SSC CHEMISTRY CHAPTER-8

কোনাে দ্রবণে একের অধিক প্রকারের ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন উপস্থিত থাকলে তাদের বিজারিত ও জারিত ( চার্জমুক্ত ) হওয়ার নিয়ম ব্যাখ্যা করো ।

ক্যাটায়ন ও অ্যানায়নের বিজারিত ও জারিত ( চার্জমুক্ত ) হওয়ার নিয়ম: কোনাে দ্রবণে একের অধিক প্রকারের ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন উপস্থিত থাকলে ক্যাথােডে কোনাে ক্যাটায়ন আগে গিয়ে চার্জমুক্ত (বিজারিত) হবে বা অ্যানােডে কোন অ্যানায়ন আগে গিয়ে চার্জমুক্ত (জারিত) হবে তা তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন: (i) ক্যাটায়ন বা অ্যানায়নের চার্জমুক্ত হওয়ার প্রবণতা তড়িৎ বিশ্লেষণের সময় […]

কোনাে দ্রবণে একের অধিক প্রকারের ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন উপস্থিত থাকলে তাদের বিজারিত ও জারিত ( চার্জমুক্ত ) হওয়ার নিয়ম ব্যাখ্যা করো । Read More »

প্লাটিনাম তড়িৎদ্বার ও গাঢ় NaCl দ্রবণের তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো / ব্রাইনে তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো ।

একটি কাচ বা চিনামাটির পাত্রে গাঢ় সােডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবণ নেওয়া হয়। গাঢ় সােডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবনের  মধ্যে সােডিয়াম আয়ন (Na+) ও ক্লোরাইড (Cl–) আয়ন থাকে। সােডিয়াম আয়ন ও ক্লোরাইড আয়ন চলাচল (migrate) করতে পারে। গাঢ় সােডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবনের মধ্যে দুটি ধাতব দন্ড বা গ্রাফাইট দণ্ড প্রবেশ করানাে হয়। এ দণ্ড দুটির একটিকে ব্যাটারির ধনাত্মক প্রান্তের সাথে

প্লাটিনাম তড়িৎদ্বার ও গাঢ় NaCl দ্রবণের তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো / ব্রাইনে তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো । Read More »

অ্যানায়ন কাকে বলে? অ্যানায়ন বলতে কী বোঝ? অ্যানায়ন কী? অ্যানায়নের সংজ্ঞা

অ্যানায়ন: তড়িৎ বিশ্লেষনের সময় অ্যানােড কর্তৃক যে আয়ন আকর্ষিত হয় তাকে অ্যানায়ন বলে।

অ্যানায়ন কাকে বলে? অ্যানায়ন বলতে কী বোঝ? অ্যানায়ন কী? অ্যানায়নের সংজ্ঞা Read More »

ক্যাটায়ন কাকে বলে? ক্যাটায়ন বলতে কী বোঝ? ক্যাটায়ন কী?

তড়িৎ বিশ্লেষনের সময় ক্যাথােড কর্তৃক যে আয়ন আকর্ষিত হয় তাকে ক্যাটায়ন বলে।

ক্যাটায়ন কাকে বলে? ক্যাটায়ন বলতে কী বোঝ? ক্যাটায়ন কী? Read More »

গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণের কৌশল বর্ণনা করো।

গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণের কৌশল: একটি কাচ বা চিনামাটির পাত্রে গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইড নেওয়া হয়। গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের মধ্যে সােডিয়াম আয়ন (Na+) ও ক্লোরাইড (Cl–) আয়ন থাকে। সােডিয়াম আয়ন ও ক্লোরাইড আয়ন চলাচল (migrate) করতে পারে। গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের মধ্যে দুটি ধাতব দন্ড বা গ্রাফাইট দণ্ড প্রবেশ করাই। এ দণ্ড দুটির একটিকে ব্যাটারির ধনাত্মক

গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণের কৌশল বর্ণনা করো। Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে?

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ: যে পাত্রে তড়িৎ বিশ্লেষণ চালানো হয় অর্থাৎ যে পাত্রে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের মধ্যে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানাে হয় তাকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ বলে।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে? Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষণ (Electrolysis) কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষণ বলতে কী বোঝ?

গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ বিশ্লেষ্যের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহনের সময় উক্ত তড়িৎ বিশ্লেষ্যের যে রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয় তাকে তড়িৎ বিশ্লেষণ (Electrolysis) বলা হয়। যেমন-গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ চালনা করলে অ্যানােডে ক্লোরিন গ্যাস আর ক্যাথােডে সােডিয়াম ধাতু উৎপন্ন হওয়াই সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণ প্রক্রিয়া: 2NaCl(l) → 2Na(s) + Cl2(g)

তড়িৎ বিশ্লেষণ (Electrolysis) কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষণ বলতে কী বোঝ? Read More »

ক্যাথোড কাকে বলে? ক্যাথোড বলতে কী বোঝ? ক্যাথোড কী?

ক্যাথোড: তড়িৎ রাসায়নিক কোষে যে তড়িৎদ্বারে বিজারণ বিক্রিয়া ঘটে তাকে ক্যাথোেড তড়িৎদ্বার বলে।

ক্যাথোড কাকে বলে? ক্যাথোড বলতে কী বোঝ? ক্যাথোড কী? Read More »

অ্যানোড কাকে বলে? অ্যানোড বলতে কী বোঝ? অ্যানোড কী?

তড়িৎ রাসায়নিক কোষে যে তড়িৎদ্বারে জারণ বিক্রিয়া ঘটে তাকে অ্যানোড তড়িৎদ্বার।

অ্যানোড কাকে বলে? অ্যানোড বলতে কী বোঝ? অ্যানোড কী? Read More »

তড়িৎদ্বার কত প্রকার ও কী কী ? তড়িৎদ্বার (Electrode) এর প্রকারভেদ ।

তড়িৎদ্বার (Electrode) এর প্রকারভেদ: তড়িৎদ্বার দুই প্রকার । যথা: (i) অ্যানোড তড়িৎদ্বার (ii) ক্যাথোড তড়িৎদ্বার

তড়িৎদ্বার কত প্রকার ও কী কী ? তড়িৎদ্বার (Electrode) এর প্রকারভেদ । Read More »

তড়িৎদ্বার (Electrode) কাকে বলে? তড়িৎদ্বার বলতে কী বোঝ? Electrode কী?

তড়িৎদ্বার (Electrode): তড়িৎ রাসায়নিক কোষে বিগলিত বা দ্রবীভূত তড়িৎ বিশ্লেষ্যের মধ্যে যে দুটি ইলেকট্রনীয় পরিবাহী অর্থাৎ ধাতব দণ্ড বা গ্রাফাইট দন্ড প্রবেশ করানাে হয় তাদেরকে তড়িৎদ্বার বলা হয়।

তড়িৎদ্বার (Electrode) কাকে বলে? তড়িৎদ্বার বলতে কী বোঝ? Electrode কী? Read More »

তড়িৎ অবিশ্লেষ্য কাকে বলে? তড়িৎ অবিশ্লেষ্য বলতে কী বোঝ?

তড়িৎ অবিশ্লেষ্য: যেসব পদার্থ কঠিন, গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে না তাদেরকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ বলে।যেমন-চিনি, গ্লুকোজ ।

তড়িৎ অবিশ্লেষ্য কাকে বলে? তড়িৎ অবিশ্লেষ্য বলতে কী বোঝ? Read More »

মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Weak Electrolyte) বলতে কী বোঝ? মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য কী?

মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Weak Electrolyte): যে সকল তড়িৎ বিশ্লেষ্য দ্রবণে খুব অল্প পরিমাণে আয়নিত অবস্থায় থাকে তাদেরকে মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলে। যেমন: পানি (H2O), ইথানয়িক এসিড (CH3COOH) ইত্যাদি।

মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Weak Electrolyte) বলতে কী বোঝ? মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য কী? Read More »

তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলতে কী বুঝো ? তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য কাকে বলে?

তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Strong Electrolyte): যে সকল তড়িৎ বিশ্লেষ্য দ্রবণে বা গলিত অবস্থায় সম্পূর্ণরূপে আয়নিত অবস্থায় থাকে তাদেরকে তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলে। যেমন—সােডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl), কপার সালফেট (CuSO4), সালফিউরিক এসিড (H2SO4) ইত্যাদি।

তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলতে কী বুঝো ? তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য কাকে বলে? Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের উদাহরণ। কয়েকটি তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের নাম লেখো।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের উদাহরণ: আয়নিক যৌগ এবং কিছু পােলার সমযােজী যৌগ গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সােডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl), কপার সালফেট (CuSO4), সালফিউরিক এসিড (H2SO4), পানি (H2O), ইথানয়িক এসিড (CH3COOH) ইত্যাদি গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের উদাহরণ। কয়েকটি তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের নাম লেখো। Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কত প্রকার ও কী কী ? তড়িৎ বিশ্লেষ্যপদার্থের প্রকারভেদ।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের প্রকেরভেদ: তড়িৎ তড়িৎ বিশ্লেষ্য দুই প্রকার। যথা (i) তীব্র তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Strong Electrolyte) (ii) মৃদু তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Weak Electrolyte)

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কত প্রকার ও কী কী ? তড়িৎ বিশ্লেষ্যপদার্থের প্রকারভেদ। Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে কেন ?

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করার কারণ: বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য প্রয়ােজন বিচ্ছিন্ন ধনাত্মক বা ঋণাত্মক আয়ন। তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় আয়নিত অবস্থায়(বিচ্ছিন্ন ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন হিসেবে অবস্থান করে) থাকে। এই আয়নের মাধ্যমে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবহন করে। 

তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে কেন ? Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Electrolyte)কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলতে কী বোঝ?

তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Electrolyte): যেসব পদার্থ কঠিন অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে না কিন্তু গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে এবং বিদ্যুৎ পরিবহনের সাথে সাথে ঐ পদার্থের রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটায় তাদেরকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ বলে।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য (Electrolyte)কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষ্য বলতে কী বোঝ? Read More »

ধাতব পরিবাহী বা ইলেকট্রনীয় পরিবাহী বিদ্যুৎ পরিবহন করে কেন ?

ধাতব পরিবাহী বা ইলেকট্রনীয় পরিবাহী বিদ্যুৎ পরিবহন কারণ: ধাতুর মধ্যে ধাতব বন্ধন বিদ্যমান। এখানে প্রচুর পরিমাণে মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। গ্রাফাইটেও মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। এজন্য এ সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিবাহিত হয়। সকল পরিবাহীকে ইলেকট্রনীয় পরিবাহী বলে। 

ধাতব পরিবাহী বা ইলেকট্রনীয় পরিবাহী বিদ্যুৎ পরিবহন করে কেন ? Read More »

ধাতব পরিবাহী বা ইলেকট্রনীয় পরিবাহী (Electronic conductor)কাকে বলে ?

ধাতব পরিবাহী বা ইলেকট্রনীয় পরিবাহী (Electronic conductor): যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিবাহিত হয় এবং এই সময় কোনোরূপ রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটেনা,সেসব পরিবাহীকে ইলেকট্রনীয় পরিবাহী বলে। যেমন- লােহা (Fe), কপার  (Cu), নিকেল (Ni) ইত্যাদি  সকল  ধাতু ও গ্রাফাইট  ইলেকট্রনীয় পরিবাহী।

ধাতব পরিবাহী বা ইলেকট্রনীয় পরিবাহী (Electronic conductor)কাকে বলে ? Read More »

বিদ্যুৎ পরিবাহী কত প্রকার ও কী কী ? বিদ্যুৎ পরিবাহী প্রকেরভেদ

বিদ্যুৎ পরিবাহী প্রকেরভেদ: বিদ্যুৎ পরিবহনের কৌশলের উপর নির্ভর করে বিদ্যুৎ পরিবাহী দুই প্রকার হতে পারে। যথা: (i) ইলেকট্রনীয় পরিবাহী এবং (ii) তড়িৎ বিশ্লেষ্য।

বিদ্যুৎ পরিবাহী কত প্রকার ও কী কী ? বিদ্যুৎ পরিবাহী প্রকেরভেদ Read More »

বিদ্যুৎ পরিবাহী(CONDUCTOR) কাকে বলে ? বিদ্যুৎ পরিবাহী বলতে কী বোঝ?

যে সকল পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে তাদেরকে বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ বলে। যেমন- ধাতু, গ্রাফাইট, গলিত লবণ, লবণের দ্রবণ, এসিড ও ক্ষারের দ্রবণ প্রভৃতি বিদ্যুৎ পরিবাহীর উদাহরণ।

বিদ্যুৎ পরিবাহী(CONDUCTOR) কাকে বলে ? বিদ্যুৎ পরিবাহী বলতে কী বোঝ? Read More »

তড়িৎ রাসায়নিক কোষের সংগঠন বর্ণনা করো ।

তড়িৎ রাসায়নিক কোষের সংগঠন: যে যন্ত্রের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে রাসায়নিক শক্তিকে সরাসরি বিদ্যুৎ শক্তিতে অথবা বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানাে হয় তাকে তড়িৎ রাসায়নিক কোষ বলে। তড়িৎ রাসায়নিক কোষে একই বা দুইটি ভিন্ন তড়িৎ বিশ্লেষ্যের দ্রবণে দুইটি ধাতব দণ্ড বা গ্রাফাইট দণ্ডই আংশিক ডুবানাে থাকে। অতঃপর দণ্ড দুটিকে একটি ধাতব তার দিয়ে

তড়িৎ রাসায়নিক কোষের সংগঠন বর্ণনা করো । Read More »

গ্যালভানিক কোষ কাকে বলে ?

গ্যালভানিক কোষ: যে কোষে রাসায়নিক পদার্থসমূহ বিক্রিয়া করে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করে সেই কোষকে গ্যালভানিক কোষ বলা হয়।

গ্যালভানিক কোষ কাকে বলে ? Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে ? তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ বলতে কী বোঝ?

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ (Electrolytic cell): যে কোষে বাইরের কোনাে উৎস থেকে তড়িৎ প্রবাহিত করে কোষের মধ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানাে যায় সেই কোষকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ বলে।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে ? তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ বলতে কী বোঝ? Read More »

তড়িৎ রাসায়নিক কোষ কাকে বলে? তড়িৎ রাসায়নিক কোষ বলতে কী বোঝ?

যে যন্ত্রের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে রাসায়নিক শক্তিকে সরাসরি বিদ্যুৎ শক্তিতে অথবা বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানাে হয় তাকে তড়িৎ রাসায়নিক কোষ বলে।

তড়িৎ রাসায়নিক কোষ কাকে বলে? তড়িৎ রাসায়নিক কোষ বলতে কী বোঝ? Read More »

রাসায়নিক শক্তি ব্যবহারের নেতিবাচক প্রভাব আলোচনা করো ।

রাসায়নিক শক্তি ব্যবহারের নেতিবাচক প্রভাব: আমরা শক্তি পাবার জন্য জ্বালানি পােড়াচ্ছি। মূলত আমরা জ্বালানির মাধ্যমে রাসায়নিক শক্তিকে ব্যবহার করছি। যদিও বর্তমান বিশ্বে সৌরশক্তি, নিউক্লিয়ার শক্তি, বাতাসের শক্তি, স্রোতের শক্তিকেও কাজে লাগানাে হচ্ছে, তবু জীবাশ্ম জ্বালানিই আমাদের প্রয়ােজনীয় শক্তির সিংহভাগ জোগান দেয়। প্রতিবছর জ্বালানি পুড়িয়ে 21.3 বিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড তৈরি করা হচ্ছে। গাছ সালােক সংশ্লেষণ

রাসায়নিক শক্তি ব্যবহারের নেতিবাচক প্রভাব আলোচনা করো । Read More »

ইথানল কী ? এর ব্যবহার ও গুরুত্ব সমন্ধে আলোচনা করো ।

ইথানল এর ব্যবহার ও গুরুত্ব: ইথানলকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার ইথানল, যার অপর নাম ইথাইল অ্যালকোহল। এর রাসায়নিক সংকেত CH3-CH2-OH ।এটি একটি দাহ্য তরল রাসায়নিক পদার্থ। খনিজ জ্বালানি যেমন— কেরােসিন, পেট্রোল, ডিজেল প্রভৃতির মতাে ইথানলকে পােড়ালে তাপ উৎপন্ন হয়। তাহলে খনিজ জ্বালানির মতাে ইথানলকে তাপ ইঞ্জিনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে কলকারখানা, গাড়ি, বিমান, জাহাজ প্রভৃতি চালানাে

ইথানল কী ? এর ব্যবহার ও গুরুত্ব সমন্ধে আলোচনা করো । Read More »

ইথানলকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার অথবা বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় কেন ?

ইথানল-এর অপর নাম ইথাইল অ্যালকোহল। এর রাসায়নিক সংকেত CH3-CH2-OH। জীবাশ্ম জ্বালানি যেমন কেরােসিন, ডিজেল, পেট্রল প্রভৃতির মতাে ইথানলকে পােড়ালেও তাপ উৎপন্ন হয়। তাই জীবাশ্ম জ্বালানির মতাে ইথানলকেও তাপ ইঞ্জিনে ব্যবহার করে কলকারখানা, গাড়ি, বিমান, জাহাজ প্রভৃতি চালানাে যেতে পারে। উত্তর আমেরিকাসহ অনেক দেশে জীবাশ্ম জ্বালানির সাথে ইথানলকে মিশিয়ে তাপ ইঞ্জিনে ব্যবহার করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের সব

ইথানলকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার অথবা বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় কেন ? Read More »

ফটোক্যামিক্যাল ধোঁয়া(photochemical smog) কী?

যানবাহন থেকে নির্গত ধোঁয়ায় কার্বন মনােক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড ও অব্যবহৃত জ্বালানি সূর্যের আলাের উপস্থিতিতে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় মাধ্যমে যে বিষাক্ত গ্যাসের ধোঁয়া সৃষ্টি করে তাকে ফটোক্যামিক্যাল ধোঁয়া বলে।

ফটোক্যামিক্যাল ধোঁয়া(photochemical smog) কী? Read More »

নিচের টেবিল এর বন্ধন এবং বন্ধন শক্তি বলতে কী বোঝো ?

C-H এর বন্ধন শক্তি 414 কিলােজুল/মােল। এ তথ্য থেকে বােঝা যায় 1 মােল C-H বন্ধনকে ভাঙতে 414 কিলােজুল তাপ দিতে হয়। অথবা অন্যভাবে বলা যায়, 1 মােল C-H বন্ধন তৈরি হতে 414 কিলােজুল তাপ নির্গত হয়।

নিচের টেবিল এর বন্ধন এবং বন্ধন শক্তি বলতে কী বোঝো ? Read More »

রাসায়নিক শক্তির যথাযথ ব্যবহার করা উচিত কেন?

রাসায়নিক শক্তির যথাযথ ব্যবহার করা উচিত: পেট্রোলিয়াম, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস এগুলােকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলে। এসব জ্বালানির মাঝে রাসায়নিক শক্তি জমা থাকে। এসব জ্বালানির দহন ঘটিয়ে বা জ্বালানিকে অক্সিজেনে পােড়ালে জ্বালানির মধ্যে বিদ্যমান রাসায়নিক শক্তি থেকে আমরা তাপশক্তি পাই। এই তাপশক্তি ব্যবহার করে আমরা রান্না, গাড়ি চালানাে, বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ নানা ধরনের কাজ করছি। এসব জীবাশ্ম জ্বালানি

রাসায়নিক শক্তির যথাযথ ব্যবহার করা উচিত কেন? Read More »

জ্বালানির বিশুদ্ধতার গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো । জ্বালানির বিশুদ্ধতার প্রয়জোনীয়তা।

রাসায়নিক শক্তির আধার হিসেবে আমরা নানা ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করি। বিশেষ করে কাঠ, প্রাকৃতিক গ্যাস, পেট্রোলিয়াম প্রভৃতি আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে যাচ্ছি। এ সমস্ত জ্বালানি বিশুদ্ধ হওয়া একান্ত জরুরি। স্বল্প বায়ুর উপস্থিতিতে এসব জ্বালানি পােড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইডের সাথে কার্বন মনােক্সাইড উৎপন্ন হয়, যেটি বিষাক্ত একটি গ্যাস। এগুলাে আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। প্রকৃতিতে যে জ্বালানি

জ্বালানির বিশুদ্ধতার গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো । জ্বালানির বিশুদ্ধতার প্রয়জোনীয়তা। Read More »

রাসায়নিক শক্তি এবং রাসায়নিক শক্তি থেকে পাওয়া বিভিন্ন শক্তির ব্যবহার সমন্ধে আলোচনা করো ।

রাসায়নিক শক্তি এবং রাসায়নিক শক্তি থেকে পাওয়া বিভিন্ন শক্তির ব্যবহার: পদার্থের অণু-পরমাণুর মধ্যে রাসায়নিক শক্তি সঞ্চিত থাকে। একটি পদার্থ যখন আরেকটি পদার্থের সাথে বিক্রিয়া করে তখন রাসায়নিক শক্তি পাওয়া যায়। এ শক্তিকে পরবর্তীতে বিভিন্ন শক্তিতে রূপান্তর করে আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগাই। পৃথিবীতে সকল প্রকার শক্তির মাঝে রাসায়নিক শক্তি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। রান্নার কাজে আমরা

রাসায়নিক শক্তি এবং রাসায়নিক শক্তি থেকে পাওয়া বিভিন্ন শক্তির ব্যবহার সমন্ধে আলোচনা করো । Read More »

ডেনিয়েল সেলে কীভাবে শক্তির রূপান্তর ঘটে ?

ডেনিয়েল সেলে শক্তির রূপান্তর: আমরা বাসে, ট্রাকে যে ব্যাটারি দেখে থাকি তা মূলত ডেনিয়েল সেল। জিংক সালফেট লবণের দ্রবণের মধ্যে জিংক ধাতুর দণ্ড এবং কপার সালফেট লবণের দ্রবণের মধ্যে কপার ধাতুর দণ্ড ব্যবহার করে ডেনিয়েল সেল তৈরি করা হয়। এতে নিচের বিক্রিয়া ঘটে: Zn(s) + CuSO4 (aq) → ZnSO4 (aq) + Cu(s) এ বিক্রিয়ার মাধ্যমে

ডেনিয়েল সেলে কীভাবে শক্তির রূপান্তর ঘটে ? Read More »

ড্রাই সেলে কীভাবে শক্তির রূপান্তর ঘটে ?

ড্রাই সেলে কীভাবে শক্তির রূপান্তর: ড্রাই সেলের মধ্যে যে সকল রাসায়নিক পদার্থ থাকে তাদের মধ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে। এই রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে রাসায়নিক শক্তি রূপান্তরিত হয়ে বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত হয়। অর্থাৎ রাসায়নিক শক্তি → বিদ্যুৎ শক্তি

ড্রাই সেলে কীভাবে শক্তির রূপান্তর ঘটে ? Read More »

আতশবাজিতে কীভাবে শক্তির রূপান্তর ঘটে ?

আতশবাজিতে কীভাবে শক্তির রূপান্তর: আতশবাজি থেকে আলাে, শব্দ ও যান্ত্রিক শক্তি (গতিশক্তি) পাওয়া যায়। আতশবাজির মাঝে যে রাসায়নিক পদার্থগুলাে থাকে তাদের মধ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে আর রাসায়নিক শক্তি থেকে আলাে, শব্দ ও যান্ত্রিক শক্তি পাওয়া যায়। অর্থাৎ আতশবাজি (রাসায়নিক শক্তি)→আলাে +  শব্দ + যান্ত্রিক শক্তি 

আতশবাজিতে কীভাবে শক্তির রূপান্তর ঘটে ? Read More »

জ্বালানি পােড়ানাে হলে মূলত কী ঘটে ? দহন বা পােড়ানাে কী ? মিথেনে দহন করলে কী ঘটে ?

কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস, কাঠ ইত্যাদি পােড়ালে তাপ ও আলােক শক্তি পাওয়া যায়। এ শক্তি মূলত এ পদার্থগুলাের মধ্যে বিদ্যমান রাসায়নিক শক্তি থেকে পাওয়া যায়। দহন বা পােড়ানাে হলাে কোনাে পদার্থকে বায়ুর অক্সিজেন এর সাথে বিক্রিয়া করানো। প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলাে মিথেন (CH4)। মিথেনে যখন দহন ঘটে অর্থাৎ মিথেনকে যখন অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া ঘটানাে হয়

জ্বালানি পােড়ানাে হলে মূলত কী ঘটে ? দহন বা পােড়ানাে কী ? মিথেনে দহন করলে কী ঘটে ? Read More »

CH4 + Cl2 → CH3Cl + HCl বিক্রিয়ার বিক্রিয়া তাপের পরিবর্তন H হিসাব করাে। দেওয়া আছে, C-H বন্ধন শক্তি 414 কিলােজুল/মােল, C-Cl বন্ধন শক্তি 326 কিলােজুল/মােল, Cl-Cl বন্ধন শক্তি 244 কিলােজুল/মােল, H-Cl বন্ধন শক্তি 431 কিলােজুল/মােল।

সমাধান:  CH4 + Cl2 → CH3Cl + HCl       H                             H        |                               |                        H-

CH4 + Cl2 → CH3Cl + HCl বিক্রিয়ার বিক্রিয়া তাপের পরিবর্তন H হিসাব করাে। দেওয়া আছে, C-H বন্ধন শক্তি 414 কিলােজুল/মােল, C-Cl বন্ধন শক্তি 326 কিলােজুল/মােল, Cl-Cl বন্ধন শক্তি 244 কিলােজুল/মােল, H-Cl বন্ধন শক্তি 431 কিলােজুল/মােল। Read More »

O=O এর বন্ধন শক্তি 498 কিলােজুল/মােল বলতে কী বোঝো ?

O=O এর বন্ধন শক্তি 498 কিলােজুল/মােল। এ তথ্য থেকে বােঝা যায় 1 মােল O=O বন্ধনকে ভাঙতে 498 কিলােজুল তাপ দিতে হয়। অথবা অন্যভাবে বলা যায়, 1 মােল O=O বন্ধন তৈরি হতে 498 কিলােজুল তাপ নির্গত হয়।

O=O এর বন্ধন শক্তি 498 কিলােজুল/মােল বলতে কী বোঝো ? Read More »

বন্ধন শক্তি ব্যবহার করে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপের পরিবর্তন ΔHএর মান কীভাবে নির্ণয় করবে?

বন্ধন শক্তি ব্যবহার করে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপের পরিবর্তন ডেলটা ΔH এর মান নির্ণয়: রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার সময় বিক্রিয়কগুলাের মধ্যে যে বন্ধনগুলাে আছে সেই বন্ধনগুলাে ভেঙে যায় এবং উৎপাদগুলাের মধ্যে নতুন নতুন বন্ধন তৈরি হয়। বিক্রিয়কগুলাের বন্ধন ভাঙ্গার জন্য শক্তি দিতে হয় এবং উৎপাদগুলাের বন্ধন তৈরি হতে শক্তি নির্গত হয়। যেকোনাে বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কগুলাের মােট

বন্ধন শক্তি ব্যবহার করে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপের পরিবর্তন ΔHএর মান কীভাবে নির্ণয় করবে? Read More »

রাসায়নিক বিক্রিয়া(CHEMICAL REACTION) সম্পন্ন হওয়ার সময় আসলে কী ঘটে ?

রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার সময় বিক্রিয়কগুলাের মধ্যে যে বন্ধনগুলাে আছে সেই বন্ধনগুলাে ভেঙে যায় এবং উৎপাদগুলাের মধ্যে নতুন নতুন বন্ধন তৈরি হয়। বিক্রিয়কগুলাের বন্ধন ভাঙ্গার জন্য শক্তি দিতে হয় এবং উৎপাদগুলাের বন্ধন তৈরি হতে শক্তি নির্গত হয়।

রাসায়নিক বিক্রিয়া(CHEMICAL REACTION) সম্পন্ন হওয়ার সময় আসলে কী ঘটে ? Read More »

বন্ধন শক্তি কাকে বলে? বন্ধন শক্তি কী? বন্ধন শক্তি কাকে বলে? বন্ধন শক্তি বলতে কী বোঝ?

বন্ধন শক্তি: কোনাে যৌগের যেকোনাে দুইটি পরমাণুর মধ্যকার বন্ধন ভেঙে পরমাণু দুটিকে আলাদা করতে যে শক্তি দিতে হয় অথবা কোনাে যৌগের যেকোনো দুইটি পরমাণুর মধ্যে বন্ধন তৈরি হতে যে শক্তি নির্গত হয় তাকে বন্ধন শক্তি বলে।

বন্ধন শক্তি কাকে বলে? বন্ধন শক্তি কী? বন্ধন শক্তি কাকে বলে? বন্ধন শক্তি বলতে কী বোঝ? Read More »

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপের পরিবর্তন ΔH এর মান কীভাবে নির্ণয় করা হয়?

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপের পরিবর্তন ΔH এর মান দুইভাবে হিসাব করা হয়। যদি অভ্যন্তরীণ শক্তি ব্যবহার করি তবে উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি থেকে বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি বাদ দিয়ে ΔH এর মান হিসাব করা হয়। যেমন-যেকোনাে বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তিকে E1 দ্বারা এবং উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তিকে E2 দ্বারা চিহ্নিত করা হলে ঐ বিক্রিয়ার তাপ

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপের পরিবর্তন ΔH এর মান কীভাবে নির্ণয় করা হয়? Read More »

তাপহারী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী?

তাপহারী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম: তাপহারী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার সময় বিক্রিয়কের  সাথে যোগ চিহ্ন দ্বারা তাপ লেখা যেতে পারে কিংবা তাপকে ΔH দিয়ে প্রকাশ করা হলে ΔH এর মান ধনাত্মক লেখতে হবে। যেমন-গ্রামে শামুক বা  ঝিনুকের খােলস থেকে চুন তৈরি করা হয়। অনেকগুলাে শামুক ঝিনুকের খােলস একসাথে জড়াে করে জ্বালানি দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে সেগুলােকে উত্তপ্ত

তাপহারী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী? Read More »

তাপশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপশোষী বিক্রিয়া কী? তাপশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে?

তাপশোষী বিক্রিয়া:  যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ শোষিত হয় তাকে তাপশোষী বিক্রিয়া বলে।

তাপশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপশোষী বিক্রিয়া কী? তাপশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে? Read More »

তাপহারী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপহারী বিক্রিয়া কী? তাপহারী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

তাপহারী বিক্রিয়া: তাপ প্রদান করে যে বিক্রিয়া ঘটানাে হয় সেই বিক্রিয়াকে তাপহারী বিক্রিয়া বলা হয়। অথবা যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ শোষিত হয় তাকে তাপহারী বিক্রিয়া বলে।

তাপহারী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপহারী বিক্রিয়া কী? তাপহারী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

তাপোৎপাদী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী?

তাপোৎপাদী  বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার সময় বিক্রিয়ার ডান পাশে উৎপাদের সাথে যোগ চিহ্ন দ্বারা তাপ লেখা যেতে পারে কিংবা তাপকে ΔH দিয়ে প্রকাশ করা হলে ΔH এর মান ঋণাত্মক লেখতে হবে। যেমন-রান্নার গ্যাসের প্রধান উপাদান হলাে মিথেন (CH4)। এ গ্যাস পােড়ালে প্রতি 1 মােল মিথেন গ্যাস বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে কার্বন ডাই-অক্সাইড আর পানি উৎপন্ন

তাপোৎপাদী বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখার নিয়ম কী? Read More »

তাপোৎপাদী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপোৎপাদী বিক্রিয়া কী? তাপোৎপাদী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

তাপোৎপাদী বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে তাপ উৎপন্ন হয় তাকে তাপোৎপাদী বিক্রিয়া বলা হয়। অর্থাৎ যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহ বিক্রিয়া করে উৎপাদ গঠন করে এবং সাথে তাপও উৎপন্ন করে তাকে তাপোৎপাদী বিক্রিয়া বলে।

তাপোৎপাদী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপোৎপাদী বিক্রিয়া কী? তাপোৎপাদী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

তাপহারী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ΔH এর মান ধণাত্মক হয় কেন?

তাপহারী  বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ΔH এর মান ধণাত্মক হয়: তাপহারী বিক্রিয়ায় ক্ষেত্রে বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি E1 , উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি E2 থেকে কম। কাজেই এ বিক্রিয়াতে বিক্রিয়ায় তাপ শক্তির পরিবর্তন ΔH = E2– E1 এর মান ধণাত্মক। যেমন: কোনাে বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি 70 kJ/mol এবং উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি ৪0 kJ/mo1 হলে

তাপহারী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ΔH এর মান ধণাত্মক হয় কেন? Read More »

তাপােৎপাদী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ΔH এর মান ঋণাত্মক হয় কেন ?

তাপােৎপাদী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে H এর মান ঋণাত্মক হয় : তাপােৎপাদী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি E1 উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি E2 থেকে বেশি। কাজেই এ বিক্রিয়াতে বিক্রিয়ায় তাপ শক্তির পরিবর্তন ΔH = E2 -E1 এর মান ঋণাত্মক। যেমন: কোনাে বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি 50 kJ/mol এবং উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি 20 kJ/mol হলে

তাপােৎপাদী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ΔH এর মান ঋণাত্মক হয় কেন ? Read More »

অভ্যন্তরীণ শক্তির ক্ষেত্রে কীভাবে ΔH এর মান বের করা হয়? ΔH এর মান নির্ণয়।

অভ্যন্তরীণ শক্তির ক্ষেত্রে কীভাবে H এর মান: যেকোনাে বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তিকে E1 দ্বারা এবং উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তিকে E2 দ্বারা চিহ্নিত করা হলে ঐ বিক্রিয়ার তাপ শক্তির পরিবর্তন। ΔH = উৎপাদসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি (E2) – বিক্রিয়কসমূহের মােট অভ্যন্তরীণ শক্তি (E1) 

অভ্যন্তরীণ শক্তির ক্ষেত্রে কীভাবে ΔH এর মান বের করা হয়? ΔH এর মান নির্ণয়। Read More »

অভ্যন্তরীণ শক্তি কাকে বলে? অভ্যন্তরীণ শক্তি কী? অভ্যন্তরীণ শক্তি বলতে কী বোঝ?

অভ্যন্তরীণ শক্তি: কোনাে একটি পদার্থ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট পরিমাণ শক্তি ধারণ করে। এই শক্তিকে অভ্যন্তরীণ শক্তি বলে।

অভ্যন্তরীণ শক্তি কাকে বলে? অভ্যন্তরীণ শক্তি কী? অভ্যন্তরীণ শক্তি বলতে কী বোঝ? Read More »

তাপােৎপাদী ও তাপহারী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে H এর মান এর চিহ্ন কীরূপ হয়?

তাপােৎপাদী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে H এর মান ঋণাত্মক (negative) এবং তাপহারী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে H এর মান ধনাত্মক (positive)।

তাপােৎপাদী ও তাপহারী বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে H এর মান এর চিহ্ন কীরূপ হয়? Read More »

তাপের পরিবর্তনের ভিত্তিতে রাসায়নিক বিক্রিয়া কত ধরনের/ প্রকার ও কী কী ?

তাপের পরিবর্তনের ভিত্তিতে রাসায়নিক বিক্রিয়া দুই ধরনের। যথা- (i) তাপােৎপাদী বিক্রিয়া (ii) তাপহারী বিক্রিয়া।

তাপের পরিবর্তনের ভিত্তিতে রাসায়নিক বিক্রিয়া কত ধরনের/ প্রকার ও কী কী ? Read More »

রাসায়নিক তাপ পরিবর্তনের পরিমাণকে কী এককে প্রকাশ করা হয়?

রাসায়নিক তাপ পরিবর্তনের পরিমাণের একক: রাসায়নিক তাপ পরিবর্তনের পরিমাণকে কিলােজুল (kJ) এককে প্রকাশ করা হয়।

রাসায়নিক তাপ পরিবর্তনের পরিমাণকে কী এককে প্রকাশ করা হয়? Read More »

1 জুল বলতে কী বোঝ? 1 জুল কী? 1 জুল কাকে বলে? জুল কী?

1 জুল: কোনাে বস্তুর উপর 1 নিউটন বল প্রয়ােগ করলে যদি বলের দিকে 1 মিটার সরণ ঘটে তবে তার জন্য প্রয়ােজনীয় কাজকে 1 জুল বলে। একে সংক্ষেপে J দিয়ে প্রকাশ করা হয়।

1 জুল বলতে কী বোঝ? 1 জুল কী? 1 জুল কাকে বলে? জুল কী? Read More »

1 কিলােক্যালরি বলতে কী বোঝ? 1 কিলােক্যালরি কী? কিলােক্যালরি কাকে বলে?

1 কিলােগ্রাম পানির তাপমাত্রা 1°C বাড়াতে যে পরিমাণ তাপশক্তি প্রদান করতে হয় তাকে এক কিলোক্যালরি (সংক্ষেপে KCal) বলে।

1 কিলােক্যালরি বলতে কী বোঝ? 1 কিলােক্যালরি কী? কিলােক্যালরি কাকে বলে? Read More »

কত ক্যালরিকে 1 কিলােক্যালরি বলে ? 1 কিলােক্যালরি বলতে কী বোঝ? 1 কিলােক্যালরি কী

1 কিলাে ক্যালরি: 1 হাজার ক্যালরিকে 1 কিলাে ক্যালরি বলে। কিলাে ক্যালরিকে সংক্ষেপে kCal দিয়ে প্রকাশ করা হয়।

কত ক্যালরিকে 1 কিলােক্যালরি বলে ? 1 কিলােক্যালরি বলতে কী বোঝ? 1 কিলােক্যালরি কী Read More »

এক ক্যালরি (সংক্ষেপে Cal) বলতে কী বোঝ? এক ক্যালরি কী? এক ক্যালরি বলতে কী বোঝ?

এক ক্যালরি (সংক্ষেপে Cal): 1 গ্রাম পানির তাপমাত্রা 1°C বাড়াতে যে পরিমাণ তাপশক্তি প্রদান করতে হয় তাকে এক ক্যালরি (সংক্ষেপে Cal) বলে।  

এক ক্যালরি (সংক্ষেপে Cal) বলতে কী বোঝ? এক ক্যালরি কী? এক ক্যালরি বলতে কী বোঝ? Read More »

শক্তি পরিমাপের একক কী? শক্তির একক কী? শক্তি পরিমাপের একক কাকে বলে?

শক্তি পরিমাপের একক: পূর্বে শক্তি মাপার জন্য ক্যালরি (Calorie) বা কিলাে ক্যালরি (kilo calorie) একক ব্যবহার করা হতাে। বর্তমানে সকল ধরনের শক্তির একক হিসেবে জুল (Joule) কে আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণ করা হয়েছে।

শক্তি পরিমাপের একক কী? শক্তির একক কী? শক্তি পরিমাপের একক কাকে বলে? Read More »

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্তির রূপান্তর ব্যাখ্যা করো। শক্তির রূপান্তর

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্তির রূপান্তর: প্রত্যেক পদার্থের মধ্যে কিছু শক্তি বিদ্যমান থাকে। সাধারণত কোনাে কোনাে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের শক্তি দিয়ে বিক্রিয়া ঘটাতে হয় অথবা কোনাে কোনাে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটার ফলে শক্তি উৎপন্ন হয়। অর্থাৎ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্তির রূপান্তর ঘটে। বিক্রিয়া ঘটাতে যে শক্তি দিতে হয় বা বিক্রিয়া ঘটার ফলে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তার বিভিন্ন রূপ

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্তির রূপান্তর ব্যাখ্যা করো। শক্তির রূপান্তর Read More »

কোন ধরণের সমযোজী অণুসমূহের আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি?

একই পরমাণু দিয়ে উৎপন্ন সমযােজী অণুসমূহের (যেমন- H2) আন্তঃআণবিক শক্তির চেয়ে দুইটি ভিন্ন পরমাণু দিয়ে গঠিত অণুর (যেমন HCl) আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি হয়।

কোন ধরণের সমযোজী অণুসমূহের আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি? Read More »

আয়নিক যৌগসমূহ সাধারণত কক্ষ তাপমাত্রায় কঠিন অবস্থায় থাকে আর সমযােজী যৌগসমূহ সাধারণত কক্ষ তাপমাত্রায় তরল বা বায়বীয় অবস্থায় থাকে কেন ?

আয়নিক যৌগে আয়নসমূহের মধ্যে যে আকর্ষণ শক্তি থাকে ঐ আকর্ষণ শক্তি সমযােজী অণুর আন্তঃআণবিক শক্তির চেয়ে বেশি। এজন্য আয়নিক যৌগসমূহ সাধারণত কক্ষ তাপমাত্রায় কঠিন অবস্থায় থাকে আর সমযােজী যৌগসমূহ সাধারণত কক্ষ তাপমাত্রায় তরল বা বায়বীয় অবস্থায় থাকে। তবে অনেক সমযােজী যৌগ আছে। যেগুলাে কক্ষ তাপমাত্রায় কঠিন অবস্থায় থাকে। যেমন: ন্যাপথলিন (C10H8)।

আয়নিক যৌগসমূহ সাধারণত কক্ষ তাপমাত্রায় কঠিন অবস্থায় থাকে আর সমযােজী যৌগসমূহ সাধারণত কক্ষ তাপমাত্রায় তরল বা বায়বীয় অবস্থায় থাকে কেন ? Read More »

আয়নিক পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক সমযােজী পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক অপেক্ষা বেশি কেন ?

আয়নিক পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: সমযােজী পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: আয়নিক যৌগে আয়নসমূহের মধ্যে যে আকর্ষণ শক্তি থাকে ঐ আকর্ষণ শক্তি সমযােজী অণুর আন্তঃআণবিক শক্তির চেয়ে বেশি। এজন্য আয়নিক পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক সমযােজী পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক অপেক্ষা বেশি।

আয়নিক পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক সমযােজী পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক অপেক্ষা বেশি কেন ? Read More »

আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে? আন্তঃআণবিক শক্তি কী? আন্তঃআণবিক শক্তি বলতে কী বোঝ?

আন্তঃআণবিক শক্তি: সমযােজী যৌগের অণুসমূহ একে অপরের সাথে যে আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে যুক্ত থাকে তাকে আন্তঃআণবিক শক্তি (Intermolecular Energy) বলা হয়। যেমন; পানি একটি সমযােজী যৌগ। একটি পানির অণুর সাথে আশপাশের অন্যান্য পানির অণুসমূহ আন্তঃআণবিক আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে যুক্ত থাকে।

আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে? আন্তঃআণবিক শক্তি কী? আন্তঃআণবিক শক্তি বলতে কী বোঝ? Read More »

বন্ধন শক্তি কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো। বন্ধন শক্তি কী? বন্ধন শক্তি বলতে কী বোঝ?

বন্ধন শক্তি: বন্ধনে আবদ্ধ একটি পরমাণুর সাথে আরেকটি পরমাণু যে আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে যুক্ত থাকে তাকে বন্ধন শক্তি বলে।  যেমন-সােডিয়াম ক্লোরাইডে সােডিয়াম আয়ন ও ক্লোরাইড আয়নের মধ্যে আয়নিক বন্ধন বিদ্যমান। কার্বন ডাই-অক্সাইড অণুতে কার্বন ও অক্সিজেনের মধ্যে সমযােজী বন্ধন বিদ্যমান। আবার, লােহার মধ্যে একটি আয়রন পরমাণুর সাথে অন্য আয়রন পরমাণুসমূহের মধ্যে ধাতব বন্ধন বিদ্যমান। এ

বন্ধন শক্তি কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো। বন্ধন শক্তি কী? বন্ধন শক্তি বলতে কী বোঝ? Read More »

রাসায়নিক শক্তির কাকে বলে? রাসায়নিক শক্তি? রাসায়নিক শক্তি বলতে কী বোঝ?

রাসায়নিক শক্তি: কোনো পদার্থের মধ্যে একটি পরমাণু আরেকটি পরমাণুর সাথে যে আকর্ষণ শক্তির (বন্ধন শক্তি) মাধ্যমে যুক্ত থাকে অথবা একটি অণু অন্য অণুর সাথে যে আকর্ষণ শক্তির (আন্তঃআণবিক শক্তি) সাহায্যে যুক্ত থাকে তাকে রাসায়নিক শক্তি বলে।

রাসায়নিক শক্তির কাকে বলে? রাসায়নিক শক্তি? রাসায়নিক শক্তি বলতে কী বোঝ? Read More »

error: Content is protected !!