ঠোঁট গোলাপি করার উপায়

ঠোঁট গোলাপি করার উপায়। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে এই উপায়গুলো মেনে চলুন

ঠোঁট গোলাপি করার উপায়: আপনার ঠোঁট কি কালো? ঠোঁটের কালচে ভাব কি কিছুতেই দূর হচ্ছেনা? আপনি কি নরম ও গোলাপি ঠোঁট পেতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এখানে ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কিছু টিপস দেওয়া হলো। এগুলো মেনে চললে প্রাকৃতিকভাবে ঠোঁট হবে উজ্জ্বল ও গোলাপি। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে মধু:  আপনি রাতারাতি যদি …

ঠোঁট গোলাপি করার উপায়। কালো ঠোঁট গোলাপি করতে এই উপায়গুলো মেনে চলুন Read More »

মরিচার সংকেত কি

মরিচার সংকেত কি । মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি

মরিচার সংকেত কি? বা লোহার মরিচার সংকেত কী? এটা একটি কমন প্রশ্ন। এছাড়া আপনি হয়তো জানতে চান মরিচা কি? মরিচার সংকেত, মরিচা সংকেত, লোহার মরিচার সংকেত, মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি,মরিচার রাসায়নিক নাম ও সংকেত ইত্যাদি । এই অংশে আমি মরিচ কি অথবা মরিচ কাকে বলে অথবা লোহায় মরিচা পড়ে কেন ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করবো । …

মরিচার সংকেত কি । মরিচার রাসায়নিক সংকেত কি Read More »

শীতে ত্বকের যত্ন

শীতে ত্বকের যত্ন । শীতকালে ত্বকের যত্নে ১০০% কার্যকর টিপস

শীতে ত্বকের যত্ন: ত্বক আমাদের দেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ। শীতে ত্বকের যত্ন নিতে আমাদের বেশি সচেতন থাকতে হবে। ত্বক আমাদের শরীরকে বাহিরের জীবাণু থেকে রক্ষা করে এবং স্পর্শ, ঠান্ডা -গরম অনুভূতি, শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে সাহায্য করে। শীতের মাসগুলিতে আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত যত্ন এবং মনোযোগ প্রয়োজন। বিরূপ আবহাওয়া, কম …

শীতে ত্বকের যত্ন । শীতকালে ত্বকের যত্নে ১০০% কার্যকর টিপস Read More »

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতকালীন ত্বকের যত্নের জন্য 15 টি জাদুকরী প্রতিকার

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়: ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে, শীতের আবহাওয়া মোকাবেলা করা কঠিন হতে পারে। বাইরের ঠাণ্ডা বাতাস এবং ভিতরের শুষ্ক বাতাস আপনার ত্বককে শুষ্ক, ফাটল এবং বিরক্ত বোধ করতে পারে। তবে শীতের মাসগুলিতে আপনার ত্বকের যত্নে আপনি কিছু ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করতে পারেন। শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় বা প্রতিকার নিচে বর্ণনা করা হলো। …

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় । শীতকালীন ত্বকের যত্নের জন্য 15 টি জাদুকরী প্রতিকার Read More »

কোন ক্ষেত্রে ফেনা ভাসমান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো ।

সাধারণত সালফাইড আকরিকগুলাের ক্ষেত্রে  ফেনা ভাসমান পদ্ধতি  ব্যবহার করা হয়। একটি বড় ট্যাংকে আকরিক নিয়ে এর মধ্যে পানি দেওয়া হয়, তারপর এর মধ্যে অল্প অল্প করে তেল যােগ করা হয়। এরপর এই মিশ্রণের মধ্যে বায়ুপ্রবাহ চালনা করলে সালফাইড আকরিকগুলাে তেলে দ্রবীভূত হয় এবং ফেনার আকারে ভেসে উঠে। ফেনাসহ আকরিক পৃথক করে নেওয়া হয় এবং খনিজমল …

কোন ক্ষেত্রে ফেনা ভাসমান পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । Read More »

কোন ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো ।

সাধারণত অক্সাইড আকরিকের ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। অক্সাইড আকরিকের কণাগুলাে ভারী হয়। আর এতে থাকা অপদ্রব্যগুলাে কিন্তু তুলনামূলক হালকা হয়। এই পদ্ধতিতে ১টি কম্পমান হেলানাে খাঁজকাটা টেবিলের মধ্যে আকরিককে ঢালা হয়, এই আকরিকের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত করা হয়। এতে ভারী আকরিক ঘনীভূত হয়ে খাঁজের মধ্যে পড়ে থাকে এবং হালকা খনিজমলসমূহ পানির প্রবাহে …

কোন ক্ষেত্রে হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং কেন ? পদ্ধতিটি বর্ণনা করো । Read More »

আকরিকের ঘনীকরণের জন্য কী কী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?

আকরিকের ঘনীকরণের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যেমন: হাইড্রোলাইটিক পদ্ধতি, চৌম্বকীয় পৃথকীকরণ, ফেনা ভাসমান পদ্ধতি, রাসায়নিক পদ্ধতি ইত্যাদি।

খনিজমল বা গ্যাং কাকে বলে?

খনিতে আকরিকের সাথে বালি, কাদামাটি, পাথর ও কতিপয় অধাতব পদার্থ অপদ্রব্য বা ভেজাল  মিশ্রিত থাকে। আকরিকের সাথে মিশ্রিত থাকা এসব পদার্থকে অপদ্রব্য বা খনিজমল বলে। যেমন—বক্সাইট আকরিককে খনি থেকে তােলার সময় বক্সাইট আকরিকের সাথে খনিজমল হিসেবে বালি মিশ্রিত থাকে।

ধাতু নিষ্কাশন কাকে বলে?

ধাতু নিষ্কাশন কাকে বলে এটি একটি কমন প্রশ্ন । নিচে ধাতু নিষ্কাশন কাকে বলে এর সংজ্ঞা ও ধাতু নিষ্কাশন সমন্ধে আলোচনা করা হলো: ধাতু নিষ্কাশনের সংজ্ঞা: যে পদ্ধতিতে আকরিক থেকে ধাতু সংগ্রহ করা হয় তাকে ধাতু নিষ্কাশন বলে।

মাটির নিচে শিলা কীভাবে থাকে?

বিভিন্ন খনিজ পদার্থ প্রাকৃতিকভাবে মিশ্রিত হয়ে কিছু শক্ত কণা তৈরি হয়, ঐ শক্ত কণাসমূহ একত্র হয়ে যে পদার্থ তৈরি হয় তাকে শিলা বলে। মাটির নিচে শিলা বিভিন্ন স্তরে সজ্জিত থাকে।

এসএসসি রেজাল্ট চেক । এসএসসি, দাখিল, ভোকেশনাল রেজাল্ট 2023

এসএসসি রেজাল্ট চেক ২০২৩ । শিক্ষা বোর্ড জানিয়ে দিলো কবে SSC পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশের তারিখ। এসএসসি রেজাল্ট চেক: আপনি কি  এস এস সি পরীক্ষা ২০২৩ এর একজন পরীক্ষার্থী? সবার আগে এসএসসি রেজাল্ট চেক করতে চান? মার্কশীট সহ এসএসসি রেজাল্ট ২০২৩ দেখতে চান? এসএসসি রেজাল্ট দেখার নিয়ম জানতে চান? কীভাবে এসএসসি রেজাল্ট দেখা যায় তা জানতে …

এসএসসি রেজাল্ট চেক । এসএসসি, দাখিল, ভোকেশনাল রেজাল্ট 2023 Read More »

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার তারিখ, মানবণ্টন, সিলেবাস প্রকাশিত হয়েছে।

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার তারিখ, কোন কোন বিষয়ে কত নম্বরের পরীক্ষা হবে অর্থাৎ পরীক্ষার মানবণ্টন,  প্রতিটি বিষয়ে পরীক্ষার সময়, পরীক্ষার সিলেবাস, অ্যাসাইনমেন্ট থেকে কত নম্বর যোগ হবে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর কত নম্বর যােগ হবে ইত্যাদি সকল বিষয় জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার …

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার তারিখ, মানবণ্টন, সিলেবাস প্রকাশিত হয়েছে। Read More »

এসএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০২১ । এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি । PDF Download

এসএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০২১ প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ড । অর্থাৎ চূড়ান্ত হলো এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি। আগামী ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হবে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (SSC) পরীক্ষা এবং তা শেষ হবে ২৩ নভেম্বর। এসএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০২১ দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের জন্য প্রযোজ্য। এসএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০২১ সম্পর্কিত এই পোস্ট এর বিষয়বস্তু: ২০২১ সালের …

এসএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০২১ । এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি । PDF Download Read More »

CH4 বিদ্যুৎ পরিবহন করে না কেন?

আমরা জানি, বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য প্রয়ােজন বিচ্ছিন্ন ধনাত্মক বা ঋণাত্মক আয়ন। জলীয় দ্রবণে সমযােজী যৌগ বিদ্যুৎ পরিবহন করে না। কারণ সমযােজী যৌগ কোনাে বিচ্ছিন্ন আয়ন তৈরি করে না। আর দ্রবণে আয়ন না থাকলে তা কখনই বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারবে না। CH4 একটি সমযােজী যৌগ। সমযােজী যৌগ হওয়ার কারণে CH4 কোনাে বিচ্ছিন্ন আয়ন তৈরি করে না। …

CH4 বিদ্যুৎ পরিবহন করে না কেন? Read More »

NaCl এর জলীয় দ্রবণ বিদ্যুৎ পরিবহন করে কেন?

বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য প্রয়ােজন বিচ্ছিন্ন ধনাত্মক বা ঋণাত্মক আয়ন। আয়নিক যৌগ গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় আয়নিত অবস্থায়(বিচ্ছিন্ন ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন হিসেবে অবস্থান করে) থাকে। এই আয়নের মাধ্যমে আয়নিক যৌগ বিদ্যুৎ পরিবহন করে।  NaCl  একটি আয়নিক যৌগ । ইহা কঠিন অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে না কিন্তু গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে এবং বিদ্যুৎ …

NaCl এর জলীয় দ্রবণ বিদ্যুৎ পরিবহন করে কেন? Read More »

NaCl পানিতে দ্রবীভূত হয় কেন?

পানি সমযােজী যৌগ হওয়া সত্ত্বেও আয়নিক যৌগ সােডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) পানিতে দ্রবীভূত হয়। কারণ  পানির অণুতে একটি অক্সিজেন পরমাণুর সাথে দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে সমযােজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। কিন্তু অক্সিজেন পরমাণু হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে অধিক তড়িৎ ঋণাত্মক হওয়ায় পানির অণুর সমযােজী বন্ধনীতে ব্যবহৃত ইলেকট্রন দুটি অক্সিজেনের দিকে সামান্য পরিমাণ সরে যায়। ফলে , …

NaCl পানিতে দ্রবীভূত হয় কেন? Read More »

NaCl এর বন্ধন গঠন ডায়াগ্রাম বা চিত্রসহ বর্ণনা কর।

NaCl এর বন্ধন গঠন ডায়াগ্রাম বা চিত্রসহ বর্ণনা:  NaCl এর মধ্যে আয়নিক বন্ধন বিদ্যমান। সােডিয়াম ও ক্লোরিন পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ –                          11 Na = 1s2 2s2 2p6 3s1                          17 Cl = 1s2 2s2 2p6 3s2 3p5 ইলেকট্রন বিন্যাস হতে দেখা যায় যে, সােডিয়াম পরমাণুর সর্বশেষ শক্তিস্তরে একটি ইলেকট্রন এবং ক্লোরিন পরমাণুর সর্বশেষ  সাতটি ইলেকট্রন …

NaCl এর বন্ধন গঠন ডায়াগ্রাম বা চিত্রসহ বর্ণনা কর। Read More »

CH4 পানিতে দ্রবীভূত হয় না কেন?

আমরা জানি, সাধারণত আয়নিক যৌগ ও পোলার সমযোজী যৌগ পানিতে দ্রবীভূত হয়। মিথেন আয়নিক যৌগও নয় আবার পোলার যৌগও নয়। অর্থাৎ মিথেন অণুতে আয়নিক যৌগের মতো ধনাত্বক ও ঋণাত্বক প্রান্ত থাকে না। অপরদিকে পানি একটি পােলার সমযােজী যৌগ এবং দ্রাবক হিসেবে পানি একটি পােলার দ্রাবক। অর্থাৎ পানির অণুতে আংশিক ধনাত্মক এবং আংশিক ঋণাত্মক প্রান্ত বিদ্যমান। …

CH4 পানিতে দ্রবীভূত হয় না কেন? Read More »

মিথেন অণুর সমযোজী বন্ধন গঠন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা

মিথেন অণুর সমযোজী বন্ধন গঠন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা: মিথেন অণুটি কার্বন ও হাইড্রোজেন পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত। আমরা জানি, দুটি অধাতব পরমাণুর রাসায়নিক সংযােগের সময় অধাতব পরমাণুদ্বয় তাদের সর্বশেষ শক্তিস্তরের (এক বা একাধিক) একটি ইলেকট্রনকে সরবরাহ করে এক জোড়া ইলেকট্রন তৈরি করে। এরপর এই এক জোড়া ইলেকট্রন উভয় পরমাণু শেয়ারের মাধ্যমে যে বন্ধন গঠিত হয় তাকে সমযােজী …

মিথেন অণুর সমযোজী বন্ধন গঠন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা Read More »

মিথেন অণু গঠনে অষ্টক ও দুই এর নিয়ম ব্যাখ্যা

মিথেন(CH4) অণু গঠনে অষ্টক ও দুই এর নিয়ম ব্যাখ্যা: আমরা জানি, মিথেন এর মধ্যে সমযোজী বন্ধন বিদ্যমান অর্থাৎ CH4 একটি সমযোজী যৌগ। নিচে CH4 এর গঠন চিত্র দেখানো হলো: উপরের গঠন চিত্র থেকে দেখা যায় যে, একটি কার্বন পরমাণু, চারটি হাইড্রোজেন পরমাণুর সাথে ইলেক্ট্রন শেয়ার বা ভাগাভাগির মাধ্যমে CH4 অণু গঠন করে। এক্ষেত্রে মিথেন অণুর কেন্দ্রীয় কার্বন পরমাণুর …

মিথেন অণু গঠনে অষ্টক ও দুই এর নিয়ম ব্যাখ্যা Read More »

NaCl এর ক্ষেত্রে অষ্টক ও দুই এর নিয়ম ব্যাখ্যা

NaCl এর ক্ষেত্রে অষ্টক ও দুই এর নিয়ম ব্যাখ্যা: আমরা জানি, NaCl এর মধ্যে আয়নিক বন্ধন বিদ্যমান অর্থাৎ NaCl একটি আয়নিক যৌগ। নিচে সােডিয়াম ক্লোরাইড যৌগের গঠন চিত্র দেখানো হলো: প্রতিটি মৌলের পরমাণুই তার সর্বশেষ শক্তিস্তরে তার নিকটতম নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করতে চায় অর্থাৎ সর্বশেষ শক্তিস্তরে অষ্টক বা দ্বিত্ব পূরণ করতে চায়। উপরের …

NaCl এর ক্ষেত্রে অষ্টক ও দুই এর নিয়ম ব্যাখ্যা Read More »

দুই এর নিয়ম কাকে বলে? দুই এর নিয়ম কী? দুই এর নিয়ম বলতে কী বোঝ?

দুই এর নিয়ম: অণু গঠনে কোনাে পরমাণুর সর্বশেষ শক্তিস্তরে এক বা একাধিক জোড়া ইলেকট্রন বিদ্যমান থাকে, একে  ‘দুই’ এর নিয়ম বলে।

অষ্টক নিয়ম কাকে বলে? অষ্টক নিয়ম কী? অষ্টক নিয়ম বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যাসহ

অষ্টক নিয়ম: অণু গঠনকালে কোনাে মৌল ইলেকট্রন গ্রহণ, বর্জন অথবা ভাগাভাগির মাধ্যমে তার সর্বশেষ শক্তিস্তরে ৪টি করে ইলেকট্রন ধারণের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে। একেই ‘অষ্টক’ নিয়ম বলা হয়।

বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর সাথে ভিনেগারের (CH3COOH) বিক্রিয়ায় উৎপন্ন গ্যাসের শনাক্তকরণ পদ্ধতি বর্ণনা কর।

পরীক্ষণের নাম: একটি স্বচ্ছ কাচের গ্লাসে বেকিং সোডা  বা NaHCO3 এর সাথে ভিনেগারের (CH3COOH) বিক্রিয়ায় উৎপন্ন গ্যাসের শনাক্তকরণ। প্রয়ােজনীয় উপকরণ: একটি স্বচ্ছ কাচের গ্লাস । বেকিং সোডা । ভিনেগার ।  একটি টেবিল চামচ ।  চুনের পানি । দিয়াশলাই । চিত্র : পরীক্ষণ সংশ্লিষ্ট সঠিক উপকরণের যথাযথ ব্যবহার বা কার্যপদ্ধতি: একটি পরিষ্কার স্বচ্ছ কাচের গ্লাসে এক …

বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর সাথে ভিনেগারের (CH3COOH) বিক্রিয়ায় উৎপন্ন গ্যাসের শনাক্তকরণ পদ্ধতি বর্ণনা কর। Read More »

বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর আণবিক ভর নির্ণয় করাে।

বেকিং সােডা: বেকিং সােডা বা খাবার সােডার রাসায়নিক নাম সােডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট (NaHCO3)। বেকিং সােডা (NaHCO3) তৈরি করে তার মধ্যে টারটারিক এসিড (C4H6O6) মিশালে বেকিং পাউডার তৈরি হয়। সাধারণত কেক বানানাের কাজে বেকিং পাউডার ব্যবহার করা হয়। বেকিং সোডার সংকেত: বেকিং সোডার সংকেত =NaHCO3 বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর আণবিক ভর: কোনাে মৌলিক বা যৌগিক …

বেকিং সোডা বা NaHCO3 এর আণবিক ভর নির্ণয় করাে। Read More »

কীভাবে অ্যালকিনের নামকরণ করা হয় ? IUPAC পদ্ধতিতে অ্যালকিনের নামকরণ

অ্যালকিনের নামকরণ:   IUPAC পদ্ধতিতে অ্যালকেনের নামের শেষের এন (ane) বাদ দিয়ে ইন (ene) যােগ করে অ্যালকিনের নামকরণ করতে হয়। অ্যালকেন (Alkane) অ্যালকিন (Alkene) অ্যালকিনের সংকেত ইথেন (Ethane) ইথিন (Ethene) CH2=CH2 প্রােপেন (Propane) প্রােপিন (Propene) CH3-CH=CH2 (অ্যালকিনের অণুতে দীর্ঘ কার্বন শিকলই প্রধান যৌগ । অ্যালকিনের নামকরণ এর সময় যৌগের দুই প্রান্তের মধ্যে যে প্রান্ত থেকে …

কীভাবে অ্যালকিনের নামকরণ করা হয় ? IUPAC পদ্ধতিতে অ্যালকিনের নামকরণ Read More »

অ্যালকিনকে অলিফিন বলা হয় কেন? অলিফিন শব্দের অর্থ কী?

অ্যালকিনকে অলিফিন বলা হয় কারণ অ্যালকিনের নিম্নতর সদস্যগুলাে (ইথিন, প্রােপিন ইত্যাদি) হ্যালােজেনের (Cl2, Br2) এর সঙ্গে বিক্রিয়ায় তৈলাক্ত পদার্থ উৎপন্ন করে বলে অ্যালকিনকে অনেক সময় অলিফিন বলে। CH2= CH2   + Cl2  →  CH2Cl – CH2Cl                                        ( 1, 2 – ডাই ক্লোরো ইথেন ) বা ইথিলিন ডাই ক্লোরাইড  (Olifin শব্দটি Greek শব্দ Olefiant থেকে এসেছে  যার …

অ্যালকিনকে অলিফিন বলা হয় কেন? অলিফিন শব্দের অর্থ কী? Read More »

অ্যালকিন (Alkenes) কাকে বলে? অ্যালকিন (Alkenes) বলতে কী বোঝো ?

অ্যালকিন (Alkenes): যে জৈব যৌগের কার্বন শিকলে অন্তত একটি কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধন থাকে এবং কার্বনের অবশিষ্ট যোজনীগুলো হাইড্রোজেন দ্বারা পূর্ণ থাকে তাকে অ্যালকিন বলে। যেমন, ইথিন(CH2= CH2), প্রোপিন( CH3-CH=CH2) ইত্যাদি । অ্যালকিনের সাধারণ সংকেত= CnH2n । এখানে n= 1, 2, 3…..ইত্যাদি যা অ্যালকিন অণুতে কার্বন পরমাণুর সংখ্যা নির্দেশ করে। অথবা  অ্যালকিনের সংজ্ঞা: যে সকল হাইড্রোকার্বন অণুর কার্বন …

অ্যালকিন (Alkenes) কাকে বলে? অ্যালকিন (Alkenes) বলতে কী বোঝো ? Read More »

অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কত প্রকার ও কী কী? অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ

অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ: বন্ধন প্রকৃতি  অর্থাৎ  দ্বিবন্ধন কিংবা ত্রিবন্ধনের উপর ভিত্তি করে অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা: ১) অ্যালকিন ও ২) অ্যালকাইন

অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন । অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন ।

অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন(Unsaturated open Chain Hydrocarbons): যে মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনে এক বা একাধিক কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধন বা কার্বন-কার্বন ত্রিবন্ধন থাকে, তাকে অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন বলে। যেমন: ইথাইন (CH=CH), প্রােপিন (CH3-CH=CH2) ইত্যাদি। অথবা  যে সকল হাইড্রোকার্বন অণুর কার্বন শিকলে অন্তত দুইটি পাশাপাশি কার্বন পরমাণুর মধ্যে একটি  সিগমা (σ) বন্ধন  এবং একটি বা দুটি পাই ( π) …

অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন । অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন । Read More »

সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন । সম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন । অ্যালকেন কাকে বলে?

সম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন (Saturated open chain Hydrocarbons):  যে মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনে শুধু কার্বন-কার্বন একক বন্ধন (C-C) থাকে, তাকে সম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন বা অ্যালকেন বলে। যেমন: প্রােপেন: CH3-CH2-CH3 , পেন্টেন: CH3-CH2-CH2-CH2-CH3  ইত্যাদি । অথবা  সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন: যে সকল হাইড্রোকার্বনে শুধু কার্বন-কার্বন একক বন্ধন (C-C) থাকে, তাকে সম্পৃক্ত  হাইড্রোকার্বন বা অ্যালকেন বলে। অথবা    যে …

সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন । সম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন । অ্যালকেন কাকে বলে? Read More »

মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কত প্রকার ও কী কী? মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ

মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ:  বন্ধন প্রকৃতি অনুসারে মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন দুই প্রকার। যথা:  ১)সম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন (Saturated open chain Hydrocarbons) ও ২) অসম্পৃক্ত মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন(Unsaturated open Chain Hydrocarbons) অথবা  সম্পৃক্ত (saturated) হাইড্রোকার্বন এবং অসম্পৃক্ত (unsaturated) হাইড্রোকার্বন   

মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কী?

মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন: তোমাদের অনেকেই প্রশ্ন থাকতে পারে যে, মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কী? মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন বলতে কী বোঝ ? মুক্ত মানে = free =বদ্ধ নয়= অসংযোজিত অর্থাৎ হাইড্রোকার্বনের কার্বন শিকলের দুই প্রান্তের কার্বন দুইটি মুক্ত অবস্থায় থাকা বা পরস্পরের সাথে যুক্ত অবস্থায় না থাকা বা বদ্ধ অবস্থায় না থাকা। …

মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন কী? Read More »

অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন কত প্রকার ও কী কী ? অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ

অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ:   অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন দুই প্রকার। যথা: (i) মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন এবং (ii) বদ্ধ শিকল হাইড্রোকার্বন।

অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন কী?

অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন: শুধু কার্বন ও হাইড্রোজেন এর সমন্বয়ে গঠিত মুক্ত শিকল ও বদ্ধ শিকল হাইড্রোকার্বনকে অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন বলে । অ্যালিফেটিক একটি গ্রীক শব্দ যার অর্থ চর্বিজাত। সুতরাং , আমরা বলতে পারি যে,  চর্বি থেকে প্রাপ্ত মুক্ত শিকল ও বদ্ধ শিকল হাইড্রোকার্বনকে অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন বলে। এই শ্রেণির হাইড্রোকার্বন মূলত প্রাণীর চর্বি থেকে পাওয়া গিয়েছিল। তাই এ …

অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন কী? Read More »

হাইড্রোকার্বন কত প্রকার ও কী কী? হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ

হাইড্রোকার্বনের প্রকারভেদ: হাইড্রোকার্বন মূলত দুই প্রকার: (i) অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন ও (ii) অ্যারােমেটিক হাইড্রোকার্বন৷

হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? হাইড্রোকার্বন কী? হাইড্রোকার্বন বলতে কী বোঝ?

হাইড্রোকার্বন: শুধু কার্বন ও হাইড্রোজেন এর সমন্বয়ে গঠিত জৈব যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলে। যেমন: মিথেন (CH4) ইথিন (C2H4) সাইক্লোহেক্সেন (C6H12) বেনজিন (C6H6) ইত্যাদি ৷  অথবা  হাইড্রোজেন ও কার্বনের সমন্বয়ে গঠিত দ্বি-মৌল জৈব যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলে। জৈব যৌগসমূহের মধ্যে হাইড্রোকার্বন হলো সরলতম যৌগ।  

মৃৎক্ষার ধাতুসমূহের বৈশিষ্ট । পর্যায় সারণির 2 নং গ্রুপ বা শ্রেণির বৈশিষ্টসমূহ

পর্যায় সারণিতে অবস্থিত মৌলসমূহের বিভিন্ন ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন গ্রুপের  মৌলগুলাের বিশেষ নাম দেওয়া হয়। যেমন, পর্যায় সারণির 2নং গ্রুপে বেরিলিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, স্ট্রনসিয়াম, বেরিয়াম এবং রেডিয়াম এই 6টি মৌল আছে। এই মৌলগুলােকে মৃৎক্ষার ধাতু বলে। অর্থাৎ 2 নং গ্রুপের বিশেষ নাম হলো মৃৎক্ষারধাতু । এখানে ক্লিক করে পর্যায় সারণির 1 …

মৃৎক্ষার ধাতুসমূহের বৈশিষ্ট । পর্যায় সারণির 2 নং গ্রুপ বা শ্রেণির বৈশিষ্টসমূহ Read More »

ক্ষার ধাতুসমূহের বৈশিষ্ট । পর্যায় সারণির 1 নং গ্রুপ বা শ্রেণির বৈশিষ্টসমূহ

মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন গ্রুপে উপস্থিত মৌলগুলাের বিশেষ নাম দেওয়া হয় । যেমন, পর্যায় সারণির 1 নং গ্রুপে 7 টি মৌল আছে। এদের মধ্যে হাইড্রোজেন ছাড়া বাকি  6টি মৌলকে (লিথিয়াম, সােডিয়াম, পটাশিয়াম, রুবিডিয়াম, সিজিয়াম এবং ফ্রানসিয়াম) ক্ষারধাতু বলে। অর্থাৎ H ছাড়া 1 নং গ্রুপের বিশেষ নাম হলো ক্ষারধাতু । এখানে …

ক্ষার ধাতুসমূহের বৈশিষ্ট । পর্যায় সারণির 1 নং গ্রুপ বা শ্রেণির বৈশিষ্টসমূহ Read More »

মৌলসমূহের আয়নীকরণ শক্তি বা আয়নীকরণ বিভব এর তালিকা

গ্যাসীয় অবস্থায় কোনো মৌলের এক মোল বিচ্ছিন্ন নিরপেক্ষ পরমাণু থেকে একটি করে ইলেক্ট্রন সরিয়ে একে গ্যাসীয় বিচ্ছিন্ন এক মোল একক ধনাত্মক আয়নে পরিণত করতে যে পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হয়, সেই পরিমাণ শক্তিকে আয়নিকরণ শক্তি বা আয়নীকরণ বিভব বলে। যেমন, গ্যাসীয় অবস্থায় এক মোল Na পরমাণু থেকে এক মোল ইলেক্ট্রন সরিয়ে এক মোল একক ধনাত্মক আয়নে …

মৌলসমূহের আয়নীকরণ শক্তি বা আয়নীকরণ বিভব এর তালিকা Read More »

পরমাণুর গঠন চিত্র(বোর মডেল অনুসারে) । ডায়াগ্রামের সাহায্যে পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস

(H)হাইড্রোজেন পরমাণুর গঠন চিত্র (He)হিলিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (Li)লিথিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (Be)বেরিলিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (B)বোরন পরমাণুর গঠন চিত্র (C)কার্বন পরমাণুর গঠন চিত্র (N)নাইট্রোজেন পরমাণুর গঠন চিত্র (O)অক্সিজেন পরমাণুর গঠন চিত্র (F)ফ্লোরিন পরমাণুর গঠন চিত্র (Ne)নিয়ন পরমাণুর গঠন চিত্র (Na)সোডিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র (Mg)ম্যাগনেসিয়াম পরমাণুর গঠন চিত্র উপশক্তিস্তরে (অরবিটালসমূহে ) ইলেক্ট্রন বিন্যাস ১-১১৮ পর্যন্ত  …

পরমাণুর গঠন চিত্র(বোর মডেল অনুসারে) । ডায়াগ্রামের সাহায্যে পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস Read More »

মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সম্পর্কিত সেরা গাণিতিক সমস্যা ও ম্যাজিক সমাধান

১. N2(g) +3 H2(g) = 2NH3(g) ; ΔH=-92 KJ/mol 50g N2  ও 20g H2  বিক্রিয়া করানো হলে উদ্দীপকের  বিক্রিয়ায় লিমিটিং বিক্রিয়ক কোনটি ? গাণিতিকভাবে বিশ্লেষণ কর । ২. কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন দ্বারা গঠিত একটি যৌগে C=40%, H=6.67% বিদ্যমান। যৌগটির আণবিক ভর 180 ।  ক ) যৌগটির আণবিক সংকেত নির্ণয় কর ।  খ ) যৌগটির …

মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সম্পর্কিত সেরা গাণিতিক সমস্যা ও ম্যাজিক সমাধান Read More »

words starting with well

30 MOST IMPORTANT ENGLISH WORDS STARTING WITH WELL WITH BENGALI MEANING

Words starting with well: I have found out 30 most important English words starting with well. Look at the words with Bengali meaning below. I hope, these words and Bangla meaning help you very much. It is a great opportunity to read, write, practice and memorize the words starting with well. Proverbs are also very …

30 MOST IMPORTANT ENGLISH WORDS STARTING WITH WELL WITH BENGALI MEANING Read More »

পেট্রোলিয়ামের আংশিক পাতনে বিভিন্ন অংশের নাম, বিভিন্ন অংশের স্ফুটনাঙ্ক, বিভিন্ন অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের কার্বন সংখ্যা এবং তাদের ব্যবহার নিচে বর্ণনা করো।

আংশিক পাতন হলাে এক ধরনের পাতন। এখানে বাষ্পকে  ঠাণ্ডা করার জন্য লম্বা কলাম থাকে। কলাম আবার বিভিন্ন অংশে বিভক্ত। নিচের অংশটির তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি। যে অংশ যত উপরে তার তাপমাত্রা তত কম। ফলে যদি একাধিক তরলের মিশ্রণকে তাপ দিয়ে বাষ্পীভূত করে আংশিক পাতন কলামের নিচের অংশে প্রবেশ করানাে হয় তবে বাষ্পের ধর্ম অনুযায়ী তা কলামের …

পেট্রোলিয়ামের আংশিক পাতনে বিভিন্ন অংশের নাম, বিভিন্ন অংশের স্ফুটনাঙ্ক, বিভিন্ন অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের কার্বন সংখ্যা এবং তাদের ব্যবহার নিচে বর্ণনা করো। Read More »

common english proverbs

MORE THAN 300 COMMON ENGLISH PROVERBS WITH BENGALI MEANING (SAVE IT)

Common english proverbs with bengali meanings are in different categories. There are many common proverbs in english and other languages. I have researched and found out some famous proverbs among them. Go through most common english proverbs with bengali meaning and enjoyment. In this article, there are more than 300 examples of proverbs including proverbs …

MORE THAN 300 COMMON ENGLISH PROVERBS WITH BENGALI MEANING (SAVE IT) Read More »

N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H = + 180 kJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো ।

N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H = + 180 kJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব: সাম্যাবস্থার উপর তাপের প্রভাব:  প্রদত্ত বিক্রিয়াটি হলো  N2(g) + O2(g) + 180 kJ ⇄  2NO(g) অথবা N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H  = + 180 kJ এই বিক্রিয়ার সম্মুখমুখী অংশটি তাপহারী এবং বিপরীতমুখী অংশটি তাপ …

N2(g) + O2(g) = 2NO (g) ;△H = + 180 kJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো । Read More »

N2(g) + 3H2(g) = 2NH3(g) ΔH = – 92 KJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো ।

রাসায়নিক বিক্রিয়ার  সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব: সাম্যাবস্থার উপর তাপের প্রভাব: N2 + 3H2  ⇆  2NH3 + 92 kJ  বা N2 + 3H2  ⇆  2NH3 ; ΔH= – 92 KJ এই উভমুখী বিক্রিয়ার সম্মুখমুখী অংশটি তাপ উৎপাদী, অর্থাৎ এই অংশে N2 এবং H2 বিক্রিয়া করে NH3 উৎপন্ন হওয়ার সময় বিক্রিয়াটি তাপ উৎপাদন করে। এই …

N2(g) + 3H2(g) = 2NH3(g) ΔH = – 92 KJ বিক্রিয়াটির সাম্যাবস্থার উপর তাপমাত্রা, চাপ ও ঘনমাত্রার প্রভাব আলােচনা করো । Read More »

লা-শাতেলিয়ার নীতি (Le chatelier’s Principle) কী ? লা-শাতেলিয়ার নীতি কাকে বলে ?

লা-শাতেলিয়ার নীতি (Le chatelier’s Principle): কোনাে বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থায় থাকাকালীন যদি তাপ, চাপ, ঘনমাত্রা ইত্যাদি পরিবর্তন করা হয় তবে সাম্যের অবস্থান এমনভাবে পরিবর্তিত হয় যেন তাপ, চাপ, ঘনমাত্রা ইত্যাদির পরিবর্তনের ফলাফল প্রশমিত হয়।

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা একটি গতিময় অবস্থা-ব্যাখ্যা কর। রাসায়নিক সাম্যাবস্থাকে গতিময় বা গতিশীল বা চলমান সাম্যাবস্থা বলা হয় কোনো ?

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা একটি গতিময় বা গতিশীল বা চলমান অবস্থা:   কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ার যে অবস্থায় সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ায় হার এবং পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়ায় হার সমান হয়ে যায় সেই অবস্থাকে উভমুখী বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থা বলা হয়। কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ার  সাম্যাবস্থায়  যে পরিমাণ বিক্রিয়ক সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ায় উৎপাদে পরিণত হয়,পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়ায় উৎপাদ থেকে ঠিক সেই পরিমাণ বিক্রিয়ক উৎপন্ন হয় । কাজেই …

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা একটি গতিময় অবস্থা-ব্যাখ্যা কর। রাসায়নিক সাম্যাবস্থাকে গতিময় বা গতিশীল বা চলমান সাম্যাবস্থা বলা হয় কোনো ? Read More »

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো।

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা: কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ার যে অবস্থায় সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ায় হার এবং পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়ায় হার সমান হয়ে যায় সেই অবস্থাকে উভমুখী বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থা বলা হয়। আমরা জানি, উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া বলে। আবার, উৎপাদ পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে বিক্রিয়কে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে পশ্চাৎম্মুখী …

রাসায়নিক সাম্যাবস্থা কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো। Read More »

পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে ? পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া কী?

পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া: উভমুখী বিক্রিয়ায় উৎপাদ পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে বিক্রিয়কে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে পশ্চাৎমুখী বিক্রিয়া বলে। সম্মুখবর্তী বিক্রিয়ার সংজ্ঞা  উভমুখী বিক্রিয়ার সংজ্ঞা 

সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া কাকে বলে? সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া কী?

উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থগুলাে পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদে পরিণত হয়, এই বিক্রিয়াকে সম্মুখবর্তী বিক্রিয়া বলে।   উভমুখী বিক্রিয়ার সংজ্ঞা 

বিক্রিয়ার হারের উপর তাপমাত্রার প্রভাব ব্যাখ্যা করো ।

বিক্রিয়ার হারের উপর তাপমাত্রার প্রভাব: সাধারণত তাপমাত্রা বৃদ্ধির  করলে বিক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়। বিক্রিয়ার প্রথম শর্ত হচ্ছে বিক্রিয়কগুলাের পরস্পরের মধ্যে ধাক্কা লাগতে হবে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বিক্রিয়কগুলাের গতি বৃদ্ধি পায়। ফলে তাদের মধ্যে ঘন ঘন ধাক্কা লাগে এবং বিক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়। অনেক ক্ষেত্রে বিক্রিয়ার হার এতো কম থাকে যে প্রকৃতপক্ষে  কোনো বিক্রিয়া সংঘটিত হয় …

বিক্রিয়ার হারের উপর তাপমাত্রার প্রভাব ব্যাখ্যা করো । Read More »

বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার কাকে বলে ?ব্যাখ্যা করো ।

বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার: একক সময়ে যে পরিমাণ বিক্রিয়ক উৎপাদে পরিণত হয় তাকে বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার বলে।  বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পন্ন হতে বিভিন্ন সময় নেয়। যে বিক্রিয়া অল্প সময়ে সংঘটিত হয় সে বিক্রিয়ার গতিবেগ বা হার বেশি, আবার যে বিক্রিয়া অনেক বেশি সময়ে সংঘটিত হয় সে বিক্রিয়ার গতিবেগ বা হার কম। যেমন: …

বিক্রিয়ার গতিবেগ বা বিক্রিয়ার হার কাকে বলে ?ব্যাখ্যা করো । Read More »

সেলাই করার সুচকে নারিকেল তেলের ভিতর ডুবিয়ে রাখা হয় কেন? লােহার তৈরি সুচে কীভাবে মরিচা পড়া রােধ করা যায়?

সেলাই করার সুচকে নারিকেল তেলের ভিতর ডুবিয়ে রাখা হয়: কারণ সুচ যাতে বাতাসের অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্পের সংস্পর্শে আসতে না পারে এবং এর সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে ক্ষয় না হয়। এভাবে লােহার তৈরি সুচে মরিচা পড়া রােধ করা যায়।

বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হলে বালি দেওয়া হয় কেন?

বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হলে বালি দেওয়া হয়: বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হয়। তখন আমরা বালি ফেলে দিয়ে পিচ্ছিলতা কমানাের চেষ্টা করি। ছাদ বা আঙিনাকে পিচ্ছিল করে ক্ষার জাতীয় পদার্থ। সুতরাং এ ক্ষারকে প্রশমিত করার জন্য এসিড জাতীয় পদার্থ যােগ করতে হয় । বালু (SiO2) অম্লধর্মী। তাই বালু যােগ করার ফলে …

বর্ষাকালে ছাদ বা বাড়ির আঙিনা পিচ্ছিল হলে বালি দেওয়া হয় কেন? Read More »

মরিচা রোধের উপায়সমূহ আলোচনা করো অথবা লোহাকে মরিচার হাত থেকে রক্ষার উপায়সমূহ ব্যাখ্যা কৰো

মরিচা রোধের উপায়সমূহ: আয়রন বাতাসের অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্পের সাথে বিক্রিয়া করে আর্দ্র ফেরিক অক্সাইড বা মরিচা তৈরি করে।  আমরা যে কোনো উপায়ে যদি লোহা বা আয়রনকে অক্সিজেন ও জলীয় বাষ্পের সংস্পর্শে আসতে না দেই তবে লোহাকে মরিচার হাত থেকে রক্ষা করা যাবে। নিচে মরিচা রােধের উপায়সমূহ আলোচনা করা হলো: (i) মরিচার ক্ষয় থেকে আয়রনকে …

মরিচা রোধের উপায়সমূহ আলোচনা করো অথবা লোহাকে মরিচার হাত থেকে রক্ষার উপায়সমূহ ব্যাখ্যা কৰো Read More »

মিথেন গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় কেন ? প্রাকৃতিক গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় কেন ?

মিথেন গ্যাসকে বা প্রাকৃতিক গ্যাস জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়: প্রাকৃতিক গ্যাসে বেশির ভাগই মিথেন থাকে। মিথেন গ্যাসকে অক্সিজেনে পােড়ালে CO2 এবং জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।  CH4 + 2O2  → CO2 + 2H2O + শক্তি CNG, ডিজেল, পেট্রল, কেরােসিন, অকটেন ইত্যাদি জ্বালানিকে পােড়ালেও একই ভাবে CO2 এবং জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।

পেটে এসিডিটি হলে আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই কেন ?

পেটে এসিডিটি হলে আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই: মানুষের শরীরের বিপাক ক্রিয়ায় অনেকের পাকস্থলীতে অতিরিক্ত HCl তৈরি হয়। অতিরিক্ত HCl কে প্রশমিত করার জন্য আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই । এন্টাসিড হলাে Mg(OH)2 ও Al(OH)3 এর মিশ্রণ। এই ক্ষারক দুটি অতিরিক্ত HCl কে প্রশমিত করে এবং আমরা  এসিডিটি থেকে মুক্তি পাই । এন্টাসিডের বিক্রিয়া নিম্নরূপ …

পেটে এসিডিটি হলে আমরা এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খাই কেন ? Read More »

শ্বসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কীভাবে শক্তি উৎপাদন হয়?

শ্বসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপাদন: আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষে শ্বসন প্রক্রিয়া সাধিত হয়। শ্বসনে মূলত গ্লুকোজ (C6H12O6) অণু অক্সিজেন দ্বারা জারিত হয়ে (O2 এর সাথে বিক্রিয়া করে) কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO2), পানি (H2O) ও শক্তি উৎপন্ন করে।। C6H12O6 + 6O2 → 6CO2+ 6H2O + শক্তি এভাবে শ্বসন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপাদন হয় ।

পিঁপড়া বা মৌমাছির কামড়ের জ্বালা নিরাময় চুন জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয় কেন?

পিঁপড়া বা মৌমাছির কামড়ের জ্বালা নিরাময় চুন জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয়: পিঁপড়া বা মৌমাছি কামড়ালে ক্ষতস্থানে জ্বালা যন্ত্রণা করে। এ যন্ত্রণা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য আমরা ক্ষতস্থানে চুন লাগাই। কারণ পিঁপড়ার মুখ বা মৌমাছির হুলে এক ধরনের এসিড থাকে যেটি জ্বালা-যন্ত্রণার সৃষ্টি করে। ক্ষতস্থানে চুন (ক্ষারক) যােগ করার ফলে এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে সেটি …

পিঁপড়া বা মৌমাছির কামড়ের জ্বালা নিরাময় চুন জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয় কেন? Read More »

কপার ও লােহাকে যদি খােলা অবস্থায় বাতাসে রাখা হয় তবে একটি মৌল ক্ষয়প্রাপ্ত হলেও অন্যটি হয় না—সমীকরণসহ ব্যাখা কর।

কপার ও লােহাকে যদি খােলা অবস্থায় বাতাসে রাখা হয় তবে লােহা ক্ষয় প্রাপ্ত হয় কিন্তু কপার  ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। কারণ Cu এর দ্রব্যাদির বাতাসের অক্সিজেনের সংস্পর্শে এলে প্রথমে তাদের উপর CuO এর একটি আস্তরণ পড়ে।  2Cu + O2 → 2CuO পরবর্তীতে বাতাসের অক্সিজেন উক্ত আস্তরণ ভেদ করে আর Cu সংস্পর্শে আসতে পারে না। ফলে আর …

কপার ও লােহাকে যদি খােলা অবস্থায় বাতাসে রাখা হয় তবে একটি মৌল ক্ষয়প্রাপ্ত হলেও অন্যটি হয় না—সমীকরণসহ ব্যাখা কর। Read More »

CuO ও Al2O3 যথাক্রমে Cu ও Al কে কীভাবে রক্ষা করে?

CuO ও Al2O3 যথাক্রমে Cu ও Al কে  রক্ষা করে:  Cu ও Al এর দ্রব্যাদির বাতাসের অক্সিজেনের সংস্পর্শে এলে প্রথমে তাদের উপর CuO ও Al2O3 এর একটি আস্তরণ পড়ে।  2Cu + O2 → 2CuO 4Al + 3O2 → 2 Al2O3  পরবর্তীতে বাতাসের অক্সিজেন উক্ত আস্তরণ ভেদ করে আর Cu বা Al সংস্পর্শে আসতে পারে না। …

CuO ও Al2O3 যথাক্রমে Cu ও Al কে কীভাবে রক্ষা করে? Read More »

ইলেকট্রোপ্লেটিং বা তড়িৎ প্রলেপন কাকে বলে ? তড়িৎ প্রলেপন কী? ইলেকট্রোপ্লেটিং বলতে কী বোঝ?

ইলেকট্রোপ্লেটিং বা তড়িৎ প্রলেপন: তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি সক্রিয় ধাতুর উপর অন্য একটি কম সক্রিয় ধাতুর প্রলেপ দেওয়ার প্রক্রিয়াগুলােকে ইলেকট্রোপ্লেটিং বলে।

ইথিলিন থেকে পলিথিন উৎপন্ন হওয়া একটি পলিমারকরণ বিক্রিয়া।ব্যাখ্যা কর।

ইথিলিন থেকে পলিথিন উৎপন্ন: আমরা জানি, যে বিক্রিয়ায় প্রভাবক, উচ্চ চাপ ও তাপের প্রভাবে যখন এক বা একাধিক যৌগের অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটি বৃহদাকার অণু তৈরি করে তখন তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। 1200 atm চাপে 200 °C তাপমাত্রায় ও O2 প্রভাবকের উপস্থিতিতে ইথিলিনের অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু যুক্ত হয়ে বৃহৎ …

ইথিলিন থেকে পলিথিন উৎপন্ন হওয়া একটি পলিমারকরণ বিক্রিয়া।ব্যাখ্যা কর। Read More »

পলিমার কাকে বলে? পলিমার কী? পলিমার কাকে বলে? পলিমার এর সংজ্ঞা দাও।

পলিমার: পলিমারকরণ বিক্রিয়ার  ফলে উৎপন্ন উৎপাদকে পলিমার বলে। পলিমারকরণ বিক্রিয়ায় মনোমার পদার্থসমূহ পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে যে পদার্থ উৎপন্ন করে তাকে পলিমার বলে।

মনােমার কাকে বলে? মনােমার কী? মনােমার বলতে কী বোঝ?

মনােমার: যে সরল ক্ষুদ্র অণুগুলি দিয়ে বৃহৎ পলিমার গঠিত হয় তাদের মনোমার (monomer-একক অংশ) বলে । অর্থাৎ পলিমারকরণ বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহকে মনোমার বলে। অথবা  যে সকল বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে পলিমার গঠন করে তাদেরকে মনোমার বলে।

পলিমারকরণ (Polymerization) বিক্রিয়া কাকে বলে? পলিমারকরণ বিক্রিয়া কী? পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

পলিমারকরণ (Polymerization) বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় প্রভাবক, উচ্চ চাপ ও তাপের প্রভাবে এক বা একাধিক যৌগের অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটি বৃহদাকার অণু তৈরি করে তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। যে বিক্রিয়ায় অসংখ্য মনোমার থেকে পলিমার উৎপন্ন হয় তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। যেমন:1200 atm চাপে 200 °C তাপমাত্রায় ও O2 প্রভাবকের উপস্থিতিতে ইথিলিনের …

পলিমারকরণ (Polymerization) বিক্রিয়া কাকে বলে? পলিমারকরণ বিক্রিয়া কী? পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও ইউরিয়া (H2N-CO-NH2) পরস্পরের সমানু- ব্যাখ্যা কর।

NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও ইউরিয়া (H2N-CO-NH2) পরস্পরের সমানু: আমরা জানি, যদি দুটি যৌগের আণবিক সংকেত একই থাকে কিন্তু গাঠনিক সংকেত ভিন্ন হয় তবে তাদেরকে পরস্পরের সমানু বলা হয়। অ্যামােনিয়াম সায়ানেট ও ইউরিয়া পরস্পরের সমানু । কারণ অ্যামােনিয়াম সায়ানেট ও ইউরিয়া উভয়েরই আণবিক সংকেত H4N2CO। এদের গাঠনিক সংকেত যথাক্রমে NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও (H2N-CO-NH2) (ইউরিয়া)। যেহেতু …

NH4CNO (অ্যামােনিয়াম সায়ানেট) ও ইউরিয়া (H2N-CO-NH2) পরস্পরের সমানু- ব্যাখ্যা কর। Read More »

সমানুকরণ (Isomerisation) বিক্রিয়া কাকে বলে? সমানুকরণ বিক্রিয়া কী? সমানুকরণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

সমানুকরণ (Isomerisation) বিক্রিয়া: একটি সমানু থেকে অপর একটি সমানু তৈরির প্রক্রিয়াকে সমানুকরণ বিক্রিয়া বলে।   

(i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O উভয় বিক্রিয়া পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়ার ধরণ ভিন্ন- কারণ বিশ্লেষণ কর। পানিযােজন বিক্রিয়া ও আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া এক নয় কেন? ব্যাখ্যা কর। আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া ও পানিযােজন বিক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।

( i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O উভয় বিক্রিয়া পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়ার ধরণ ভিন্ন: প্রদত্ত বিক্রিয়া দুটি পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়া দুটি দুই ধরণের।  (i) নং বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ  FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl বিক্রিয়াটি একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া। কারণ আমরা জানি, …

(i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O উভয় বিক্রিয়া পানির উপস্থিতিতে সংঘটিত হলেও বিক্রিয়ার ধরণ ভিন্ন- কারণ বিশ্লেষণ কর। পানিযােজন বিক্রিয়া ও আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া এক নয় কেন? ব্যাখ্যা কর। আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া ও পানিযােজন বিক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর। Read More »

পানিযােজন বিক্রিয়া কোন ধরণের বিক্রিয়ার মতাে ?

পানিযােজন বিক্রিয়া মূলত সংযােজন বিক্রিয়ার মতাে। তবে সংযােজন বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের আদানপ্রদান ঘটে কিন্তু পানিযােজনে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে না। (i) FeCl3 + 3H2O → Fe(OH)3 + 3HCl ( ii) CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O

বিভিন্ন কেলাসের রাসায়নিক নামসহ সংকেত লেখো

বিভিন্ন কেলাসের রাসায়নিক নামসহ সংকেত: CuSO4 + 5H2O → CuSO4.5H2O (পেন্টা হাইড্রেট কপার সালফেট)  ZnSO4 + 7H2O  →  ZnSO4.7H2O  (হেপ্টা হাইড্রেট জিংক সালফেট)  ( সাদা ভিট্রিয়ল ) FeSO4  + 7H2O  →  FeSO4.7H2O (হেপ্টা হাইড্রেট ফেরাস সালফেট) ( সবুজভিট্রিয়ল )  CaCl2  + 6H2O  → CaCl2.6H2O(হেক্সা হাইড্রেট ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড) MgCl2  + 7H2O  → MgCl2.7H2O (হেপ্টা হাইড্রেট ম্যাগনেসিয়াম …

বিভিন্ন কেলাসের রাসায়নিক নামসহ সংকেত লেখো Read More »

পানিযােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? হাইড্রেশন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

পানিযােজন বিক্রিয়া বা হাইড্রেশন বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোনো আয়নিক যৌগ কেলাস বা স্ফটিক গঠনের জন্য এক বা একাধিক পানির অণুর সাথে যুক্ত হয় তাকে পানিযােজন বিক্রিয়া বা হাইড্রেশন বিক্রিয়া বলে। যেমন : জিঙ্ক সালফেটের সাথে ৭ অণু পানি যুক্ত হয়ে  হেপ্টা হাইড্রেট জিংক সালফেট  বা (সাদা ভিট্রিয়ল ) উৎপন্ন করে। ZnSO4 + 7H2O  →  …

পানিযােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? হাইড্রেশন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

কেলাস পানি কাকে বলে? কেলাস পানি কী? কেলাস পানি বলতে কী বোঝ?

কোনো আয়নিক যৌগ কেলাস বা স্ফটিক গঠনের জন্য  যৌগের সাথে যে কয়টি পানির অণু  অপরিহার্য অংশ  হিসাবে যুক্ত থাকে তাদেরকে কেলাস পানি বলে।  যেমন: কপার সালফেট (CuSO4) এর সাথে 5 অণু পানি (5H2O) যুক্ত হয়ে পেন্টা হাইড্রেট কপার সালফেট (CuSO4.5H2O) উৎপন্ন হয়। CuSO4                +   5H2O →    …

কেলাস পানি কাকে বলে? কেলাস পানি কী? কেলাস পানি বলতে কী বোঝ? Read More »

কখন একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হতে পারে?

একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হতে পারে-ব্যাখ্যা: কোনাে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক হিসেবে পানি অন্য কোনাে যৌগের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদ উৎপন্ন করলে তাকে আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়ায় অনেক সময় অস্বচ্ছ দ্রবণীয় যৌগ উৎপন্ন করে। সেক্ষেত্রে বিক্রিয়াটি অধঃক্ষেপণ হিসেবেও বিবেচিত হতে পারে। যেমন: AlCl3 ও H2O বিক্রিয়া …

কখন একটি আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হতে পারে? Read More »

আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বা পানি বিশ্লেষণ (Hydrolysis) বিক্রিয়া কাকে বলে?

আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বা পানি বিশ্লেষণ (Hydrolysis) বিক্রিয়া: কোনাে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক হিসেবে পানি অন্য কোনাে যৌগের সাথে বিক্রিয়া করে উৎপাদ উৎপন্ন করলে তাকে আর্দ্র বিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। অথবা যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোনো যৌগ পানির দ্বারা বিশ্লেষিত হয়ে নতুন যৌগ উৎপন্ন করে তাকে আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। যেমন:সিলিকন ক্লোরাইড পানির সাথে বিক্রিয়া …

আর্দ্র বিশ্লেষণ বিক্রিয়া বা পানি বিশ্লেষণ (Hydrolysis) বিক্রিয়া কাকে বলে? Read More »

সােডিয়াম ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় কিন্তু পটাসিয়াম নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় না – বিশ্লেষণ করো।

সােডিয়াম ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় কিন্তু পটাসিয়াম নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় না – বিশ্লেষণ:   একই দ্রাবকে দুটি যৌগ মিশ্রিত করলে তারা পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে যে উৎপাদগুলাে উৎপন্ন করে তাদের মধ্যে কোনােটি যদি ঐ দ্রাবকে অদ্রবণীয় বা খুবই কম পরিমাণে দ্রবণীয় হয় …

সােডিয়াম ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় কিন্তু পটাসিয়াম নাইট্রেটের জলীয় দ্রবণ যােগ করলে অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় না – বিশ্লেষণ করো। Read More »

NaCl(aq) + AgNO3(aq) → কী ঘটে ব্যাখ্যা করো । NaCl জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেট AgNO3 জলীয় দ্রবণ যােগ

NaCl(aq) + AgNO3(aq) → ? এর ব্যাখ্যা: যে বিক্রিয়ায় তরল বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে কঠিন উৎপাদে পরিণত হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে। সােডিয়াম ক্লোরাইডের (NaCl) জলীয় দ্রবণের মধ্যে সিলভার নাইট্রেট (AgNO3) জলীয় দ্রবণ যােগ করলে তাদের মধ্যে বিক্রিয়া ঘটে, ফলে সিলভার ক্লোরাইড (AgCl) এবং সােডিয়াম নাইট্রেট (NaNO3) উৎপন্ন হয়। পানিতে NaNO3 এর দ্রবণীয়তা বেশি। তাই …

NaCl(aq) + AgNO3(aq) → কী ঘটে ব্যাখ্যা করো । NaCl জলীয় দ্রবণে সিলভার নাইট্রেট AgNO3 জলীয় দ্রবণ যােগ Read More »

অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কাকে বলে ? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কী? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় তরল বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে কঠিন উৎপাদে পরিণত হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে। যেমন: সােডিয়াম ক্লোরাইডের (NaCl) জলীয় দ্রবণের মধ্যে সিলভার নাইট্রেট (AgNO3) জলীয় দ্রবণ যােগ করলে তাদের মধ্যে বিক্রিয়া ঘটে, ফলে সিলভার ক্লোরাইড (AgCl) এবং সােডিয়াম নাইট্রেট (NaNO3) উৎপন্ন হয়। পানিতে NaNO3 এর দ্রবণীয়তা বেশি। তাই NaNO3 পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় …

অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কাকে বলে ? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া কী? অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

অধঃক্ষেপ (precipitate) কাকে বলে? অধঃক্ষেপ কী? অধঃক্ষেপ বলতে কী বোঝ?

অধঃক্ষেপ (precipitate): একই দ্রাবকে দুটি যৌগ মিশ্রিত করলে তারা পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে যে উৎপাদগুলাে উৎপন্ন করে তাদের মধ্যে কোনােটি যদি ঐ দ্রাবকে অদ্রবণীয় বা খুবই কম পরিমাণে দ্রবণীয় হয় তবে তা বিক্রিয়া পাত্রের তলায় কঠিন অবস্থায় তলানি হিসেবে জমা হয়। এ তলানিকে অধঃক্ষেপ (precipitate) বলে। অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

একটি তীব্র এসিডকে একটি তীব্র ক্ষার দ্বারা প্রশমিত করলে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো । পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও নাইট্রিক এসিডের বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো ।

একটি তীব্র এসিডকে একটি তীব্র ক্ষার দ্বারা প্রশমিত করলে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়: একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। এ ধরণের বিক্রিয়াকে এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া  বা প্রশমন বিক্রিয়া বলা হয়।    এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় 1 মােল পানি উৎপন্ন করতে যে পরিমাণ তাপ উৎপন্ন হয় …

একটি তীব্র এসিডকে একটি তীব্র ক্ষার দ্বারা প্রশমিত করলে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো । পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ও নাইট্রিক এসিডের বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রশমন তাপ প্রায় ধ্রুবক হয়-ব্যাখ্যা করো । Read More »

দর্শক আয়ন কাকে বলে ? দর্শক আয়ন কী? দর্শক আয়ন বলতে কী বোঝ ?-ব্যাখ্যা করো ।

যে সকল আয়ন জলীয় দ্রবণে বিক্রিয়ক ও উৎপাদের সঙ্গে উপস্থিত থাকে কিন্তু বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না  তাদেরকে দর্শক আয়ন বলে। যেমন : HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।  HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) উপরিউক্ত বিক্রিয়ায় Na+  ও Cl– দর্শক আয়ন। কারণ প্রকৃতপক্ষে এই প্রশমন বিক্রিয়ায় এসিড …

দর্শক আয়ন কাকে বলে ? দর্শক আয়ন কী? দর্শক আয়ন বলতে কী বোঝ ?-ব্যাখ্যা করো । Read More »

HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) একটি প্রশমন বিক্রিয়া / নন-রেডক্স বিক্রিয়া / তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো । প্রশমন বিক্রিয়া রেডক্স বিক্রিয়া নয় কেন -ব্যাখ্যা করো ।

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে, তাকে  প্রশমন বিক্রিয়া বলে। প্রদত্ত বিক্রিয়াটি HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l). এই বিক্রিয়ায়  HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। তাই এটি একটি প্রশমন বিক্রিয়া।  যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায়  …

HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) একটি প্রশমন বিক্রিয়া / নন-রেডক্স বিক্রিয়া / তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো । প্রশমন বিক্রিয়া রেডক্স বিক্রিয়া নয় কেন -ব্যাখ্যা করো । Read More »

প্রশমন তাপ কাকে বলে? প্রশমন তাপ কী? প্রশমন তাপ বলতে কী বোঝ?

প্রশমন তাপ: এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় 1 মােল পানি উৎপন্ন করতে যে পরিমাণ তাপ উৎপন্ন হয় তাকে প্রশমন তাপ বলে।  যেমন: 1 মােল HCl ও 1 মােল NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে 1 মােল NaCl লবণ ও 1 মােল পানি উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটির ফলে  57.34 kJ তাপ উৎপন্ন হয়। সুতরাং প্রশমন তাপ 57.34 kJ ।

এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কাকে বলে? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কী? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া : একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। এ ধরণের বিক্রিয়াকে এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া বলা হয়।  যেমন : HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।  HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) ইহা একটি এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া। মূলত প্রশমন বিক্রিয়াকেই …

এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কাকে বলে? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া কী? এসিড-ক্ষার বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

প্রশমন বিক্রিয়া কাকে বলে? প্রশমন বিক্রিয়া কী? প্রশমন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় একটি এসিড ও একটি ক্ষার পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে, তাকে  প্রশমন বিক্রিয়া বলে। যেমন : HCl ও NaOH পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে NaCl লবণ ও পানি উৎপন্ন করে।  HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2O(l) ইহা একটি প্রশমন বিক্রিয়া। প্রশমন বিক্রিয়াকে এসিড-ক্ষার বিক্রিয়াও বলা হয়।

নন-রেডক্স বিক্রিয়া কাকে বলে? নন-রেডক্স বিক্রিয়া কী? নন-রেডক্স বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

নন-রেডক্স বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায়  ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে না অর্থাৎ কোনাে পরমাণুর জারণ সংখ্যার হ্রাস বা বৃদ্ধি ঘটে না, তাকে নন-রেডক্স বিক্রিয়া বলে । যেমন: প্রশমন বিক্রিয়া, অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া ইত্যাদি । প্রশমন বিক্রিয়ার  সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা  অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়ার সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা 

প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া কাকে বলে? ব্যাখ্যা করো ।

প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া: কোনাে অধিক সক্রিয় মৌল বা যৌগমূলক অপর কোনাে কম সক্রিয় মৌল বা যৌগমূলককে প্রতিস্থাপন করে নতুন যৌগ উৎপন্ন করার প্রক্রিয়াকে প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া বলে। যেমন: জিংক ধাতু সালফিউরিক এসিডের হাইড্রোজেনকে প্রতিস্থাপিত করে জিংক সালফেট ও হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে। এটি প্রতিস্থাপন বিক্রিয়ার উদাহারণ: Zn(s)   + H2SO4(l)   →  ZnSO4(aq) + H2 (g)

দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত -ব্যাখ্যা করো । দহন বিক্রিয়া একটি রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো।

দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায বিক্রিয়কসমূহের মধ্যে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে অর্থাৎ একটি বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং অপর বিক্রিয়কটি সেই ইলেকট্রনকে গ্রহণ করে তাকে রেডক্স বিক্রিয়া বলে । দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত । কারণ দহন বিক্রিয়ার প্রতিক্ষেত্রেই অক্সিজেন ইলেকট্রন গ্রহণ করে অপর যৌগ বা মৌল ইলেকট্রন ত্যাগ করে। যেমন: ম্যাগনেসিয়ামকে দহন …

দহন বিক্রিয়া জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত -ব্যাখ্যা করো । দহন বিক্রিয়া একটি রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো। Read More »

দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো ।

দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাদের তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলে। প্রতিটি দহন বিক্রিয়ায় সব সময় তাপ উৎপন্ন হয়। যেমন: প্রাকৃতিক গ্যাস বা মিথেন বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় করে কার্বন ডাই-অক্সাইড, পানি ও তাপ উৎপন্ন করে।  CH4(g)  +  2O2(g) →  CO2(g)  +  2H2O(g) + তাপ  সুতরাং দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া …

দহন বিক্রিয়া একটি তাপােৎপাদী বিক্রিয়া -ব্যাখ্যা করো । Read More »

দহন বিক্রিয়া কাকে বলে ?দহন বিক্রিয়া কী? দহন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

দহন বিক্রিয়া : কোনাে মৌল বা যৌগকে বাতাসের অক্সিজেনের উপস্থিতিতে পুড়িয়ে তার উপাদান মৌলের অক্সাইডে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে দহন বিক্রিয়া বলে। যেমন: প্রাকৃতিক গ্যাস বা মিথেন বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় করে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও পানি উৎপন্ন করে। এটি দহন বিক্রিয়ার উদাহরণ। CH4(g)  +  2O2(g) →  CO2(g)  +  2H2O(g) + তাপ    একইভাবে S, C, Mg …

দহন বিক্রিয়া কাকে বলে ?দহন বিক্রিয়া কী? দহন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? Read More »

বিয়ােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? বিয়ােজন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিয়ােজন বিক্রিয়া কী? ব্যাখ্যা করো ।

বিয়ােজন বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় একটি যৌগ ভেঙে একাধিক যৌগ বা মৌলে পরিণত হয় তাকে বিয়ােজন বিক্রিয়া বলা হয়। যেমন: ফসফরাস পেন্টাক্লোরাইডকে তাপ দিলে তা বিয়ােজিত হয়ে ফসফরাস ট্রাইক্লোরাইড ও ক্লোরিন উৎপন্ন করে। এটি বিয়ােজন বিক্রিয়া। PCl5 → PCl3 + Cl2 আবার, পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে একটি অণু ভেঙে দুটি অণুতে পরিণত হয়। অ্যানােডে অক্সিজেন গ্যাস …

বিয়ােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? বিয়ােজন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিয়ােজন বিক্রিয়া কী? ব্যাখ্যা করো । Read More »

সকল সংশ্লেষণ বিক্রিয়াই সংযােজন বিক্রিয়া কিন্তু সকল সংযােজন বিক্রিয়া সংশ্লেষণ বিক্রিয়া নয়-ব্যাখ্যা কর।

সকল সংশ্লেষণ বিক্রিয়াই সংযােজন বিক্রিয়া কিন্তু সকল সংযােজন বিক্রিয়া সংশ্লেষণ বিক্রিয়া নয়: আমরা জানি, যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক রাসায়নিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংযােজন বিক্রিয়া বলে। আবার যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক মৌলিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। …

সকল সংশ্লেষণ বিক্রিয়াই সংযােজন বিক্রিয়া কিন্তু সকল সংযােজন বিক্রিয়া সংশ্লেষণ বিক্রিয়া নয়-ব্যাখ্যা কর। Read More »

N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ বিক্রিয়া-ব্যাখ্যা করো।

N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ বিক্রিয়া: যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক মৌলিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। প্রদত্ত বিক্রিয়ায় দুইটি মৌলিক পদার্থ নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ  নাইট্রিক অক্সাইড উৎপন্ন করেছে । সুতরাং N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ …

N2 + O2 = 2NO একটি সংশ্লেষণ বিক্রিয়া-ব্যাখ্যা করো। Read More »

সংশ্লেষণ বিক্রিয়া কাকে বলে? সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ ? সংশ্লেষণ বিক্রিয়া কী?

সংশ্লেষণ বিক্রিয়া: যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক মৌলিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে।  যেমন: হাইড্রোজেন গ্যাস নাইট্রোজেন গ্যাসের সাথে যুক্ত হয়ে অ্যামােনিয়া গ্যাস উৎপন্ন করে। N2(g) + 3H2(g) → 2NH3(g)

সংযােজন বিক্রিয়া কাকে বলে? সংযােজন বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? সংযােজন বিক্রিয়া কী?

যে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় দুই বা ততােধিক রাসায়নিক পদার্থ পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে একটিমাত্র উৎপাদ উৎপন্ন করে তাকে সংযােজন বিক্রিয়া বলে। যেমন: ফেরাস ক্লোরাইডের সাথে ক্লোরিন যুক্ত হয়ে ফেরিক ক্লোরাইড উৎপন্ন করে। 2FeCl2(aq) + Cl2(g) → FeCl3(aq)

কোন বিক্রিয়াগুলোতে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ঘটে ?

যে সকল বিক্রিয়াতে ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর বা দান -গ্রহণ ঘটে অথবা জারণ সংখ্যার হ্রাস -বৃদ্ধি ঘটে তাদেরকে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া বলে। ইলেক্ট্রনের স্থানান্তরের মাধ্যমে সংঘটিত বিক্রিয়াগুলো নিম্নরূপ : সংযােজন বিক্রিয়া(Addition Reaction) বিয়ােজন বিক্রিয়া (Decomposition Reaction) প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া (Substitution or Displacement Reaction) দহন বিক্রিয়া(Combustion Reaction)

জারণ-বিজারণ একটি যুগপৎ ক্রিয়া । জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মানেই ইলেকট্রন স্থানান্তর প্রক্রিয়া। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর ঘটে। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া একই সাথে ঘটে।ব্যাখ্যা করো

জারণ-বিজারণ একটি যুগপৎ ক্রিয়া/ জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মানেই ইলেকট্রন স্থানান্তর প্রক্রিয়া/ জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর ঘটে/ জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া একই সাথে ঘটে: আধুনিক বা ইলেক্ট্রনীয় মতবাদ অনুসারে আমরা জানি,  যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের দান ঘটে তাকে জারণ বিক্রিয়া এবং যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের গ্রহণ ঘটে তাকে বিজারণ বিক্রিয়া বলা হয়। আবার, যে পদার্থ ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাদেরকে …

জারণ-বিজারণ একটি যুগপৎ ক্রিয়া । জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মানেই ইলেকট্রন স্থানান্তর প্রক্রিয়া। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ইলেক্ট্রনের স্থানান্তর ঘটে। জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া একই সাথে ঘটে।ব্যাখ্যা করো Read More »

জারণ সংখ্যা এবং যােজনীর মধ্যে পার্থক্য লেখ ।

জারণ সংখ্যা এবং যােজনীর মধ্যে পার্থক্য: জারণ সংখ্যা  যােজনী অণু বা যৌগমূলকের মধ্যে অবস্থিত কোনাে পরমাণুর ধনাত্মক বা ঋণাত্মক চিহ্নযুক্ত সংখ্যাকেই তার জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) বলে। অণু গঠনকালে কোনো মৌলের একটি পরমাণুর সাথে অপর একটি মৌলর পরমাণু যুক্ত হওয়ার সামর্থ্যকে যোজনী বা যোজ্যতা বলে । জারণ সংখ্যা ধনাত্মক বা ঋণাত্মক, পূর্ণসংখ্যা, শূন্য এমন কি …

জারণ সংখ্যা এবং যােজনীর মধ্যে পার্থক্য লেখ । Read More »

জারণ সংখ্যা এবং যােজনী একই বিষয় নয়-ব্যাখ্যা করো ।

 জারণ সংখ্যা এবং যােজনী একই বিষয় নয়: জারণ সংখ্যা হলাে পরমাণু বা আয়নে উপস্থিত চিহ্নসহ চার্জ সংখ্যা। এটি ধনাত্মক বা ঋণাত্মক, পূর্ণসংখ্যা, শূন্য এমন কি ভগ্নাংশও হতে পারে। শুধু তাই নয়, একই মৌলের জারণ সংখ্যা বিভিন্ন যৌগে বিভিন্ন হতে দেখা যায়। অন্যদিকে যােজনী হলাে একটি মৌল অন্য মৌলের সাথে যুক্ত হওয়ার সামর্থ্য। যােজনী ধনাত্মক বা …

জারণ সংখ্যা এবং যােজনী একই বিষয় নয়-ব্যাখ্যা করো । Read More »

PH4+ এ P এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর।

PH4+ এ P এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয়: ধরি, PH4+  এ P এর জারণ সংখ্যা= x                      H এর জারণ সংখ্যা = +1   আমরা জানি, আধানবিশিষ্ট আয়নে বা যৌগমূলকে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা আধান সংখ্যার সমান হয়। যেহেতু PH4+ আধানবিশিষ্ট আয়ন, তাই এই …

PH4+ এ P এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর। Read More »

K2Cr2O7 এ Cr এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর ।

K2Cr2O7 এ Cr এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয়: ধরি, K2Cr2O7   এ Cr এর জারণ সংখ্যা = x                            Kএর জারণ সংখ্যা = +1                          O এর জারণ সংখ্যা =-2 আমরা জানি, নিরপেক্ষ যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য হয়। যেহেতু K2Cr2O7  একটি নিরপেক্ষ, তাই এই যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য।  অতএব,  (+1)x2 + X …

K2Cr2O7 এ Cr এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর । Read More »

H2SO4 এ S এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর ।

   H2SO4 এ S এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয়:  ধরি, H2SO4 এ s এর জারণ সংখ্যা = x                                       H এর জারণ সংখ্যা = +1                                       O এর জারণ সংখ্যা =-2 আমরা জানি, নিরপেক্ষ যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য হয়। যেহেতু H2SO4  একটি নিরপেক্ষ, তাই এই যৌগে পরমাণুসমূহের মােট জারণ সংখ্যা শূন্য।                       অতএব, (+1)x …

H2SO4 এ S এর জারণ সংখ্যা বা জারণ মান নির্ণয় কর । Read More »

কোনাে অণু বা আয়নে কোনো পরমাণুর জারণ সংখ্যা কীভাবে নির্ণয় করা যায় ?

জারণ সংখ্যা কীভাবে নির্ণয়: কোনাে অণু বা আয়নে সংশ্লিষ্ট পরমাণুর জারণ সংখ্যা নিচের পদ্ধতিতে নির্ণয় করা যায় : যৌগ বা আয়নে অবস্থিত যে পরমাণুটির জারণ সংখ্যা বের করতে হবে ধরে নেই তার জারণ সংখ্যা x। যৌগ বা আয়নের সকল মৌলের জারণ সংখ্যাকে তাদের নিজ নিজ পরমাণু সংখ্যা দ্বারা গুণ করে তাদের সমষ্টি করি । জারণ …

কোনাে অণু বা আয়নে কোনো পরমাণুর জারণ সংখ্যা কীভাবে নির্ণয় করা যায় ? Read More »

জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) কাকে বলে? জারণ সংখ্যা কী? জারণ সংখ্যা ব্যাখ্যা করো

জারণ সংখ্যা (Oxidation Number): অণু বা যৌগমূলকের মধ্যে অবস্থিত কোনাে পরমাণুর ধনাত্মক বা ঋণাত্মক চিহ্নযুক্ত সংখ্যাকেই তার জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) বলে। অণু বা যৌগমূলকের মধ্যে অবস্থিত কোনাে পরমাণুর ইলেকট্রন ছাড়ার প্রবণতাকে ধনাত্মক চিহ্নযুক্ত একটি সংখ্যা দিয়ে আর কোনাে পরমাণুর ইলেকট্রন গ্রহণ করার প্রবণতাকে ঋণাত্মক চিহ্নযুক্ত সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা হয়।  একক পরমাণু যেমন: Na, …

জারণ সংখ্যা (Oxidation Number) কাকে বলে? জারণ সংখ্যা কী? জারণ সংখ্যা ব্যাখ্যা করো Read More »

এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা বিকল্প চিন্তা

এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হলে বিকল্প চিন্তা : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া( যদি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হয়): চলতি বছরের অর্থাৎ ২০২১ সালের  এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে নেয়ার প্রস্তুতি চলছে। পরীক্ষা নেয়া সম্ভব না হলে বিকল্প চিন্তা করা হচ্ছে – জানালেন  শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আজ রবিবার (১৩-০৬-২০২১ তারিখ ) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, …

এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হলে বিকল্প চিন্তা : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি Read More »

বিজারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? বিজারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিজারণ বিক্রিয়া কী?ব্যাখ্যা কর।

বিজারণ বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় কোনাে পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর ইলেকট্রনের গ্রহণ ঘটে অর্থাৎ ঐ পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর  ধনাত্মক চার্জের সংখ্যা হ্রাস পায় বা ঋণাত্মক চার্জের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় সেই বিক্রিয়াকে বিজারণ বিক্রিয়া বলে। Cl0 + e– → Cl1- [বিজারণ বিক্রিয়া] Cu2+ + e– → Cu1+ [বিজারণ বিক্রিয়া] উপরের বিক্রিয়াসমূহ থেকে দেখা যায় …

বিজারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? বিজারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? বিজারণ বিক্রিয়া কী?ব্যাখ্যা কর। Read More »

জারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? জারণ বিক্রিয়া কী? জারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।

জারণ বিক্রিয়া: যে বিক্রিয়ায় কোনাে পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর ইলেকট্রনের দান ঘটে অর্থাৎ ঐ পরমাণু, মূলক বা আয়ন এর ধনাত্মক চার্জের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় বা ঋণাত্মক চার্জের সংখ্যা হ্রাস পায় সেই বিক্রিয়াকে জারণ বিক্রিয়া বলে। Fe+2 → Fe3+ + e– [জারণ বিক্রিয়া] Na° → Na1+ + e– [জারণ বিক্রিয়া] 2Cl– →Cl2 +2e– [জারণ বিক্রিয়া] …

জারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? জারণ বিক্রিয়া কী? জারণ বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর। Read More »

2FeCl2(aq) + Cl2(g) → FeCl3(aq)বিক্রিয়াটি একটি জারণ -বিজারণ বা রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো ।

আমরা জানি, যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহের মধ্যে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে অর্থাৎ একটি বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং অপর বিক্রিয়কটি সেই ইলেকট্রনকে গ্রহণ করে তাকে রেডক্স বিক্রিয়া বলে ।  প্রদত্ত বিক্রিয়াটি  2FeCl2(aq) + Cl2(g) → 2FeCl3(aq) উপরিউক্ত বিক্রিয়ায় ফেরাস ক্লোরাইডের সাথে ক্লোরিন যুক্ত হয়ে ফেরিক ক্লোরাইড উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটির আয়নিক রূপ:  2Fe2+Cl21- (aq) + Cl20(g) → Fe3+Cl3-1 …

2FeCl2(aq) + Cl2(g) → FeCl3(aq)বিক্রিয়াটি একটি জারণ -বিজারণ বা রেডক্স বিক্রিয়া ব্যাখ্যা করো । Read More »

Na + Cl2 → NaCl বিক্রিয়াটিতে কোনটি জারক এবং কোনটি বিজারক এবং কেন ?

জারক এবং  বিজারক নির্ণয়: আমরা জানি, জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়কটি ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাকে বিজারক পদার্থ বলে । Na + ½Cl2 → NaCl উপরিউক্ত  বিক্রিয়ায় Na ইলেকট্রন ত্যাগ করছে, Na0 -e– =Na+ সুতরাং Na বিজারক পদার্থ। অপরদিকে, জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়কটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারক পদার্থ বলে। Na + ½Cl2 → NaCl উপরিউক্ত  বিক্রিয়ায়  Cl …

Na + Cl2 → NaCl বিক্রিয়াটিতে কোনটি জারক এবং কোনটি বিজারক এবং কেন ? Read More »

বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া কাকে বলে? বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া কী? বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া: জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার যে অর্ধাংশে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারণ অর্ধবিক্রিয়া বলে।

জারণ অর্ধবিক্রিয়া কাকে বলে? জারণ অর্ধবিক্রিয়া কী? জারণ অর্ধবিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

জারণ অর্ধবিক্রিয়া: জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার যে অর্ধাংশে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাকে জারণ অর্ধবিক্রিয়া বলে।

জারণ-বিজারণ বিক্রিয়াটি কয় অর্ধাংশে বিভক্ত?

জারণ-বিজারণ বিক্রিয়াটি দুটি অংশ: জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া দুটি অর্ধাংশে বিভক্ত। যথা :জারণ অর্ধবিক্রিয়া ও বিজারণ অর্ধবিক্রিয়া। এখানে ক্লিক জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া সংজ্ঞা জেনে নিন।

Redox শব্দটি কীভাবে গঠিত হয় ? Redox শব্দটি ব্যাখ্যা করো।

Reduction (বিজারণ) শব্দের এর প্রথমাংশ Red এবং Oxidation জারণ শব্দের প্রথমাংশ ox এর সমন্বয়ে গঠিত শব্দ হলাে Redox অর্থাৎ এর নাম থেকেই বােঝা যায় যে রেডক্স (Redox) অর্থ জারণ-বিজারণ।

রেডক্স বিক্রিয়া কাকে বলে? রেডক্স বিক্রিয়া কী? রেডক্স বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

রেডক্স বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায বিক্রিয়কসমূহের মধ্যে ইলেকট্রনের আদান-প্রদান ঘটে অর্থাৎ একটি বিক্রিয়ক ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং অপর বিক্রিয়কটি সেই ইলেকট্রনকে গ্রহণ করে তাকে রেডক্স বিক্রিয়া বলে ।  

ইলেকট্রন স্থানান্তরের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে কয় ভাগ করা যায়?

ইলেকট্রন স্থানান্তরের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেনীবিভাগ: ইলেকট্রন স্থানান্তরের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা: রেডক্স বিক্রিয়া এবং নন-রেডক্স বিক্রিয়া।

তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপহারী বিক্রিয়া কী? তাপশশোষী কী?

তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া: যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপশক্তির শােষণ ঘটে সেই রাসায়নিক বিক্রিয়াকে তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া বলে। উল্লেখিত বিক্রিয়ায় 1 মােল নাইট্রোজেন গ্যাস  ও 1 মােল অক্সিজেন গ্যাস পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে 2 মােল নাইট্রিক অক্সাইড উৎপন্ন হওয়ার সময় 180 kJ তাপ শােষিত হয়।  N2(g) + O2(g) + 180kJ  ⇄  2NO(g) অথবা …

তাপহারী বিক্রিয়া বা তাপশশোষী বিক্রিয়া কাকে বলে? তাপহারী বিক্রিয়া কী? তাপশশোষী কী? Read More »

বিক্রিয়া তাপ কাকে বলে? বিক্রিয়া তাপ বলতে কী বোঝ ? বিক্রিয়া তাপ কী? সংজ্ঞা: বিক্রিয়া তাপ

বিক্রিয়া তাপ: সমতাকৃত সমীকরণ অনুযায়ী একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হতে তাপের যে পরিবর্তন হয় তাকে বিক্রিয়া তাপ বলে। বিক্রিয়ার তাপকে ΔH দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বিক্রিয়ায় তাপ উৎপাদন হলে ΔH এর মান ঋণাত্মক হয় এবং বিক্রিয়ায় তাপ শোষিত হলে ΔH এর মান ধনাত্মক  হয়। যেমন – N2(g) + 3H2(g) ⇌ 2NH3(g); ΔH= -92kJ N2(g) + …

বিক্রিয়া তাপ কাকে বলে? বিক্রিয়া তাপ বলতে কী বোঝ ? বিক্রিয়া তাপ কী? সংজ্ঞা: বিক্রিয়া তাপ Read More »

নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেন হতে অ্যামােনিয়া উৎপাদনের বিক্রিয়াটিকে তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলা হয় কেন তা ব্যাখ্যা করো ।

আমরা জানি,যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাদের তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলে। উল্লেখিত বিক্রিয়ায় Fe চূর্ণ প্রভাবকের উপস্থিতিতে 200-250 atm চাপ ও 4500C -5500C তাপমাত্রায় 1 মােল নাইট্রোজেন ও 3 মােল হাইড্রোজেন হতে 2 মােল অ্যামােনিয়া উৎপাদনের সময় 92 কিলােজুল তাপ উৎপন্ন হয়।  যেহেতু বিক্রিয়াটিতে বিক্রিয়ক পদার্থ বিক্রিয়া করে উৎপাদ উৎপন্ন করে এবং সাথে তাপ ও উৎপন্ন করে …

নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেন হতে অ্যামােনিয়া উৎপাদনের বিক্রিয়াটিকে তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলা হয় কেন তা ব্যাখ্যা করো । Read More »

তাপােৎপাদী বিক্রিয়া কাকে বলে ? তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ? তাপােৎপাদী বিক্রিয়া কী?

তাপােৎপাদী বিক্রিয়া: যে সকল  রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাদের তাপােৎপাদী বিক্রিয়া বলে। যেমন: হেবার প্রণালিতে 1 মােল নাইট্রোজেন ও 3 মােল হাইড্রোজেন হতে 2 মােল অ্যামােনিয়া উৎপাদনের সময় 92 কিলােজুল তাপ উৎপন্ন হয়। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ:অথবা    দিকের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ  

তাপের শােষণ এবং তাপ উৎপন্ন হওয়ার উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

তাপের শােষণ এবং তাপ উৎপন্ন হওয়ার উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ: তাপের শােষণ এবং তাপ উৎপন্ন হওয়ার উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুইভাগে ভাগ করা যায় যথা: তাপােৎপাদী বিক্রিয়া এবং তাপহারী বিক্রিয়া।

কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ কাকে বলে? কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ কী ? কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ বলতে কী বোঝ?

কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ: সাধারণত কোনাে কঠিন পদার্থের উত্তপ্ত সম্পৃক্ত দ্রবণকে ধীরে ধীরে শীতল করে দ্রবীভূত পদার্থকে দ্রবণ হতে কেলাস আকারে পৃথক করার পদ্ধতিকে কেলাসন বা স্ফটিকীকরণ বলে ।

কেলাস পানি কাকে বলে? কেলাস পানি কী? কেলাস পানি বলতে কী বোঝ?

কেলাস পানি: আয়নিক যৌগের কেলাস গঠনের জন্য যে পানি অপরিহার্য অংশ হিসাবে যৌগের সাথে যুক্ত থাকে তাকে কেলাস পানি বলে । কেলাস পানি কেলাস গঠনের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু যৌগের সংকেতের জন্য অপরিহার্য নয়।

কেলাস কাকে বলে ? কেলাস কী ? কেলাস বলতে কী বোঝ?

সুষম ও সুনির্দিষ্ট জ্যামিতিক গঠন বিশিষ্ট সুক্ষ প্রান্তযুক্ত সমতল পৃষ্ঠ দ্বারা পরিবেষ্টিত সমসত্ব কঠিন পদার্থকে কেলাস বা স্ফটিক বলে।যেমন: তুঁতের  কেলাস(CuSO4.5H2O) , খাদ্য লবণের কেলাস (NaCl) ইত্যাদি।

সাদা বর্ণের বিশুদ্ধ কপার সালফেট বা অনার্দ্র কপার সালফেট বাতাসে রেখে দিলে নীল বর্ণ ধারণ করে কেন?

সাদা বর্ণের বিশুদ্ধ কপার সালফেট বা অনার্দ্র  কপার সালফেট বাতাসে রেখে দিলে তা বাতাস থেকে  জলীয়বাষ্প শােষণ করে পানিযুক্ত কপার সালফেটের কেলাস তৈরী করে, যার বর্ণ নীল । CuSO4 (নীল বর্ণ) + 5H2O= CuSO4.5H2O (সাদা বর্ণ)।

তুঁতেকে উত্তপ্ত করলে সাদা হয় কেন তা ব্যাখ্যা কর। তুঁতেকে তাপ দিলে কী ঘটে?

তুঁতের রাসায়নিক নাম ব্লু ভিট্রিয়ল (Blue Vitriol) বা পেন্টাহাইড্রেট কপার সালফেট। এর সংকেত CuSO4.5H2O৷ কপার সালফেট ও 5 অণু পানির সমন্বয়ে তুঁতে গঠিত।  এটি নীল বর্ণের কেলাস আকৃতির দানাদার পদার্থ। তুঁতেকে  উত্তপ্ত করলে ঐ 5 অণু পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যায়। তখন তুঁতের মধ্যে কোনাে পানি থাকে না এবং তুঁতের বর্ণ সাদা হয়ে যায়। অর্থাৎ …

তুঁতেকে উত্তপ্ত করলে সাদা হয় কেন তা ব্যাখ্যা কর। তুঁতেকে তাপ দিলে কী ঘটে? Read More »

Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ হিসাবে ব্যবহার করা হয় কেন ? Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয় কেন?

Na2CO3 প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ: Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয়। কারণ Na2CO3 কে প্রকৃতিতে শুষ্ক ও বিশুদ্ধ অবস্থায় নির্দিষ্ট সংযুতিতে পাওয়া যায়, রাসায়নিক নিক্তিতে সরাসরি ওজন করা যায় এবং Na2CO3 এর দ্রবণকে দীর্ঘদিন রেখে দিলেও দ্রবণের ঘনমাত্রার কোনাে পরিবর্তন হয় না। তাই Na2CO3 কে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলা হয়।

প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে? প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কী ?প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলতে কী বোঝ

প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ: যে সকল  পদার্থ প্রকৃতিতে শুষ্ক ও বিশুদ্ধ অবস্থায় নির্দিষ্ট সংযুতিতে পাওয়া যায়, রাসায়নিক নিক্তিতে সরাসরি ওজন করা যায় এবং ঐ পদার্থের দ্রবণকে দীর্ঘদিন রেখে দিলেও দ্রবণের ঘনমাত্রার কোনাে পরিবর্তন হয় না তাদেরকে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে। যেমন : সােডিয়াম কার্বনেট (Na2CO3), পটাসিয়াম ডাইক্রোমেট (K2Cr2O7) ইত্যাদি।

অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ কাকে বলে? অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ কী ? অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ বলতে কী বোঝ ?

অ্যানালার গ্রেড পদার্থ: রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ব্যবহৃত বিক্রিয়কগুলাে মধ্যে যে বিক্রিয়ক সবচেয়ে বেশি বিশুদ্ধ তাকে অ্যানালার বা অ্যানালার গ্রেড পদার্থ বলে। যদি কোনাে পদার্থকে 99% বিশুদ্ধ করা যায় এবং এর চেয়ে আর বেশি বিশুদ্ধ করা সম্ভব হয় না তখন এই 99% বিশুদ্ধ পদার্থকেই অ্যানালার বলে। 

লিমিটিং বিক্রিয়ক কাকে বলে? লিমিটিং বিক্রিয়ক কী? লিমিটিং বিক্রিয়ক বলতেকী বোঝ ?

লিমিটিং বিক্রিয়ক: রাসায়নিক বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়ক বিক্রিয়া করে শেষ হয়ে যায় (অর্থাৎ যে বিক্রিয়ক অবশিষ্ট থাকে না) সেই বিক্রিয়ককে লিমিটিং বিক্রিয়ক বলে।যেমন  4টি ম্যাগনেসিয়াম ধাতব পরমাণুর মধ্যে 4টি অক্সিজেন অণু মিশ্রিত করা হলাে। 2Mg(S)                                + O2(g)          …

লিমিটিং বিক্রিয়ক কাকে বলে? লিমিটিং বিক্রিয়ক কী? লিমিটিং বিক্রিয়ক বলতেকী বোঝ ? Read More »

বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী যে তথ্যসমূহ পাওয়া যায় তা বর্ণনা কর ।

বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী যে তথ্যসমূহ: রসায়নের যে শাখায় বিক্রিয়কের পরিমাণ থেকে উৎপাদের পরিমাণ এবং উৎপাদের পরিমাণ থেকে বিক্রিয়কের পরিমাণের হিসাব করা হয় তাকে স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) বলে। রাসায়নিক সমীকরণ থেকে মােলের হিসাব সংক্রান্ত যে তথ্যসমূহ লেখা যায় তা ঐ বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি। বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী আমরা হিসাব করে বলতে পারি কতটি বিক্রিয়ক বিক্রিয়া করে কতটি উৎপাদ উৎপন্ন …

বিক্রিয়ার স্টয়কিওমিতি অনুযায়ী যে তথ্যসমূহ পাওয়া যায় তা বর্ণনা কর । Read More »

স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) কাকে বলে? স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry)কী ?স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) বলতে কী বোঝ ?

স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry): রসায়নের যে শাখায় বিক্রিয়কের পরিমাণ থেকে উৎপাদের পরিমাণ এবং উৎপাদের পরিমাণ থেকে বিক্রিয়কের পরিমাণের হিসাব করা হয় তাকে স্টয়কিওমিতি (Stoichiometry) বলে। 

Al2O3 + HCl → AlCl3 + H2O সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে?

অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড ও পানি উৎপন্ন হয়। Al2O3 + HCl → AlCl3 + H2O এই সমীকরণে সমতা নেই। Al কে সমান করার জন্য ডান পাশে AlCl3 কে 2 দিয়ে গুণ করাে। Al2O3 + HCl → 2AlCl3 + H2O এখনাে সমতা হয়নি। Cl এর সমতাকরণের জন্য বাম পাশে HCl কে …

Al2O3 + HCl → AlCl3 + H2O সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে? Read More »

Na2CO3 + HCl → NaCl +H2O +CO2 সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে?

Na2CO3 + HCl → NaCl +H2O +CO2 এই সমীকরণে সমতা নেই। কারণ বাম পাশে Na দুটি ডান পাশে Na একটি অতএব, ডান পাশে NaCl কে 2 দ্বারা গুণ করি Na2CO3 + HCl → 2NaCl +H2O +CO2 এখনাে সমতা হয়নি। ডান পাশে Cl দুটি বাম পাশে Cl একটি। বাম পাশের HCl কে 2 দ্বারা গুণ করি …

Na2CO3 + HCl → NaCl +H2O +CO2 সমীকরণটি কীভাবে সমতা করবে? Read More »

রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতাকরণের পদ্ধতি বর্ণনা কর। কীভাবে রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতা করা হয়?

রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতাকরণ পদ্ধতি: বিভিন্ন মৌলের পরমাণুর সংখ্যা সমান করার জন্য বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের সংকেতের সামনে প্রয়ােজনীয় সংখ্যা (1, 2, 3, 4 …) দিয়ে গুণ করতে হয় এবং পরমাণুর সংখ্যা সমান করার জন্য চেষ্টা করে যেতে হয়। সমীকরণের সমতা করার জন্য কোনাে সুনির্দিষ্ট নিয়ম নেই কিন্তু কিছু কৌশল অবলম্বন করা হয়। সেগুলাে এ রকম: প্রথমে …

রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতাকরণের পদ্ধতি বর্ণনা কর। কীভাবে রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতা করা হয়? Read More »

কোনো রাসায়নিক সমীকরণ সমতাকরণ হয়েছে তা আমরা কীভাবে বুঝে থাকি?

রাসায়নিক সমীকরণের তীর চিহ্ন বা সমান চিহ্নের বাম পাশে কোনাে মৌলের যে কয়টি পরমাণু থাকে তীর চিহ্ন বা সমান চিহ্নের ডান পাশে মৌলের সেই কয়টি পরমাণু থাকলে আমরা ঐ রাসায়নিক সমীকরণ সমতাকরণ হয়েছে বলে বুঝে থাকি।

রাসায়নিক সমীকরণের সমতা কাকে বলে ? রাসায়নিক সমীকরণের সমতা কী ? রাসায়নিক সমীকরণের সমতা বলতে কী বোঝ ?

রাসায়নিক সমীকরণের সমতা: যে প্রক্রিয়ায় সমীকরণের বাম পাশের বিভিন্ন মৌলের পরমাণুর সংখ্যা এবং ডান পাশের ঐ একই মৌলের পরস্পর সংখ্যা সমান করা হয়। সেই প্রক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণের সমতা বলা হয়।

২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস । HSC SHORT SYLLABUS 2022 PDF DOWNLOAD

২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস: এইচএসসি ২০২২ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশের প্রেক্ষাপট: করোনা মহামারির প্রভাবে অর্থাৎ কোভিড-১৯ প্রেক্ষিতে গত ১৭-৩-২০২১ তারিখ থেকে দেশের  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ আছে । ফলে শিক্ষার্থীরা প্রায় এক বছরের বেশি সময়  ক্লাস করতে পারেনি। নির্ধারিত সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  খোলা হলেও সম্পূর্ণ সিলেবাস শেষ করা সম্ভব নয়, তাই জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক …

২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস । HSC SHORT SYLLABUS 2022 PDF DOWNLOAD Read More »

Accredited Online Business Degree From Accredited Online Business Schools

Accredited Online Business Degree: An accredited online business degree is most important in international business and jobs. Do you Pursue smart salary jobs in marketing, finance, HR management, sales, management, executive management, business analytics or management, entrepreneurship, international business, executives job,  financial management positions? Do you want to establish your own business or company? Business …

Accredited Online Business Degree From Accredited Online Business Schools Read More »

রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণ আকারে লেখার নিয়মসমূহ বর্ণনা কর ।

রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণ আকারে লেখার জন্য কতগুলাে নিয়ম মানা হয় সেগুলাে হচ্ছে : গণিতে যেমন সমীকরণের মাঝে একটি সমান চিহ্ন (=) ব্যবহার করা হয় তেমনি কোনাে বিক্রিয়ার বিক্রিয়ক বাম পাশে এবং উৎপাদ ডান পাশে লিখে তাদের মাঝে একটি সমান চিহ্ন (=) বা তীর চিহ্ন (→) বসাতে হয়। বিক্রিয়কসমূহ এবং উৎপাদসমূহকে রাসায়নিক প্রতীক বা সংকেতের …

রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রাসায়নিক সমীকরণ আকারে লেখার নিয়মসমূহ বর্ণনা কর । Read More »

উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ কাকে বলে? উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ কী? উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ বলতে কী বোঝ ?

উৎপাদ বা উৎপন্ন পদার্থ: রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে নতুন ধর্ম বিশিষ্ট যে সকল পদার্থ উৎপন্ন হয় তাদেরকে উৎপাদ বলে ।যেমন – হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন বিক্রিয়া করে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ পানি উৎপন্ন করে  ।  2H2 + O2 = 2H2O এই বিক্রিয়ায় পানি হচ্ছে উৎপাদ।

বিক্রিয়ক কাকে বলে? বিক্রিয়ক কী? বিক্রিয়ক বলতে কী বোঝ?

বিক্রিয়ক: যে সকল পদার্থ নিয়ে রাসায়নিক বিক্রিয়া শুরু করা হয় তাদেরকে বিক্রিয়ক বলে ।  যেমন – হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন বিক্রিয়া করে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ পানি উৎপন্ন করে  ।  2H2 + O2 = 2H2O এই বিক্রিয়ায় হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন হচ্ছে বিক্রিয়ক।

অপরিশােধিত তেল (Crude oil) বা পেট্রোলিয়ামের বৈশিষ্টসমূহ কেমন ?

অপরিশােধিত তেল (Crude oil) বা পেট্রোলিয়াম বৈশিষ্টসমূহ: অপরিশােধিত তেল অস্বচ্ছ, কখনাে কখনাে সালফারের কিছু কিছু যৌগ থাকার কারণে দুর্গন্ধযুক্ত হয়। এই পেট্রোলিয়াম মূলত বিভিন্ন হাইড্রোকার্বনের মিশ্রণ এবং সরাসরি ব্যবহার উপযােগী নয়। এই অপরিশােধিত তেল আংশিক পাতন পদ্ধতিতে ফুটনাঙ্কের উপর ভিত্তি করে পৃথক করা হয়।

অপরিশােধিত তেল (Crude oil) বা পেট্রোলিয়াম কাকে বলে? অপরিশােধিত তেল কী?

অপরিশােধিত তেল (Crude oil) বা পেট্রোলিয়াম: যে পেট্রোলিয়াম খনি থেকে সরাসরি পাওয়া যায় তাকে অপরিশােধিত তেল (Crude oil) বা পেট্রোলিয়াম বলে।

প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলো কী কী ?

প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানসমূহ: প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলাে মিথেন (৪০%)। এছাড়া প্রাকৃতিক গ্যাসে ইথেন (7%), প্রােপেন (6%), বিউটেন ও আইসােবিউটেন (4%) এবং পেন্টেন (3%) থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে এ পর্যন্ত যে প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া গেছে তাতে 99.99% মিথেন থাকে।

কোথাও কোথাও পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস এক সাথেই থাকে কেন?

পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস এক সাথেই থাকে: শত শত মিলিয়ন বছর ধরে  মাটির গভীরে বায়ুর অনুপস্থিতিতে তাপ, চাপ ও রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে ফাইটোপ্লাংকটন, জুওপ্লাংকটন ও মৃত প্রাণীর দেহাবশেষ থেকে পেট্রোলিয়ামের সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিবর্তন অব্যাহত থাকায় পেট্রোলিয়াম আরও পরিবর্তিত হয়ে প্রাকৃতিক গ্যাস সৃষ্টি হয়। তাই কোথাও কোথাও পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস এক সাথেই থাকে। যেমন: …

কোথাও কোথাও পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস এক সাথেই থাকে কেন? Read More »

কীভাবে জীবাশ্ম জ্বালানির সৃষ্টি হয়? জীবাশ্ম জ্বালানির সৃষ্টির প্রক্রিয়া।

জীবাশ্ম জ্বালানির সৃষ্টি প্রক্রিয়া: শত শত মিলিয়ন বছর আগে এ পৃথিবীর ইতিহাসে বিভিন্ন সময় ছিল যখন এ পৃথিবীজুড়ে ছিল ঘন বনজঙ্গল, নিচু জলাভূমি আর সমুদ্র যেখানে ছিল জলজ উদ্ভিদ, ফাইটোপ্লাংকট (পানিতে বসবাসকারী এক ধরনের শৈবাল), জুওপ্লাংকটন (পানিতে বসবাসকারী এক ধরনের ছােট প্রাণী)। বিভিন্ন সময় বড় বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে এই ধরনের উদ্ভিদ, প্রাণী মাটিচাপা পড়ে যায়। …

কীভাবে জীবাশ্ম জ্বালানির সৃষ্টি হয়? জীবাশ্ম জ্বালানির সৃষ্টির প্রক্রিয়া। Read More »

কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রোলিয়ামকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলা হয় কেন?

কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম জীবাশ্ম জ্বালানি: বহু প্রাচীনকালের উদ্ভিদ এবং প্রাণীর মৃতদেহের যে ধ্বংসাবশেষ মাটির নিচে পাওয়া যায় তাকে জীবাশ্ম বলে। শত শত মিলিয়ন বছর আগের প্রাণী এবং উদ্ভিদদেহের ধ্বংসাবশেষ জীবাশ্ম রূপে পাওয়া গেছে। কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম যেগুলাে আমরা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করি সেগুলাে জীবাশ্ম রূপে মাটির নিচ থেকে পাওয়া যায়। তাই …

কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রোলিয়ামকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলা হয় কেন? Read More »

রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে? রাসায়নিক সমীকরণ কী? রাসায়নিক সমীকরণ বলতে বোঝ ?

রাসায়নিক সমীকরণ: রাসায়নিক বিক্রিয়াকে প্রতীক, সংকেত এবং নানা রকম চিহ্ন এর  সাহায্যে সংক্ষেপে উপস্থাপন করার জন্য যে সমীকরণ ব্যবহার করা হয় সেই সমীকরণকে রাসায়নিক সমীকরণ বলা হয়।

রাসায়নিক বিক্রিয়া কাকে বলে? রাসায়নিক বিক্রিয়া কী? রাসায়নিক বিক্রিয়া বলতে কী বোঝ?

রাসায়নিক বিক্রিয়া: যে প্রক্রিয়ায় রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে সেই প্রক্রিয়াকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলে। 

রাসায়নিক পরিবর্তন কাকে বলে? রাসায়নিক পরিবর্তন কী ? রাসায়নিক পরিবর্তন বলতে কী বোঝ?

রাসায়নিক পরিবর্তন: যে পরিবর্তনের ফলে কোনাে পদার্থ তার নিজের ধর্ম ও বৈশিষ্ট্য হারিয়ে সম্পূর্ণ নতুন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয় তাকে  রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। 

আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়ের বর্ণনা কর ।

আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়: কোনাে যৌগের আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয় করা যায়। আমরা জানি, গ্লুকোজ এর আণবিক সংকেত = C6H12O6  ।  মনেকরি , এর স্থূল সংকেত বের করতে হবে।  গ্লুকোজ (C6H12O6) এর একটি অণুতে 6টি C পরমাণু, 12টি H পরমাণু এবং 6টি O পরমাণু আছে।                                 অতএব, পরমাণুসমূহের অনুপাত C:H:O = 6:12:6 …

আণবিক সংকেত থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়ের বর্ণনা কর । Read More »

কীভাবে শতকরা সংযুতি থেকে যৌগের আণবিক সংকেত নির্ণয় করা হয় তা বর্ণনা করো?

শতকরা সংযুতি থেকে যৌগের আণবিক সংকেত নির্ণয়: কোনাে যৌগের আণবিক সংকেত বের করার জন্য যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে প্রথমে স্থূল সংকেত বের করতে হয় । কোনাে যৌগের স্থূল সংকেতের ভর যদি ঐ যৌগের আণবিক ভরের সমান হয় তাহলে যৌগের স্থূল সংকেতই যৌগের আণবিক সংকেত হবে। কিন্তু যদি কোনাে যৌগের স্থূল সংকেতের ভর ঐ যৌগের আণবিক …

কীভাবে শতকরা সংযুতি থেকে যৌগের আণবিক সংকেত নির্ণয় করা হয় তা বর্ণনা করো? Read More »

একটি পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেল 3 গ্রাম কার্বন পরমাণু এবং ৪ গ্রাম অক্সিজেন পরমাণুর সাথে যুক্ত হয়ে যৌগ গঠন করেছে। সেই যৌগের স্থূল সংকেত বের করাে। আণবিক সংকেত ও বের করাে।

আমরা জানি, কার্বন ও অক্সিজেনের পারমাণবিক ভর যথাক্রমে 12 ও 16।  কার্বন ডাই অক্সাইডে,  কার্বনের মােল সংখ্যা = 3 ÷ 12 = 0.25 অক্সিজেনের মােল সংখ্যা =৪ ÷ 16 =0.5 প্রাপ্ত ভাগফলগুলাের মধ্য ক্ষুদ্রতম সংখ্যা দিয়ে ভাগফলগুলােকে ভাগ করে পাই,  কার্বনের মােল সংখ্যা = 0.25  ÷0.25 = 1  অক্সিজেনের মােল সংখ্যা = 0.5  ÷0.25 = …

একটি পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেল 3 গ্রাম কার্বন পরমাণু এবং ৪ গ্রাম অক্সিজেন পরমাণুর সাথে যুক্ত হয়ে যৌগ গঠন করেছে। সেই যৌগের স্থূল সংকেত বের করাে। আণবিক সংকেত ও বের করাে। Read More »

যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে কীভাবে স্থূল সংকেত নির্ণয় করা যায় তা বর্ণনা কর ।

যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে স্থূল সংকেত নির্ণয়: শতকরা সংযুতি থেকে স্থূল সংকেত বের করার কতকগুলাে ধাপ রয়েছে যা নিম্নে দেওয়া হলাে – √ ধাপ 1: মৌলসমূহের শতকরা সংযুতিকে এর পারমাণবিক ভর দ্বারা ভাগ করতে হবে । √ ধাপ 2: ভাগফলগুলাের মধ্য থেকে যে সংখ্যাটি ক্ষুদ্রতম সেই সংখ্যা দিয়ে ভাগফলগুলােকে ভাগ করতে হবে এবং ভাগফলগুলােকে নিকটতম …

যৌগের শতকরা সংযুতি থেকে কীভাবে স্থূল সংকেত নির্ণয় করা যায় তা বর্ণনা কর । Read More »

দুটি ভিন্ন যৌগের আণবিক সংকেত ভিন্ন হলেও স্থূল সংকেত একই -ব্যাখ্যা কর। দুটি ভিন্ন যৌগের কি একই স্থূল সংকেত থাকতে পারে-উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর। বেনজিন ও অ্যাসিটিলিনের স্থূল সংকেত একই হলেও আণবিক সংকেত ভিন্ন-ব্যাখ্যা কর।

দুটি ভিন্ন যৌগের আণবিক সংকেত ভিন্ন হলেও স্থূল সংকেত একই হতে পারে। যেমন: বেনজিন ও অ্যাসিটিলিনের স্থূল সংকেত CH । এক্ষেত্রে বেনজিনের আণবিক সংকেত C6H6 অর্থাৎ এর অণুতে 6 টি কার্বন এবং 6 টি হাইড্রোজেন পরমাণু রয়েছে। অপরদিকে অ্যাসিটিলিনের আণবিক সংকেত C2H2 অর্থাৎ এর অণুতে 2 টি কার্বন এবং 2 টি হাইড্রোজেন পরমাণু রয়েছে। যেহেতু …

দুটি ভিন্ন যৌগের আণবিক সংকেত ভিন্ন হলেও স্থূল সংকেত একই -ব্যাখ্যা কর। দুটি ভিন্ন যৌগের কি একই স্থূল সংকেত থাকতে পারে-উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর। বেনজিন ও অ্যাসিটিলিনের স্থূল সংকেত একই হলেও আণবিক সংকেত ভিন্ন-ব্যাখ্যা কর। Read More »

স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কী ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কাকে বলে ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত বলতে কী বোঝো ?

স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত: যে সংকেত দিয়ে অণুতে বিদ্যমান পরমাণুগুলাের অনুপাত প্রকাশ করে তাকে স্থূল সংকেত বলে। যেমন : হাইড্রোজেন পার অক্সাইডের আণবিক সংকেত H2O2 এবং স্থূল সংকেত HO । কারণ হাইড্রোজেন পার অক্সাইডের অণুতে (H2O2) দুটি হাইড্রোজেন এবং দুটি অক্সিজেন পরমাণু রয়েছে। অর্থাৎ H2O2 এ হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের পরমাণুর সংখ্যা যথাক্রমে 2 এবং …

স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কী ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত কাকে বলে ? স্থূল সংকেত বা সরল সংকেত বলতে কী বোঝো ? Read More »

যৌগে কোনো মৌলের পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট অংশের শতকরা সংযুতি নির্ণয় করা যায় ।

যৌগে কোনো মৌলের পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট অংশের শতকরা সংযুতি  নির্ণয়: এক্ষেত্রেও শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের দুইটি ধাপ আছে। যথা: (ক) প্রথমে অণুতে বিদ্যমান মৌলসমূহের পারমাণবিক ভর ও পরমাণুর সংখ্যা হতে ঐ অণুর আণবিক ভর বের করতে হয়।  (খ) তারপর পৃথকভাবে নির্দিষ্ট অংশের মােট পরিমাণকে আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে 100 দ্বারা গুণ করে শতকরা হিসেবে মৌলসমূহের …

যৌগে কোনো মৌলের পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট অংশের শতকরা সংযুতি নির্ণয় করা যায় । Read More »

শতকরা সংযুক্তি বের করার নিয়ম বর্ণনা কর । শতকরা সংযুতি কিভাবে নির্ণয় করা হয় ?

যৌগে মৌলের শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের নিয়ম : আণবিক সংকেত হতে শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের দুইটি ধাপ আছে। যথা: (ক) প্রথমে অণুতে বিদ্যমান মৌলসমূহের পারমাণবিক ভর ও পরমাণুর সংখ্যা হতে ঐ অণুর আণবিক ভর বের করতে হয়।  (খ) তারপর পৃথকভাবে প্রত্যেকটি মৌলের মােট পরিমাণকে আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে 100 দ্বারা গুণ করে শতকরা হিসেবে মৌলসমূহের শতকরা …

শতকরা সংযুক্তি বের করার নিয়ম বর্ণনা কর । শতকরা সংযুতি কিভাবে নির্ণয় করা হয় ? Read More »

২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস

২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস । এসএসসি পরীক্ষার শর্ট সিলেবাস 2022

এসএসসি সংক্ষিপ্ত পরীক্ষার সিলেবাস ২০২২ : ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী অর্থাৎ বর্তমানে যারা দশম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত তাদের জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড( NCTB ) এসএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ২০২২ প্রকাশ করেছে । এসএসসি পরীক্ষার শর্ট সিলেবাস 2022 এর প্রতিটি বিষয় আলাদা আলাদা করে বিষয় কোডসহ ডাউনলোড লিংক এন্ড view link দেওয়া হলো:  ২০২২ সালের এসএসসি …

২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস । এসএসসি পরীক্ষার শর্ট সিলেবাস 2022 Read More »

এসএসসি-এইচএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ২০২২ (PDF DOWNLOAD AND VIEW)

২০২২ সালের এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস: ২০২২ সালে যারা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী তাদের জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (NCTB) পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করেছে। এই পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুযায়ী এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ১৫০ পাঠদান কার্যদিবস এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৮০ পাঠদান কার্যদিবস রাখা হয়েছে। ২৮-৫-২০২১ রোজ শুক্রবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ও এই শর্ট …

এসএসসি-এইচএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ২০২২ (PDF DOWNLOAD AND VIEW) Read More »

পরীক্ষাগারে 250mL 0.1M Na2CO3 দ্রবণ প্রস্তুতি বর্ণনা কর ।

250mL 0.1M Na2CO3 দ্রবণ প্রস্তুতি: একটি 250 মিলি আয়তনিক ফ্লাস্কে 0.1 মােলার সােডিয়াম কার্বনেটের দ্রবণ তৈরি করার জন্য প্রয়ােজনীয় পরিমাণ Na2CO3 এর হিসাব: এখানে, V= 250 মিলিলিটার, S= 0.1 মোলার,  M= 23×2+12+16×3=106,  w=? আমরা জানি,       W =                              =g …

পরীক্ষাগারে 250mL 0.1M Na2CO3 দ্রবণ প্রস্তুতি বর্ণনা কর । Read More »

ল্যাবরেটরিতে কীভাবে বিভিন্ন মােলারিটির দ্রবণ প্রস্তুতকরণ করা যায় ?

ল্যাবরেটরিতে বিভিন্ন মােলারিটির দ্রবণ প্রস্তুতকরণ: ল্যাবরেটরিতে মােলার দ্রবণ, ডেসিমােলার দ্রবণ, সেমিমােলার দ্রবণ ইত্যাদি প্রস্তুত করার প্রয়ােজন হয়। প্রথমত একটি নির্দিষ্ট আয়তনের আয়তনিক ফ্লাস্ক বাছাই করতে হবে। দ্বিতীয়ত যে পদার্থের দ্রবণ তৈরি করতে হবে সেই পদার্থের নির্দিষ্ট পরিমাণ ওজন করে নিয়ে আয়তনিক ফ্লাস্কে ঢেলে নিতে হবে। তৃতীয়ত আয়তনিক ফ্লাস্কের  মধ্যে খানিকটা পানি যােগ করে ঝাঁকিয়ে পদার্থটির …

ল্যাবরেটরিতে কীভাবে বিভিন্ন মােলারিটির দ্রবণ প্রস্তুতকরণ করা যায় ? Read More »

রূপান্তরিত শিলা কাকে বলে? রূপান্তরিত শিলা কী? রূপান্তরিত শিলা বলতে কী বোঝ?

রূপান্তরিত শিলা: আগ্নেয় শিলা, পাললিক শিলা বিভিন্ন তাপ ও চাপে পরিবর্তিত হয়ে নতুন ধরনের যে শিলা তৈরি হয় সেগুলােকে রূপান্তরিত শিলা বলে। যেমন: কয়লা।

পাললিক শিলা কাকে বলে?পাললিক শিলা বলতে কী বোঝ? পাললিক শিলা কী?

পাললিক শিলা: আবহাওয়া ও জলবায়ু ইত্যাদি পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টির পানি, বাতাস, কুয়াশা, ঝড় ইত্যাদির কারণে মাটির উপরিভাগের ভূ-ত্বকের কাদামাটি, বালিমাটি ইত্যাদি ধুয়ে কোনাে কোনাে জায়গায় পলি আকারে জমা হয় তারপরে পলির মধ্যে জমে থাকা কণাগুলাে বিভিন্ন স্তরে স্তরে সজ্জিত হয়ে যে শিলা তৈরি হয় তাকে পাললিক শিলা বলে। যেমন— বেলেপাথর।

পলি কাকে বলে? পলি বলতে কী বোঝ? পলি কী?

আবহাওয়া ও জলবায়ু ইত্যাদি পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টির পানি, বাতাস, কুয়াশা, ঝড় ইত্যাদির কারণে মাটির উপরিভাগের ভূ-ত্বকের কাদামাটি, বালিমাটি ইত্যাদি ধুয়ে যে তলানি জমে তাকে পলি বলে। 

আগ্নেয় শিলা কাকে বলে? আগ্নেয় শিলা বলতে কী বোঝ? আগ্নেয় শিলা কী?

আগ্নেয় শিলা: আগ্নেয়গিরি থেকে যে গলিত পদার্থসমূহের মিশ্রণ বের হয় তাকে ম্যাগমা বলে। ম্যাগমা যখন ঠাণ্ডা হয়ে কঠিন পদার্থে পরিণত হয় তখন তাকে আগ্নেয় শিলা বলে। যেমন—গ্রানাইট। আগ্নেয় শিলা থেকে অনেক মূল্যবান খনিজ পাওয়া যায়।

শিলা সাধারণত কত প্রকার ও কী কী? শিলার প্রকারভেদ আলোচনা কর।

শিলার প্রকারভেদ: শিলা যেভাবে তৈরি হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে শিলা সাধারণত তিন প্রকার: যথা (i) আগ্নেয় শিলা (ii) পাললিক শিলা   ও (ii) রূপান্তরিত শিলা

ভূত্বকের প্রধান উপাদানগুলোর শতকরা পরিমাণ কত?

ভূত্বকের প্রধান উপাদানসমূহ: ভূত্বক হলো পৃথিবীর উপরিভাগে বাহিরের দিকের আবরণ। এর প্রধান প্রধান উপাদানসমূহ নিম্নরূপ: ম্যাগনেসিয়াম =২%, অন্যান্য =২%, সােডিয়াম=৩%, পটাশিয়াম=৩%, ক্যালসিয়াম =৪% , আয়রন= ৫% , অ্যালুমিনিয়াম= (৮)৮.৪% , সিলিকন= ২৭%, অক্সিজেন =৪৬%

ভূত্বক কাকে বলে ? ভূত্বক বলতে কী বোঝ ? ভূত্বক কী ?

ভূত্বক: পৃথিবীর উপরিভাগে বাহিরের দিকের আবরণকে  ভূত্বক বলে। পৃথিবী সৃষ্টির সময় অত্যন্ত উত্তপ্ত ছিল । কোটি কোটি বছর ধরে ঘূর্ণন ও তাপ বিকিরণের ফলে এটি ধীরে ধীরে শীতল হয়ে তরল অবস্থায় প্রাপ্ত হয়। এই তরল অবস্থা থেকে তাপ বিকিরণের ফলে পৃথিবীর উপরিভাগ ধীরে ধীরে জমাট বেঁধে কঠিন হয়ে ভূত্বক গঠিত হয় ।

খনিজগুলােকে খনিজ সম্পদ বলা হয় কেন ? খনিজগুলােকে একত্রে কী বলে এবং কেন?

আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণ প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া যায় যা রান্নার কাজে, যানবাহনের জ্বালানি হিসেবে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে বা বিভিন্ন শিল্পকারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে পেট্রোলিয়ামের খনিজ রয়েছে, যা তারা সারা পৃথিবীতে রপ্তানি করছে এবং সমস্ত পৃথিবীর খনিজ তেলের চাহিদা পূরণ করছে। দক্ষিণ আফ্রিকাতে রয়েছে সােনা ও হীরার খনিজ। এছাড়া বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন …

খনিজগুলােকে খনিজ সম্পদ বলা হয় কেন ? খনিজগুলােকে একত্রে কী বলে এবং কেন? Read More »

খনিজ কত প্রকার ও কী কী? খনিজের প্রকারভেদ আলোচনা করো।

খনিজের প্রকারভেদ: খনিজ পদার্থ বিভিন্ন অর্থে বিভিন্ন প্রকারের। মৌল ও যৌগ বিবেচনায় খনিজ পদার্থ দুই প্রকার। যথা : মৌলিক খনিজ ও যৌগিক খনিজ। মৌলিক খনিজ : যে সকল খনিজকে প্রকৃতিতে মৌলিক পদার্থ রূপে পাওয়া যায় তাদেরকে মৌলিক খনিজ বলে। যেমন –স্বর্ণ, হীরা, গন্ধক, ইত্যাদি  যৌগিক খনিজ : যে সকল খনিজকে প্রকৃতিতে যৌগিক পদার্থ রূপে পাওয়া …

খনিজ কত প্রকার ও কী কী? খনিজের প্রকারভেদ আলোচনা করো। Read More »

খনিজ কাকে বলে? খনিজ বলতে কী বোঝ? খনিজ কী? খনিজের সংজ্ঞা লেখ।

খনিজের সংজ্ঞা: মাটি, পানি বা বায়ুমণ্ডলের যে অংশ থেকে বিভিন্ন ধাতু, অধাতু, উপধাতু বা তাদের বিভিন্ন যৌগ সংগ্রহ করা হয় তাকে খনিজ বলে।

কোনাে দ্রবণে একের অধিক প্রকারের ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন উপস্থিত থাকলে তাদের বিজারিত ও জারিত ( চার্জমুক্ত ) হওয়ার নিয়ম ব্যাখ্যা করো ।

ক্যাটায়ন ও অ্যানায়নের বিজারিত ও জারিত ( চার্জমুক্ত ) হওয়ার নিয়ম: কোনাে দ্রবণে একের অধিক প্রকারের ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন উপস্থিত থাকলে ক্যাথােডে কোনাে ক্যাটায়ন আগে গিয়ে চার্জমুক্ত (বিজারিত) হবে বা অ্যানােডে কোন অ্যানায়ন আগে গিয়ে চার্জমুক্ত (জারিত) হবে তা তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন: (i) ক্যাটায়ন বা অ্যানায়নের চার্জমুক্ত হওয়ার প্রবণতা তড়িৎ বিশ্লেষণের সময় …

কোনাে দ্রবণে একের অধিক প্রকারের ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন উপস্থিত থাকলে তাদের বিজারিত ও জারিত ( চার্জমুক্ত ) হওয়ার নিয়ম ব্যাখ্যা করো । Read More »

প্লাটিনাম তড়িৎদ্বার ও গাঢ় NaCl দ্রবণের তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো / ব্রাইনে তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো ।

একটি কাচ বা চিনামাটির পাত্রে গাঢ় সােডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবণ নেওয়া হয়। গাঢ় সােডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবনের  মধ্যে সােডিয়াম আয়ন (Na+) ও ক্লোরাইড (Cl–) আয়ন থাকে। সােডিয়াম আয়ন ও ক্লোরাইড আয়ন চলাচল (migrate) করতে পারে। গাঢ় সােডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবনের মধ্যে দুটি ধাতব দন্ড বা গ্রাফাইট দণ্ড প্রবেশ করানাে হয়। এ দণ্ড দুটির একটিকে ব্যাটারির ধনাত্মক প্রান্তের সাথে …

প্লাটিনাম তড়িৎদ্বার ও গাঢ় NaCl দ্রবণের তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো / ব্রাইনে তড়িৎ বিশ্লেষণ বর্ণনা করো । Read More »

গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণের কৌশল বর্ণনা করো।

গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণের কৌশল: একটি কাচ বা চিনামাটির পাত্রে গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইড নেওয়া হয়। গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের মধ্যে সােডিয়াম আয়ন (Na+) ও ক্লোরাইড (Cl–) আয়ন থাকে। সােডিয়াম আয়ন ও ক্লোরাইড আয়ন চলাচল (migrate) করতে পারে। গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের মধ্যে দুটি ধাতব দন্ড বা গ্রাফাইট দণ্ড প্রবেশ করাই। এ দণ্ড দুটির একটিকে ব্যাটারির ধনাত্মক …

গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণের কৌশল বর্ণনা করো। Read More »

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ কাকে বলে?

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ: যে পাত্রে তড়িৎ বিশ্লেষণ চালানো হয় অর্থাৎ যে পাত্রে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থের মধ্যে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানাে হয় তাকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষ বলে।

তড়িৎ বিশ্লেষণ (Electrolysis) কাকে বলে? তড়িৎ বিশ্লেষণ বলতে কী বোঝ?

গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ বিশ্লেষ্যের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহনের সময় উক্ত তড়িৎ বিশ্লেষ্যের যে রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয় তাকে তড়িৎ বিশ্লেষণ (Electrolysis) বলা হয়। যেমন-গলিত সােডিয়াম ক্লোরাইডের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ চালনা করলে অ্যানােডে ক্লোরিন গ্যাস আর ক্যাথােডে সােডিয়াম ধাতু উৎপন্ন হওয়াই সােডিয়াম ক্লোরাইডের তড়িৎ বিশ্লেষণ প্রক্রিয়া: 2NaCl(l) → 2Na(s) + Cl2(g)

error: Content is protected !!