষণ:   একই দ্রাবকে দুটি যৌগ মিশ্রিত করলে তারা পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে যে উৎপাদগুলাে উৎপন্ন করে তাদের মধ্যে কোনােটি যদি ঐ দ্রাবকে অদ্রবণীয় বা খুবই কম পরিমাণে দ্রবণীয় হয় …

সােডিয়াম ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় কিন্তু পটাসিয়াম নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় না – বিশ্লেষণ করো। Read More »

NaCl(aq) + AgNO3(aq) → কী ঘটে ব্যাখ্যা করো । NaCl জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেট AgNO3 জলীয় দ্রবণ যােগ

NaCl(aq) + AgNO3(aq) → ? এর ব্যাখ্যা: যে বিক্রিয়ায় তরল বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে কঠিন উৎপাদে পরিণত হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে। সােডিয়াম ক্লোরাইডের (NaCl) জলীয় দ্রবণের মধ্যে সিলভার নাইট্রেট (AgNO3) জলীয় দ্রবণ যােগ করলে তাদের মধ্যে বিক্রিয়া ঘটে, ফলে সিলভার ক্লোরাইড (AgCl) এবং সােডিয়াম নাইট্রেট (NaNO3) উৎপন্ন হয়। পানিতে NaNO3 এর দ্রবণীয়তা বেশি। তাই …

NaCl(aq) + AgNO3(aq) → কী ঘটে ব্যাখ্যা করো । NaCl জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেট AgNO3 জলীয় দ্রবণ যােগ Read More »

অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কাকে বলে ? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কী? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় তরল বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে কঠিন উৎপাদে পরিণত হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে। যেমন: সােডিয়াম ক্লোরাইডের (NaCl) জলীয় দ্রবণের মধ্যে সিলভার নাইট্রেট (AgNO3) জলীয় দ্রবণ যােগ করলে তাদের মধ্যে বিক্রিয়া ঘটে, ফলে সিলভার ক্লোরাইড (AgCl) এবং সােডিয়াম নাইট্রেট (NaNO3) উৎপন্ন হয়। পানিতে NaNO3 এর দ্রবণীয়তা বেশি। তাই NaNO3 পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় …

অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কাকে বলে ? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কী? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

অধঃক্ষেপ (precipitate) কাকে বলে? অধঃক্ষেপ কী? অধঃক্ষেপ বলতে কী বোঝ?

অধঃক্ষেপ (precipitate): একই দ্রাবকে দুটি যৌগ মিশ্রিত করলে তারা পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে যে উৎপাদগুলাে উৎপন্ন করে তাদের মধ্যে কোনােটি যদি ঐ দ্রাবকে অদ্রবণীয় বা খুবই কম পরিমাণে দ্রবণীয় হয় তবে তা বিক্রিয়া পাত্রের তলায় কঠিন অবস্থায় তলানি হিসেবে জমা হয়। এ তলানিকে অধঃক্ষেপ (precipitate) বলে। অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

একটি তীব্র এসিডকে একটি তীব্র ক্ষার দ্বারা প্রশমিত করলে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো । পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও নাইট্রিক এসিডের বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো ।

একটি তীব্র এসিডকে একটি তীব্র ক্ষার দ্বারা প্রশমিত করলে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়: একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। এ ধরণের বিক্রিয়াকে এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া  বা প্রশমন বিক্রিয়া বলা হয়।    এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় 1 মােল পানি উৎপন্ন করতে যে পরিমাণ তাপ উৎপন্ন হয় …

একটি তীব্র এসিডকে একটি তীব্র ক্ষার দ্বারা প্রশমিত করলে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো । পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও নাইট্রিক এসিডের বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো । Read More »

দর্শক আয়ন কাকে বলে ? দর্শক আয়ন কী? দর্শক আয়ন বলতে কী বোঝ ?-ব্যাখ্যা করো ।

যে সকল আয়ন জলীয় দ্রবণে বিক্রিয়ক ও উৎপাদের সঙ্গে উপস্থিত থাকে কিন্তু বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না  তাদেরকে দর্শক আয়ন বলে। যেমন : HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।  HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) উপরিউক্ত বিক্রিয়ায় Na+  ও Cl– দর্শক আয়ন। কারণ প্রকৃতপক্ষে এই প্রশমন বিক্রিয়ায় এসিড …

দর্শক আয়ন কাকে বলে ? দর্শক আয়ন কী? দর্শক আয়ন বলতে কী বোঝ ?-ব্যাখ্যা করো । Read More »

HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) একটি প্রশমন বিক্রিয়া / নন-রেডক্স বিক্রিয়া / তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো । প্রশমন বিক্রিয়া রেডক্স বিক্রিয়া নয় কেন -ব্যাখ্যা করো ।

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে, তাকে  প্রশমন বিক্রিয়া বলে। প্রদত্ত বিক্রিয়াটি HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l). এই বিক্রিয়ায়  HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। তাই এটি একটি প্রশমন বিক্রিয়া।  যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায়  …

HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) একটি প্রশমন বিক্রিয়া / নন-রেডক্স বিক্রিয়া / তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো । প্রশমন বিক্রিয়া রেডক্স বিক্রিয়া নয় কেন -ব্যাখ্যা করো । Read More »

প্রশমন তাপ কাকে বলে? প্রশমন তাপ কী? প্রশমন তাপ বলতে কী বোঝ?

প্রশমন তাপ: এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় 1 মােল পানি উৎপন্ন করতে যে পরিমাণ তাপ উৎপন্ন হয় তাকে প্রশমন তাপ বলে।  যেমন: 1 মােল HCl ও 1 মােল NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে 1 মােল NaCl লবণ ও 1 মােল পানি উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটির ফলে  57.34 kJ তাপ উৎপন্ন হয়। সুতরাং প্রশমন তাপ 57.34 kJ ।

এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কাকে বলে? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কী? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া : একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। এ ধরণের বিক্রিয়াকে এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া বলা হয়।  যেমন : HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।  HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) ইহা একটি এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া। মূলত প্রশমন বিক্রিয়াকেই …

এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কাকে বলে? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কী? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

প্রশমন বিক্রিয়া কাকে বলে? প্রশমন বিক্রিয়া কী? প্রশমন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে, তাকে  প্রশমন বিক্রিয়া বলে। যেমন : HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।  HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) ইহা একটি প্রশমন বিক্রিয়া। প্রশমন বিক্রিয়াকে এসিড-ক্ষার বিক্রিয়াও বলা হয়।

নন-রেডক্স বিক্রিয়া কাকে বলে? নন-রেডক্স বিক্রিয়া কী? নন-রেডক্স বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

নন-রেডক্স বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায়  ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে না অর্থাৎ কোনাে পরমাণুর জারণ সংখ্যার হ্রাস বা বৃদ্ধি ঘটে না, তাকে নন-রেডক্স বিক্রিয়া বলে । যেমন: প্রশমন বিক্রিয়া, অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া ইত্যাদি । প্রশমন বিক্রিয়ার  সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা  অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়ার সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা 

প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো ।

প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া: কোনাে অধিক সক্রিয় মৌল বা যৌগমূলক অপর কোনাে কম সক্রিয় মৌল বা যৌগমূলককে প্রতিস্থাপন করে নতুন যৌগ উৎপন্ন করার প্রক্রিয়াকে প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া বলে। যেমন: জিংক ধাতু সালফিউরিক এসিডের হাইড্রোজেনকে প্রতিস্থাপিত করে জিংক সালফেট ও হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে। এটি প্রতিস্থাপন বিক্রিয়ার উদাহারণ: Zn(s)   + H2SO4(l)   →  ZnSO4(aq) + H2 (g)

দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত -ব্যাখ্যা করো । দহন বিক্রিয়া একটি রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো।

দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায বিক্রিয়কসমূহের মধ্যে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে অর্থাৎ একটি বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং অপর বিক্রিয়কটি সেই ইলেকট্রনকে গ্রহণ করে তাকে রেডক্স বিক্রিয়া বলে । দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত । কারণ দহন বিক্রিয়ার প্রতিক্ষেত্রেই অক্সিজেন ইলেকট্রন গ্রহণ করে অপর যৌগ বা মৌল ইলেকট্রন ত্যাগ করে। যেমন: ম্যাগনেসিয়ামকে দহন …

দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত -ব্যাখ্যা করো । দহন বিক্রিয়া একটি রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো। Read More »

দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো ।

দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাদের তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলে। প্রতিটি দহন বিক্রিয়ায় সব সময় তাপ উৎপন্ন হয়। যেমন: প্রাকৃতিক গ্যাস বা মিথেন বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় করে কার্বন ডাই-অক্সাইড, পানি ও তাপ উৎপন্ন করে।  CH4(g)  +  2O2(g) →  CO2(g)  +  2H2O(g) + তাপ  সুতরাং দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া …

দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো । Read More »

দহন বিক্রিয়া কাকে বলে ?দহন বিক্রিয়া কী? দহন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

দহন বিক্রিয়া : কোনাে মৌল বা যৌগকে বাতাসের অক্সিজেনের উপস্থিতিতে পুড়িয়ে তার উপাদান মৌলের অক্সাইডে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে দহন বিক্রিয়া বলে। যেমন: প্রাকৃতিক গ্যাস বা মিথেন বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় করে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও পানি উৎপন্ন করে। এটি দহন বিক্রিয়ার উদাহরণ। CH4(g)  +  2O2(g) →  CO2(g)  +  2H2O(g) + তাপ    একইভাবে S, C, Mg …

দহন বিক্রিয়া কাকে বলে ?দহন বিক্রিয়া কী? দহন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

বিয়ােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? বিয়ােজন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিয়ােজন বিক্রিয়া কী? ব্যাখ্যা করো ।

বিয়ােজন বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় একটি যৌগ ভেঙে একাধিক যৌগ বা মৌলে পরিণত হয় তাকে বিয়ােজন বিক্রিয়া বলা হয়। যেমন: ফসফরাস পেন্টাক্লোরাইডকে তাপ দিলে তা বিয়ােজিত হয়ে ফসফরাস ট্রাইক্লোরাইড ও ক্লোরিন উৎপন্ন করে। এটি বিয়ােজন বিক্রিয়া। PCl5 → PCl3 + Cl2 আবার, পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে একটি অণু ভেঙে দুটি অণুতে পরিণত হয়। অ্যানােডে অক্সিজেন গ্যাস …

বিয়ােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? বিয়ােজন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিয়ােজন বিক্রিয়া কী? ব্যাখ্যা করো । Read More »

সকল সংশ্লেষণ বিক্রিয়াই সংযােজন বিক্রিয়া কিন্তু সকল সংযােজন বিক্রিয়া সংশ্লেষণ বিক্রিয়া নয়-ব্যাখ্যা কর।

সকল সংশ্লেষণ বিক্রিয়াই সংযােজন বিক্রিয়া কিন্তু সকল সংযােজন বিক্রিয়া সংশ্লেষণ বিক্রিয়া নয়: আমরা জানি, যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক রাসায়নিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংযােজন বিক্রিয়া বলে। আবার যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক মৌলিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। …

সকল সংশ্লেষণ বিক্রিয়াই সংযােজন বিক্রিয়া কিন্তু সকল সংযােজন বিক্রিয়া সংশ্লেষণ বিক্রিয়া নয়-ব্যাখ্যা কর। Read More »

N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ বিক্রিয়া-ব্যাখ্যা করো।

N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ বিক্রিয়া: যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক মৌলিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। প্রদত্ত বিক্রিয়ায় দুইটি মৌলিক পদার্থ নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ  নাইট্রিক অক্সাইড উৎপন্ন করেছে । সুতরাং N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ …

N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ বিক্রিয়া-ব্যাখ্যা করো। Read More »

সংশ্লেষণ বিক্রিয়া কাকে বলে? সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ ? সংশ্লেষণ বিক্রিয়া কী?

সংশ্লেষণ বিক্রিয়া: যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক মৌলিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে।  যেমন: হাইড্রোজেন গ্যাস নাইট্রোজেন গ্যাসের সাথে যুক্ত হয়ে অ্যামােনিয়া গ্যাস উৎপন্ন করে। N2(g) + 3H2(g) → 2NH3(g)

সংযােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? সংযােজন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? সংযােজন বিক্রিয়া কী?

যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক রাসায়নিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংযােজন বিক্রিয়া বলে। যেমন: ফেরাস ক্লোরাইডের সাথে ক্লোরিন যুক্ত হয়ে ফেরিক ক্লোরাইড উৎপন্ন করে। 2FeCl2(aq) + Cl2(g) → FeCl3(aq)

কোন বিক্রিয়াগুলোতে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ঘটে ?

যে সকল বিক্রিয়াতে ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর বা দান -গ্রহণ ঘটে অথবা জারণ সংখ্যার হ্রাস -বৃদ্ধি ঘটে তাদেরকে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া বলে। ইলেক্ট্রনের স্থানান্তরের মাধ্যমে সংঘটিত বিক্রিয়াগুলো নিম্নরূপ : সংযােজন বিক্রিয়া(Addition Reaction) বিয়ােজন বিক্রিয়া (Decomposition Reaction) প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া (Substitution or Displacement Reaction) দহন বিক্রিয়া(Combustion Reaction)

জারণ-বিজারণ একটি যুগপৎ ক্রিয়া । জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মানেই ইলেকট্রন স্থানান্তর প্রক্রিয়া। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর ঘটে। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া একই সাথে ঘটে।ব্যাখ্যা করো

জারণ-বিজারণ একটি যুগপৎ ক্রিয়া/ জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মানেই ইলেকট্রন স্থানান্তর প্রক্রিয়া/ জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর ঘটে/ জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া একই সাথে ঘটে: আধুনিক বা ইলেক্ট্রনীয় মতবাদ অনুসারে আমরা জানি,  যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের দান ঘটে তাকে জারণ বিক্রিয়া এবং যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের গ্রহণ ঘটে তাকে বিজারণ বিক্রিয়া বলা হয়। আবার, যে পদার্থ ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাদেরকে …

জারণ-বিজারণ একটি যুগপৎ ক্রিয়া । জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মানেই ইলেকট্রন স্থানান্তর প্রক্রিয়া। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর ঘটে। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া একই সাথে ঘটে।ব্যাখ্যা করো Read More »

জারণ সংখ্যা এবং যােজনীর মধ্যে পার্থক্য লেখ ।

জারণ সংখ্যা এবং যােজনীর মধ্যে পার্থক্য: জারণ সংখ্যা  যােজনী অণু বা যৌগমূলকের মধ্যে অবস্থিত কোনাে পরমাণুর ধনাত্মক বা ঋণাত্মক চিহ্নযুক্ত সংখ্যাকেই তার জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) বলে। অণু গঠনকালে কোনো মৌলের একটি পরমাণুর সাথে অপর একটি মৌলর পরমাণু যুক্ত হওয়ার সামর্থ্যকে যোজনী বা যোজ্যতা বলে । জারণ সংখ্যা ধনাত্মক বা ঋণাত্মক, পূর্ণসংখ্যা, শূন্য এমন কি …

জারণ সংখ্যা এবং যােজনীর মধ্যে পার্থক্য লেখ । Read More »

জারণ সংখ্যা এবং যােজনী একই বিষয় নয়-ব্যাখ্যা করো ।

 জারণ সংখ্যা এবং যােজনী একই বিষয় নয়: জারণ সংখ্যা হলাে পরমাণু বা আয়নে উপস্থিত চিহ্নসহ চার্জ সংখ্যা। এটি ধনাত্মক বা ঋণাত্মক, পূর্ণসংখ্যা, শূন্য এমন কি ভগ্নাংশও হতে পারে। শুধু তাই নয়, একই মৌলের জারণ সংখ্যা বিভিন্ন যৌগে বিভিন্ন হতে দেখা যায়। অন্যদিকে যােজনী হলাে একটি মৌল অন্য মৌলের সাথে যুক্ত হওয়ার সামর্থ্য। যােজনী ধনাত্মক বা …

জারণ সংখ্যা এবং যােজনী একই বিষয় নয়-ব্যাখ্যা করো । Read More »

PH4+ এ P এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর।

PH4+ এ P এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয়: ধরি, PH4+  এ P এর জারণ সংখ্যা= x                      H এর জারণ সংখ্যা = +1   আমরা জানি, আধানবিশিষ্ট আয়নে বা যৌগমূলকে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা আধান সংখ্যার সমান হয়। যেহেতু PH4+ আধানবিশিষ্ট আয়ন, তাই এই …

PH4+ এ P এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর। Read More »

K2Cr2O7 এ Cr এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর ।

K2Cr2O7 এ Cr এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয়: ধরি, K2Cr2O7   এ Cr এর জারণ সংখ্যা = x                            Kএর জারণ সংখ্যা = +1                          O এর জারণ সংখ্যা =-2 আমরা জানি, নিরপেক্ষ যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য হয়। যেহেতু K2Cr2O7  একটি নিরপেক্ষ, তাই এই যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য।  অতএব,  (+1)x2 + X …

K2Cr2O7 এ Cr এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর । Read More »

H2SO4 এ S এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর ।

   H2SO4 এ S এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয়:  ধরি, H2SO4 এ s এর জারণ সংখ্যা = x                                       H এর জারণ সংখ্যা = +1                                       O এর জারণ সংখ্যা =-2 আমরা জানি, নিরপেক্ষ যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য হয়। যেহেতু H2SO4  একটি নিরপেক্ষ, তাই এই যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য।                       অতএব, (+1)x …

H2SO4 এ S এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর । Read More »

কোনাে অণু বা আয়নে কোনো পরমাণুর জারণ সংখ্যা কীভাবে নির্ণয় করা যায় ?

জারণ সংখ্যা কীভাবে নির্ণয়: কোনাে অণু বা আয়নে সংশ্লিষ্ট পরমাণুর জারণ সংখ্যা নিচের পদ্ধতিতে নির্ণয় করা যায় : যৌগ বা আয়নে অবস্থিত যে পরমাণুটির জারণ সংখ্যা বের করতে হবে ধরে নেই তার জারণ সংখ্যা x। যৌগ বা আয়নের সকল মৌলের জারণ সংখ্যাকে তাদের নিজ নিজ পরমাণু সংখ্যা দ্বারা গুণ করে তাদের সমষ্টি করি । জারণ …

কোনাে অণু বা আয়নে কোনো পরমাণুর জারণ সংখ্যা কীভাবে নির্ণয় করা যায় ? Read More »

জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) কাকে বলে? জারণ সংখ্যা কী? জারণ সংখ্যা ব্যাখ্যা করো

জারণ সংখ্যা (Oxidation Number): অণু বা যৌগমূলকের মধ্যে অবস্থিত কোনাে পরমাণুর ধনাত্মক বা ঋণাত্মক চিহ্নযুক্ত সংখ্যাকেই তার জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) বলে। অণু বা যৌগমূলকের মধ্যে অবস্থিত কোনাে পরমাণুর ইলেকট্রন ছাড়ার প্রবণতাকে ধনাত্মক চিহ্নযুক্ত একটি সংখ্যা দিয়ে আর কোনাে পরমাণুর ইলেকট্রন গ্রহণ করার প্রবণতাকে ঋণাত্মক চিহ্নযুক্ত সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা হয়।  একক পরমাণু যেমন: Na, …

জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) কাকে বলে? জারণ সংখ্যা কী? জারণ সংখ্যা ব্যাখ্যা করো Read More »

বিজারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? বিজারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিজারণ বিক্রিয়া কী?ব্যাখ্যা কর।

বিজারণ বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় কোনাে পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর ইলেকট্রনের গ্রহণ ঘটে অর্থাৎ ঐ পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর  ধনাত্মক চার্জের সংখ্যা হ্রাস পায় বা ঋণাত্মক চার্জের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় সেই বিক্রিয়াকে বিজারণ বিক্রিয়া বলে। Cl0 + e– → Cl1- [বিজারণ বিক্রিয়া] Cu2+ + e– → Cu1+ [বিজারণ বিক্রিয়া] উপরের বিক্রিয়াসমূহ থেকে দেখা যায় …

বিজারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? বিজারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিজারণ বিক্রিয়া কী?ব্যাখ্যা কর। Read More »

জারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? জারণ বিক্রিয়া কী? জারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।

জারণ বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় কোনাে পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর ইলেকট্রনের দান ঘটে অর্থাৎ ঐ পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর ধনাত্মক চার্জের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় বা ঋণাত্মক চার্জের সংখ্যা হ্রাস পায় সেই বিক্রিয়াকে জারণ বিক্রিয়া বলে। Fe+2 → Fe3+ + e– [জারণ বিক্রিয়া] Na° → Na1+ + e– [জারণ বিক্রিয়া] 2Cl– →Cl2 +2e– [জারণ বিক্রিয়া] …

জারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? জারণ বিক্রিয়া কী? জারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর। Read More »

2FeCl2(aq) + Cl2(g) → FeCl3(aq)বিক্রিয়াটি একটি জারণ -বিজারণ বা রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো ।

আমরা জানি, যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের মধ্যে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে অর্থাৎ একটি বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং অপর বিক্রিয়কটি সেই ইলেকট্রনকে গ্রহণ করে তাকে রেডক্স বিক্রিয়া বলে ।  প্রদত্ত বিক্রিয়াটি  2FeCl2(aq) + Cl2(g) → 2FeCl3(aq) উপরিউক্ত বিক্রিয়ায় ফেরাস ক্লোরাইডের সাথে ক্লোরিন যুক্ত হয়ে ফেরিক ক্লোরাইড উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটির আয়নিক রূপ:  2Fe2+Cl21- (aq) + Cl20(g) → Fe3+Cl3-1 …

2FeCl2(aq) + Cl2(g) → FeCl3(aq)বিক্রিয়াটি একটি জারণ -বিজারণ বা রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো । Read More »

Na + Cl2 → NaCl বিক্রিয়াটিতে কোনটি জারক এবং কোনটি বিজারক এবং কেন ?

জারক এবং  বিজারক নির্ণয়: আমরা জানি, জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়কটি ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাকে বিজারক পদার্থ বলে । Na + ½Cl2 → NaCl উপরিউক্ত  বিক্রিয়ায় Na ইলেকট্রন ত্যাগ করছে, Na0 -e– =Na+ সুতরাং Na বিজারক পদার্থ। অপরদিকে, জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়কটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারক পদার্থ বলে। Na + ½Cl2 → NaCl উপরিউক্ত  বিক্রিয়ায়  Cl …

Na + Cl2 → NaCl বিক্রিয়াটিতে কোনটি জারক এবং কোনটি বিজারক এবং কেন ? Read More »

বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া কাকে বলে? বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া কী? বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া: জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার যে অর্ধাংশে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারণ অর্ধবিক্রিয়া বলে।

জারণ অর্ধবিক্রিয়া কাকে বলে? জারণ অর্ধবিক্রিয়া কী? জারণ অর্ধবিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

জারণ অর্ধবিক্রিয়া: জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার যে অর্ধাংশে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাকে জারণ অর্ধবিক্রিয়া বলে।

জারণ-বিজারণ বিক্রিয়াটি কয় অর্ধাংশে বিভক্ত?

জারণ-বিজারণ বিক্রিয়াটি দুটি অংশ: জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া দুটি অর্ধাংশে বিভক্ত। যথা :জারণ অর্ধবিক্রিয়া ও বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া। এখানে ক্লিক জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া সংজ্ঞা জেনে নিন।

Redox শব্দটি কীভাবে গঠিত হয় ? Redox শব্দটি ব্যাখ্যা করো।

Reduction (বিজারণ) শব্দের এর প্রথমাংশ Red এবং Oxidation জারণ শব্দের প্রথমাংশ ox এর সমন্বয়ে গঠিত শব্দ হলাে Redox অর্থাৎ এর নাম থেকেই বােঝা যায় যে রেডক্স (Redox) অর্থ জারণ-বিজারণ।

রেডক্স বিক্রিয়া কাকে বলে? রেডক্স বিক্রিয়া কী? রেডক্স বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

রেডক্স বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায বিক্রিয়কসমূহের মধ্যে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে অর্থাৎ একটি বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং অপর বিক্রিয়কটি সেই ইলেকট্রনকে গ্রহণ করে তাকে রেডক্স বিক্রিয়া বলে ।  

ইলেকট্রন স্থানান্তরের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে কয় ভাগ করা যায়?

ইলেকট্রন স্থানান্তরের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেনীবিভাগ: ইলেকট্রন স্থানান্তরের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা: রেডক্স বিক্রিয়া এবং নন-রেডক্স বিক্রিয়া।

তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপহারী বিক্রিয়া কী? তাপশশোষী কী?

তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপশক্তির শােষণ ঘটে সেই রাসায়নিক বিক্রিয়াকে তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া বলে। উল্লেখিত বিক্রিয়ায় 1 মােল নাইট্রোজেন গ্যাস  ও 1 মােল অক্সিজেন গ্যাস পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে 2 মােল নাইট্রিক অক্সাইড উৎপন্ন হওয়ার সময় 180 kJ তাপ শােষিত হয়।  N2(g) + O2(g) + 180kJ  ⇄  2NO(g) অথবা …

তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপহারী বিক্রিয়া কী? তাপশশোষী কী? Read More »

বিক্রিয়া তাপ কাকে বলে? বিক্রিয়া তাপ বলতে কী বোঝ ? বিক্রিয়া তাপ কী? সংজ্ঞা: বিক্রিয়া তাপ

বিক্রিয়া তাপ: সমতাকৃত সমীকরণ অনুযায়ী একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হতে তাপের যে পরিবর্তন হয় তাকে বিক্রিয়া তাপ বলে। বিক্রিয়ার তাপকে ΔH দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বিক্রিয়ায় তাপ উৎপাদন হলে ΔH এর মান ঋণাত্মক হয় এবং বিক্রিয়ায় তাপ শোষিত হলে ΔH এর মান ধনাত্মক  হয়। যেমন – N2(g) + 3H2(g) ⇌ 2NH3(g); ΔH= -92kJ N2(g) + …

বিক্রিয়া তাপ কাকে বলে? বিক্রিয়া তাপ বলতে কী বোঝ ? বিক্রিয়া তাপ কী? সংজ্ঞা: বিক্রিয়া তাপ Read More »

নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেন হতে অ্যামােনিয়া উৎপাদনের বিক্রিয়াটিকে তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলা হয় কেন তা ব্যাখ্যা করো ।

আমরা জানি,যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাদের তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলে। উল্লেখিত বিক্রিয়ায় Fe চূর্ণ প্রভাবকের উপস্থিতিতে 200-250 atm চাপ ও 4500C -5500C তাপমাত্রায় 1 মােল নাইট্রোজেন ও 3 মােল হাইড্রোজেন হতে 2 মােল অ্যামােনিয়া উৎপাদনের সময় 92 কিলােজুল তাপ উৎপন্ন হয়।  যেহেতু বিক্রিয়াটিতে বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে উৎপাদ উৎপন্ন করে এবং সাথে তাপ ও উৎপন্ন করে …

নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেন হতে অ্যামােনিয়া উৎপাদনের বিক্রিয়াটিকে তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলা হয় কেন তা ব্যাখ্যা করো । Read More »

তাপােৎপাদী বিক্রিয়া কাকে বলে ? তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? তাপােৎপাদী বিক্রিয়া কী?

তাপােৎপাদী বিক্রিয়া: যে সকল  রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাদের তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলে। যেমন: হেবার প্রণালিতে 1 মােল নাইট্রোজেন ও 3 মােল হাইড্রোজেন হতে 2 মােল অ্যামােনিয়া উৎপাদনের সময় 92 কিলােজুল তাপ উৎপন্ন হয়। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ:অথবা    দিকের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ  

তাপের শােষণ এবং তাপ উৎপন্ন হওয়ার উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

তাপের শােষণ এবং তাপ উৎপন্ন হওয়ার উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ: তাপের শােষণ এবং তাপ উৎপন্ন হওয়ার উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুইভাগে ভাগ করা যায় যথা: তাপােৎপাদী বিক্রিয়া এবং তাপহারী বিক্রিয়া।

C2H5OH + CH3COOH⇄CH3COOC2H5 + H2O বিক্রিয়াটিকে উভমুখী বিক্রিয়া বলা হয় কেন তা ব্যাখ্যা করো।

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে উৎপাদে পরিণত হয় আবার উৎপাদ পদার্থগুলাে বিক্রিয়া করে পুনরায় বিক্রিয়ক পদার্থে পরিণত হয় তাকে উভমুখী বিক্রিয়া বলে। উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক হতে উৎপাদে পরিণত হওয়ার বিক্রিয়াকে সম্মুখমুখী বিক্রিয়া বলে । আবার  উৎপাদ হতে বিক্রিয়কে পরিণত হওয়ার বিক্রিয়াকে পশ্চাৎমুখী বা বিপরীতমুখী বিক্রিয়া বলা হয়। উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক ও উৎপাদের মধ্যে …

C2H5OH + CH3COOH⇄CH3COOC2H5 + H2O বিক্রিয়াটিকে উভমুখী বিক্রিয়া বলা হয় কেন তা ব্যাখ্যা করো। Read More »

সব বিক্রিয়াই উভমুখী হলেও কিছু বিক্রিয়াকে একমুখী মনে হয় কেন ?

উপযুক্ত শর্তে সব বিক্রিয়াই উভমুখী, তবে কিছু বিক্রিয়ার বেলায় সম্মুখমুখী বিক্রিয়ার তুলনায় বিপরীতমুখী বিক্রিয়ার পরিমাণ এত কম থাকে যে বিক্রিয়াকে একমুখী মনে হয়।  

পশ্চাৎমুখী বা বিপরীতমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে?

পশ্চাৎমুখী বা বিপরীতমুখী বিক্রিয়া: উভমুখী বিক্রিয়ায় উৎপাদ হতে বিক্রিয়কে পরিণত হওয়ার বিক্রিয়াকে পশ্চাৎমুখী বা বিপরীতমুখী বিক্রিয়া বলা হয়।

সম্মুখমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে ? সম্মুখমুখী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

সম্মুখমুখী বিক্রিয়া: উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক হতে উৎপাদে পরিণত হওয়ার বিক্রিয়াকে সম্মুখমুখী বিক্রিয়া বলে ।

উভমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী? উভমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণ

উভমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে উৎপাদে পরিণত হয় আবার উৎপাদ পদার্থগুলাে বিক্রিয়া করে পুনরায় বিক্রিয়ক পদার্থে পরিণত হয় তাকে উভমুখী বিক্রিয়া বলে। উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক ও উৎপাদের মধ্যে বিপরীতমুখী দুটি অর্ধ তীর চিহ্ন (⇋) ব্যবহার করে সমীকরণ উপস্থাপন করা হয়। যেমন: হাইড্রোক্লোরিক এসিডের উপস্থিতিতে ইথানল ও ইথানয়িক এসিড …

উভমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী? উভমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণ Read More »

উভমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে? উভমুখী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? উভমুখী বিক্রিয়া কী?

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে উৎপাদে পরিণত হয় আবার উৎপাদ পদার্থগুলাে বিক্রিয়া করে পুনরায় বিক্রিয়ক পদার্থে পরিণত হয় তাকে উভমুখী বিক্রিয়া বলে।  যেমন: হাইড্রোক্লোরিক এসিডের উপস্থিতিতে ইথানল ও ইথানয়িক এসিড পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে ইথাইল ইথানয়েট এস্টার ও পানি উৎপন্ন করে। অপরদিকে, উৎপন্ন ইথাইল ইথানয়েট এস্টার ও পানি পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে ইথানল …

উভমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে? উভমুখী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? উভমুখী বিক্রিয়া কী? Read More »

একমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী?

একমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণে বিক্রিয়ক ও উৎপাদের মধ্যে একটি ডানমুখী তীর চিহ্ন (→) ব্যবহার করা হয়। যেমন:খোলা পাত্রে  ক্যালসিয়াম কার্বনেটকে উত্তপ্ত করলে ক্যালসিয়াম কার্বনেট ভেঙে গিয়ে কঠিন চুন ও গ্যাসীয় কার্বন ডাই-অক্সাইডে পরিণত হয়।  CaCO3 (s) → CaO (s) + CO2(g) গ্যাসীয় কার্বন ডাই-অক্সাইড বিক্রিয়া পাত্র থেকে অপসারিত হয় এ অবস্থায় কঠিন চুন পুনরায় ক্যালসিয়াম কার্বনেটে …

একমুখী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী? Read More »

একমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে ? একমুখী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? একমুখী বিক্রিয়া কী?

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থগুলাে উৎপাদে পরিণত হয়, কিন্তু উৎপাদ পদার্থগুলাে পুনরায় বিক্রিয়কে পরিণত হয় না তাকে একমুখী বিক্রিয়া বলা হয়।  খোলা পাত্রে  ক্যালসিয়াম কার্বনেটকে উত্তপ্ত করলে ক্যালসিয়াম কার্বনেট ভেঙে গিয়ে কঠিন চুন ও গ্যাসীয় কার্বন ডাই-অক্সাইডে পরিণত হয়।  CaCO3 (s) → CaO (s) + CO2(g) গ্যাসীয় কার্বন ডাই-অক্সাইড বিক্রিয়া পাত্র থেকে অপসারিত হয়। এ …

একমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে ? একমুখী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? একমুখী বিক্রিয়া কী? Read More »

বিক্রিয়ার দিকের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

বিক্রিয়ার দিকের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণিবিভাগ: বিক্রিয়ার দিকের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: একমুখী বিক্রিয়া ও উভমুখী বিক্রিয়া।

ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন এর মধ্যে পার্থক্য লেখ ।

ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন এর মধ্যে পার্থক্য: ভৌত পরিবর্তন রাসায়নিক পরিবর্তন যে পরিবর্তনের ফলে কোনাে পদার্থের অভ্যন্তরীণ রাসায়নিক গঠনের কোনাে পরিবর্তন না ঘটে শুধু বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে তাকে ভৌত পরিবর্তন (Physical change) বলে।  যে পরিবর্তনের ফলে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে।  বস্তুর শুধু বাহ্যিক অবস্থার অর্থাৎ ভৌত …

ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন এর মধ্যে পার্থক্য লেখ । Read More »

ক্যালসিয়াম কার্বনেট ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়া কোন ধরণের পরিবর্তন এবং কোনো তা ব্যাখ্যা করো

ক্যালসিয়াম কার্বনেট ও  হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়া  রাসায়নিক  পরিবর্তন। রাসায়নিক  পরিবর্তনের সংজ্ঞা থেকে আমরা জানি, যে পরিবর্তনের ফলে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। ক্যালসিয়াম কার্বনেট হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড ও পানি উৎপন্ন করে। এটিও রাসায়নিক পরিবর্তন। CaCO3(s) + 2HCl(aq) → CaCl2(aq) + CO2(g) + H2O(l) …

ক্যালসিয়াম কার্বনেট ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়া কোন ধরণের পরিবর্তন এবং কোনো তা ব্যাখ্যা করো Read More »

মিথেনের দহন কোন ধরণের পরিবর্তন এবং কোনো তা ব্যাখ্যা করো।

মিথেনের দহন একটি রাসায়নিক পরিবর্তন। কারণ রাসায়নিক পরিবর্তনের সংজ্ঞা থেকে আমরা জানি, যে পরিবর্তনের ফলে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে সাথে সাথে অণুর গঠনেরও পরিবর্তন ঘটে অর্থাৎ নতুন ধর্ম বিশিষ্ট নতুন পদার্থের সৃষ্টি হয় তাকে  রাসায়নিক পরিবর্তন(Chemical Change) বলে। মিথেন(CH4) গ্যাসকে অক্সিজেনে পােড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস, জলীয় বাষ্প এবং তাপ শক্তি উৎপন্ন  হয়।  CH4(g) + O2(g) …

মিথেনের দহন কোন ধরণের পরিবর্তন এবং কোনো তা ব্যাখ্যা করো। Read More »

রাসায়নিক পরিবর্তন (Chemical Change) কাকে বলে? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো ।

যে পরিবর্তনের ফলে কোনো পদার্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। অথবা যে পরিবর্তনের ফলে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে সাথে সাথে অণুর গঠনেরও পরিবর্তন ঘটে অর্থাৎ নতুন ধর্ম বিশিষ্ট নতুন পদার্থের সৃষ্টি হয় তাকে  রাসায়নিক পরিবর্তন(Chemical Change) বলে। যেমন- মিথেন(CH4) গ্যাসকে অক্সিজেনে পােড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস, জলীয় বাষ্প এবং তাপ …

রাসায়নিক পরিবর্তন (Chemical Change) কাকে বলে? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো । Read More »

ভৌত পরিবর্তন (Physical change) কাকে বলে ? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো । কঠিন বরফকে তাপ দিলে জলীয় বাষ্প বা জলীয় বাষ্পকে ঠান্ডা করলে কঠিন বরফে পরিণত হওয়া কী ধরণের পরিবর্তন তা ব্যাখ্যা করো।

যে পরিবর্তনের ফলে কোনাে পদার্থের অভ্যন্তরীণ রাসায়নিক গঠনের কোনাে পরিবর্তন না ঘটে শুধু বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে তাকে ভৌত পরিবর্তন (Physical change) বলে। অথবা যে পরিবর্তনের ফলে পদার্থের শুধু বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে, অণুর গঠনের কোনো পরিবর্তন ঘটে না অর্থাৎ নতুন ধর্ম বিশিষ্ট নতুন কোনো পদার্থের সৃষ্টি হয় না তাকে  ভৌত পরিবর্তন (Physical change) বলে। …

ভৌত পরিবর্তন (Physical change) কাকে বলে ? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো । কঠিন বরফকে তাপ দিলে জলীয় বাষ্প বা জলীয় বাষ্পকে ঠান্ডা করলে কঠিন বরফে পরিণত হওয়া কী ধরণের পরিবর্তন তা ব্যাখ্যা করো। Read More »

error: Content is protected !!