RS http://rashedsir.com/ My WordPress Blog Tue, 05 Dec 2023 12:41:17 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.5.5 https://i0.wp.com/rashedsir.com/wp-content/uploads/2020/04/cropped-rashed-sir.png?fit=32%2C32 RS http://rashedsir.com/ 32 32 175217792 ঠোঁট গোলাপি করার উপায়। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে এই উপায়গুলো মেনে চলুন http://rashedsir.com/%e0%a6%a0%e0%a7%8b%e0%a6%81%e0%a6%9f-%e0%a6%97%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%89%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc/ http://rashedsir.com/%e0%a6%a0%e0%a7%8b%e0%a6%81%e0%a6%9f-%e0%a6%97%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%89%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc/#respond Sat, 02 Dec 2023 09:11:56 +0000 http://rashedsir.com/?p=5058 ঠোঁট গোলাপি করার উপায়: আপনার ঠোঁট কি কালো? ঠোঁটের কালচে ভাব কি কিছুতেই দূর হচ্ছেনা? আপনি কি নরম ও গোলাপি ঠোঁট পেতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এখানে ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কিছু টিপস দেওয়া হলো। এগুলো মেনে চললে প্রাকৃতিকভাবে ঠোঁট হবে উজ্জ্বল ও গোলাপি। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে মধু:  আপনি রাতারাতি যদি …

ঠোঁট গোলাপি করার উপায়। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে এই উপায়গুলো মেনে চলুন Read More »

The post ঠোঁট গোলাপি করার উপায়। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে এই উপায়গুলো মেনে চলুন appeared first on RS.

]]>
ঠোঁট গোলাপি করার উপায়: আপনার ঠোঁট কি কালো? ঠোঁটের কালচে ভাব কি কিছুতেই দূর হচ্ছেনা? আপনি কি নরম ও গোলাপি ঠোঁট পেতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এখানে ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কিছু টিপস দেওয়া হলো। এগুলো মেনে চললে প্রাকৃতিকভাবে ঠোঁট হবে উজ্জ্বল ও গোলাপি।

কালো ঠোঁট গোলাপি করতে মধু: 

আপনি রাতারাতি যদি আপনার ঠোঁট কে কালো বা অনুজ্জ্বল থেকে গোলাপি করতে চান তাহলে মধু একটি দুর্দন্ত উপায় হবে । মধু আপনার ঠোঁট কে করে তুলবে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল । এই মধু ঠোঁট সহ ত্বকের সকল কালচে ভাবকে দূর করতে সাহায্য করে । আপনি যদি নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে মধু লাগিয়ে ঘুমান তবে কয়েক দিন এর মধ্যে আপনার ঠোঁট হয়ে উঠবে উজ্জ্বল।

ঠোঁটের কালো দাগ দূর করতে অ্যালোভেরা:

মেলানিন,এটি হলো এমন একটি উপাদান যা ত্বকে করে তোলে কালচে । আর এই মেলানিনকে কমাতে সাহায্য করে  অ্যালোভেরা জেল । ঠোঁটে হালকা করে  অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে নিন এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে পরিষ্কার পানি দিয়ে নিন। তবে এই ক্ষেত্রে একটু হতে হবে সতর্ক কারণ গাছের টাটকা অ্যালোভেরার পাতায় থাকা একধরণের হলুদ বরণের পদার্থ যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর । এক্ষেত্রে  অ্যালোভেরার পাতাটিকে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে  তারপর ব্যবহার করুন।

.

প্রাকৃতিকভাবে ঠোঁট গোলাপি করতে গোলাপ জল :

গোলাপ কার না পছন্দের বস্তু আর যদি এটা কারো  উপকার করে তাহলে তো কোনো  কথাই নেই । হ্যাঁ,গোলাপ জল আপনার ঠোঁটকে করে তুলতে পারে উজ্জ্বল ,দেখতে পারে গোলাপি । এর জন্য দরকার আধ চা-চামুচ গোলাপ জল আর মধ্যে সামান্য পরিমান মধুর । যা দিনে লাগান ঠোঁটে ২ বার, ঠোঁট কে করে তুলুন উজ্জ্বল বারবার ।

ঠোঁট গোলাপি করার সেরা উপায় লেবুর রস :

মধুর মতো আর একটি খুবই উপকারী  উপাদান হলো লেবুর রস। যা প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসাবও কাজ করে থাকে । আপনি যদি রাতে  ঘুমাতে যাবার আগে  টাটকা লেবুর রস আপনার ঠোঁটে লাগান তবে ধীরে ধীরে আপনার ঠোঁটের  কালচে রং এর পরিবর্তন আসবে এবং ঠোঁট  গোলাপি হবে।

কালচে ঠোঁট গোলাপি করতে চিনি স্ক্রাব: 

স্ক্রাব করা ত্বকের যত্নে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ,কারণ স্ক্রাব করার ফলে যেমন ত্বকের মরা চামড়া দূর করে তেমন ঠোঁট এর মরা চামড়াও  দূর করে । আর চিনি প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসাবে কাজ করে । আপনি ৪-৫ দানা চিনির সাথে কিছু পরিমাণ বাটার নিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। সপ্তাহে ২-৩ বার আপনার ঠোঁটে লাগান। দেখবেন আপনার ঠোঁটের মরা চামড়া দূর হয়ে ঠোঁট কে করে তুলবে কোমল ,সতেজ এবং উজ্জ্বল ।

বীটরুট কালো ঠোঁটকে করবে গোলাপি:

বিটকে আমরা সাধারণত সবজি হিসাবে খেয়ে থাকি । তবে বিট ত্বকের জন্য খুবই  উপকারী ।এটি ত্বকে উজ্জ্বলতা ভাব তৈরি করে। যদি নিয়মিত ঠোঁটে বিট এর  রস লাগানো যায় তবে এটি আপনার ঠোঁটকে করে তুলবে উজ্জ্বল এবং কালচে ভাব কে করবে দূর ।

বরফ ব্যবহারে কালো ঠোঁট হয়ে যাবে গোলাপি:

বরফ যদি আপনার ঠোঁটে প্রতিদিন লাগাতে পারেন তবে এটি আপনার ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করবে এছাড়াও বরফ ঠোঁটের আর্দ্রতা  রক্ষায় সহায়তা করে । এটি করা তুলবে আপনার ঠোঁট কে কোমল এবং নমনীয় ।

দুধের সর বিদায় করবে কালো ঠোঁটকে:

একটা সময় ছিল যখন রানীরা এই দুধের থেরাপির  মাধমে তাদের ঠোঁট কে করে তুলতেন উজ্জ্বল ।  দুধের সর এর সাথে কিছু পরিমান মধু মিশিয়ে আপনার ঠোঁট কে করে তুলতে পারেন উজ্জ্বল, ফিরিয়ে আনতে পারেন গোলাপি  আভা ।

হলুদ ঠোঁটের কালো ছাপকে দূর করে:

ত্বকে উজ্জ্বল করতে হলুদের  কার্যকারিতা ব্যাপক। এটি আপনার ঠোঁটের উজ্জ্বলতাকে বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে । এক টেবিল চামচ হলুদ এর মধ্যে এক টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিয়মিত আপনার ঠোঁটে লাগাতে থাকুন  এটি আপনার ঠোঁট কে করে তুলবে  উজ্জ্বল ।

শসা দিয়ে দূর করুন ঠোঁটের কালচেভাব: 

ঠোঁটের আর্দ্রতা রক্ষার্থে শসার রস রাখতে পারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা । শসার রস ঠোঁটে লাগিয়ে ঠোঁটের আর্দ্রতাকে ঠিক রেখে ঠোঁট কে করে তুলুন কোমল ।

গোলাপি ঠোঁট পেতে নারিকেল তেল :

নারকেল তেল এমন একটি পদার্থ যা খুব সহজেই পাওয়া যায় । এটিও আপনার ঠোঁট এর কালচে ভাবকে দূর করতে করে ব্যাপক সাহায্য । ঘুমানোর পূর্বে আপনার  ঠোঁটে সামান্য পরিমান নারকেল তেল লাগান তবেই  এটি আপনার ঠোঁট কে করে তুলবে উজ্জ্বল ।

ডালিম কালো ঠোঁটকে গোলাপি করার সহজ উপায়:

ডালিম মরা চামড়া কে দূর করে  আপনার ঠোঁট কে করবে প্রাকৃতিক ভাবে গোলাপি । কিছু পরিমান ডালিমের দানা নিয়ে ঘি মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে  পেতে পারেন গোলাপি ঠোঁট ।

নরম গোলাপি ঠোঁট পেতে আমন্ড তেল :

আমন্ড তেলও ঠোঁট কে করে তোলা প্রাকৃতিক ভাবে গোলাপি। আমন্ড তেল ব্যবহার কুরুন ঘুমানোর আগে, উপকার পাবেন কিছু দিন পরে ।

ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও উপরের টিপসগুলো মধ্যে যেটি আপনার জন্য উপযোগী এবং যেটি ধারাবাহিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন সেটি ব্যবহার করুন। আশাকরি, আপনি সুন্দর, নরম ও গোলাপি ঠোঁটের অধিকারী হবেন।

The post ঠোঁট গোলাপি করার উপায়। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে এই উপায়গুলো মেনে চলুন appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%a0%e0%a7%8b%e0%a6%81%e0%a6%9f-%e0%a6%97%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%89%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc/feed/ 0 5058
মরিচার সংকেত কি । মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি http://rashedsir.com/%e0%a6%ae%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a4-%e0%a6%95%e0%a6%bf/ http://rashedsir.com/%e0%a6%ae%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a4-%e0%a6%95%e0%a6%bf/#respond Wed, 29 Nov 2023 19:08:48 +0000 http://rashedsir.com/?p=5029 মরিচার সংকেত কি? বা লোহার মরিচার সংকেত কী? এটা একটি কমন প্রশ্ন। এছাড়া আপনি হয়তো জানতে চান মরিচা কি? মরিচার সংকেত, মরিচা সংকেত, লোহার মরিচার সংকেত, মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি,মরিচার রাসায়নিক নাম ও সংকেত ইত্যাদি । এই অংশে আমি মরিচ কি অথবা মরিচ কাকে বলে অথবা লোহায় মরিচা পড়ে কেন ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করবো । …

মরিচার সংকেত কি । মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি Read More »

The post মরিচার সংকেত কি । মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি appeared first on RS.

]]>
মরিচার সংকেত কি? বা লোহার মরিচার সংকেত কী? এটা একটি কমন প্রশ্ন। এছাড়া আপনি হয়তো জানতে চান মরিচা কি? মরিচার সংকেত, মরিচা সংকেত, লোহার মরিচার সংকেত, মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি,মরিচার রাসায়নিক নাম ও সংকেত ইত্যাদি । এই অংশে আমি মরিচ কি অথবা মরিচ কাকে বলে অথবা লোহায় মরিচা পড়ে কেন ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করবো ।

মরিচার সংকেত = Fe2O3.nH2O

মরিচা সংকেত = Fe2O3.nH2O

লোহার মরিচার সংকেত= Fe2O3.nH2O

মরিচার রাসায়নিক সংকেত =Fe2O3.nH2O

এখানে n=1, 2, 3 ইত্যাদি পূর্ণ সংখ্যা । এটি ফেরিক অক্সাইড দ্বারা শোষিত পানির মোল সংখ্যা বুঝায়।

লোহার মরিচার রাসায়নিক নাম ও সংকেত :

মরিচার রাসায়নিক নাম ও সংকেত = আর্দ্র ফেরিক অক্সাইড বা সোদক ফেরিক অক্সাইড বা পানিযুক্ত আয়রন(III) অক্সাইড বা ফেরোসোফেরিক অক্সাইড বা পানিযুক্ত ফেরিক অক্সাইড বা হাইড্রেটেড আয়রন অক্সাইড। সংকেত( Fe2O3.nH2O)

লোহার মরিচা যেভাবে তৈরি হয় (মরিচার সংকেতসহ):

লোহাকে যখন আর্দ্র বাতাসে ফেলে রাখা হয় অথবা লোহা যখন আর্দ্র বাতাসের সংস্পর্শে আসে তখন লোহা বাতাসের জলীয় বাস্প ও অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে লোহার উপর আর্দ্র ফেরিক অক্সাইড এর একটি প্রলেপ উৎপন্ন করে। এটি দেখতে লালচে বাদামী।এই লালচে বাদামী প্রলেপটি মরিচা নামে পরিচিত।  মরিচা (Fe2O3.nH2O)ঝাঁঝরা জাতীয় পদার্থ।

সংকেত সহ মরিচার তৈরির রাসায়নিক বিক্রিয়া:

মরিচা উৎপন্ন হওয়ার বিক্রিয়াটিকে আমরা নিম্ন লিখিতভাবে প্রকাশ করতে পারি।

লোহা + অক্সিজেন + জলীয় বাষ্প = মরিচা

2Fe + 1.5O2 + 3H2O → 2Fe(OH)3

2Fe(OH)3        →     Fe2O3 .nH2O

আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ার পর মরিচার সংকেত কি বা মরিচা সমন্ধে প্রাথমিক ধারণা ক্লিয়ার হবে । তারপরও যদি কারো কোনো প্রশ্ন থাকে তবে কমেন্ট অপশনে লিখে করুন । আশা করি উত্তর পাবেন ।

The post মরিচার সংকেত কি । মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%ae%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a4-%e0%a6%95%e0%a6%bf/feed/ 0 5029
শীতে ত্বকের যত্ন । শীতকালে ত্বকের যত্নে ১০০% কার্যকর টিপস http://rashedsir.com/skin-care-in-winter/ http://rashedsir.com/skin-care-in-winter/#respond Sat, 25 Nov 2023 03:29:12 +0000 http://rashedsir.com/?p=4984 শীতে ত্বকের যত্ন: ত্বক আমাদের দেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ। শীতে ত্বকের যত্ন নিতে আমাদের বেশি সচেতন থাকতে হবে। ত্বক আমাদের শরীরকে বাহিরের জীবাণু থেকে রক্ষা করে এবং স্পর্শ, ঠান্ডা -গরম অনুভূতি, শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে সাহায্য করে। শীতের মাসগুলিতে আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত যত্ন এবং মনোযোগ প্রয়োজন। বিরূপ আবহাওয়া, কম …

শীতে ত্বকের যত্ন । শীতকালে ত্বকের যত্নে ১০০% কার্যকর টিপস Read More »

The post শীতে ত্বকের যত্ন । শীতকালে ত্বকের যত্নে ১০০% কার্যকর টিপস appeared first on RS.

]]>
শীতে ত্বকের যত্ন: ত্বক আমাদের দেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ। শীতে ত্বকের যত্ন নিতে আমাদের বেশি সচেতন থাকতে হবে। ত্বক আমাদের শরীরকে বাহিরের জীবাণু থেকে রক্ষা করে এবং স্পর্শ, ঠান্ডা -গরম অনুভূতি, শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে সাহায্য করে। শীতের মাসগুলিতে আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত যত্ন এবং মনোযোগ প্রয়োজন। বিরূপ আবহাওয়া, কম আর্দ্রতা এবং ঘরের ভিতরের গরমের কারণে শুষ্কতা, চুলকানি এবং ত্বকের অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।

এই আর্টিকেলটি আপনাকে মূল্যবান টিপস দেবে যে কীভাবে শীতকালে আপনার ত্বককে রক্ষা করা যায় এবং এটিকে পুষ্ট ও উজ্জ্বল রাখা যায়। এছাড়াও শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে পারেন যা অত্যন্ত কার্যকর।

১. শীতকালে ত্বকের যত্ন নিতে ত্বকে শীতের প্রভাব বুঝুন:

শীতে তাপমাত্রা কমে যাওয়ার সাথে সাথে বাতাস শুষ্ক হয়ে যায়। যার ফলে ত্বক থেকে আর্দ্রতা হ্রাস পায়। হিমশীতল তাপমাত্রা ত্বক থেকে আর্দ্রতা কেড়ে নিতে পারে, ত্বককে শুষ্ক, টানটান এবং অস্বস্তিকর বোধ করে। ঠাণ্ডা বাতাস এবং কম আর্দ্রতা সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে, আপনার ত্বককে শুষ্কতা, ফ্লেকিনেস এবং জ্বালাপোড়ার ঝুঁকিতে ফেলে দেয়। তাই শীতে ত্বকের যত্ন নিতে সতর্ক হওয়া উচিত ।

২.শীতে ত্বকের যত্নে ত্বককে ভেতর থেকে হাইড্রেট করুন :

শীতকালে ত্বকের যত্ন ও স্বাস্থ্যকর ত্বক বজায় রাখার জন্য হাইড্রেটেড থাকা অপরিহার্য। শুষ্ক শীতের বাতাসের কারণে হারিয়ে যাওয়া আর্দ্রতা পূরণ করতে সারাদিন প্রচুর পানি পান করুন। উষ্ণ পানীয় যেমন ভেষজ চা এবং স্যুপ ইত্যাদি  হাইড্রেশনে অবদান রাখতে এবং সাথে সাথে অতিরিক্ত বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করতে পারে। আপনার ত্বককে ভেতর থেকে হাইড্রেটেড রাখতে প্রতিদিন অন্তত ১.২–১.৫ লিটার পানি পান করার লক্ষ্য রাখুন।

৩. শীতে ত্বকের বাড়তি যত্নে আপনার স্কিনকেয়ার রুটিন সামঞ্জস্য করুন:

শীতকালে, আপনার ত্বকের পরিবর্তিত চাহিদা মেটাতে আপনার ত্বকের যত্নের রুটিন পরিবর্তন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি বিবেচনা করে শীতকালে ত্বকের যত্ন নিতে পারেন।

ক. একটি মৃদু ক্লিনজার শীতে ত্বকের যত্ন নিতে পারে :

একটি হালকা, সাবান-মুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করুন যা আপনার ত্বক থেকে প্রাকৃতিক তেল দূর করবে না। Harsh ক্লিনজারগুলি শীতকালে অতিরিক্ত শুষ্কতার কারণ হতে পারে।

খ. শীতের শুরুতে ত্বকের যত্ন নিয়মিত ময়শ্চারাইজ করুন:

আপনার ত্বকের ধরণের অনুযায়ী উপযুক্ত একটি ভাল মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। হায়ালুরোনিক অ্যাসিড, গ্লিসারিন এবং সিরামাইডের মতো উপাদানগুলি সন্ধান করুন যা আর্দ্রতা ধরে রাখতে এবং ত্বকে একটি প্রতিরক্ষামূলক বাধা তৈরি করতে সহায়তা করে। জোজোবা তেল, কলয়েডাল ওটমিল, ল্যাকটিক অ্যাসিড-ভিত্তিক ময়েশ্চারাইজারগুলি হাইড্রেশনের জন্য নিয়মিত ময়েশ্চারাইজারের সাথে যোগ করা যেতে পারে। ময়েশ্চারাইজারগুলো সাধারণত  ক্রিম, লোশন, জেল এমনকি সাবান হিসেবেও বাজারে বিক্রি হয়।

গ. এই শীতেও ত্বকের যত্ন নিতে সানস্ক্রিন ভুলবেন না:

যদিও এটি বিপরীতমুখী বলে মনে হতে পারে, তবুও শীতকালে অতিবেগুনী রশ্মি আপনার ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। সূর্যের ক্ষতিকারক ক্ষতি থেকে আপনার ত্বককে রক্ষা করার জন্য, এমনকি মেঘলা দিনেও কমপক্ষে SPF 30 সহ একটি ব্রড-স্পেকট্রাম সানস্ক্রিন ব্যবহার  করুন।

ঘ. শীতকালে ত্বকের যত্ন নিতে এক্সফোলিয়েট করুন:

ত্বকের মৃত কোষ অপসারণ করতে এবং কোষের টার্নওভার বাড়াতে নিয়মিত এক্সফোলিয়েশন অপরিহার্য। যাইহোক, শীতকালে ত্বকের যত্ন নিতে আলতোভাবে এক্সফোলিয়েট করা উচিত, কারণ হার্ড স্ক্রাবগুলি জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে। একটি হালকা এক্সফোলিয়েটর বেছে নিন বা আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড (AHAs) দিয়ে রাসায়নিক এক্সফোলিয়েশন বিবেচনা করুন।

৪.শীতে ত্বক ভালো রাখতে হাত ও পা এর যত্ন নিন:

শীতকালে হাত ও পা এর দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। বেশিভাগ সয়ম আমাদের হাত পা বাহিরে থাকে। যার ফলে শুষ্কতা, ফাটল এবং রুক্ষতা দেখা দেয়। তাদের যত্ন নিতে এই টিপস অনুসরণ করুন:

ক. শীতে ত্বকের পরিচর্যাগ্লাভস পরুন:

বাইরে যাওয়ার আগে, ঠান্ডা এবং বাতাস থেকে আপনার হাত রক্ষা করার জন্য গ্লাভস পরা নিশ্চিত করুন। কোন জ্বালা রোধ করতে উল বা নরম উপকরণ দিয়ে তৈরি গ্লাভস ব্যবহার করা উচিত।

খ. শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে ময়শ্চারাইজ করুন এবং মোজা পরুন:

শোবার সময়, আপনার পায়ে একটি সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার লাগান এবং আর্দ্রতা লক করার জন্য নরম ও  Breathable Socks মোজা পরুন। এটি শুষ্কতা মোকাবেলা করতে এবং আপনার পা পরিপুষ্ট রাখতে সাহায্য করবে।

৫.শীতের সময় ত্বকের যত্ন বাড়ির ভিতরে হাইড্রেটেড রাখুন :

ইনডোর হিটিং সিস্টেমগুলি বাতাসে শুষ্কতায় অবদান রাখতে পারে, যা আপনার ত্বককে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। গৃহমধ্যস্থ পরিবেশে আর্দ্রতা যোগ করতে এবং আপনার ত্বকের অতিরিক্ত শুষ্কতা প্রতিরোধ করতে একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করুন। হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করে ঘরে জলীয় বাষ্প শতকরা ৪০-৬০% রাখা ভালো।

৬. শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্নে গরম ঝরনা এড়িয়ে চলুন:

যদিও শীতের সময় ঝরনার গরম পানিতে গোছল করতে ভালো লাগে, তবে তারা আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ছিনিয়ে নিতে পারে, যার ফলে শুষ্কতা এবং জ্বালা হতে পারে। হালকা গরম জল বেছে নিন এবং আরও ক্ষতি রোধ করতে আপনার গোসলের সময় সীমিত করুন। গোসলে যত  কম ক্ষারীয় সাবান ব্যাবহার করা যায় ততই ভালো।

যারা ইকথাওসিস, একজিমা,সোরিয়াসিস  ইত্যাদি রোগে ভুগছেন, তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অটামিল বা সি সল্ট বাথ  অথবা ১ টেবিল  চামচ ভিটামিন ই অয়েল, ১কাপ এপসম সল্ট বা  ম্যাগনেশিয়াম সালফেট, ১/৩ কাপ আমন্ড অয়েল, নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল, এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে বাথ স্ক্রাবার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

৭.আসছে শীত, ত্বকের যত্নে এখন থেকেই ঠোঁট রক্ষা করুন:

আপনার ত্বকের অন্যান্য অংশের মতো, শীতকালে আপনার ঠোঁট ফাটা এবং শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। এগুলি নরম রাখতে এবং ঠান্ডা বাতাস থেকে সুরক্ষিত রাখতে এসপিএফ সহ একটি ময়েশ্চারাইজিং লিপ বাম, পেট্রোলিয়াম জেলি বা ল্যানোলিন-যুক্ত লিপবাম ব্যবহার করুন।

৮. শীতের শুরুতেই ত্বকের যত্নে স্মার্টলি পোশাক পরুন:

সঠিক পোশাক নির্বাচন করা আপনার ত্বককে কঠোর শীত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। তাপ আটকাতে এবং আপনার ত্বকের সাথে ঠান্ডা বাতাসের সরাসরি সংস্পর্শ রোধ করতে আপনি স্তরযুক্ত পোশাক বেছে নিন। এছাড়াও, মৃদু এবং Breathable fabric যেমন তুলা বা আর্দ্রতা-উপকরণ সামগ্রী পরার কথা বিবেচনা করুন। যে সকল পোশাক নাইলন, পলিয়েস্টার, লিলেন, ইত্যাদি দ্বারা তৈরি সে সকল পোশাক পরিধান পরিহার করুন।

৯. একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখুন:

স্বাস্থ্যকর জীবনধারা শীতকালেও ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে। নিশ্চিত করুন যে আপনি ফল, শাকসবজি এবং প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ একটি সুষম খাদ্য তালিকা অনুসরণ করছেন। নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টও ত্বকের উজ্জ্বল বর্ণ বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

১০.পেশাদার যেমন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য চাও:

আপনি যদি শীতকালে ক্রমাগত ত্বকের সমস্যা বা তীব্র শুষ্কতা অনুভব করেন তবে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। তারা ব্যক্তিগতকৃত পরামর্শ প্রদান করতে পারে এবং আপনার ত্বকের নির্দিষ্ট চাহিদার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত স্কিনকেয়ার পণ্য বা চিকিত্সার সুপারিশ করতে পারে।

শীত আপনার ত্বকের জন্য কঠোর হতে পারে, কিন্তু সঠিক জ্ঞান এবং ত্বকের যত্নের রুটিন দিয়ে, আপনি এই চ্যালেঞ্জিং মাসগুলিতে আপনার ত্বককে রক্ষা করতে এবং পুষ্টি দিতে পারেন। এই Article এ  উল্লিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করে, আপনি সারা শীতে একটি স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল ত্বক বজায় রাখতে পারেন।

শীতে ত্বকের যত্ন : FAQs (প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন):

১.আমি কি শীতকালে সানস্ক্রিন এড়িয়ে যেতে পারি?

না, শীতকালে আপনাকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। UV রশ্মি এমনকি মেঘলা বা তুষারময় দিনেও আপনার ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। বাইরে যাওয়ার আগে সর্বদা কমপক্ষে SPF 30 যুক্ত সানস্ক্রিন লাগান।

২. শীতকালে আমার ত্বককে কত ঘন ঘন ময়েশ্চারাইজ করা উচিত?

শীতকালে দিনে অন্তত দুবার আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আর্দ্রতা লক করার জন্য পরিষ্কার করার সাথে সাথে ময়েশ্চারাইজার প্রয়োগ করুন।

The post শীতে ত্বকের যত্ন । শীতকালে ত্বকের যত্নে ১০০% কার্যকর টিপস appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/skin-care-in-winter/feed/ 0 4984
শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতকালীন ত্বকের যত্নের জন্য 15 টি জাদুকরী প্রতিকার http://rashedsir.com/%e0%a6%b6%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%af%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%98%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be/ http://rashedsir.com/%e0%a6%b6%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%af%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%98%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be/#respond Tue, 21 Nov 2023 19:07:34 +0000 http://rashedsir.com/?p=4969 শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়: ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে, শীতের আবহাওয়া মোকাবেলা করা কঠিন হতে পারে। বাইরের ঠাণ্ডা বাতাস এবং ভিতরের শুষ্ক বাতাস আপনার ত্বককে শুষ্ক, ফাটল এবং বিরক্ত বোধ করতে পারে। তবে শীতের মাসগুলিতে আপনার ত্বকের যত্নে আপনি কিছু ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করতে পারেন। শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় বা প্রতিকার নিচে বর্ণনা করা হলো। …

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতকালীন ত্বকের যত্নের জন্য 15 টি জাদুকরী প্রতিকার Read More »

The post শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতকালীন ত্বকের যত্নের জন্য 15 টি জাদুকরী প্রতিকার appeared first on RS.

]]>

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়: ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে, শীতের আবহাওয়া মোকাবেলা করা কঠিন হতে পারে। বাইরের ঠাণ্ডা বাতাস এবং ভিতরের শুষ্ক বাতাস আপনার ত্বককে শুষ্ক, ফাটল এবং বিরক্ত বোধ করতে পারে। তবে শীতের মাসগুলিতে আপনার ত্বকের যত্নে আপনি কিছু ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করতে পারেন। শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় বা প্রতিকার নিচে বর্ণনা করা হলো।

1. ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্নে একটি পরিষ্কার স্লেট দিয়ে শুরু করুন।

ময়লা, দূষণ এবং মেকআপ অপসারণ করতে প্রতিদিন সকালে এবং রাতে আপনার মুখ ধোয়া নিশ্চিত করুন। এমন একটি মৃদু ক্লিনজার ব্যবহার করুন যা আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক তেলকে অপসারণ করবে না ।

2. শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত exfoliate করুন।

শীতকালে আপনার ত্বকে মৃত কোষ তৈরি করতে পারে এবং আপনার ত্বককে নিস্তেজ করে তুলতে পারে। নিয়মিত এক্সফোলিয়েশন ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে এবং আপনার ত্বককে উজ্জ্বল দেখাতে সাহায্য করবে।

3. শীতে ত্বকের যত্নে ময়শ্চারাইজ করুন।

আপনার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী জন্য একটি ময়েশ্চারাইজার খুঁজুন এবং এটি নিয়মিত ব্যবহার করুন। আপনি গোসল বা গোসলের পরে আপনার মুখ এবং শরীরে এটি প্রয়োগ করুন।

4. ত্বকের মসৃণতা ও আর্দ্রতা ধরে রাখতে প্রচুর পানি পান করুন।

হাইড্রেটেড থাকা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি আপনার ত্বককে মোটা এবং হাইড্রেটেড রাখতেও সাহায্য করবে। তাই প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করুন।

5. এই শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিতে ঘরোয়া উপায়ে একটি humid ব্যবহার করুন।

1. নারকেল তেল

2. ঘৃতকুমারী

3. মধু

4. দুধ

5. ওটমিল

6. অ্যাভোকাডো

7. কলা

1. শীতে ত্বকের যত্নে নারকেল তেল:

শীতে ত্বকের যত্নের জন্য নারকেল তেল অন্যতম সেরা ঘরোয়া প্রতিকার। এটি একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার যা শুষ্ক, ফাটা ত্বক প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। নারকেল তেল সরাসরি ত্বকে প্রয়োগ করা যেতে পারে বা গোসলে যোগ করা যেতে পারে। এটি ঘরে তৈরি বডি স্ক্রাব তৈরিতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।

শীতে ত্বকের যত্নে নারকেল তেল

প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে নারকেল তেল ব্যবহার করতে,এটি ত্বকে ম্যাসাজ করুন। গোসলে নারকেল তেলও যোগ করা যেতে পারে। হালকা গরম পানির বাথটাবে কয়েক টেবিল চামচ নারকেল তেল যোগ করুন। ঘরে তৈরি বডি স্ক্রাবের জন্য সমান পরিমাণ  নারকেল তেল এবং চিনি মিশিয়ে নিন। একটি বৃত্তাকার গতিতে ত্বকে স্ক্রাবটি ম্যাসাজ করুন এবং গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

2. ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বকের যত্ন নিতে অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী:

শীতকালে ত্বকের যত্নের জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের ক্ষেত্রে, আপনি ব্যবহার করতে পারেন এমন একটি সেরা উপাদান হল অ্যালোভেরা। এই উদ্ভিদটি কেবল রোদে পোড়ার জন্যই দুর্দান্ত নয়, এটি ঠান্ডা আবহাওয়া থেকে আপনার ত্বককে প্রশমিত করতে এবং রক্ষা করতেও সহায়তা করতে পারে।

শীতে ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করে আপনি বিভিন্নভাবে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন।

ক)  সরাসরি আপনার ত্বকে অ্যালোভেরা প্রয়োগ করা।

একটি ঘৃতকুমারী পাতা খুলে বা একটি প্রাকৃতিক অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করে করা যেতে পারে। এটি সম্পূর্ণরূপে শোষিত না হওয়া পর্যন্ত কেবল আপনার ত্বকে জেলটি ম্যাসেজ করুন।

খ)শীতকালে রুক্ষ-শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূর করতে গোসলের পানিতে অ্যালোভেরা যোগ করা।

এটি আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতে সাহায্য করবে এবং শীতের মাসগুলিতে এটি খুব শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করবে। আপনার বাথটাবে কেবল কয়েক টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল যোগ করুন এবং এটি ভালোভাবে ভিজিয়ে নিন।

শীতে ত্বকের যত্ন নিতে আরো কিছু টিপস

গ) শীতে ত্বকের সুরক্ষায় অ্যালোভেরার রস পান করা।

আপনি আপনার ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে অ্যালোভেরার রসও পান করতে পারেন। এই উদ্ভিদ ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ যা আপনার ত্বকের চেহারা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। আপনার প্রিয় পানীয়তে কেবল কয়েক আউন্স অ্যালোভেরার রস যোগ করুন এবং সারা দিন এটি পান করুন।

3. ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বকের যত্নে মধু:

ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে, মধু হল একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বককে প্রশমিত এবং ময়শ্চারাইজ করতে সাহায্য করতে পারে। মধু তার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের জন্যও পরিচিত, যা ত্বককে পরিষ্কার করে  এবং পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করতে পারে। ত্বকে প্রয়োগ করা হলে, মধু আর্দ্রতা লক করতে এবং ত্বককে নরম এবং নমনীয় বোধ করতে সাহায্য করতে পারে।

শীতকালে ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে মধু ব্যবহার করতে,আক্রান্ত স্থানে অল্প পরিমাণে মধু লাগিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলার আগে মধু কয়েক মিনিটের জন্য রেখে দিন। অতিরিক্ত আর্দ্রতার জন্য,একটি প্রাকৃতিক তেল বা ক্রিম ব্যবহার করুন।

4. ঘরোয়া উপায়ে এই শীতে দুধ দিয়ে ত্বকের যত্ন :

শীত ত্বকের উপর কঠোর প্রভাব ফেলতে পারে, এটিকে শুষ্ক, টানটান এবং অস্বস্তিকর বোধ করে। সৌভাগ্যবশত, অনেকগুলি সহজ এবং প্রাকৃতিক প্রতিকার রয়েছে যা ঠান্ডা মাসগুলিতে ত্বককে প্রশমিত করতে এবং রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এদের মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী হল দুধ।

দুধ চর্বি এবং প্রোটিনের একটি প্রাকৃতিক উৎস, যা স্বাস্থ্যকর ত্বক বজায় রাখার জন্য অপরিহার্য। এটিতে ল্যাকটিক অ্যাসিডও রয়েছে, একটি আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড যা ত্বককে এক্সফোলিয়েট এবং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করতে পারে।

শীতকালে ত্বকের যত্নে দুধ ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমে আপনার ত্বক পরিষ্কার করুন। তারপর একটি তুলো প্যাড বা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার ত্বকে এটি লাগান। অতিরিক্ত সুগন্ধ এবং সুবিধার জন্য আপনি ল্যাভেন্ডার বা ক্যামোমাইলের মতো প্রয়োজনীয় তেলের কয়েক ফোঁটাও যোগ করতে পারেন। দুধ 15-20 মিনিটের জন্য ত্বকের উপর রেখে দিন। তারপর এটি গরম পানি  দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

সেরা ফলাফলের জন্য, আপনার নিয়মিত ত্বকের যত্নের রুটিনের অংশ হিসাবে দুধ ব্যবহার করুন। এটি প্রতি সপ্তাহে 2-3 বার প্রয়োগ করুন। আপনার সামগ্রিক ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে আপনি প্রতিদিন দুধ পান করতে পারেন।

5. শীতকালে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বকের যত্নে ওটমিল:

শীতকালীন ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা যেতে পারে এমন একটি ঘরোয়া প্রতিকার হল ওটমিল। ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতে এবং রক্ষা করতে ওটমিল বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ফেসিয়াল মাস্ক, বডি স্ক্রাব বা এমনকি স্নানে যোগ করা যেতে পারে।

ক.ওটমিল মাস্ক

ওটমিল মাস্ক তৈরি করতে, 1/2 কাপ ওটমিলের সাথে 1/2 কাপ জল এবং 1 টেবিল চামচ মধু একত্রিত করুন। ভালো করে মিশিয়ে মুখে লাগান। কুসুম গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলার আগে 10-15 মিনিটের জন্য রেখে দিন।

খ.ওটমিল বডি স্ক্রাব

বডি স্ক্রাবের জন্য, 1 কাপ ওটমিলের সাথে 1 কাপ ব্রাউন সুগার এবং 1/4 কাপ অলিভ অয়েল মেশান। বৃত্তাকার গতিতে মিশ্রণটি ত্বকে ঘষুন। গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

গ.গরম জলে ওটমিল

স্নানে ওটমিল ব্যবহার করতে, গরম জলে ভরা বাথটাবে 1-2 কাপ যোগ করুন। 10-15 মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।

6. প্রতিদিনের ত্বকের যত্ন নিতে অ্যাভোকাডো

অ্যাভোকাডোগুলি কেবল সুস্বাদু নয়, তারা আপনার ত্বকের জন্যও দুর্দান্ত! শুষ্ক শীতের ত্বকের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আপনি অ্যাভোকাডো বিভিন্নভাবে ব্যবহার করতে পারেন।

এমন কিছু উপায় নিচে বর্ণনা করা হলো:

1. শীতের পরিপূর্ণ রূপচর্চায় অ্যাভোকাডো মাস্ক :

একটি অ্যাভোকাডো চূর্ণ-বিচূর্ণ করুন এবং এটি আপনার মুখে আলতোভাবে লাগিয়ে দিন। এটি 10-15 মিনিটের জন্য রেখে দিন, তারপরে গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

2. ময়েশ্চারাইজার হিসাবে অ্যাভোকাডো ব্যবহার করুন:

একটি ম্যাশ করা অ্যাভোকাডোতে সামান্য পানি  যোগ করুন এবং লোশন বা ক্রিমের মতো করে এটি আপনার ত্বকে লাগান।

3. আপনার স্নানে অ্যাভোকাডো যোগ করুন:

একটি অ্যাভোকাডো কেটে আপনার গোসলের পানিতে যোগ করুন। অতিরিক্ত হাইড্রেটিং সুবিধার জন্য 15-20 মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।

4. খাদ্য হিসাবে অ্যাভোকাডো:

আপনার খাদ্যতালিকায় অ্যাভোকাডো অন্তর্ভুক্ত করুন! অ্যাভোকাডোর মতো স্বাস্থ্যকর চর্বি খাওয়া আপনার ত্বককে ভেতর থেকে ময়শ্চারাইজ রাখতে সাহায্য করতে পারে।

5. অ্যাভোকাডো তেল ব্যবহার করুন:

অ্যাভোকাডো তেল শুষ্ক ত্বকের জন্য দুর্দান্ত। আপনি এটি একটি ময়েশ্চারাইজার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন, এটি আপনার স্নানে যোগ করতে পারেন, বা এমনকি আপনার ত্বকে ম্যাসেজ করতে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

6. একটি DIY অ্যাভোকাডো ফেস ক্রিম তৈরি করুন:

মধু এবং সাধারণ দইয়ের মতো ত্বকের পুষ্টিকর উপাদানগুলির সাথে একটি ম্যাশ করা অ্যাভোকাডোকে মিশিয়ে ফেলুন। এটি আপনার মুখে প্রয়োগ করুন এবং এটি ধুয়ে ফেলার আগে 15-20 মিনিটের জন্য রেখে দিন।

7. শীতে ত্বকের যত্নে কলা

আপনি যখন আবহাওয়ার কিছুটা ঠান্ডা অনুভব করছেন তখন কলা শুধুমাত্র একটি দুর্দান্ত ফলই নয়, এটি আপনার ত্বকের জন্যও দুর্দান্ত! এখানে কিছু কলা-ভিত্তিক প্রতিকার রয়েছে যা আপনার ত্বককে নরম, হাইড্রেটেড এবং সমস্ত শীতকালে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করবে:

1. শীতে ত্বকের যত্নে কলা এবং মধুর ঘরোয়া ফেসপ্যাক :

অর্ধেক পাকা কলা ম্যাশ করুন এবং এক টেবিল চামচ মধুর সাথে মেশান। আপনার মুখে মিশ্রণটি প্রয়োগ করুন এবং 20 মিনিটের জন্য রেখে দিন। গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

2. কলা এবং ওটমিল ফেস স্ক্রাব:

আধা কাপ ওটমিল এবং এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েলের সাথে একটি ম্যাশ করা কলা একত্রিত করুন। বৃত্তাকার গতিতে আপনার ত্বকে স্ক্রাবটি ম্যাসাজ করুন এবং গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

3. কলা এবং দই ফেস মাস্ক:

অর্ধেক ম্যাশ করা কলা, এক চতুর্থাংশ প্লেইন দই এবং এক টেবিল চামচ মধু একসাথে মেশান। আপনার মুখে মাস্কটি প্রয়োগ করুন এবং 20 মিনিটের জন্য রেখে দিন। গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

4. কলার হেয়ার মাস্ক:

একটি পাকা কলা ম্যাশ করুন এবং এক চতুর্থাংশ কাপ সাধারণ দই এবং এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিন। আপনার চুল এবং মাথার ত্বকে মাস্কটি প্রয়োগ করুন এবং 30 মিনিটের জন্য রেখে দিন। গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

5. কলা এবং অ্যাভোকাডো বডি লোশন:

অর্ধেক পাকা কলা এবং অর্ধেক পাকা অ্যাভোকাডো ম্যাশ করুন এবং এক চতুর্থাংশ কাপ অলিভ অয়েলের সাথে মিশিয়ে নিন। আপনার শরীরে লোশন প্রয়োগ করুন এবং এটি শোষিত না হওয়া পর্যন্ত এটি ম্যাসেজ করুন।

6. কলা ফুট স্ক্রাব:

একটি পাকা কলা ম্যাশ করুন এবং এটিতে এক চতুর্থাংশ কাপ চিনি এবং এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। আপনার পায়ে স্ক্রাবটি ঘষুন এবং গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

7. কলা এবং মধু লিপবাম:

অর্ধেক ম্যাশ করা কলা, এক টেবিল চামচ মধু এবং এক টেবিল চামচ নারকেল তেল একসাথে মিশিয়ে নিন। আপনার ঠোঁটে বাম লাগান এবং 10 মিনিটের জন্য রেখে দিন। গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

শীতে ত্বক উজ্জ্বল,ফর্সা ও কোমল রাখতে পাকা কলার খোসার ব্যবহার:

আপনি যদি ত্বকের বর্তমান অবস্থা থেকে আরো উজ্জ্বল ফর্সা ত্বক চান, একটি পাকা কলার খোসা ভালোভাবে পেস্ট করে নিন। এই পেস্ট করা কলার খোসার সাথে এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এরপর মুখ ভালোভাবে পানি দিয়ে পরিস্কার করে মিশ্রণটি আলতোভাবে লাগিয়ে নিন। ২০মিনিট পর নরমাল পানি দিয়ে মুখমন্ডল ধুয়ে ফেলুন। এই পদ্ধিতি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করেন।

শীতে শুষ্ক ত্বকের ঘরোয়া যত্ন নিতে পাকা পেঁপে:

ত্বকের মসৃণতা ও আর্দ্রতা ফিরে আনতে এক টেবিল চামচ মধুর সাথে অর্ধেক কাপ পেস্ট করা পাকা পেঁপে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। মিশ্রণটি প্রতি সপ্তাহে ৩-৪ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

শীতে ত্বকের যত্নে জলপাই তেল:

ত্বককে সতেজ রাখতে  ও ময়েশ্চারাইজ করতে অলিভ অয়েল বা জলপাই তেলের গুরুত্ব অপরিসীম। অলিভ অয়েলে থাকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ ও ই । সুতরাং শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় এ ত্বককে সজীব রাখতে নিয়মিত অলিভ অয়েল বা জলপাই ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

শীতে শুষ্ক ত্বক প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরে আনতে বেসন-দুধের পেস্ট:

বেসন ত্বকের শুষ্কতা দূর করে। এটি  বয়সের ছাপ কমাতে দারুণভাবে সাহায্য করে। অপরদিকে দুধে থাকে ভিটামিন ও মিনারেল। এটি ত্বককে ভিতর থেকে সজীব ও সতেজ করে তোলে। দুধের সাথে পরিমাণমত বেসন মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি সন্তাহে ২-৩ বার  ব্যবহারে ত্বক সজীব, সতেজ ও প্রাণবন্ত হয়।

শীতকালে ঘরোয়া পদ্ধতিতে শসার রস, মুলতানি মাটি ও চন্দনের গুঁড়া ব্যবহার:

তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে শসার রস অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে। শসার রস, মুলতানি মাটি ও চন্দনের গুঁড়া একত্রে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। তৈরিকৃত পেস্ট হাত, পা ও মুখের ত্বকে লাগান। ১৫-২০মিনিট পর যখন পেস্টটি শুকিয়ে যাবে তখন সাধারণ পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

পাকা পেঁপে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্যবহারে কেটে যাবে ত্বকের রোদে পোড়া ভাব:

রোদে পোড়া ত্বককে, সতেজ, উজ্জ্বল ও চকচকে করতে পাকা পেঁপে দারুন কাজে লাগে। একটি বাটিতে ২-৩ টেবিল চামচ পাকা পেঁপে নিয়ে মিহি করে পেস্ট করে নিন। মিহি পেস্টটি মুখের ত্বকে লাগিয়ে ২৫-৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর নরমাল পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে প্রথম সপ্তাহে দিনে ২ বার ব্যবহার করুন। পেয়ে যাবেন সতেজ, উজ্জ্বল ও চকচকে ত্বক।

শীতে উজ্জ্বল ত্বক পেতে কলা ও মধু এর মিশ্রনের কার্যকারীতা:

এই শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিন ঘরোয়া উপায়ে কলা ও মধুর মিশ্রণ নিয়মিত ব্যবহার করুন। পেস্ট করা কলার সাথে মধু মিশিয়ে ভালোভাবে চটকানোর পর ত্বকে লাগিয়ে নিন। ত্বকের উপর মিশ্রণটি শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের আর্দ্রতা ফেরাতে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে এটি খুবই কার্যকর।

ত্বকের মসৃণতা, আর্দ্রতা ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে  এই শীতে  মধু ও টম্যাটোর ব্যবহার:

মধুর সাথে টম্যাটোর রস উত্তমরূপে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ২০-২৫ মিনিটে পর যখন মিশ্রণটি শুকিয়ে যাবে তখন  হালকা গরম পানি ব্যবহার করে ত্বক পরিষ্কার করুন। সকাল ও সন্ধ্যা বেলা ১ বার করে ২ সপ্তাহ ব্যবহার করুন।

শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে মধু, হলুদ ও মিল্ক পাউডারের কার্যকরী ব্যবহার:

ঘরোয়া উপায়ে শীতকালে ত্বকের যত্নে মধু, হলুদ ও মিল্ক পাউডারের মিশ্রণ অত্যন্ত কার্যকর। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল হলে মধুর উল্লেখযোগ্য উপাদান। এই উপাদানগুলো শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সামান্য হলুদ, ২ টেবিল চামচ মিল্ক পাউডার ও ১ টেবিল চামচ মধু একত্রে মিশালে সুন্দর একটি পেস্ট তৈরি হবে। পেস্টটি ত্বকে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে দুধের ক্রিম বা  টকদই ও গোলাপজল:

শীতে আপনার ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে দুধের ক্রিম বা  টকদই এর সাথে গোলাপজল মিশান। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ২০-২৫ মিনিট রেখে দিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা হবে।

শীতে ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নিতে নিমপাতা, মধু ও হলুদ গুঁড়ার পেস্ট:

নিমপাতা, মধু ও হলুদ গুঁড়ার মিশ্রণ শীতে শুষ্ক ত্বকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফেরাতে একটা পরীক্ষিত ঘরোয়া পন্থা। নিমপাতা, মধু ও হলুদ গুঁড়া একত্রে ভালোভাবে পেস্ট করে মুখে প্রলেপ দিয়ে রাখুন। প্রলেপটি শুকিয়ে যাওয়ার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

আপনার ত্বককে শীতে বাঁচতে সাহায্য করার জন্য শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় এর পাশাপাশি আপনি আরো কিছু টিপস মেনে চলতে পারেন। কারণ ত্বক আপনার এবং তা রক্ষা করার দায়িত্বও আপনার।

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া কিছু টিপস

আপনি প্রচুর পানি পান করছেন তা নিশ্চিত করা, হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা এবং একটি ভারী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা শুরু করুন।

এছাড়াও উপরের ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা আপনার ত্বককে প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক বোধ করে, তাহলে মধুর মাস্ক ব্যবহার করে দেখুন বা আপনার মুখে এক টুকরো শসা ঘষুন।

যদি আপনার ত্বক ফাটতে শুরু করেন তবে আপনার ত্বকে ভ্যাসলিন এবং লেবুর রসের মিশ্রণ লাগান।

মৃত ত্বকের কোষ থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রাকৃতিক উপায়ের জন্য, চিনির স্ক্রাব ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।অবশেষে, সূর্য থেকে আপনার ত্বক রক্ষা করতে ভুলবেন না। শীতকালের মানে এই নয় যে সূর্যের রশ্মি আপনার ত্বকের ক্ষতি করতে পারে না।

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় এর এই টিপসগুলি অনুসরণ করে, আপনি আপনার ত্বককে শীত থেকে বাঁচতে এবং এটিকে উজ্জ্বল দেখাতে সাহায্য করতে পারেন।

The post শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতকালীন ত্বকের যত্নের জন্য 15 টি জাদুকরী প্রতিকার appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%b6%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%af%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%98%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be/feed/ 0 4969
কোন পদ্ধতিতে ঘনীকৃত আকরিককে ধাতুর অক্সাইডে পরিণত করা হয়? http://rashedsir.com/%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a6%95-%e0%a6%a7%e0%a6%a4%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%95%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%a1/ http://rashedsir.com/%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a6%95-%e0%a6%a7%e0%a6%a4%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%95%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%a1/#respond Wed, 27 Sep 2023 20:09:30 +0000 http://rashedsir.com/?p=2476 ঘনীকৃত আকরিককে ভষ্মীকরণ বা তাপজারণ পদ্ধতিতে ধাতুর অক্সাইডে পরিণত করা হয়।

The post কোন পদ্ধতিতে ঘনীকৃত আকরিককে ধাতুর অক্সাইডে পরিণত করা হয়? appeared first on RS.

]]>
ঘনীকৃত আকরিককে ভষ্মীকরণ বা তাপজারণ পদ্ধতিতে ধাতুর অক্সাইডে পরিণত করা হয়।

The post কোন পদ্ধতিতে ঘনীকৃত আকরিককে ধাতুর অক্সাইডে পরিণত করা হয়? appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a6%95-%e0%a6%a7%e0%a6%a4%e0%a6%b0-%e0%a6%85%e0%a6%95%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%a1/feed/ 0 2476
কোন ক্ষেত্রে ফেনা ভাসমান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । http://rashedsir.com/%e0%a6%ab%e0%a6%a8-%e0%a6%ad%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a6%a8-%e0%a6%aa%e0%a6%a6%e0%a6%a7%e0%a6%a4/ http://rashedsir.com/%e0%a6%ab%e0%a6%a8-%e0%a6%ad%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a6%a8-%e0%a6%aa%e0%a6%a6%e0%a6%a7%e0%a6%a4/#respond Wed, 27 Sep 2023 19:51:11 +0000 http://rashedsir.com/?p=2466 সাধারণত সালফাইড আকরিকগুলাের ক্ষেত্রে  ফেনা ভাসমান পদ্ধতি  ব্যবহার করা হয়। একটি বড় ট্যাংকে আকরিক নিয়ে এর মধ্যে পানি দেওয়া হয়, তারপর এর মধ্যে অল্প অল্প করে তেল যােগ করা হয়। এরপর এই মিশ্রণের মধ্যে বায়ুপ্রবাহ চালনা করলে সালফাইড আকরিকগুলাে তেলে দ্রবীভূত হয় এবং ফেনার আকারে ভেসে উঠে। ফেনাসহ আকরিক পৃথক করে নেওয়া হয় এবং খনিজমল …

কোন ক্ষেত্রে ফেনা ভাসমান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । Read More »

The post কোন ক্ষেত্রে ফেনা ভাসমান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । appeared first on RS.

]]>
সাধারণত সালফাইড আকরিকগুলাের ক্ষেত্রে  ফেনা ভাসমান পদ্ধতি  ব্যবহার করা হয়। একটি বড় ট্যাংকে আকরিক নিয়ে এর মধ্যে পানি দেওয়া হয়, তারপর এর মধ্যে অল্প অল্প করে তেল যােগ করা হয়। এরপর এই মিশ্রণের মধ্যে বায়ুপ্রবাহ চালনা করলে সালফাইড আকরিকগুলাে তেলে দ্রবীভূত হয় এবং ফেনার আকারে ভেসে উঠে। ফেনাসহ আকরিক পৃথক করে নেওয়া হয় এবং খনিজমল পাত্রের তলায় পড়ে থাকে।

The post কোন ক্ষেত্রে ফেনা ভাসমান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%ab%e0%a6%a8-%e0%a6%ad%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a6%a8-%e0%a6%aa%e0%a6%a6%e0%a6%a7%e0%a6%a4/feed/ 0 2466
কোন ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । http://rashedsir.com/%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%a1%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f/ http://rashedsir.com/%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%a1%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f/#respond Wed, 27 Sep 2023 19:48:39 +0000 http://rashedsir.com/?p=2464 সাধারণত অক্সাইড আকরিকের ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। অক্সাইড আকরিকের কণাগুলাে ভারী হয়। আর এতে থাকা অপদ্রব্যগুলাে কিন্তু তুলনামূলক হালকা হয়। এই পদ্ধতিতে ১টি কম্পমান হেলানাে খাঁজকাটা টেবিলের মধ্যে আকরিককে ঢালা হয়, এই আকরিকের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত করা হয়। এতে ভারী আকরিক ঘনীভূত হয়ে খাঁজের মধ্যে পড়ে থাকে এবং হালকা খনিজমলসমূহ পানির প্রবাহে …

কোন ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । Read More »

The post কোন ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । appeared first on RS.

]]>
সাধারণত অক্সাইড আকরিকের ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। অক্সাইড আকরিকের কণাগুলাে ভারী হয়। আর এতে থাকা অপদ্রব্যগুলাে কিন্তু তুলনামূলক হালকা হয়। এই পদ্ধতিতে ১টি কম্পমান হেলানাে খাঁজকাটা টেবিলের মধ্যে আকরিককে ঢালা হয়, এই আকরিকের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত করা হয়। এতে ভারী আকরিক ঘনীভূত হয়ে খাঁজের মধ্যে পড়ে থাকে এবং হালকা খনিজমলসমূহ পানির প্রবাহে ধৌত হয়ে চলে যায়। এভাবে আকরিক থেকে খনিজমলসমূহ চলে যাবার পর আকরিক গাঢ় হয়।

The post কোন ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%a1%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f/feed/ 0 2464
আকরিকের ঘনীকরণের জন্য কী কী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়? http://rashedsir.com/%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%95%e0%a7%80/ http://rashedsir.com/%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%95%e0%a7%80/#respond Wed, 27 Sep 2023 19:26:12 +0000 http://rashedsir.com/?p=2461 আকরিকের ঘনীকরণের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যেমন: হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি, চৌম্বকীয় পৃথকীকরণ, ফেনা ভাসমান পদ্ধতি, রাসায়নিক পদ্ধতি ইত্যাদি।

The post আকরিকের ঘনীকরণের জন্য কী কী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়? appeared first on RS.

]]>
আকরিকের ঘনীকরণের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যেমন: হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি, চৌম্বকীয় পৃথকীকরণ, ফেনা ভাসমান পদ্ধতি, রাসায়নিক পদ্ধতি ইত্যাদি।

The post আকরিকের ঘনীকরণের জন্য কী কী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়? appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%95%e0%a7%80/feed/ 0 2461
আকরিকের ঘনীকরণ কাকে বলে? http://rashedsir.com/%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/ http://rashedsir.com/%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/#respond Wed, 27 Sep 2023 19:24:07 +0000 http://rashedsir.com/?p=2459 আকরিকের সাথে মিশ্রিত খনিজমলসমূহকে দূর করে বিশুদ্ধ আকরিক পাওয়ার জন্য যে পদ্ধতি প্রয়ােগ করা হয় তাকে আকরিকের ঘনীকরণ বলা হয়।

The post আকরিকের ঘনীকরণ কাকে বলে? appeared first on RS.

]]>
আকরিকের সাথে মিশ্রিত খনিজমলসমূহকে দূর করে বিশুদ্ধ আকরিক পাওয়ার জন্য যে পদ্ধতি প্রয়ােগ করা হয় তাকে আকরিকের ঘনীকরণ বলা হয়।

The post আকরিকের ঘনীকরণ কাকে বলে? appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/feed/ 0 2459
খনিজমল বা গ্যাং কাকে বলে? http://rashedsir.com/%e0%a6%96%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%ae%e0%a6%b2-%e0%a6%ac%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/ http://rashedsir.com/%e0%a6%96%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%ae%e0%a6%b2-%e0%a6%ac%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/#respond Wed, 27 Sep 2023 19:22:08 +0000 http://rashedsir.com/?p=2457 খনিতে আকরিকের সাথে বালি, কাদামাটি, পাথর ও কতিপয় অধাতব পদার্থ অপদ্রব্য বা ভেজাল  মিশ্রিত থাকে। আকরিকের সাথে মিশ্রিত থাকা এসব পদার্থকে অপদ্রব্য বা খনিজমল বলে। যেমন—বক্সাইট আকরিককে খনি থেকে তােলার সময় বক্সাইট আকরিকের সাথে খনিজমল হিসেবে বালি মিশ্রিত থাকে।

The post খনিজমল বা গ্যাং কাকে বলে? appeared first on RS.

]]>
খনিতে আকরিকের সাথে বালি, কাদামাটি, পাথর ও কতিপয় অধাতব পদার্থ অপদ্রব্য বা ভেজাল  মিশ্রিত থাকে। আকরিকের সাথে মিশ্রিত থাকা এসব পদার্থকে অপদ্রব্য বা খনিজমল বলে। যেমন—বক্সাইট আকরিককে খনি থেকে তােলার সময় বক্সাইট আকরিকের সাথে খনিজমল হিসেবে বালি মিশ্রিত থাকে।

The post খনিজমল বা গ্যাং কাকে বলে? appeared first on RS.

]]>
http://rashedsir.com/%e0%a6%96%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%ae%e0%a6%b2-%e0%a6%ac%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%b2%e0%a7%87/feed/ 0 2457