SSC CHEMISTRY CHAPTER-6

মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সম্পর্কিত সেরা গাণিতিক সমস্যা ও ম্যাজিক সমাধান

১. N2(g) +3 H2(g) = 2NH3(g) ; ΔH=-92 KJ/mol 50g N2  ও 20g H2  বিক্রিয়া করানো হলে উদ্দীপকের  বিক্রিয়ায় লিমিটিং বিক্রিয়ক কোনটি ? গাণিতিকভাবে বিশ্লেষণ কর । ২. কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন দ্বারা গঠিত একটি যৌগে C=40%, H=6.67% বিদ্যমান। যৌগটির আণবিক ভর 180 ।  ক ) যৌগটির আণবিক সংকেত নির্ণয় কর ।  খ ) যৌগটির …

মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সম্পর্কিত সেরা গাণিতিক সমস্যা ও ম্যাজিক সমাধান Read More »

কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ কাকে বলে? কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ কী ? কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ বলতে কী বোঝ?

কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ: সাধারণত কোনাে কঠিন পদার্থের উত্তপ্ত সম্পৃক্ত দ্রবণকে ধীরে ধীরে শীতল করে দ্রবীভূত পদার্থকে দ্রবণ হতে কেলাস আকারে পৃথক করার পদ্ধতিকে কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ বলে ।

কেলাস পানি কাকে বলে? কেলাস পানি কী? কেলাস পানি বলতে কী বোঝ?

কেলাস পানি: আয়নিক যৌগের কেলাস গঠনের জন্য যে পানি অপরিহার্য অংশ হিসাবে যৌগের সাথে যুক্ত থাকে তাকে কেলাস পানি বলে । কেলাস পানি কেলাস গঠনের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু যৌগের সংকেতের জন্য অপরিহার্য নয়।

কেলাস কাকে বলে ? কেলাস কী ? কেলাস বলতে কী বোঝ?

সুষম ও সুনির্দিষ্ট জ্যামিতিক গঠন বিশিষ্ট সুক্ষ প্রান্তযুক্ত সমতল পৃষ্ঠ দ্বারা পরিবেষ্টিত সমসত্ব কঠিন পদার্থকে কেলাস বা স্ফটিক বলে।যেমন: তুঁতের  কেলাস(CuSO4.5H2O) , খাদ্য লবণের কেলাস (NaCl) ইত্যাদি।

সাদা বর্ণের বিশুদ্ধ কপার সালফেট বা অনার্দ্র কপার সালফেট বাতাসে রেখে দিলে নীল বর্ণ ধারণ করে কেন?

সাদা বর্ণের বিশুদ্ধ কপার সালফেট বা অনার্দ্র  কপার সালফেট বাতাসে রেখে দিলে তা বাতাস থেকে  জলীয়বাষ্প শােষণ করে পানিযুক্ত কপার সালফেটের কেলাস তৈরী করে, যার বর্ণ নীল । CuSO4 (নীল বর্ণ) + 5H2O= CuSO4.5H2O (সাদা বর্ণ)।

তুঁতেকে উত্তপ্ত করলে সাদা হয় কেন তা ব্যাখ্যা কর। তুঁতেকে তাপ দিলে কী ঘটে?

তুঁতের রাসায়নিক নাম ব্লু ভিট্রিয়ল (Blue Vitriol) বা পেন্টাহাইড্রেট কপার সালফেট। এর সংকেত CuSO4.5H2O৷ কপার সালফেট ও 5 অণু পানির সমন্বয়ে তুঁতে গঠিত।  এটি নীল বর্ণের কেলাস আকৃতির দানাদার পদার্থ। তুঁতেকে  উত্তপ্ত করলে ঐ 5 অণু পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যায়। তখন তুঁতের মধ্যে কোনাে পানি থাকে না এবং তুঁতের বর্ণ সাদা হয়ে যায়। অর্থাৎ …

তুঁতেকে উত্তপ্ত করলে সাদা হয় কেন তা ব্যাখ্যা কর। তুঁতেকে তাপ দিলে কী ঘটে? Read More »

Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ হিসাবে ব্যবহার করা হয় কেন ? Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয় কেন?

Na2CO3 প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ: Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয়। কারণ Na2CO3 কে প্রকৃতিতে শুষ্ক ও বিশুদ্ধ অবস্থায় নির্দিষ্ট সংযুতিতে পাওয়া যায়, রাসায়নিক নিক্তিতে সরাসরি ওজন করা যায় এবং Na2CO3 এর দ্রবণকে দীর্ঘদিন রেখে দিলেও দ্রবণের ঘনমাত্রার কোনাে পরিবর্তন হয় না। তাই Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয়।

প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে? প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কী ?প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলতে কী বোঝ

প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ: যে সকল  পদার্থ প্রকৃতিতে শুষ্ক ও বিশুদ্ধ অবস্থায় নির্দিষ্ট সংযুতিতে পাওয়া যায়, রাসায়নিক নিক্তিতে সরাসরি ওজন করা যায় এবং ঐ পদার্থের দ্রবণকে দীর্ঘদিন রেখে দিলেও দ্রবণের ঘনমাত্রার কোনাে পরিবর্তন হয় না তাদেরকে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে। যেমন : সােডিয়াম কার্বনেট (Na2CO3), পটাসিয়াম ডাইক্রোমেট (K2Cr2O7) ইত্যাদি।

অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ কাকে বলে? অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ কী ? অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ বলতে কী বোঝ ?

অ্যানালার গ্রেড পদার্থ: রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ব্যবহৃত বিক্রিয়কগুলাে মধ্যে যে বিক্রিয়ক সবচেয়ে বেশি বিশুদ্ধ তাকে অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ বলে। যদি কোনাে পদার্থকে 99% বিশুদ্ধ করা যায় এবং এর চেয়ে আর বেশি বিশুদ্ধ করা সম্ভব হয় না তখন এই 99% বিশুদ্ধ পদার্থকেই অ্যানালার বলে। 

লিমিটিং বিক্রিয়ক কাকে বলে? লিমিটিং বিক্রিয়ক কী? লিমিটিং বিক্রিয়ক বলতেকী বোঝ ?

লিমিটিং বিক্রিয়ক: রাসায়নিক বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়ক বিক্রিয়া করে শেষ হয়ে যায় (অর্থাৎ যে বিক্রিয়ক অবশিষ্ট থাকে না) সেই বিক্রিয়ককে লিমিটিং বিক্রিয়ক বলে।যেমন  4টি ম্যাগনেসিয়াম ধাতব পরমাণুর মধ্যে 4টি অক্সিজেন অণু মিশ্রিত করা হলাে। 2Mg(S)                                + O2(g)          …

লিমিটিং বিক্রিয়ক কাকে বলে? লিমিটিং বিক্রিয়ক কী? লিমিটিং বিক্রিয়ক বলতেকী বোঝ ? Read More »

বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী যে তথ্যসমূহ পাওয়া যায় তা বর্ণনা কর ।

বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী যে তথ্যসমূহ: রসায়নের যে শাখায় বিক্রিয়কের পরিমাণ থেকে উৎপাদের পরিমাণ এবং উৎপাদের পরিমাণ থেকে বিক্রিয়কের পরিমাণের হিসাব করা হয় তাকে স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) বলে। রাসায়নিক সমীকরণ থেকে মােলের হিসাব সংক্রান্ত যে তথ্যসমূহ লেখা যায় তা ঐ বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি। বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী আমরা হিসাব করে বলতে পারি কতটি বিক্রিয়ক বিক্রিয়া করে কতটি উৎপাদ উৎপন্ন …

বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী যে তথ্যসমূহ পাওয়া যায় তা বর্ণনা কর । Read More »

স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) কাকে বলে? স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry)কী ?স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) বলতে কী বোঝ ?

স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry): রসায়নের যে শাখায় বিক্রিয়কের পরিমাণ থেকে উৎপাদের পরিমাণ এবং উৎপাদের পরিমাণ থেকে বিক্রিয়কের পরিমাণের হিসাব করা হয় তাকে স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) বলে। 

Al2O3 + HCl → AlCl3 + H2O সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে?

অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড ও পানি উৎপন্ন হয়। Al2O3 + HCl → AlCl3 + H2O এই সমীকরণে সমতা নেই। Al কে সমান করার জন্য ডান পাশে AlCl3 কে 2 দিয়ে গুণ করাে। Al2O3 + HCl → 2AlCl3 + H2O এখনাে সমতা হয়নি। Cl এর সমতাকরণের জন্য বাম পাশে HCl কে …

Al2O3 + HCl → AlCl3 + H2O সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে? Read More »

Na2CO3 + HCl → NaCl +H2O +CO2 সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে?

Na2CO3 + HCl → NaCl +H2O +CO2 এই সমীকরণে সমতা নেই। কারণ বাম পাশে Na দুটি ডান পাশে Na একটি অতএব, ডান পাশে NaCl কে 2 দ্বারা গুণ করি Na2CO3 + HCl → 2NaCl +H2O +CO2 এখনাে সমতা হয়নি। ডান পাশে Cl দুটি বাম পাশে Cl একটি। বাম পাশের HCl কে 2 দ্বারা গুণ করি …

Na2CO3 + HCl → NaCl +H2O +CO2 সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে? Read More »

রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতাকরণের পদ্ধতি বর্ণনা কর। কীভাবে রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতা করা হয়?

রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতাকরণ পদ্ধতি: বিভিন্ন মৌলের পরমাণুর সংখ্যা সমান করার জন্য বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের সংকেতের সামনে প্রয়ােজনীয় সংখ্যা (1, 2, 3, 4 …) দিয়ে গুণ করতে হয় এবং পরমাণুর সংখ্যা সমান করার জন্য চেষ্টা করে যেতে হয়। সমীকরণের সমতা করার জন্য কোনাে সুনির্দিষ্ট নিয়ম নেই কিন্তু কিছু কৌশল অবলম্বন করা হয়। সেগুলাে এ রকম: প্রথমে …

রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতাকরণের পদ্ধতি বর্ণনা কর। কীভাবে রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতা করা হয়? Read More »

কোনো রাসায়নিক সমীকরণ সমতাকরণ হয়েছে তা আমরা কীভাবে বুঝে থাকি?

রাসায়নিক সমীকরণের তীর চিহ্ন বা সমান চিহ্নের বাম পাশে কোনাে মৌলের যে কয়টি পরমাণু থাকে তীর চিহ্ন বা সমান চিহ্নের ডান পাশে মৌলের সেই কয়টি পরমাণু থাকলে আমরা ঐ রাসায়নিক সমীকরণ সমতাকরণ হয়েছে বলে বুঝে থাকি।

রাসায়নিক সমীকরণের সমতা কাকে বলে ? রাসায়নিক সমীকরণের সমতা কী ? রাসায়নিক সমীকরণের সমতা বলতে কী বোঝ ?

রাসায়নিক সমীকরণের সমতা: যে প্রক্রিয়ায় সমীকরণের বাম পাশের বিভিন্ন মৌলের পরমাণুর সংখ্যা এবং ডান পাশের ঐ একই মৌলের পরস্পর সংখ্যা সমান করা হয়। সেই প্রক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণের সমতা বলা হয়।

রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণ আকারে লেখার নিয়মসমূহ বর্ণনা কর ।

রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণ আকারে লেখার জন্য কতগুলাে নিয়ম মানা হয় সেগুলাে হচ্ছে : গণিতে যেমন সমীকরণের মাঝে একটি সমান চিহ্ন (=) ব্যবহার করা হয় তেমনি কোনাে বিক্রিয়ার বিক্রিয়ক বাম পাশে এবং উৎপাদ ডান পাশে লিখে তাদের মাঝে একটি সমান চিহ্ন (=) বা তীর চিহ্ন (→) বসাতে হয়। বিক্রিয়কসমূহ এবং উৎপাদসমূহকে রাসায়নিক প্রতীক বা সংকেতের …

রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণ আকারে লেখার নিয়মসমূহ বর্ণনা কর । Read More »

উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ কাকে বলে? উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ কী? উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ বলতে কী বোঝ ?

উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ: রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে নতুন ধর্ম বিশিষ্ট যে সকল পদার্থ উৎপন্ন হয় তাদেরকে উৎপাদ বলে ।যেমন – হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন বিক্রিয়া করে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ পানি উৎপন্ন করে  ।  2H2 + O2 = 2H2O এই বিক্রিয়ায় পানি হচ্ছে উৎপাদ।

বিক্রিয়ক কাকে বলে? বিক্রিয়ক কী? বিক্রিয়ক বলতে কী বোঝ?

বিক্রিয়ক: যে সকল পদার্থ নিয়ে রাসায়নিক বিক্রিয়া শুরু করা হয় তাদেরকে বিক্রিয়ক বলে ।  যেমন – হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন বিক্রিয়া করে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ পানি উৎপন্ন করে  ।  2H2 + O2 = 2H2O এই বিক্রিয়ায় হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন হচ্ছে বিক্রিয়ক।

রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে? রাসায়নিক সমীকরণ কী? রাসায়নিক সমীকরণ বলতে বোঝ ?

রাসায়নিক সমীকরণ: রাসায়নিক বিক্রিয়াকে প্রতীক, সংকেত এবং নানা রকম চিহ্ন এর  সাহায্যে সংক্ষেপে উপস্থাপন করার জন্য যে সমীকরণ ব্যবহার করা হয় সেই সমীকরণকে রাসায়নিক সমীকরণ বলা হয়।

রাসায়নিক বিক্রিয়া কাকে বলে? রাসায়নিক বিক্রিয়া কী? রাসায়নিক বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

রাসায়নিক বিক্রিয়া: যে প্রক্রিয়ায় রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে সেই প্রক্রিয়াকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলে। 

রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে? রাসায়নিক পরিবর্তন কী ? রাসায়নিক পরিবর্তন বলতে কী বোঝ?

রাসায়নিক পরিবর্তন: যে পরিবর্তনের ফলে কোনাে পদার্থ তার নিজের ধর্ম ও বৈশিষ্ট্য হারিয়ে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে  রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। 

আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়ের বর্ণনা কর ।

আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়: কোনাে যৌগের আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয় করা যায়। আমরা জানি, গ্লুকোজ এর আণবিক সংকেত = C6H12O6  ।  মনেকরি , এর স্থূল সংকেত বের করতে হবে।  গ্লুকোজ (C6H12O6) এর একটি অণুতে 6টি C পরমাণু, 12টি H পরমাণু এবং 6টি O পরমাণু আছে।                                 অতএব, পরমাণুসমূহের অনুপাত C:H:O = 6:12:6 …

আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়ের বর্ণনা কর । Read More »

কীভাবে শতকরা সংযুতি থেকে যৌগের আণবিক সংকেত নির্ণয় করা হয় তা বর্ণনা করো?

শতকরা সংযুতি থেকে যৌগের আণবিক সংকেত নির্ণয়: কোনাে যৌগের আণবিক সংকেত বের করার জন্য যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে প্রথমে স্থূল সংকেত বের করতে হয় । কোনাে যৌগের স্থূল সংকেতের ভর যদি ঐ যৌগের আণবিক ভরের সমান হয় তাহলে যৌগের স্থূল সংকেতই যৌগের আণবিক সংকেত হবে। কিন্তু যদি কোনাে যৌগের স্থূল সংকেতের ভর ঐ যৌগের আণবিক …

কীভাবে শতকরা সংযুতি থেকে যৌগের আণবিক সংকেত নির্ণয় করা হয় তা বর্ণনা করো? Read More »

একটি পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেল 3 গ্রাম কার্বন পরমাণু এবং ৪ গ্রাম অক্সিজেন পরমাণুর সাথে যুক্ত হয়ে যৌগ গঠন করেছে। সেই যৌগের স্থূল সংকেত বের করাে। আণবিক সংকেত ও বের করাে।

আমরা জানি, কার্বন ও অক্সিজেনের পারমাণবিক ভর যথাক্রমে 12 ও 16।  কার্বন ডাই অক্সাইডে,  কার্বনের মােল সংখ্যা = 3 ÷ 12 = 0.25 অক্সিজেনের মােল সংখ্যা =৪ ÷ 16 =0.5 প্রাপ্ত ভাগফলগুলাের মধ্য ক্ষুদ্রতম সংখ্যা দিয়ে ভাগফলগুলােকে ভাগ করে পাই,  কার্বনের মােল সংখ্যা = 0.25  ÷0.25 = 1  অক্সিজেনের মােল সংখ্যা = 0.5  ÷0.25 = …

একটি পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেল 3 গ্রাম কার্বন পরমাণু এবং ৪ গ্রাম অক্সিজেন পরমাণুর সাথে যুক্ত হয়ে যৌগ গঠন করেছে। সেই যৌগের স্থূল সংকেত বের করাে। আণবিক সংকেত ও বের করাে। Read More »

যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে কীভাবে স্থূল সংকেত নির্ণয় করা যায় তা বর্ণনা কর ।

যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়: শতকরা সংযুতি থেকে স্থূল সংকেত বের করার কতকগুলাে ধাপ রয়েছে যা নিম্নে দেওয়া হলাে – √ ধাপ 1: মৌলসমূহের শতকরা সংযুতিকে এর পারমাণবিক ভর দ্বারা ভাগ করতে হবে । √ ধাপ 2: ভাগফলগুলাের মধ্য থেকে যে সংখ্যাটি ক্ষুদ্রতম সেই সংখ্যা দিয়ে ভাগফলগুলােকে ভাগ করতে হবে এবং ভাগফলগুলােকে নিকটতম …

যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে কীভাবে স্থূল সংকেত নির্ণয় করা যায় তা বর্ণনা কর । Read More »

দুটি ভিন্ন যৌগের আণবিক সংকেত ভিন্ন হলেও স্থূল সংকেত একই -ব্যাখ্যা কর। দুটি ভিন্ন যৌগের কি একই স্থূল সংকেত থাকতে পারে-উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর। বেনজিন ও অ্যাসিটিলিনের স্থূল সংকেত একই হলেও আণবিক সংকেত ভিন্ন-ব্যাখ্যা কর।

দুটি ভিন্ন যৌগের আণবিক সংকেত ভিন্ন হলেও স্থূল সংকেত একই হতে পারে। যেমন: বেনজিন ও অ্যাসিটিলিনের স্থূল সংকেত CH । এক্ষেত্রে বেনজিনের আণবিক সংকেত C6H6 অর্থাৎ এর অণুতে 6 টি কার্বন এবং 6 টি হাইড্রোজেন পরমাণু রয়েছে। অপরদিকে অ্যাসিটিলিনের আণবিক সংকেত C2H2 অর্থাৎ এর অণুতে 2 টি কার্বন এবং 2 টি হাইড্রোজেন পরমাণু রয়েছে। যেহেতু …

দুটি ভিন্ন যৌগের আণবিক সংকেত ভিন্ন হলেও স্থূল সংকেত একই -ব্যাখ্যা কর। দুটি ভিন্ন যৌগের কি একই স্থূল সংকেত থাকতে পারে-উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর। বেনজিন ও অ্যাসিটিলিনের স্থূল সংকেত একই হলেও আণবিক সংকেত ভিন্ন-ব্যাখ্যা কর। Read More »

স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কী ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কাকে বলে ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত বলতে কী বোঝো ?

স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত: যে সংকেত দিয়ে অণুতে বিদ্যমান পরমাণুগুলাের অনুপাত প্রকাশ করে তাকে স্থূল সংকেত বলে। যেমন : হাইড্রোজেন পার অক্সাইডের আণবিক সংকেত H2O2 এবং স্থূল সংকেত HO । কারণ হাইড্রোজেন পার অক্সাইডের অণুতে (H2O2) দুটি হাইড্রোজেন এবং দুটি অক্সিজেন পরমাণু রয়েছে। অর্থাৎ H2O2 এ হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের পরমাণুর সংখ্যা যথাক্রমে 2 এবং …

স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কী ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কাকে বলে ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত বলতে কী বোঝো ? Read More »

যৌগে কোনো মৌলের পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট অংশের শতকরা সংযুতি নির্ণয় করা যায় ।

যৌগে কোনো মৌলের পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট অংশের শতকরা সংযুতি  নির্ণয়: এক্ষেত্রেও শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের দুইটি ধাপ আছে। যথা: (ক) প্রথমে অণুতে বিদ্যমান মৌলসমূহের পারমাণবিক ভর ও পরমাণুর সংখ্যা হতে ঐ অণুর আণবিক ভর বের করতে হয়।  (খ) তারপর পৃথকভাবে নির্দিষ্ট অংশের মােট পরিমাণকে আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে 100 দ্বারা গুণ করে শতকরা হিসেবে মৌলসমূহের …

যৌগে কোনো মৌলের পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট অংশের শতকরা সংযুতি নির্ণয় করা যায় । Read More »

শতকরা সংযুক্তি বের করার নিয়ম বর্ণনা কর । শতকরা সংযুতি কিভাবে নির্ণয় করা হয় ?

যৌগে মৌলের শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের নিয়ম : আণবিক সংকেত হতে শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের দুইটি ধাপ আছে। যথা: (ক) প্রথমে অণুতে বিদ্যমান মৌলসমূহের পারমাণবিক ভর ও পরমাণুর সংখ্যা হতে ঐ অণুর আণবিক ভর বের করতে হয়।  (খ) তারপর পৃথকভাবে প্রত্যেকটি মৌলের মােট পরিমাণকে আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে 100 দ্বারা গুণ করে শতকরা হিসেবে মৌলসমূহের শতকরা …

শতকরা সংযুক্তি বের করার নিয়ম বর্ণনা কর । শতকরা সংযুতি কিভাবে নির্ণয় করা হয় ? Read More »

পরীক্ষাগারে 250mL 0.1M Na2CO3 দ্রবণ প্রস্তুতি বর্ণনা কর ।

250mL 0.1M Na2CO3 দ্রবণ প্রস্তুতি: একটি 250 মিলি আয়তনিক ফ্লাস্কে 0.1 মােলার সােডিয়াম কার্বনেটের দ্রবণ তৈরি করার জন্য প্রয়ােজনীয় পরিমাণ Na2CO3 এর হিসাব: এখানে, V= 250 মিলিলিটার, S= 0.1 মোলার,  M= 23×2+12+16×3=106,  w=? আমরা জানি,       W =                              =g …

পরীক্ষাগারে 250mL 0.1M Na2CO3 দ্রবণ প্রস্তুতি বর্ণনা কর । Read More »

ল্যাবরেটরিতে কীভাবে বিভিন্ন মােলারিটির দ্রবণ প্রস্তুতকরণ করা যায় ?

ল্যাবরেটরিতে বিভিন্ন মােলারিটির দ্রবণ প্রস্তুতকরণ: ল্যাবরেটরিতে মােলার দ্রবণ, ডেসিমােলার দ্রবণ, সেমিমােলার দ্রবণ ইত্যাদি প্রস্তুত করার প্রয়ােজন হয়। প্রথমত একটি নির্দিষ্ট আয়তনের আয়তনিক ফ্লাস্ক বাছাই করতে হবে। দ্বিতীয়ত যে পদার্থের দ্রবণ তৈরি করতে হবে সেই পদার্থের নির্দিষ্ট পরিমাণ ওজন করে নিয়ে আয়তনিক ফ্লাস্কে ঢেলে নিতে হবে। তৃতীয়ত আয়তনিক ফ্লাস্কের  মধ্যে খানিকটা পানি যােগ করে ঝাঁকিয়ে পদার্থটির …

ল্যাবরেটরিতে কীভাবে বিভিন্ন মােলারিটির দ্রবণ প্রস্তুতকরণ করা যায় ? Read More »

দ্রবণ কাকে বলে? দ্রবণ কী ? দ্রবণ বলতে কী বোঝো ?

দ্রব ও দ্রাবকের সমসত্ব মিশ্রণকে দ্রবণ বলে । অর্থাৎ দ্রবণ = দ্রব + দ্রাবক । লবণ পানিতে মিশ্রিত করলে লবণ ও পানির সমসত্ব মিশ্রণ উৎপন্ন হয় । সুতরাং লবণ ও পানির মিশ্রণ একটি দ্রবণ।  

দ্রাবক কাকে বলে? দ্রাবক কী? দ্রাবক বলতে কী বুঝো ?

দ্রবকে যে সকল পদার্থে দ্রবীভূত করে দ্রবণ প্রস্তুত করা হয় তাদেরকে দ্রাবক বলে। যেমন : লবণ ও পানির মিশ্রণ একটি দ্রবণ। এই দ্রবণে লবণ পানিতে দ্রবীভূত হয়, তাই এখানে পানি হচ্ছে দ্রাবক ।

দ্রব কাকে বলে? । দ্রব কী ? । দ্রব বলতে কী বুঝো ?

যে সকল পদার্থ কোনো দ্রাবকে দ্রবীভূত করে দ্রবণ প্রস্তুত করা হয় তাদেরকে দ্রব বলে। যেমন : লবণ ও পানির মিশ্রণ একটি দ্রবণ। এই দ্রবণে লবণ পানিতে দ্রবীভূত হয়, তাই এখানে লবণ হচ্ছে দ্রব।

মোলারিটি কাকে বলে? মোলারিটি কী? মোলারিটি বলতে কী বোঝায়?

মোলারিটি কাকে বলে? মোলারিটি কী? মোলারিটি বলতে কী বোঝায়? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর করার সময় ‘কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ‘এবং ‘1 লিটার দ্রবণের মধ্যে ‘ এই দুটি শর্ত উল্লেখ করতে হবে। মোলারিটি সংজ্ঞা: কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় 1 লিটার দ্রবণের মধ্যে দ্রবীভূত দ্রবের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে । মোলারিটিকে M দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।   যেমন:  …

মোলারিটি কাকে বলে? মোলারিটি কী? মোলারিটি বলতে কী বোঝায়? Read More »

ডেসি মােলার দ্রবণ কাকে বলে ? 0.1M দ্রবণ কাকে বলে ?

একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় 1 লিটার দ্রবণের মধ্যে যদি 0.1 মােল দ্রব দ্রবীভূত থাকে তবে ঐ দ্রবণকে ডেসি মােলার দ্রবণ বা 0.1M দ্রবণ বলে। ডেসি মোলার দ্রবণের ঘনমাত্রাকে 0.1M দ্বারা প্রকাশ করা হয় । এর একক  0.1 মোল / লিটার । যেমন: NaCl এর আণবিক ভর 23 + 35.5 =58.5  সুতরাং 1 মােল NaCl = 58.5 …

ডেসি মােলার দ্রবণ কাকে বলে ? 0.1M দ্রবণ কাকে বলে ? Read More »

সেমি মােলার দ্রবণ কাকে বলে ? 0.5M দ্রবণ কাকে বলে ?

একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় 1 লিটার দ্রবণের মধ্যে যদি 0.5 মােল দ্রব দ্রবীভূত থাকে তবে ঐ দ্রবণকে সেমি মােলার দ্রবণ বা 0.5M দ্রবণ বলে। সেমি মোলার দ্রবণের ঘনমাত্রাকে 0.5M দ্বারা প্রকাশ করা হয় । এর একক  0.5মোল / লিটার । যেমন: NaCl এর আণবিক ভর 23 + 35.5 =58.5  সুতরাং 1 মােল NaCl = 58.5 g …

সেমি মােলার দ্রবণ কাকে বলে ? 0.5M দ্রবণ কাকে বলে ? Read More »

মােলার দ্রবণ কাকে বলে? এক মোলার দ্রবণ কাকে বলে? 1M দ্রবণ কাকে বলে?

মােলার দ্রবণ কাকে বলে? এক মোলার দ্রবণ কাকে বলে? 1M দ্রবণ কাকে বলে? এই প্রশ্নগুলো খুবই কমন এবং গুরুত্বপূর্ণ । প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখার সময় ২ টি শর্ত অবশ্যই মেনে চলতে হবে। ১. একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ২. 1 লিটার দ্রবণের মধ্যে   মােলার দ্রবণ সংজ্ঞা:    একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় 1 লিটার দ্রবণের মধ্যে যদি এক মােল …

মােলার দ্রবণ কাকে বলে? এক মোলার দ্রবণ কাকে বলে? 1M দ্রবণ কাকে বলে? Read More »

আণবিক সংকেত থেকে কী কী তথ্য পাওয়া যায় ? H2O সংকেতটির তাৎপর্য ব্যাখা করো ।

সংকেতের তাৎপর্য: সংকেতের দুই ধরনের তাৎপর্য আছে : (১) গুণগত তাৎপর্য/ আঙ্গিক তাৎপর্য  (২) পরিমাণগত তাৎপর্য/ মাত্রিক তাৎপর্য গুণগত তাৎপর্য: (ক) কোনাে সংকেত দ্বারা একটি নির্দিষ্ট বস্তু বুঝায়। যেমন: H2O সংকেতটি সংকেত দ্বারা একটি নির্দিষ্ট বস্তু  পানিকে বুঝায়।  (খ) সংকেত দ্বারা বস্তুটি কী কী মৌল দ্বারা গঠিত, তা বুঝায়। যেমন: H2O সংকেতটি দ্বারা বুঝা যায় …

আণবিক সংকেত থেকে কী কী তথ্য পাওয়া যায় ? H2O সংকেতটির তাৎপর্য ব্যাখা করো । Read More »

মােল এবং আণবিক সংকেত এর মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো ।

মােল এবং আণবিক সংকেতের মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে। কোনাে পদার্থের আণবিক সংকেত থেকে প্রাপ্ত আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশিত করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায় সেই পরিমাণকে ঐ পদার্থের 1 মােল বলা হয়। যেমন: পানির আণবিক সংকেত H2O । সুতরাং পানির আণবিক ভর = 1 X2 + 16 = 18  । অতএব, 1৪ গ্রাম পানিকে 1 গ্রাম …

মােল এবং আণবিক সংকেত এর মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো । Read More »

মোল সংখ্যা বের করার সূত্রসমূহ লেখো?

মোল সংখ্যাকে n দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।                  এখানে,  n = মোল সংখ্যা,                     W = গ্রাম এককে ভর,                     V = লিটার এককে আয়তন,                     N = অণুর সংখ্যা এবং                     M = আণবিক ভর হয় 

প্রমাণ অবস্থায় কার্বন ডাই অক্সাইড এর মােলার আয়তন 22.4 লিটার বলতে কী বুঝায় ?

এক  মােল গ্যাসীয় পদার্থ যে আয়তন দখল করে তাকে ঐ প্যাসের মােলার আয়তন বলে। এক মোল কার্বন ডাই অক্সাইড বলতে 44g কার্বন ডাই অক্সাইডকে বুঝায় । সুতরাং 44g কার্বন ডাই অক্সাইড যে আয়তন দখল করে তাকে কার্বন ডাই অক্সাইড এর  মােলার আয়তন বলে। প্রমাণ অবস্থায় কার্বন ডাই অক্সাইড এর মোলার  আয়তন 22.4 লিটার বলতে বুঝায় …

প্রমাণ অবস্থায় কার্বন ডাই অক্সাইড এর মােলার আয়তন 22.4 লিটার বলতে কী বুঝায় ? Read More »

প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ বা আদর্শ তাপমাত্রা ও চাপ বা আদর্শ অবস্থা বা প্রমাণ অবস্থা কাকে বলে ?

0° সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা এবং 1 বায়ুমণ্ডল (1 atm) চাপকে একত্রে প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ বা আদর্শ তাপমাত্রা ও চাপ বা সংক্ষেপে আদর্শ বা প্রমাণ অবস্থা বলা হয়। প্রমাণ অবস্থায় 1 মােল গ্যাসের আয়তন হয় 22.4 লিটার।

মােলার আয়তন কাকে বলে ? মােলার আয়তন কী?

মােলার আয়তন: এক  মােল গ্যাসীয় পদার্থ যে আয়তন দখল করে তাকে ঐ প্যাসের মােলার আয়তন বলে। যেমন: এক মোল কার্বন ডাই অক্সাইড বলতে 44g কার্বন ডাই অক্সাইডকে বুঝায় । সুতরাং 44g কার্বন ডাই অক্সাইড যে আয়তন দখল করে তাকে কার্বন ডাই অক্সাইড এর  মােলার আয়তন বলে।

গ্রাম আণবিক ভর কাকে বলে? । এক গ্রাম আণবিক ভর বলতে কী বোঝায় ?

কোনাে পদার্থের আণবিক ভরকে গ্রাম এককে প্রকাশ করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায় তাকে ঐ পদার্থের গ্রাম আণবিক ভর বা এক গ্রাম আণবিক ভর  বলে। আবার, একে এক মোল ও বলা হয় । যেমন : CO2 এর আণবিক ভর = 12+16×2=12 + 32 =44 CO2 এর গ্রাম আণবিক ভর = 44 গ্রাম সুতরাং 1 মােল CO2  …

গ্রাম আণবিক ভর কাকে বলে? । এক গ্রাম আণবিক ভর বলতে কী বোঝায় ? Read More »

গ্রাম পারমাণবিক ভর কাকে বলে? এক মােল পরমাণু কাকে বলে?

কোনাে মৌলের পারমাণবিক ভরকে গ্রাম এককে প্রকাশ করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায় তাকে ঐ মৌলের গ্রাম পারমাণবিক ভর বা এক মােল পরমাণু বলা হয় । যেমন : অক্সিজেনের পারমাণবিক ভর = 16  , অক্সিজেনের গ্রাম পারমাণবিক ভর = 16 গ্রাম সুতরাং 16 গ্রাম  অক্সিজেন= 1 মােল অক্সিজেন পরমাণু = 6.023×1023. টি অক্সিজেন পরমাণু

কীভাবে কোনো অণুর আণবিক ভর বের করা হয় ? আণবিক ভর হিসাব

অণুর আণবিক ভর বের করার পদ্ধতি: কোনাে অণুতে বিদ্যমান সকল পরমাণুর পারমাণবিক ভর যােগ করলে ঐ অণুর আণবিক ভর পাওয়া যায়। যেমন: Cl2 অণুতে Cl পরমাণু আছে 2টি।         অতএব, Cl2 এর আণবিক ভর = 2 x Cl এর পারমাণবিক ভর = 2 x 35.5 = 7 আবার, NaCl অণুতে Na পরমাণু আছে 1টি এবং Cl …

কীভাবে কোনো অণুর আণবিক ভর বের করা হয় ? আণবিক ভর হিসাব Read More »

অ্যাভােগেড্রোর সংখ্যা কী? অ্যাভােগেড্রোর ধ্ৰুবক কাকে বলে? সংখ্যাটির মান কত?

অ্যাভােগেড্রোর সংখ্যা কী ? অ্যাভােগেড্রোর সংখ্যা: কোন পদার্থের এক মোলে (গ্রাম আণবিক ভরে) যতসংখ্যক অণু বা কোন মৌলের এক  মোল পরমাণুতে(গ্রাম পারমাণবিক ভরে) যতটি পরমাণু থাকে বা এক মোল আয়নে যতটি আয়ন থাকে তাকে  অ্যাভোগেড্রো সংখ্যা বলে।   এই সংখ্যাকে অ্যাভােগেড্রোর ধ্ৰুবক  ও  বলা  হয় । একে N বা NA দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর …

অ্যাভােগেড্রোর সংখ্যা কী? অ্যাভােগেড্রোর ধ্ৰুবক কাকে বলে? সংখ্যাটির মান কত? Read More »

মােল কাকে বলে ? মােল বলতে কী বোঝ? মোলের সংজ্ঞা দাও।

মােল কাকে বলে ? মােল বলতে কী বোঝ? মোলের সংজ্ঞা দাও অথবা মোল কী? এই ধরণের প্রশ্ন তোমাদের মনে আসতেই পারে। রসায়নে এই মােল শব্দটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মােল কী? কোনাে পদার্থের যে পরিমাণের মধ্যে 6.023 x 1023 টি পরমাণু, অণু বা আয়ন থাকে সেই পরিমাণকে ঐ পদার্থের মােল বলা হয়।   যেমন: 12 গ্রাম C এর …

মােল কাকে বলে ? মােল বলতে কী বোঝ? মোলের সংজ্ঞা দাও। Read More »

পরিমাণগত বিশ্লেষণ পদ্ধতি কী? পরিমাণগত বিশ্লেষণ পদ্ধতি কাকে বলে?

যে পদ্ধতিতে/ বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে কোনাে পদার্থের পরিমাণ নির্ণয় করা হয় তাকে পরিমাণগত বিশ্লেষণ/ পরিমাণগত বিশ্লেষণ পদ্ধতি বলে।

গুণগত বিশ্লেষণ? গুণগত বিশ্লেষণ পদ্ধতি কাকে বলে? গুণগত বিশ্লেষণ কাকে বলে?

যে পদ্ধতিতে / বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে কোনাে পদার্থকে এবং তার বিভিন্ন ধর্মকে শনাক্ত করা হয় তাকে গুণগত বিশ্লেষণ/গুণগত বিশ্লেষণ পদ্ধতি  বলে ।

error: Content is protected !!