যে সব একই মৌলের পরমাণুর প্রােটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন তাদের পরস্পরকে আইসােটোপ বলে। যেহেতু আইসােটোপগুলাের প্রােটন সংখ্যা সমান তাই নিউট্রন সংখ্যার পার্থক্যের জন্যই ভরসংখ্যা ভিন্ন হয়ে থাকে। অর্থাৎ নিউট্রন সংখ্যার ভিন্নতাই মূলত আইসােটোপ সৃষ্টির কারণ। যেমন: 126C ও 136Cপরস্পরের আইসোটোপ :
এদের প্রোটন সংখ্যা বা পারমাণবিক সংখ্যা একই বা 6 কিন্তু ভরসংখ্যা যথাক্রমে 12 ও 13 । এর কারণ এদের নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন ।
126C এর ক্ষেত্রে নিউট্রন সংখ্যা =12-6=6
136C এর ক্ষেত্রে নিউট্রন সংখ্যা =13-6=7