খনিজের প্রকারভেদ:
খনিজ পদার্থ বিভিন্ন অর্থে বিভিন্ন প্রকারের। মৌল ও যৌগ বিবেচনায় খনিজ পদার্থ দুই প্রকার। যথা : মৌলিক খনিজ ও যৌগিক খনিজ।
মৌলিক খনিজ : যে সকল খনিজকে প্রকৃতিতে মৌলিক পদার্থ রূপে পাওয়া যায় তাদেরকে মৌলিক খনিজ বলে। যেমন –স্বর্ণ, হীরা, গন্ধক, ইত্যাদি
যৌগিক খনিজ : যে সকল খনিজকে প্রকৃতিতে যৌগিক পদার্থ রূপে পাওয়া যায় তাদেরকে যৌগিক খনিজ বলে । যেমন – জিরকন( ZrSiO4), হেমাটাইট(Fe2O3) ,
বক্সাইট (Al2O3. 2H2O )ইত্যাদি ।
ভৌত অবস্থা বিবেচনায় খনিজ তিন প্রকার। যথা, ১. কঠিন খনিজ, ২. তরল খনিজ ও ৩. গ্যাসীয় খনিজ।
কঠিন খনিজ : যে সকল খনিজ প্রকৃতিতে কঠিন অবস্থায় পাওয়া যায় তাদেরকে কঠিন খনিজ বলে । যেমন – ম্যাগনেটাইট , বক্সাইট , সালফার বা গন্ধক ইত্যাদি ।
তরল খনিজ : যে সকল খনিজ প্রকৃতিতে তরল অবস্থায় পাওয়া যায় তাদেরকে তরল খনিজ বলে । যেমন-মার্কারি বা পারদ , পেট্রোলিয়াম ইত্যাদি ।
গ্যাসীয় খনিজ : যে সকল খনিজ প্রকৃতিতে গ্যাসীয় অবস্থায় পাওয়া যায় তাদেরকে গ্যাসীয় খনিজ বলে ।যেমন- প্রাকৃতিক গ্যাস।